আনভীরকে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মোসরাত জাহান মুনিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি আনভীর সহ হত্যা প্ররোচনায় সংশ্লিষ্ট সকলের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচারের দাবি করেছে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের নেতারা।

বুধবার (২৬ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি জানান সংগঠনের সভাপতি মেহেদী হাসান।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ২৬ এপ্রিল গুলশান-২ এ নিজ বাসায় খুন হন মোসরাত জাহান মুনিয়া। এ ব্যাপারে তার বড় বোন বীর মুক্তিযোদ্ধার কন্যা নুসরাত জাহান তানিয়া বাদি হয়ে গুলশান থানায় মামলা দায়ের করেন যার প্রধান আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর।

এই মামলা দায়েরের পর থেকেই মুনিয়াকে চরিত্রহীন বানানো এবং তার বোন তানিয়ার চরিত্র হননে অপপ্রচার, বাদি ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার হুমকি, মামলা প্রত্যাহারে নানা ধরণের প্রলোভন সহ ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় তারা ইতি মধ্যে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় জিডি করেছে।

মেহেদী বলেন, মোসারাত জাহান মুনিয়া হত্যাকাণ্ড কে শুরু থেকেই আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপ খুবই তৎপর।

মুনিয়া ২০১৬ সালে ঢাকায় এসে মিরপুর ন্যাশনাল বাংলা স্কুলে ভর্তি হয়। সে সময় দুই বছর অর্থাৎ ২০১৮ সাল পর্যন্ত হোস্টেলে থাকে এবং এসএসসি পাশ করার পর মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজে ভর্তি হয়ে প্রায় এক বছর ২০১৯ সাল পর্যন্ত হোস্টেলে থাকে এবং অল্প কিছুদিনের জন্য কলেজের কাছাকাছি দুই বান্ধবীর সাথে সাবলেটে থাকে। মুনিয়ার কবিতা ও গান লেখার ঝোঁক ছিল এবং সে বাংলা-ইংরেজি সাবলীলভাবে বলতে পারতো। তার উচ্চারণ ও বাচনভঙ্গি ছিল ভাল।

বসুন্ধরা গ্রুপের গণমাধ্যমে পাঠক ফোরামের সদস্য হওয়ার সুবাদে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম ও সংশ্লিষ্টদের সাথে তার চেনা জানা ছিল আর সেই সূত্র ধরে একটা অনুষ্ঠানে যায় মুনিয়া, সেখানে প্রধান অতিথি ছিল বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর। সম্ভবত সেখান থেকেই মুনিয়া আনভীরের চোখে পড়ে এবং এরকম একটা ছোট মেয়েকে প্রলোভন দেখিয়ে সম্পর্কটাকে ব্যক্তিগত পর্যায়ে নিয়ে যায় সে। যা আনভীরের পরিবার জানলে এক পর্যায়ে পিয়াসা নামক একজন নারীর মাধ্যমে আনভীরের মা ডেকে নিয়ে মুনিয়াকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলে শোনা যায়।

উদ্বেগ প্রকাশ করে মেহেদী বলেন, সাধারণত কোন এজাহার হলেই পুলিশ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হয়ে উক্ত ব্যক্তিকে আইনের আওতায় আনতে নানা ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। এমনকি তাকে না পেলে তার বাবা- মা, স্ত্রী, পরিবারের সদস্যদের এবং সন্দেহভাজন অনেককেই গ্রেফতার ও জিজ্ঞাসাবাদ করে। মুনিয়া হত্যা মামলার ক্ষেত্রে প্রধান আসামি প্রভাবশালী হওয়ায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনগণের মনে সংশয়, উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে যা আমরাও প্রত্যক্ষ করছি। তাহলে আমরা কি বুঝে নিব, প্রশাসন তাদের হাতে জিম্মি? 

মুনিয়া হত্যাকাণ্ড পরই দ্রুত দেশ ছাড়ে আনভীরের মা সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যগণ। যেহেতু ইতিপূর্বে আনভীরের মা হত্যার হুমকি দেয়ার পর মুনিয়া ঢাকা ছেড়ে চলে যায় এবং আবার ফিরে আসার পর তার ছেলে আনভীরের সাথে সম্পর্ক চলমান রাখে। এ ক্ষেত্রে আমরা মনে করি আনভীরের পরিবারের সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকতে পারে। এটা হত্যাকাণ্ড না হত্যা এটা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে।

মৃত্যুর আগে শারমিন সাহেদ ও মুনিয়ার বড়বোন তানিয়ার ফোন আলাপে মুনিয়ার মৃত্যু আশঙ্কায় উদ্বেগ, লাশ উদ্ধারের সময় রুমের দরজার অবস্থান, লাশের অবস্থান, রুমের পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও মুনিয়ার লিখিত ডায়েরীসহ বিভিন্ন আলামত পর্যালোচনায় অবস্থাদৃষ্টে আমাদের কাছে মনে হচ্ছে এটা পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোন বলয়ের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্ত করলে মুনিয়া হত্যার প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে বলে আমরা মনে করি। আনভীর দেশে না বিদেশে তা নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি ও আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় মুনিয়া হত্যায় ন্যায় বিচার আদৌও হবে কি না তা নিয়ে নাগরিক হিসেবে আমরা শঙ্কিত।

মুনিয়া হত্যা মামলার অগ্রগতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনের নেতারা।

দাবি সমূহ হল- অনতিবিলম্বে মুনিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হোক। মুনিয়া হত্যা মামলায় সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে আনভীরের মা, পিয়াসা এবং তার সহযোগী মিশু হাসান, বাড়ির মালিক, নিরাপত্ত প্রহরী, গাড়ি চালকসহ সন্দেহভাজন সকল ব্যক্তিকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। গণমাধ্যমকে অপব্যবহার করে বাদি ও মৃত মুনিয়ার চরিত্র হনন করার চেষ্টায় লিপ্ত বসুন্ধরা গ্রুপের সকল মিডিয়ার লাইসেন্স বাতিল করা হোক। ভূমিদস্যু বসুন্ধরা গ্রুপ কর্তৃক জবরদখলকৃত ব্যক্তি ও সরকারি খাস জমি ভূমি মালিকদের ফেরত দেয়া হোক। আলোচিত মুনিয়া হত্যা মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মিডিয়া সেলের মাধ্যমে জনসম্মুখে প্রকাশ করা হোক।

   

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে মামলা শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পরিধানের বাধ্যবাধকতা শিথিলের কার্যকারিতা রহিত করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) প্রধান বিচারপতির আদেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে মামলা শুনানিতে আইনজীবীবৃন্দের গাউন পরিধানের আবশ্যকতা শিথিল করে গত ২০ এপ্রিল জারি করা বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা রহিত করা হলো।

আরও বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের রুলসে উল্লেখিত পরিধেয় পোশাক বিষয় থাকা সংশ্লিষ্ট বিধানাবলী অনুসরণ করে আইনজীবীবৃন্দ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে মামলা শুনানিতে অংশগ্রহণ করবেন। ১৯ মে থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।

;

হাবিলদার সুরুজ আলী হত্যা মামলায় ৩ আসামির যাবজ্জীবন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় ২১ বছর আগের হাবিলদার সুরুজ আলী হত্যা মামলায় ৩ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডিত আসামিরা হলেন- আনোয়ার হোসেন, মো. বোরহান উদ্দিন ওরফে জিন্নাতুল আলম ও আব্দুল হক ওরফে আব্দুল্লাহ।

আদালত আসামিদের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের অতিরিক্ত বিশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেছেন। যা অনাদায়ে প্রত্যেক আসামিকে ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রায় ঘোষণার সময় আসামি আনোয়ার হোসেন ও বোরহান উদ্দিন ওরফে জিন্নাতুল আলম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাদের সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে প্রেরণ করেন আদালত। আসামি আব্দুল হক আব্দুল্লাহ পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

২০০৩ সালের ৬ ডিসেম্বর বাড্ডা থানাধীন খিলবাড়ির টেক ছিকুর প্রজেক্টের দক্ষিণপাশের পুকুরে কচুরি পানার মধ্যে পাটের বস্তা থেকে হাবিলদার সুরুজ আলীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওই ঘটনায় রাজধানীর বাড্ডা থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক আবু বকর মাতুবর বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের নামে এ মামলা করেন।

২০০৬ সালের ৩১ অক্টোবর মামলাটি তদন্তের পর সিআইডি পুলিশের ইন্সপেক্টর আব্দুল বাতেন আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

;

সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন দাখিল আবারও পিছিয়েছে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। ১০৮ বারের মতো পিছিয়ে আগামী ৩০ জুন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।

শেরেবাংলা নগর থানার আদালতের জিআর শাখার কর্মকর্তা মাসুদ এ তথ্য জানান।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আট জনকে আসামি করা হয়। অপর আসামিরা হলেন, বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুণ, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।

;

ব্লগার নাজিম হত্যা মামলায় চার্জ গঠন শুনানি ২৪ জুন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ব্লগার নাজিমুদ্দিন সামাদ হত্যা মামলায় চার্জ গঠন শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৪ জুন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে শুনানি শেষে ঢাকার সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমানের আদালত এই তারিখ ধার্য করেন।

এদিন মামলাটির অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য ছিল৷ রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি শুরু করেন। অভিযোগ গঠন শুনানির এক পর্যায়ে আসামিরা তাদের আইনজীবী নেই বলে আদালতকে জানান। এসময় আসামিরা মৌখিকভাবে আইনজীবী নিয়োগের কথা জানিয়ে সময়ের আবেদন করেন।

আদালত শেষবারের মত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২৪ জুন পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. গোলাম ছারোয়ার খান (জাকির) এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, আনসার আল ইসলামের সামরিক শাখার প্রধান চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক জিয়া, আকরাম হোসেন, মো. ওয়ালিউল্লাহ ওরফে ওলি ওরফে তাহেব ওরফে তাহসিন, সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে আকাশ ওরফে কনিক, মাওলানা জুনেদ আহাম্মেদ ওরফে সাব্বির ওরফে জুনায়েদ ওরফে তাহের, রশিদুন নবী ভূইয়া ওরফে টিপু ওরফে রাসেল ওরফে রফিক ওরফে রায়হান, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন, মো. আরাফাত রহমান ও মো. শেখ আব্দুল্লাহ।

আসামিদের মধ্যে প্রথম পাঁচজন পলাতক রয়েছেন। শেষের চারজন কারাগারে আছেন। শেষ চারজনকে কারাগার থেকে আদালতে উপস্থিত করেছেন কারাকর্তৃপক্ষ।

২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস শেষে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় মেসে ফেরার পথে লক্ষ্মীবাজারের একরামপুর মোড়ে জঙ্গিরা কুপিয়ে এবং গুলি করে হত্যা করেন ব্লগার নাজিমুদ্দিনকে। এ ঘটনায় পরদিন সূত্রাপুর থানার এসআই মো. নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট ২০২০ সালের ২০ আগস্ট বহিষ্কৃত মেজর সৈয়দ মো. জিয়াউল হক জিয়াসহ ৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

;