আসামির সংশোধন সংক্রান্ত আইন প্রতিপালনের নির্দেশ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সুপ্রিম কোর্ট/ ছবি: সংগৃহীত

সুপ্রিম কোর্ট/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ফৌজদারী বিচার ব্যবস্থায় দণ্ডিত অপরাধীদের সাজা ভোগের ক্ষেত্রে আসামির সংশোধন সংক্রান্ত আইন দ্যা প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অর্ডিন্যান্স ১৯৬০ এর বিধানাবলীর যথাযথ প্রয়োগ প্রতিপালনের নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের আদেশক্রমে মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল . মো. জাকির হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের ফৌজদারী বিচার ব্যবস্থায় প্রায় সর্বক্ষেত্রেই দণ্ডিত অপরাধীদের সাজা ভোগের নিমিত্ত কারাগারে প্রেরণ করা হয়। এতে দেশের কারাগারসমূহে সাজাপ্রাপ্ত অপরাধীর সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়াসহ দেশের একটি প্রচলিত আইনের বিধানকে সরাসরি অবজ্ঞা করা হচ্ছে।

ফলে কারাগারের পরিবেশসহ সমাজে এক নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হতে চলেছে। ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য দ্যা প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অর্ডিন্যান্স' ১৯৬০ এর বিধানাবলীর যথাযথ প্রয়োগ অপরিহার্য হয়ে দেখা দিয়েছে।

এখানে কর্তব্য যে, আমাদের ফৌজদারী বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে অপরাধীকে সবক্ষেত্রেই সাজা আরোপ করা আইন সমর্থন করে না; কেননা সাজা প্রদানের অন্যতম উদ্দেশ্য সংশোধনমূলক; প্রতিহিংসামূলক নয়।

সাজা প্রদানের উক্ত আদর্শিক বিষয় বিবেচনায় রেখে অপরাধীদের বয়স, পূর্বাপর আচার-আচরণ, দৈহিক মানসিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে উপযুক্ত আইনের বিধানাবলীর যথাযথ প্রয়োগ পরিস্থিতি উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। কোন অবস্থাতেই প্রচলিত আইনের বিধান ইচ্ছাকৃতভাবে অবজ্ঞা করা বা প্রয়োগ না করা শুধুমাত্র অনাকাঙ্খিতই নয় বরং অসদাচরণের শামিল।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দ্যা প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অর্ডিন্যান্স' ১৯৬০ এর ধারার বিধান অনুযায়ী পূর্বে দণ্ডিত হয়নি এমন কোনো অপরাধী অনধিক দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় কোনো অপরাধের জন্য দণ্ডিত হলে, আদালত অপরাধীর বয়স, স্বভাব-চরিত্র, প্রাক-পরিচয় অথবা শারীরিক বা মানসিক অবস্থা এবং অপরাধের ধরণ অথবা অপরাধ সংঘটনে শাস্তি লাঘবকারী পরিস্থিতি বিবেচনাপূর্বক যদি মনে করেন যে, দণ্ডপ্রদান অসমীচীন প্রবেশনের আদেশ প্রদান করা যথাযথ নয়, তাহলে আদালত কারণ লিপিবদ্ধ করে সতর্ক করতঃ অপরাধীকে অব্যাহতি দিতে পারেন অথবা উপযুক্ত মনে করলে আদেশে বিবৃত সময় হতে অনধিক এক বছর সময়ের জন্য কোন অপরাধ না করার এবং সদাচরণে থাকার শর্তে জামিনদারসহ বা জামিনদার ছাড়া মুচলেকা প্রদানে বিমুক্ত হওয়ার আদেশ দিতে পারেন।

শর্তসাপেক্ষে অব্যাহতির এরূপ আদেশ প্রদানের পূর্বে আদালত অপরাধীকে সহজবোধ্য ভাষায় ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দেবেন যে সময়কালে কোনো অপরাধ সংঘটন করলে বা সদাচরণের মধ্যে না থাকলে সে মূল অপরাধের জন্য প্রদত্ত সাজা ভোগ করবে।

বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনা অনুসরণে কোনো সমস্যা বা অসুবিধা দেখা দিলে বা কোনো বিচারক বা ম্যাজিস্ট্রেট আইন প্রতিপালনে অনীহা বা গাফিলতি করলে বিষয়টি সুপ্রীম কোর্টের নজরে আনার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।

   

সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদকসহ দু’জনের অর্থদণ্ড



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক এসএম মোরশেদ ও সিনিয়র রিপোর্টার এজাজ রহমানকে অর্থদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

রোববার (২৬ মে) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এএম জুলফিকার হায়াতের ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে এসএম মোরশেদকে দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড ও এজাজ রহমানকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৩ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রায় ঘোষণার আগে তারা জামিনে থেকে আদালতে হাজির হন। অর্থদণ্ড পরিশোধ করবেন জানিয়ে তারা এক মাস সময় আবেদন করেন। আদালত তাদের আবেদন মঞ্জুর করেন।

২০২০ সালের অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা মনিরুজ্জামানকে নিয়ে সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রায় নারী লোভী, অর্থ আত্মসাৎকারী, নারী ও মাদকাসক্ত, নারী পাচারকারী, দুর্নীতিবাজ, ক্ষমতার অপব্যবহারী মর্মে কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এসএম মোরশেদ ২০২০ সালের ১২ ডিসেম্বর তার ফেসবুক আইডি থেকে সংবাদের স্ক্রিনশট আকারে বিভিন্ন মানুষের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করেন।

এমন অভিযোগ এনে ২০২১ সালের ১৮ জানুয়ারি সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলাটি দায়ের করেন মনিরুজ্জামান। আদালত ঘটনার বিষয়ে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন।

২০২২ সালের ৩০ মার্চ তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশন এর উপপরিদর্শক মো. শাহজালাল আদালতে দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন। একই বছরের ১৩ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

;

বেনজীর ও তার পোষ্যদের আরও ১১৯টি সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের আরও ১১৯টি স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে রোববার (২৬ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আসসামছ জগলুল হোসেন এ নির্দেশ দেন।

এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর। তিনি বলেন, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের নামে থাকা আরও ১১৩টি দলিলের সম্পদ ও গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট ক্রোক এবং অনেকগুলো কোম্পানিতে তাদের নামে থাকা শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। 

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত বেনজীর আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পদ জব্দের এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে তার স্ত্রী ও মেয়ের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবগুলোও অবরুদ্ধ করতে আদালত আদেশ দেন।

তার আগে, গত মাসের ২২ এপ্রিল বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালা উদ্দিন রিগ্যান হাইকোর্টে রিট দায়ের করা করেন।

প্রসঙ্গত, বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক জাতীয় দৈনিকের দাবি, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে গত শনিবার (২০ এপ্রিল) ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে এক ভিডিও বার্তায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেনজীর আহমেদ বলেন, মিথ্যা ও কল্পনাপ্রসূত তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।

বেনজীর আহমেদের দাবি, কিছু তথ্য ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।

;

তীব্র তাপদাহে এজলাসেই আইনজীবীর হিটস্ট্রোক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তীব্র তাপদাহে এজলাসেই আইনজীবীর হিটস্ট্রোক

তীব্র তাপদাহে এজলাসেই আইনজীবীর হিটস্ট্রোক

  • Font increase
  • Font Decrease

এজলাস কক্ষে মামলা শুনানির সময় তাপদাহে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে আলতাফ হোসেন নামে এক আইনজীবী অসুস্থ হয়েছেন। দ্রুত তাকে পার্শ্ববর্তী ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

রোববার (২৬ মে) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা পরিচালনার সময় সকাল সোয়া ১১টার দিকে হঠাৎ করে এ আইনজীবী অসুস্থ হয়ে পড়েন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মামলা পরিচালনার সময় কোর্ট এজলাস কক্ষে আমাদের এক আইনজীবী হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, সর্বশেষ খবর পর্যন্ত তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।

তিনি আরও জানান, গত ১৯ মে নিম্ন আদালতে কোট-গাউন পরিধানের আদেশ বহালের পর থেকে এ পর্যন্ত অনেক আইনজীবী অসুস্থ হয়েছেন। তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যেন, প্রচণ্ড গরম থাকা পর্যন্ত আমাদের কোট-গাউন পরিধানের বিষয়টি তিনি শিথিল করেন।

গত বৃহস্পতিবার ৩ মাস সাদা শার্ট, সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করে মামলা পরিচালনার অনুমতি চেয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতি। ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ার শাহাদাত (শাওন) স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হয়।

ঢাকা আইনজীবী সমিতির তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক সৈয়দা ফরিদা ইয়াসমিন জেসি এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চিঠিটি সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে পৌঁছানো হয়েছে।

আবেদনে বলা হয়, ঐতিহ্যবাহী ঢাকা আইনজীবী সমিতি এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম আইনজীবী সমিতি। বর্তমানে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য সংখ্যা ৩১ হাজার ১০৪ জন। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন ও অতিমাত্রায় উষ্ণতার কারণে বর্তমানে বাংলাদেশের তাপমাত্রা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিজ্ঞ আইনজীবীরা গরমে সীমাহীন কষ্ট ভোগ করছেন। বিশেষ করে মামলা শুনানিসহ মামলার অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনার সময় এবং চারটি এজলাস কক্ষ ব্যতীত অন্যান্য সব এজলাস কক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত না হওয়ায় প্রচুর পরিমাণে গরম অনুভূত হওয়ায় মামলার কার্যক্রম পরিচালনা করতে খুবই অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।

প্রচণ্ড গরমে গত বছর কোর্ট অঙ্গনে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হিটস্ট্রোক করে অ্যাডভোকেট শফিউল আলম (৪২) মারা গিয়েছিলেন। তাছাড়া তীব্র দাবদাহের কারণে প্রতিনিয়ত আইনজীবীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন এবং আইনজীবীদের মধ্যে হিটস্ট্রোকের ভীতি অনুভূত হচ্ছে। এছাড়া আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে তীব্র তাপপ্রবাহ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। পোশাক সংক্রান্ত গত ১৯ মের আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক গত ৪ এপ্রিলের বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা আরও ৩ মাস বৃদ্ধি করে আগামী ১৯ আগস্ট পর্যন্ত বর্ধিত করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানানো হয়।

;

অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক মারা গেছেন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক মারা গেছেন

অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক মারা গেছেন

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক আর নেই।

রোববার (২৬ মে) রাত ২টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছেন।

রোববার দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে মরহুমদর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

;