সাত খুন মামলা: আপিল করেছেন নূর হোসেন



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
হাইকোর্টের মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন নূর হোসেন/ ছবি: সংগৃহীত

হাইকোর্টের মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন নূর হোসেন/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন (আপিল) করেছেন সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেন

রোববার (৩ মার্চ) এ আপিল করা হয় বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন নূর হোসেনের আইনজীবী এইচ আর এম লুৎফর রহমান আকন্দ।

এর আগে ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড থেকে অপহৃত হন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, আইনজীবী চন্দন সরকার সহ সাত জন।

এর তিন দিন পর (৩০ এপ্রিল) শীতলক্ষ্যা নদীতে একে একে ভেসে ঠে ছয়টি লাশ। পরের দিন মেলে আরেকটি লাশ। নিহত অন্যরা হলেন— নজরুলের বন্ধু মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম, লিটন, গাড়িচালক জাহাঙ্গীর আলম  ও চন্দন সরকারের গাড়িচালক মো.ইব্রাহিম।

সাত খুনের ঘটনায় প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম ও তার চার সহকর্মী হত্যার ঘটনায় তার স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় একটি এবং সিনিয়র আইনজীবী চন্দন সরকার ও তার গাড়ির চালক ইব্রাহিম হত্যার ঘটনায় তার জামাতা বিজয় কুমার পাল বাদী হয়ে একই থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করেন।

পরে এসব মামলায় ২০১৭ সালের ২২ আগস্ট নারায়নগঞ্জের বিচারিক আদালত রায় ঘোষণা করেন। সেই রায়ের বিরুদ্ধে আসামীদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্স বিচারপতি ভবানী প্রসাদ সিংহ ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানির জন্য আসে।

এরপর ২০১৭ সালের ২২ আগস্ট হাইকোর্ট এ মামলার রায় ঘোষণা করেন, যার পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। হাইকোর্টের রায়ে বিচারিক আদালতের মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া ২৬ আসামির মধ্যে বাকি ১১ জনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিলো। আর মামলার মোট ৩৫ আসামির মধ্যে বাকি ৯ জনের বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

রায়ে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা আসামিরা হলেন- নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেন, র‌্যাব-১১ এর চাকরিচ্যুত তিন কর্মকর্তা লে. কর্নেল (অব.) তারেক সাঈদ মুহাম্মদ, মেজর (অব.) আরিফ হোসেন ও লে. কমান্ডার (অব.) মাসুদ রানা।

অন্য যে ১১ জনের ফাঁসির আদেশ বহাল রাখা হয় তারা হলেন- র‌্যাবের চাকরিচ্যুত সাবেক হাবিলদার মো. এমদাদুল হক, ল্যান্সনায়েক হীরা মিয়া, আরওজি-১ এ বি মো. আরিফ হোসেন, ল্যান্সনায়েক বেলাল হোসেন, সিপাহী আবু তৈয়্যব আলীকনস্টেবল শিহাব উদ্দিন, এসআই পূর্ণেন্দু বালা, সৈনিক আবদুল আলীম, সৈনিক মহিউদ্দিন মুন্সী, সৈনিক আলামিন শরীফ ও সৈনিক তাজুল ইসলাম। তাদের মধ্যে মহিউদ্দিন মুন্সী, আলামিন শরীফ ও তাজুল ইসলাম পলাতক।

অন্যদিকে সাজা কমে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ১১ আসামি হচ্ছেন- র‌্যাবের চাকরিচ্যুত সাবেক সিপাহী আসাদুজ্জামান নূর ও সার্জেন্ট এনামুল কবির এবং নূর হোসেনের ৯ সহযোগী মূর্তজা জামান চার্চিল, আলী মোহাম্মদ, মিজানুর রহমান দিপু, আবুল বাশার, রহম আলী, জামাল উদ্দিন সরদার, ভারতে গ্রেফতার সেলিম, সানাউল্লাহ সানা ও শাহজাহান। তাদের মধ্যে সেলিম, সানাউল্লাহ সানা ও শাহজাহান পলাতক।

বিচারিক আদালতে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড পাওয়া ৯ জনও র‌্যাবের বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা ও সদস্য। তাদের মধ্যে কনস্টেবল (পরে এএসআই পদে পদোন্নতি পেয়ে নৌ-থানায় কর্মরত) হাবিবুর রহমানের ১৭ বছর, এএসআই আবুল কালাম আজাদ, এএসআই কামাল হোসেন, কনস্টেবল বাবুল হাসান, কর্পোরাল মোখলেসুর রহমান, ল্যান্স কর্পোরাল রুহুল আমিন ও সিপাহী নুরুজ্জামানের ১০ বছর করে এবং এএসআই বজলুর রহমান ও হাবিলদার নাসির উদ্দিন ৭ বছর করে কারাদণ্ডাদেশ বহাল রয়েছে উচ্চ আদালতে। তাদের মধ্যে মোখলেসুর রহমান ও কামাল হোসেন পলাতক।

   

সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদকসহ দু’জনের অর্থদণ্ড



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক এসএম মোরশেদ ও সিনিয়র রিপোর্টার এজাজ রহমানকে অর্থদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

রোববার (২৬ মে) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এএম জুলফিকার হায়াতের ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে এসএম মোরশেদকে দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড ও এজাজ রহমানকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৩ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রায় ঘোষণার আগে তারা জামিনে থেকে আদালতে হাজির হন। অর্থদণ্ড পরিশোধ করবেন জানিয়ে তারা এক মাস সময় আবেদন করেন। আদালত তাদের আবেদন মঞ্জুর করেন।

২০২০ সালের অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা মনিরুজ্জামানকে নিয়ে সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রায় নারী লোভী, অর্থ আত্মসাৎকারী, নারী ও মাদকাসক্ত, নারী পাচারকারী, দুর্নীতিবাজ, ক্ষমতার অপব্যবহারী মর্মে কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এসএম মোরশেদ ২০২০ সালের ১২ ডিসেম্বর তার ফেসবুক আইডি থেকে সংবাদের স্ক্রিনশট আকারে বিভিন্ন মানুষের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করেন।

এমন অভিযোগ এনে ২০২১ সালের ১৮ জানুয়ারি সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলাটি দায়ের করেন মনিরুজ্জামান। আদালত ঘটনার বিষয়ে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন।

২০২২ সালের ৩০ মার্চ তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশন এর উপপরিদর্শক মো. শাহজালাল আদালতে দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন। একই বছরের ১৩ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

;

বেনজীর ও তার পোষ্যদের আরও ১১৯টি সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের আরও ১১৯টি স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে রোববার (২৬ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আসসামছ জগলুল হোসেন এ নির্দেশ দেন।

এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর। তিনি বলেন, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের নামে থাকা আরও ১১৩টি দলিলের সম্পদ ও গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট ক্রোক এবং অনেকগুলো কোম্পানিতে তাদের নামে থাকা শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। 

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত বেনজীর আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পদ জব্দের এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে তার স্ত্রী ও মেয়ের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবগুলোও অবরুদ্ধ করতে আদালত আদেশ দেন।

তার আগে, গত মাসের ২২ এপ্রিল বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালা উদ্দিন রিগ্যান হাইকোর্টে রিট দায়ের করা করেন।

প্রসঙ্গত, বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক জাতীয় দৈনিকের দাবি, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে গত শনিবার (২০ এপ্রিল) ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে এক ভিডিও বার্তায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেনজীর আহমেদ বলেন, মিথ্যা ও কল্পনাপ্রসূত তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।

বেনজীর আহমেদের দাবি, কিছু তথ্য ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।

;

তীব্র তাপদাহে এজলাসেই আইনজীবীর হিটস্ট্রোক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তীব্র তাপদাহে এজলাসেই আইনজীবীর হিটস্ট্রোক

তীব্র তাপদাহে এজলাসেই আইনজীবীর হিটস্ট্রোক

  • Font increase
  • Font Decrease

এজলাস কক্ষে মামলা শুনানির সময় তাপদাহে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে আলতাফ হোসেন নামে এক আইনজীবী অসুস্থ হয়েছেন। দ্রুত তাকে পার্শ্ববর্তী ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

রোববার (২৬ মে) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা পরিচালনার সময় সকাল সোয়া ১১টার দিকে হঠাৎ করে এ আইনজীবী অসুস্থ হয়ে পড়েন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবীর বাবুল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মামলা পরিচালনার সময় কোর্ট এজলাস কক্ষে আমাদের এক আইনজীবী হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, সর্বশেষ খবর পর্যন্ত তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।

তিনি আরও জানান, গত ১৯ মে নিম্ন আদালতে কোট-গাউন পরিধানের আদেশ বহালের পর থেকে এ পর্যন্ত অনেক আইনজীবী অসুস্থ হয়েছেন। তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যেন, প্রচণ্ড গরম থাকা পর্যন্ত আমাদের কোট-গাউন পরিধানের বিষয়টি তিনি শিথিল করেন।

গত বৃহস্পতিবার ৩ মাস সাদা শার্ট, সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করে মামলা পরিচালনার অনুমতি চেয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতি। ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ার শাহাদাত (শাওন) স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হয়।

ঢাকা আইনজীবী সমিতির তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক সৈয়দা ফরিদা ইয়াসমিন জেসি এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চিঠিটি সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে পৌঁছানো হয়েছে।

আবেদনে বলা হয়, ঐতিহ্যবাহী ঢাকা আইনজীবী সমিতি এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম আইনজীবী সমিতি। বর্তমানে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য সংখ্যা ৩১ হাজার ১০৪ জন। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন ও অতিমাত্রায় উষ্ণতার কারণে বর্তমানে বাংলাদেশের তাপমাত্রা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিজ্ঞ আইনজীবীরা গরমে সীমাহীন কষ্ট ভোগ করছেন। বিশেষ করে মামলা শুনানিসহ মামলার অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনার সময় এবং চারটি এজলাস কক্ষ ব্যতীত অন্যান্য সব এজলাস কক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত না হওয়ায় প্রচুর পরিমাণে গরম অনুভূত হওয়ায় মামলার কার্যক্রম পরিচালনা করতে খুবই অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।

প্রচণ্ড গরমে গত বছর কোর্ট অঙ্গনে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় হিটস্ট্রোক করে অ্যাডভোকেট শফিউল আলম (৪২) মারা গিয়েছিলেন। তাছাড়া তীব্র দাবদাহের কারণে প্রতিনিয়ত আইনজীবীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন এবং আইনজীবীদের মধ্যে হিটস্ট্রোকের ভীতি অনুভূত হচ্ছে। এছাড়া আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে তীব্র তাপপ্রবাহ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। পোশাক সংক্রান্ত গত ১৯ মের আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক গত ৪ এপ্রিলের বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা আরও ৩ মাস বৃদ্ধি করে আগামী ১৯ আগস্ট পর্যন্ত বর্ধিত করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানানো হয়।

;

অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক মারা গেছেন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক মারা গেছেন

অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক মারা গেছেন

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আনোয়ার উল হক আর নেই।

রোববার (২৬ মে) রাত ২টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছেন।

রোববার দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে মরহুমদর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

;