ডেঙ্গু মশা নিধনের সঠিক ওষুধ কবে আসবে জানতে চান হাইকোর্ট



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
হাইকোর্ট

হাইকোর্ট

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেঙ্গু মশা নিধনের সঠিক ওষুধ কবে আসবে বৃহস্পতিবারের মধ্যে হলফনামা দিয়ে জানাতে দুই সিটি করপোরেশনকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন।

আদালতে ঢাকা উত্তর সিটির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তৌফিক ইনাম টিপু ও দক্ষিণের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।

শুনানির শুরুতে ঢাকা উত্তর সিটির আইনজীবী তৌফিক ইনাম টিপু গত এক সপ্তাহে মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম তুলে ধরেন। আদালত তখন জানতে চান—‘ওষুধ আনার কী হলো?’

আইনজীবী তৌফিক ইনাম টিপু বলেন, ‘গত ২৭ জুলাই কাউন্সিলরদের নিয়ে একটি মতবিনিময় সভায় সিদ্ধান্ত অনুসারে পরমাণু শক্তি কমিশনে এ বিষয়ে একটি মিটিং হয়েছে, আরও অধিকতর কার্যকর ওষুধ কিভাবে দেওয়া যায়।’

তখন জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘আরও অধিকতর কার্যকর লাগবে কেন? যেটা আছে সেটা কাজ করছে না?’ আইনজীবী বলেন, ‘কাজ হচ্ছে’। জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘আমার ধারণা এ ওষুধে কাজ হচ্ছে না’।

তখন আইনজীবী বলেন, ‘আমরা তো সরাসরি ওষুধ আনতে পারব না। চীন থেকে এ ওষুধ আনা হবে। তার জন্য রেজিস্ট্রেশন লাগবে।’

তখন জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘এই যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, এটা কী কারণে হয়েছে?’
আইনজীবী বলেন, ‘আপনারা রুল জারির পর গতি বেড়েছে।’ আদালত বলেন, ‘এটা (ওষুধ ছিটানো) কি কার্যকরী হচ্ছে?’ আইনজীবী বলেন, ‘হচ্ছে, কয়েকদিন সময় লাগবে’।

জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘আমার তো মনে হয় না। আমার বাসার এলাকায় আসেনি। আমি এটা বিশ্বাস করি না। আপনারা এই জিনিসটা সিরিয়াসলি নিচ্ছেন না।’ আইনজীবী বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি’।

কনিষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘গত ফেব্রুয়ারিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগতত্ত্ব বিভাগ আপনাদের সতর্ক করেছিল। আপনারা উদ্যোগ নিলেন না কেন?’ আইনজীবী বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। কিন্তু এই সময়ে এসে প্রকোপ বেড়েছে।’

কনিষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘ওই সময় থেকে উদ্যোগ নিয়ে থাকলে প্রকোপ বাড়ছে কেন? আপনাদের উচিত ছিল ফেব্রুয়ারিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সতর্ক করার পর সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ বিষয়ে সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড চালানোর দরকার ছিল। আমরা রুল দেওয়ার পর আপনাদের (সিটি করপোরেশনের) ঘুম ভাঙলো। তখন কয়েকদিন উল্টাপাল্টা কথা বলেছেন। এখন সরকার ধমক দিয়েছে তাই চুপ করে গেছেন।’

জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘ওষুধের ব্যাপারে কী করলেন? গত সপ্তাহে বললেন দুই সপ্তাহ লাগবে।’

তখন আইনজীবী বলেন, ‘সরাসরি (ডিপিএম) ওষুধ আনা হবে। টপ লেভেল থেকে এটা তদারকি করা হচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব আনা হবে। দু-এক সপ্তাহ লাগতে পারে।’

কনিষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘সবাই জানে অকার্যকর ওষুধ দিচ্ছেন। এখন বলেন, কতদিনের মধ্যে আনতে পারবেন। বাংলাদেশর ভূখণ্ডে কবে নতুন ওষুধ আসবে। আজকে দেখলাম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ডিএস’র (উপ-সচিব) স্ত্রী ডেঙ্গুতে মারা গেছেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কী করে? নিজের মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তার স্ত্রী মারা যায়, তারা জেগে ঘুমালে আমরা তো তাদের তুলতে পারব না।’

আগের ওষুধে কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি ছিল স্বীকার করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, ‘আগের ওষুধে কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি ছিল। তবে সরকার পদক্ষেপ না নিলে প্রকোপ আরও বাড়ত। হতে পারে যে সময় আনা হয়েছিল তখন ওষুধ কার্যকর ছিল।’

এরপর দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা তাদের কার্যক্রম তুলে ধরলে কনিষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘আমরা এটা জানাতে বলিনি। আপনাদের কোন কিছু আমরা আমলে নেব না। যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন ওষুধ না আসে।’ এরপর আদেশ দেন আদালত।

গত ২৫ জুলাই ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ক্রাশ প্রোগ্রাম চালাতে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) পর্যন্ত সময় দেন হাইকোর্ট।

গত ১৪ জুলাই রাজধানীতে ডেঙ্গু নির্মূল ও ধ্বংসে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া বাহিত রোগের বিস্তার রোধে পদক্ষেপ নিতে বলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে (ডিএসসিসি)। একইসঙ্গে রুল জারি করে ২২ জুলাইয়ের মধ্যে ডেঙ্গু নিধনে গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য জানাতে বলেন আদালত।

পরে ২২ জুলাই দুই সিটি প্রতিবেদনে জানায় জনসচেতনতা কর্মসূচির পাশাপাশি ওষুধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। আদালত এ প্রতিবেদনে অসন্তুষ্ট হয়ে ২৫ জুলাই দুই সিটির প্রধান দুই স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে তলব করেন।

   

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পড়তে হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে মামলা শুনানিকালে আইনজীবীদের কালো গাউন পরিধানের বাধ্যবাধকতা শিথিলের কার্যকারিতা রহিত করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) প্রধান বিচারপতির আদেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে মামলা শুনানিতে আইনজীবীবৃন্দের গাউন পরিধানের আবশ্যকতা শিথিল করে গত ২০ এপ্রিল জারি করা বিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা রহিত করা হলো।

আরও বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের রুলসে উল্লেখিত পরিধেয় পোশাক বিষয় থাকা সংশ্লিষ্ট বিধানাবলী অনুসরণ করে আইনজীবীবৃন্দ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগে মামলা শুনানিতে অংশগ্রহণ করবেন। ১৯ মে থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।

;

হাবিলদার সুরুজ আলী হত্যা মামলায় ৩ আসামির যাবজ্জীবন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় ২১ বছর আগের হাবিলদার সুরুজ আলী হত্যা মামলায় ৩ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডিত আসামিরা হলেন- আনোয়ার হোসেন, মো. বোরহান উদ্দিন ওরফে জিন্নাতুল আলম ও আব্দুল হক ওরফে আব্দুল্লাহ।

আদালত আসামিদের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের অতিরিক্ত বিশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেছেন। যা অনাদায়ে প্রত্যেক আসামিকে ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রায় ঘোষণার সময় আসামি আনোয়ার হোসেন ও বোরহান উদ্দিন ওরফে জিন্নাতুল আলম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাদের সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে প্রেরণ করেন আদালত। আসামি আব্দুল হক আব্দুল্লাহ পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

২০০৩ সালের ৬ ডিসেম্বর বাড্ডা থানাধীন খিলবাড়ির টেক ছিকুর প্রজেক্টের দক্ষিণপাশের পুকুরে কচুরি পানার মধ্যে পাটের বস্তা থেকে হাবিলদার সুরুজ আলীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওই ঘটনায় রাজধানীর বাড্ডা থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক আবু বকর মাতুবর বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের নামে এ মামলা করেন।

২০০৬ সালের ৩১ অক্টোবর মামলাটি তদন্তের পর সিআইডি পুলিশের ইন্সপেক্টর আব্দুল বাতেন আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

;

সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন দাখিল আবারও পিছিয়েছে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। ১০৮ বারের মতো পিছিয়ে আগামী ৩০ জুন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।

শেরেবাংলা নগর থানার আদালতের জিআর শাখার কর্মকর্তা মাসুদ এ তথ্য জানান।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আট জনকে আসামি করা হয়। অপর আসামিরা হলেন, বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুণ, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।

;

ব্লগার নাজিম হত্যা মামলায় চার্জ গঠন শুনানি ২৪ জুন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ব্লগার নাজিমুদ্দিন সামাদ হত্যা মামলায় চার্জ গঠন শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৪ জুন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে শুনানি শেষে ঢাকার সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমানের আদালত এই তারিখ ধার্য করেন।

এদিন মামলাটির অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য ছিল৷ রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি শুরু করেন। অভিযোগ গঠন শুনানির এক পর্যায়ে আসামিরা তাদের আইনজীবী নেই বলে আদালতকে জানান। এসময় আসামিরা মৌখিকভাবে আইনজীবী নিয়োগের কথা জানিয়ে সময়ের আবেদন করেন।

আদালত শেষবারের মত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২৪ জুন পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. গোলাম ছারোয়ার খান (জাকির) এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, আনসার আল ইসলামের সামরিক শাখার প্রধান চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক জিয়া, আকরাম হোসেন, মো. ওয়ালিউল্লাহ ওরফে ওলি ওরফে তাহেব ওরফে তাহসিন, সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে আকাশ ওরফে কনিক, মাওলানা জুনেদ আহাম্মেদ ওরফে সাব্বির ওরফে জুনায়েদ ওরফে তাহের, রশিদুন নবী ভূইয়া ওরফে টিপু ওরফে রাসেল ওরফে রফিক ওরফে রায়হান, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন, মো. আরাফাত রহমান ও মো. শেখ আব্দুল্লাহ।

আসামিদের মধ্যে প্রথম পাঁচজন পলাতক রয়েছেন। শেষের চারজন কারাগারে আছেন। শেষ চারজনকে কারাগার থেকে আদালতে উপস্থিত করেছেন কারাকর্তৃপক্ষ।

২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস শেষে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় মেসে ফেরার পথে লক্ষ্মীবাজারের একরামপুর মোড়ে জঙ্গিরা কুপিয়ে এবং গুলি করে হত্যা করেন ব্লগার নাজিমুদ্দিনকে। এ ঘটনায় পরদিন সূত্রাপুর থানার এসআই মো. নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট ২০২০ সালের ২০ আগস্ট বহিষ্কৃত মেজর সৈয়দ মো. জিয়াউল হক জিয়াসহ ৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

;