ঈদের সাজ জুড়ে থাকুক স্নিগ্ধতার আভা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদে রোদ কিংবা বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন, মেকআপের ক্ষেত্রে হালকাই বেশি মানানসই। এবারে ঈদ বাজারে ন্যুড মেকআপ পণ্যের চাহিদা বেশি ছিল শুরু থেকেই। তাই ন্যুড কিংবা হালকা ঘরানার মেকআপ- যেটাই হোক না কেন, ঈদের সাজ জুড়ে থাকবে স্নিগ্ধতার আভা।

সাজটা এমন হওয়া চাই যেন, ত্বকে খুব বাড়তি কিছু মনে না হয়। সেক্ষেত্রে ঈদের সাজটি কীভাবে করতে হবে, সেটাই ধাপে ধাপে তুলে ধরা হল।

প্রথম ধাপ

প্রথম ধাপে অবশ্যই মুখ ফেসওয়াশের সাহায্যে ধুয়ে মুছে ত্বকের সাথে মানানসই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক কোমলতা পাবে এবং ত্বকের সাথে মেকআপ খুব সহজেই মিশে যাবে।

দ্বিতীয় ধাপ

অন্য সময় নিশ্চিতভাবেই দ্বিতীয় ধাপে ফাউন্ডেশন ব্যবহারের কথা বলা হতো। কিন্তু সাজটা যেহেতু একেবারেই ন্যাচারল রাখা হচ্ছে, তাই ফাউন্ডেশনটি এড়িয়ে যাওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ ফাউন্ডেশন ত্বকে কেকি (ফাটা ভাব) তৈরি করে।

যেহেতু ফাউন্ডেশন দেওয়া হচ্ছে না, তার পরিবর্তে দিতে হবে প্রেসড পাউডার। পাউডার এপ্লাই করার আগে প্রয়োজনে চোখের নিচে ও ত্বকের দাগযুক্ত স্থানে কনসিলার দিয়ে নিতে হবে। শেষে খুব হালকা ব্লাশ অন দিয়ে ত্বকের স্বাভাবিক রঙকে তুলে আনতে হবে।

তৃতীয় ধাপ

এই ধাপে প্রথমেই আইব্রো এঁকে নিতে হবে। তবে খুব বেশি ওভার ডু করা থেকে বিরত থাকতে হবে। নতুবা দৃষ্টিকটু দেখাবে। চোখের সাজের জন্য পোশাকের রঙের সাথে মিলিয়ে অথবা কন্ট্রাস্ট রঙের শেড ব্যবহারে চোখে হালকা আইশ্যাডো দিতে হবে। একই রঙের কয়েকটি শেড মিলিয়ে এপ্লাই করলে চোখের রঙটি ভালোভাবে ফুটে ওঠে।

আইশ্যাডো দেওয়া শেষে আইল্যাশ কার্লার ব্যবহারে চোখের পাপড়ি কার্ল করে মাশকারা দিতে হবে। মাশকারা দেওয়ার পর আইলাইনার দিয়ে নিতে হবে।

চতুর্থ ধাপ

সবশেষে পোশাকের সাথে ম্যাচিং লিপস্টিক ব্যবহার করতে হবে এবং সেটং স্প্রে দিতে হবে। মেকআপ যতই হালকা হোক না কেন, সেটিং স্প্রে ব্যবহার করা না হলে ঘামে কিংবা বৃষ্টির পানিতে মেকআপ গলে যেতে পারে।

যে ৫ টোটকায় বাড়বে ত্বকের জেল্লা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ত্বকের জেল্লা বাড়াতে চান? তাহলে রোজ সকালে তো ত্বকের পরিচর্যা করতেই হবে। তবে অতিরিক্ত খরচ না করেও ঘরোয়া রূপচর্চাতেও কিন্তু ত্বকের জেল্লা বাড়ানো যায়। কিন্তু যেমন ইচ্ছা রূপচর্চা করলেই তো হল না। বিয়ের আগে ত্বকের জেল্লা ফেরানোর জন্য কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হবে। তবেই বিশেষ দিনটিতে আশপাশের সকলের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল থাকবে আপনার ত্বক।

কী কী করলে বাড়বে ত্বকের জেল্লা?

>> বিয়ের দিনটি এগিয়ে আসার আগে ঘরেই কয়েক বার ফেশিয়াল করে নেওয়া দরকার। ফেশিয়াল করলে রক্ত চলাচল ভাল হয়। ত্বক ঝলমল করে। কিন্তু চিন্তা করছেন কী দিয়ে ফেশিয়াল করবেন? ঘরে মুলতানি মাটি থাকলে তা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। মুলতানি মাটির সঙ্গে কিছুটা দুধ আর মধু মিশিয়ে ফেশিয়াল করতে হবে।

>> মৌসুম বদলের সময়ে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকের উপর জমতে থাকে মৃত কোষ। এই সময়ে মুখের উপর সেই জমা কোষ পরিষ্কার করা জরুরি। সপ্তাহে অন্তত দু’বার মধু আর টক দই মিশিয়ে মাখুন। তারপর কিছুক্ষণ মুখটা মালিশ করতে থাকুন। মৃত কোষ উঠে গিয়ে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফিরবে।

>> রূপচর্চার ফল ভাল পাওয়ার জন্য খাওয়াদাওয়ার দিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কী কী খাচ্ছেন, সে দিকে নজর দিন। ভিটামিন ডি ও ভিটামিন সি-তে ভরপুর খাবার এই সময়ে খেতে হবে। টক দই, সবজি, ফল মিশিয়ে রাখুন রোজের খাদ্যতালিকায়।

>> শরীরের ভাল রাখতেই নয়, ত্বকের জেল্লা বাড়াতেও বেশি করে পানি খেতে হবে। কাজের ফাঁকে নিয়ম করে ‘ডিটক্স ওয়াটার’-এ চুমুক দিতে থাকুন। রাতে শোয়ার আগে শসা, পুদিনা, লেবুর টুকরো এক জগ পানিতে ফেলে দিন। পরের দিন সারা দিন অল্প অল্প করে সেই পানি চুমক দেওয়ার অভ্যাস করুন। দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি খেতেই হবে।

>> বিয়ের আগে মনে নানা ধরনের চিন্তা থাকে। অনেক দায়িত্বও থাকে। এই সময়ে যেন ঘুম সম্পূর্ণ হয়, সেই বিষয়টি খেয়াল রাখুন। নইলে কিন্তু জেল্লা কখনওই বাড়বে না।

;

কফের রঙ বলে দেবে শরীরে কোনো রোগ বাসা বেঁধেছে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গরম পড়েছে ভালোই। তবুও সংক্রমণের ঠেলায় সর্দি, কাশি, জ্বর কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। বাড়িতে একজন সুস্থ হলে অন্য জন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গলায় কফ দলা পাকিয়ে থাকছে, বুকের ভিতর ঘড়ঘড় করছে। সেই কফ যখন ফেলা হয় তখন তার রঙ হয় বিভিন্ন রকম।

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, কফ দিয়েই কিন্তু শরীরের হাল-হকিকত জানা সম্ভব। সংক্রমণের মাত্রা কতটা গুরুতর, তা নাকি বলে দিতে পারে কফের রঙ। তবে শ্লেষ্মা মাত্রেই ক্ষতিকর নয়। ফুসফুস, শ্বাসনালির ভিতরের এলাকা আর্দ্র রাখে। যে কোনও রকম সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে শ্লেষ্মা। কফের রঙ স্বচ্ছ হলে চিন্তার কোনও কারণ নেই, তবে কফের রঙ বদলে গেলেই মুশকিল।

কফের রঙ দেখে কী ভাবে রোগ চিনবেন?

হলুদ

শরীরে বড় রকম কোনও সংক্রমণ হলে সাধারণত কফের রঙ গাঢ় হলুদ হয়ে যায়। বিশেষ করে সাইনাসের সমস্যা বাড়লে এমন হয়। তাই কফের রঙ এমন হলে সাবধান। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কালো

আপনার কফের রঙ হালকা কালো হলে বুঝতে হবে আপনি অত্যন্ত দূষিত পরিবেশে বসবাস করছেন। এছাড়া, মিউকারমাইকোসিস নামক রোগের ক্ষেত্রে কফের রঙ কালচে হয়ে যায়। মিউকারমাইকোসিস খুব বিরল ধরনের ছত্রাকজনিত সংক্রমণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই সংক্রমণের কারণে মৃত্যুর হার প্রায় ৫০ শতাংশ।

গোলাপি বা লাল

অনেক সময়ে ফুসফুসে এক ধরনের তরল জমা হয়। চিকিৎসা পরিভাষায় যার নাম ‘এডিমা’। দীর্ঘদিন ধরে বুকে কফ বসে থাকার কারণে সংক্রমণ হয়। আর এই সংক্রমণের ফলে এক ধরনের তরল ফুসফুসে জমা হতে থাকে। তার জেরেই শ্লেষ্মার রঙ বদলে যায়। এ ছাড়া, অনেক সময়ে নাকের টিস্যু ছিঁড়ে গিয়ে রক্তপাত হয়। সে কারণেও কফের রঙ লালচে হয়ে যেতে পারে।

বাদামি

অতিরিক্ত ধূমপান করেন? সে ক্ষেত্রে কিন্তু কফের রঙ বাদামি হতে পারে। মূলত দীর্ঘ দিন ধরে ধূমপান করার অভ্যাস থাকলে ফুসফুসের পরিবর্তন হয়। ব্রঙ্কাইটিস হওয়ারও একটা আশঙ্কা থাকে। এতে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। কফ জমা হতে থাকে। কখনও কখনও কফের সঙ্গে রক্তও ওঠে।

সাদা

থকথকে, একটু বেশি সাদা, ঘন শ্লেষ্মা হলেও কিন্তু সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এমনটা হলে জানবেন, আপনার নাকের কোষগুলো সংক্রমণজনিত কারণে ফুলে গিয়েছে। ফলে আগের মতো স্বাভাবিক ভাবে শ্লেষ্মা আর বাইরে আসতে পারছে না। পর্যাপ্ত আর্দ্রতার অভাবে শ্লেষ্মার প্রকৃতি এমন হচ্ছে। ব্রঙ্কাইটিস বা সাইনাসের কারণেও এমন হতে পারে।

;

দীর্ঘদিন একই গ্লাসে পানি পান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাতে ঘুমের ঘোরে পানি তেষ্টা পায় অনেকেরই। মাঝেমাঝেই উঠে পানি খেতে হয়। তাই সুবিধার জন্য খাটের পাশের টেবিলেই পানির গ্লাস রেখে দেন অনেকে। বিছানা থেকে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়। ঘুম চোখে আর উঠতে হয় না। প্রতি দিনই রাতে শুতে যাওয়ার আগে মনে করে গ্লাসে পানি ভরেন। কিন্তু গ্লাসটি পরিষ্কার করেন কি? একই গ্লাসে পর পর দু’সপ্তাহে পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। সাম্প্রতিক একটি গবেষণা সে তথ্যই দিচ্ছে।

শরীর সুস্থ রাখার অন্যতম শর্ত হল পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া। তবে শুধু পানি খেলেই হবে না। কোন পাত্রে পানি খাচ্ছেন, সে বিষয়েও নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্লাস্টিকের বোতলে পানি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। তাতে শরীরের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। নানা কঠিন রোগের ঝুঁকিও থাকে। তেমন একই গ্লাসে দীর্ঘ দিন ধরে পানি খেলে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। কাচের গ্লাস হলেও প্রতি দিন তাতে পানি ভরার আগে অবশ্যই ধুয়ে নিন।

গ্লাস হোক কিংবা বোতল, নিয়মিত পরিষ্কার না করলে ব্যাকটেরিয়া জমতে বাধ্য। দীর্ঘদিন সেই ভাবে ফেলে রাখলে সেই ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াগুলো আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে। সেগুলো পানির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা তৈরি করে। বমি, ডায়েরিয়া, পেটের সংক্রমণের মতো কিছু রোগ দেখা দিতে পারে। বেশি করে পানি খেয়েও রোগের সঙ্গে লড়াই করা মুশকিল হবে।

ধুতে হবে বলে নিয়মরক্ষা করার জন্য পানি দিয়ে গ্লাস ধুয়ে রেখে দিলে কিন্তু হবে না। তরল সাবান অথবা অন্য কোনও কিছু দিয়ে সঠিক পদ্ধতি মেনে গ্লাস পরিষ্কার করতে হবে। ঘষে ঘষে না মাজলে গ্লাসের ব্যাকটেরিয়াগুলো সহজে যাবে না।

আরও বেশি সতর্ক থাকতে গ্লাসে পানি ঢালার পর ঢেকে রাখুন। বাতাসেও ব্যাকটেরিয়া ভেসে বেড়ায়। সেগুলো পানির সংস্পর্শে আসতে পারে। তাই কোনও ঝুঁকি নেওয়ার দরকার নেই। যদি গ্লাসে পানি ঢালার কিছুক্ষণ পর খাবেন বলে মনস্থির করেন, সেক্ষেত্রে অবশ্যই গ্লাস ঢাকা দিয়ে রাখুন।

;

রোজায় ডায়াবেটিস রোগীরা যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ থেকে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান মাস। এই মাসজুড়ে মুসলিম সম্প্রদায় রোজা রাখবেন। সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত উপবাসী থাকাই হল রোজা রাখার নিয়ম। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারেন না, যে ডায়াবেটিস থাকলে রোজা রাখা যায় কি না।

রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি হলে খাওয়াদাওয়ার উপর বিশেষ নজর দেওয়ার কথা বলেন চিকিৎসকরা। কারণ কী খাচ্ছেন এবং কখন খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করে রক্তে ডায়াবেটিসের মাত্রা ওঠানামা করবে কি না। বিশেষ করে ডায়াবেটিকদের খালি পেটে থাকতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়াদাওয়া করা ডায়াবেটিস রোগের অন্যতম ওষুধ। সে জন্য ডায়াবেটিস থাকলে রোজা রাখার সময় কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেহরি এবং ইফতারের ডায়েট হতে হবে স্বাস্থ্যকর। না হলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া অথবা হাইপারগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই রোজায় সুস্থ থাকতে ডায়াবেটিস রোগীরা কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন?

স্বাস্থ্যকর সেহরি

দিনের শুরুতে সূর্য ওঠার আগেই খাবার খেয়ে নিতে হয়। এই সময় এমন কিছু খাবার খান যাতে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরতে থাকে। সারা দিন শরীর আর্দ্র রাখবে, এমন কিছু খাবার খান। পানি আছে, এমন ফল বেশি করে খান। ডাবের পানি, লেবুর রসও খেতে পারেন। সারা দিন যেহেতু চাইলেও পানি খেতে পারবেন না, তাই বেশ কিছুটা পানিও খেয়ে নিন।

জিআই-এর পরিমাণ কম এমন খাবার কম

গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম, এমন খাবার বেশি করে খান। জিআই বেশি থাকে যে খাবারে, সেগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। কার্বোহাইর্ড্রেট, ফাইবার আছে এমন খাবারও খেতে পারেন। খাবার যা-ই হোক, পরিমাণ যেন খুব বেশি না হয়। একসঙ্গে অনেকটা খেয়ে নিলে সমস্যা হতে পারে।

ডায়াবেটিসের মাত্রা মাপা জরুরি

প্রতি দিন এক বার করে ডায়াবেটিসের মাত্রা মেপে নিন। একটু হলেও খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম হয় এই সময়। তার প্রভাব পড়তে পারে ডায়াবেটিসের মাত্রার উপর। যদি দেখেন রক্তে শর্করার পরিমাণ খানিক বেশি, তা হলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

শরীরচর্চা এবং পর্যাপ্ত ঘুম

খাওয়াদাওয়ার অনিয়মের প্রভাব যাতে শরীরে না পড়ে, তার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস বজায় রাখুন। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত ঘুম হওয়াও জরুরি। খুব সকালে যেহেতু উঠতে হয়, ফলে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া জরুরি।

;