ময়মনসিংহের সড়কে কেন এতো লাশের মিছিল?



উবায়দুল হক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের সড়কে দুর্ঘটনা কবলিত গাড়িগুলো।

ময়মনসিংহের সড়কে দুর্ঘটনা কবলিত গাড়িগুলো।

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহে বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। ঝরছে প্রাণ, দিনদিন দীর্ঘ হচ্ছে লাশের মিছিল। গত ৮ আগস্ট ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বাস দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান সিএনজিচালিত অটোরিকশার সাত যাত্রী। এই মর্মান্তিক ঘটনার পরদিন বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করায় চালক ও যাত্রীদের জেল-জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তবে তাতেও সচেতন হয়নি এসব মানুষ। আগের মতোই বেশি যাত্রী নিয়ে চলছে এসব অটোরিকশা।

গত ১৮ আগস্ট ফুলপুরের বাশাটি এলাকায় ট্রাককে সাইড দিতে গিয়ে দ্রুত গতির একটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে গেলে তাতে প্রাণ হারান একই পরিবারের তিনজনসহ মোট আটজন।

এছাড়াও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অপরিকল্পিত রোড ডিভাইডারে ইউটার্ন নিতে গিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গত ২২ আগস্ট ভালুকা উপজেলায় এভাবেই ঝরে গেল ছয়টি তাজা প্রাণ। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ভালুকা সরকারি কলেজের সামনে একটি প্রাইভেটকার ইউটার্ন নিচ্ছিল। এ সময় ঢাকাগামী ইমাম পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস প্রাইভেটকারটিকে চাপা দেয়। এতে প্রাইভেটকারটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। আর ঘটনাস্থলেই একই পরিবারের চারজনসহ মোট ছয়জন নিহত হয়।

সর্বশেষ শুক্রবার (২৮ আগস্ট) সকালে ভালুকা এবং মুক্তাগাছায় ট্রাক ও প্রাইভেটকার চাপায় মারা গেলেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী।

স্থানীয়রা বলছেন, ডিভাইডারে লাগানো গাছের কারণে রাস্তা পারাপারে ঘটছে প্রাণহানি। আর গতি নিয়ন্ত্রণে হাট বাজারের সামনে প্রয়োজন স্পিড ব্রেকার।

স্থানীয় মো. শাহজাহান নামে এক ব্যক্তি জানান, ডিভাইডারে যে গাছগুলো লাগানো হয়েছে, সেগুলোর কারণে গাড়ি আসছে কিনা তা দেখা যায় না। আবার চালকরাও দেখতে পারেন না যে মানুষ আছে কিনা। এজন্যই বেশিরভাগ দুর্ঘটনা ঘটছে। তাছাড়া বিভিন্ন বাজারের আগে স্পিড ব্রেকার দেয়া প্রয়োজন।

পুলিশের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, গত এক বছরে ময়মনসিংহ জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট মামলা হয়েছে ১৭৫টি, নিহত হয়েছে ১৯৩ জন এবং আহত হয়েছে ১৭৪ জন। এর মধ্যে চলতি আগস্ট মাসেই মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ বেপরোয়া গতি, সড়কের পাশে গভীর খাদ বা পুকুর, অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই থ্রি-হুইলার, যত্রতত্র রাস্তা পারাপার ও ইউটার্ন নেয়ার প্রবণতা।

আইনের প্রয়োগ কম থাকায় সড়ক দুর্ঘটনা বাড়ছে বলে মনে করেন নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর ময়মনসিংহ শাখার সভাপতি আব্দুল কাদের চৌধুরী। তিনি বলেন, সরকার সড়ক দুর্ঘটনা রোধে নতুন আইন করলেও এর প্রয়োগ করা হচ্ছে না। প্রশাসন কেন এটি প্রয়োগ করতে পারছে না তা বোধগম্য নয়।

সকল পরিকল্পনার ক্ষেত্রে একটি সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে জানিয়ে জেলা পুলিশ সুপার মো. আহমার উজ্জামান জানান, আইন প্রয়োগ, ট্রাফিক ইঞ্জিনিয়ারিং, রাস্তাঘাটের বেহাল দশা ঠিক করা, গাড়ির যথাযথ ফিটনেট ঠিক করা এবং চালকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণই পারে সড়ক ও মহাসড়কে এমন মৃত্যুর মিছিল রোধ করতে।

সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ প্রণয়নের পর ময়মনসিংহে যে মামলাগুলো হয়েছে তা ঘেটে দেখা গেছে এর সিংহভাগই হয়েছে ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধি আইনের ২৭৯, ৩০৪ (খ) ধারায়। অর্থাৎ আইনের নতুন ধায়ায় মামলা করতে গেলে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে পুলিশকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই আইন বাস্তবায়নে দৃশ্যমান ও অদৃশ্য বাধা দূরকরণে এখনই সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।

   

পাবনায় ২৪২ মেট্রিকটন ভারতীয় চিনি জব্দ, আটক ২৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে চোরাইপথে আনা ২৪২ মেট্রিকটন ভারতীয় চিনিসহ ১২টি ট্রাক জব্দ করেছে পাবনা জেলা পুলিশ। এ সময় ট্রাকচালক ও হেলপারসহ ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র অবৈধভাবে আমদানিকৃত ভারতীয় চিনি দেশে এনে বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করছিল। এমন খবরের ভিত্তিতে মাঠে নামে পুলিশ। পরে কাজিরহাট ঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তারা মালামালের বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। এরপর এগুলো জব্ধ করা হয় এবং ২৩ জনকে আটক করা হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম আরও জানান, এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন। তদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

;

জিআই স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা



শরীফ ইকবাল রাসেল, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন) পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে। এই স্বীকৃতি পাওয়ায় খুশি চাষিরা। এতে নরসিংদীর অবস্থানকে আরও উপরে নিয়ে গেছে বলে জানালেন জেলা প্রশাসক।

কোনো দেশের নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে সেখানকার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলে সেটিকে সেই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।

দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে জিআই এর স্বীকৃতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এবার সেই জিআই পণ্যের তালিকায় নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা। গত ৮ ফেব্রুয়ারি শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদফতর নরসিংদীর অমৃত সাগর কলার ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্যের স্বীকৃতি প্রদান করে। জিআই সনদপত্রটি ১১ ফেব্রুয়ারি সরকার প্রধানের হাতে তুলে দেয়া হয়। এই স্বীকৃতিতে খুশি কলাচাষিরা।

নরসিংদী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সূত্রে জানা যায়, নরসিংদীতে দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি থাকায় এখানে অমৃত সাগর কলার চাষাবাদ বেশি হয়। অমৃত সাগর কলা স্থানীয় বাজারের চাহিদা পুরণ করে আশপাশের জেলা ও রাজধানীতে সরবরাহ করা হয়।

শুধু তাই নয়, দেশের বাইরেও রফতানি হচ্ছে এই সাগর কলা। এরই প্রেক্ষিতে ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের সহযোগিতায় নরসিংদীর লটকন ও অমৃত সাগর কলাকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। আবেদনের প্রেক্ষিতে যাচাই বাছাই শেষে সাগর কলাকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে কর্তৃপক্ষ।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম জানান, জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে অমৃত সাগর কলা দেশে ও দেশের বাইরে রফতানিতে ব্যাপক সাড়া ফেলবে।

জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছর জেলায় ৫৮০ হেক্টর জমিতে অমৃত সাগর কলার চাষাবাদ করা হয়েছে। এই স্বীকৃতিতে আগামী বছর এর চাষাবাদ আরও বাড়বে বেলে আশাবাদ সচেতন মহলের।

;

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে রাজবাড়ী আসছেন ব্যারিস্টার সুমন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে রাজবাড়ী আসবেন দেশের আলোড়ন সৃষ্টিকারী ব্যক্তিত্ব হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য, ক্রীড়া সংগঠক ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। সবকিছু ঠিক থাকলে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বহরপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন ঐতিহ্যবাহী বহরপুর রেলওয়ে মাঠে খেলবেন তিনি ও তার দল।

বালিয়াকান্দিতে খেলতে আসার বিষয়টি ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন নিজেই তার ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি বহরপুরের আয়োজনে এ প্রীতি ফুটবল ম্যাচে ব্যারিস্টার সুমন একাডেমি বনাম মাগুরা জেলা ফুটবল একাদশ অংশগ্রহণ করবে।

বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জনপ্রিয় মুখ হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকাল ৩টায় ঐতিহ্যবাহী বহরপুর রেলওয়ে মাঠে ফুটবল খেলতে আসবেন। খেলার মাঠটি প্রস্তুত করা হয়েছে। আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হয়েছে।

রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার জি.এম.আবুল কালাম আজাদ বলেন, বহরপুর রেলওয়ে মাঠে ব্যারিস্টার সুমন তার একাডেমির খেলোয়াড় নিয়ে ফুটবল খেলতে আসবেন। এ খেলায় হাজার হাজার দর্শক হবে। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হবে। খেলার মাঠসহ আশপাশের এলাকা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ৪ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।

বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাজী শহিদুল ইসলামের (সাহিদ) সভাপতিত্বে খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে রেলমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিমের।

এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন রাজবাড়ী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম শফিকুল মোরশেদ আরুজ,বালিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ,কালুখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অলিউজ্জামান চৌধুরী টিটু,বালিয়াকান্দির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম,বালিয়াকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোঃ আলমগীর হোসেন, বালিয়াকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ হান্নানসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

;

শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে এসে হরিণ শিকারের চেষ্টা, যুবক আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
যুবক আটক

যুবক আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ১৫০ ফুট ফাঁদসহ মো. জুয়েল নামের এক চোরা শিকারিকে আটক করেছে বনবিভাগ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ভোরে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগ শরণখোলা রেঞ্জের বগি স্টেশনের চরখালী টহল ফাঁড়ি সংলগ্ন অভয়ারণ্য থেকে তাকে আটক করা হয়। এ সময় অপর দুই শিকারি গহীন বনে পালিয়ে যায়।

আটক জুয়েল ঢাকার ডেমরা থানার মো. জালালের ছেলে। বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার তাফালবাড়ি এলাকায় তার শ্বশুর মো. মনো হাওলাদারের বাড়িতে এসে সুন্দরবনে হরিণ শিকার করতে গিয়ে আটক হয়েছেন জুয়েল।

সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের চরখালী টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার ভোরে সুন্দরবনের অভ্যন্তরে নিয়মিত টহলকালে বগি স্টেশনের চরখালী টহল ফাঁড়ির কাছে অভয়ারণ্য থেকে ফাঁদ পেতে অপেক্ষারত অবস্থায় জুয়েল নামে এক চোরা শিকারিকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তার সাথে থাকা অপর দুই চোরা শিকারি গহীন বনে পালিয়ে যান। পালিয়ে যাওয়াদের আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানায় বনবিভাগ।

এদিকে আটককৃতের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দায়েরের পর বৃহস্পতিবার দুপুরে বাগেরহাট আদালতে পাঠালে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।

;