ভাসানচরের চেয়ে নিজ দেশে ফিরতে আগ্রহী রোহিঙ্গারা



ইমাম খাইর, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভাসানচরে যাওয়ার চেয়ে নিজ দেশে ফিরতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন রোহিঙ্গারা। সেখানকার পরিবেশ, অবকাঠামো নিয়ে তাদের কেউ কেউ প্রশংসা করলেও স্থায়ীভাবে থাকতে রাজি নয় তারা। তাদের ফেরার আগ্রহ স্বদেশভূমি মিয়ানমারে।

সম্প্রতি তিন নারীসহ রোহিঙ্গাদের ৪০ জনের একটি প্রতিনিধি দল নোয়াখালীর হাতিয়া ভাসানচর পরিদর্শনে যান। দেখেছেন সেখানকার থাকার ঘর, খাদ্য গুদাম, খেলার জায়গা, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, স্কুল, মসজিদ, কবরস্থান, পুকুর, আশ্রয়কেন্দ্র ইত্যাদি। দুইদিন পর ক্যাম্পে ফিরে অনুভূতি প্রকাশ করেন রোহিঙ্গা নেতারা। জানালেন অনেক তথ্য ও অভিজ্ঞতা।

মৌলভী আবুল কালাম জানান, ভাসানচরে অনেক কিছু দেখেছেন। তা সুন্দর লেগেছে। অন্যান্য রোহিঙ্গাদের তারা এসব বুঝাচ্ছেন। আরেক রোহিঙ্গা নেতা মোহাম্মদ জাকারিয়া জানান, দু’চারজনে শান্তি বুঝালে হবে না। তাদের দশজন যেদিকে তিনিও সেদিকে। তার একার কোনো মত নেই। তবে, সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় সবদিক বিবেচনা করে নেয়া দরকার। সাধারণ রোহিঙ্গাদের মত ভিন্ন। তারা কোনোমতেই ভাসানচরে যেতে রাজি নয়। তাদের মতে, ভাসানচর একটি দরিয়া। এই দরিয়ার মাঝে যাবে না তারা। প্রয়োজনে ক্যাম্পে না খেয়ে থাকবে।

উখিয়া ক্যাম্প-১৯, ব্লক-ডি-১২ তে থাকেন ছলিমা নামক পঞ্চাশোর্ধ মহিলা। তার সঙ্গে কথা হলে জানান, তার মেয়ে নুর কায়েদার সাথে মালয়েশিয়ার এক ছেলের সাথে বিয়ে হয়েছে ৩ বছর আগে। স্বামীর দেখিয়ে দেয়া দালালের হাত ধরে বোটে করে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে ধরা পড়ে। সে বর্তমানে ভাসানচরে আছে। প্রথমদিকে ফোনে কথা বললেও এখন মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ নাই। ওই সময় মেয়ে নুর কায়েদা জানিয়েছিল, ভাসানচর তাদের জন্য এক প্রকার বন্দিশালা। পরিবারের কেউ যেন ওখানে না যায়। মেয়ের কথার সূত্র ধরে ছলিমাও ভাসানচরের বিপক্ষে। তার মতে, যতদিন আছে ক্যাম্পেই থাকবে। অন্য কোথাও যেতে রাজি নয় তারা।

ভাসানচরে যেতে চায় না রোহিঙ্গারা

একই কথা নুরুল আমিন নামক ষাটোর্ধ এক রোহিঙ্গার। তার মতে, ভাসানচরে পাঠানোর চেয়ে কোনো একটি পাহাড়ে ফেলে দিলে অনেক ভালো হবে। ক্যাম্পে যেভাবে আছে সেভাবেই থাকতে চায় তারা।

প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। তাই উখিয়া ও টেকনাফের ওপর চাপ কমাতে ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিতে চায় সরকার। আর এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছে বিশিষ্ট জনেরা।

কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী জানান, জনসংখ্যার আধিক্য বিবেচনা করে এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিতে সরকারি সিদ্ধান্ত সময়োপযোগী এবং বাস্তবসম্মত। এটি একটি সুন্দর আয়োজন।
রোহিঙ্গারা স্বদেশে ফেরত না যাওয়া পর্যন্ত ভাসানচরে যাওয়াটাই উচিত ও যুক্তিযুক্ত বলে মনে করেন তিনি।

অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. সামছু-দ্দৌজা জানান, বঙ্গোপসাগর থেকে উদ্ধার করা ৩০৬ জন রোহিঙ্গা এখন ভাসানচরে ভালোই আছেন। সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের প্রতিনিধি দল ভাসানচর ঘুরে দেখেছেন। সেখানে অবস্থানরতদের সঙ্গে তারা কথা বলেছেন। স্বচক্ষে সব পরিবেশ দেখেছেন।

ভাসানচরে যাওয়ার চেয়ে নিজ দেশে ফিরতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন রোহিঙ্গারা

সূত্র জানায়, ২ হাজার ৩১২ কোটি টাকা ব্যয়ে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের জন্য ভাসানচরের প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে সরকার। জোয়ার–জলোচ্ছ্বাস থেকে এই চরের ৪০ বর্গকিলোমিটার এলাকা রক্ষা করতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ বাঁধ তৈরি করেছে। এক লাখ রোহিঙ্গার জন্য সেখানে ১২০টি গুচ্ছ গ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের এক সভায় ভাসানচরের জন্য নেওয়া প্রকল্পের খরচ ৭৮৩ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৩ হাজার ৯৫ কোটি টাকা করা হয়েছে। বাড়তি টাকা ভাসানচর রক্ষাকারী বাঁধের উচ্চতা বাড়ানো, আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা, জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের জন্য ভবন ও জেটি নির্মাণে খরচ হবে। বরাদ্দ বাড়ার ফলে ভাসানচর রক্ষাকারী বাঁধের উচ্চতা ১০ ফুট থেকে বাড়িয়ে ১৯ ফুট করা হবে।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির সেনাবাহিনীর দমন-নিপীড়নের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে পরের কয়েক মাসে প্রাণ বাঁচাতে অন্তত সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। এর আগে ২০১৬ সালের অক্টোবরের দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে আরও ৭৮ হাজার রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। সব মিলিয়ে কক্সবাজারের বিভিন্ন শিবিরে এখন ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা রয়েছে। উখিয়া ও টেকনাফে অবস্থান নেয়া এসব রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি দাতা সংস্থাগুলো সর্বোচ্চ মানবিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;