বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি: রশিদ জামাতা গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তির অপরাধে রশিদ জামাতা গ্রেফতার, ছবি: বার্তা২৪.কম

বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তির অপরাধে রশিদ জামাতা গ্রেফতার, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের প্রশংসা ও বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি’র সাইবার নিরাপত্তা ও অপরাধ দমন বিভাগ।

বুধবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টায় হাতিরঝিল এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বৃহস্পতিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে মহানগর পুলিশের মিডিয়ার ডিসি মাসুদুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মাসুদুর রহমান বলেন, গ্রেফতারকৃতের নাম ফুয়াদ জামান (৪৩)। তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী রশিদের জামাতা। এ সময় তার কাছ থেকে মোবাইলসহ ফেসবুক আইডি ও গ্রুপসমূহ জব্দ করা হয়।

জানা যায়, ফুয়াদ জামানের স্ত্রী শেহনাজ রশিদ খান বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত আসামী লে. কর্নেল (অব.) সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান এর মেয়ে। ২০১৫ সালে সুলতান শাহরিয়ারের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়।

ফুয়াদ জামান তার শ্বশুরের মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি। তাই সে তার ব্যবহৃত ফেসবুক আইডি Fuad Zaman এ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ড নিয়ে কটূক্তি করে।

গত ১৫ আগস্ট ০৭টা ১৭ মিনিটে জাতির পিতার খুনিদের অপরাধের পক্ষে খুনিদের প্রশংসা করে ও আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফেসবুকে পোস্ট দেয়। পোস্টে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকে ভালো কাজ বলে আখ্যায়িত করে।

তাকে ধানমণ্ডি থানার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের এক মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে এবং ৭ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে প্রেরণ করা হয়ছে।
উল্লেখ, শাহরিয়ার রশিদের মেয়ে শেহনাজ রশিদ ও তার জামাই ফুয়াদ জামানকে ২০১১ সালের ৬ আগস্টে ইয়াবা ও ইয়াবা বেচা-বিক্রির টাকাসহ গ্রেফতার করা হয় তাদের ধানমন্ডির ৯-এ রোডের, ৬৪ নম্বর বাসার বি- ৫ ফ্ল্যাট থেকে।

শাহরিয়ার রশিদের আরেক মেয়ে মেহনাজ রশিদকে সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসকে বোমা মেরে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি হিসেবে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

   

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: দুঃখ প্রকাশ করলেন প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ত্রাণ ও দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান। এসময় প্রতিমন্ত্রীর সাথে আইনজীবী হিসেবে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ব্যারিস্টার সুমন) ছিলেন।

রোববার (২ জুন) বিকেল ৩টায় রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের ব্যাখ্যার জবাব দিতে আসেন তিনি।

নির্বাচন কমিশনের সাথে আলোচনার পর ব্যারিস্টার সুমন বলেন, প্রতিমন্ত্রীর বিপক্ষে একটি শোকজ নোটিশ ছিল। যার জবাব দেওয়ার জন্য আমি আইনজীবী হিসেবে এখানে এসেছি। মূলত, একটি ভিডিও এখানে দেখানো হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি (প্রতিমন্ত্রী) তিনজনের জন্য ভোট চেয়েছেন। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ভোট চাওয়ার বিষয়টি দুইবার বলা হয়েছে। এর মানে এটি সুপার এডিট হতে পারে। আর এ বিষয়গুলো চ্যালেঞ্জ করলে সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।

সুমন আরও বলেন, নির্বাচনের ইমেজ ঠিক রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন যে কাজ করছে এর জন্য প্রতিমন্ত্রী তাদের ধন্যবাদ দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, কোন কারণে যদি আমার জানার বাইরে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ হয়ে থাকে তার জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি। একইসাথে আইনের ব্যত্যয় ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটানো হয়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এর আগে, গত ৩১ মে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে প্রতিমন্ত্রীকে শোকজ করে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়নের কোড়ালিয়া ঘাট নামক স্থানে এবং চালতাবুনিয়া ইউনিয়নের চালতাবুনিয়া বাজারে ত্রাণ বিতরণের সময় প্রতিমন্ত্রী প্রকাশ্যে ভোট দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। যা বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এই কার্যক্রম উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর লঙ্ঘন।

সেজন্য আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে কেন দোষী সাব্যস্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে বিষয়ে আজ নির্বাচন কমিশনে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য চিঠিতে বলা হয়েছিল।

;

ফুলছড়িতে অবশ্যই প্রতিরক্ষা বাঁধ দেবো: গাইবান্ধায় পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নদীভাঙন থেকে রক্ষায় ফুলছড়িতে প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

তিনি বলেছেন, নদীভাঙন কী, তা আমি জানি। নদী ভাঙনকবলিত মানুষের দুর্দশা আমি হাড়ে হাড়ে টের পাই। নদীভাঙন থেকে ফুলছড়িবাসীকে রক্ষায় অবশ্যই এখানে আমরা প্রতিরক্ষা বাঁধ দেবো।

রোববার (২ জুন) দুপুরে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের জিগাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ‘যমুনা নদীর বাম তীরের ভাঙন পরিদর্শন ও মতবিনিময় সভা’য় প্রধান অতিথির বক্তব্য এ সব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের যত উন্নয়ন, তা শেখ হাসিনার সরকারের শাসনামলেই হয়েছে। নদীভাঙন থেকে নদী তীরবর্তী মানুষকে রক্ষা করতে পারলে দেশের ভূমি রক্ষা হবে। এতে কৃষির উন্নয়ন হবে। সর্বোপরি, বঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছেন, সেটির বাস্তবায়ন হবে।

বক্তব্যর এক পর্যায়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া চান প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

এর আগে সভায় বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনের সংসদ সদস্য মাহামুদ হাসান রিপন, এমপি।

তার বক্তব্যে তিনি ফুলছড়িবাসীকে নদীভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় দ্রুত এবং স্থায়ী পদক্ষেপ নিতে প্রতিমন্ত্রীর কাছে জোর দাবি জানান।

এমন বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও এই নদী ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শনে আসায় মন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মন্ত্রীর উদ্দেশে মাহামুদ হাসান রিপন বলেন, আমার বিশ্বাস, আপনি পারবেন নদীভাঙনের দুর্দশা থেকে এই অঞ্চলকে রক্ষা করতে।

তার আগে সভায় বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা সদর উপজেলার সদ্য নির্বাচিত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুর জামান রিংকু।
তার বক্তব্যে তিনি সদর উপজেলার নদীবেষ্টিত কামারজানী ও মোল্লারচরবাসীকে নদীভাঙনের হাত থেকে রক্ষার দাবি জানান।

তিনি বলেন, গাইবান্ধার যমুনা, ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তার অববাহিকায় যারা বসবাস করেন, প্রত্যেক বছর নদীভাঙনে তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। এই নদীর ভাঙন শুরু হলে নদী পাড়ের মানুষের কান্নার রোল পড়ে যায়। হাজার হাজার মানুষকে বাস্তুভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হতে হয়। এই আমাদের নদী পাড়ের জীবন!

সদরের মোল্লারচর ও কামারজানীকে রক্ষায় স্থায়ীভাবে নদী শাসনের দাবি জানান তিনি।

সভায় ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি একেএম হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হান্নান আকন্দের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুড়িগ্রাম-৪ আসনের এমপি বিপ্লব হাসান পলাশ, গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দেওয়ান মওদুদ আহমেদ, পুলিশ সুপার কামাল হোসেন, সদ্য নির্বাচিত ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবু সাঈদ, সাঘাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শামসীল আরেফীন টিটু।

এছাড়া বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি, উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ ও সংযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।

এর আগে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে করে রওয়ানা হয়ে দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের জিগাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অবতরণ করেন মন্ত্রী। এর পরেই তাকে সম্মানসূচক গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।

মতবিনিময় সভা শেষে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী, চিলমারী ও উলিপুরের নদী ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শনের উদ্দেশে হেলিকপ্টারে করে রওয়ানা হন তিনি। কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সোনামুরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে ঢাকায় ফেরার কথ রয়েছে বলে মন্ত্রীর সফরসূচি থেকে জানা গেছে।

;

এমন কোনো পণ্য নেই যেটা বাংলাদেশে নকল হয় না: ভোক্তার ডিজি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এমন কোনো পণ্য নেই, যেটা বাংলাদেশে নকল হয় না বলে মন্তব্য করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, কসমেটিকস থেকে শুরু করে শিশুখাদ্য, সবকিছুর নকল হচ্ছে। দেশের ভেতরেই হচ্ছে এগুলো।

রোববার (২ জুন) সকালে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরীর সভাপতিত্বে ভোক্তা অধিকার আইন ও সংরক্ষণ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ভোক্তার ডিজি বলেন, দেশে তৈরি এসব নকল পণ্যের তথ্য সারাবিশ্বে ছড়িয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের মানুষের কাছে বার্তা যাচ্ছে, বাংলাদেশে ভেজাল পণ্য তৈরি হয়। আমাদের সব অর্জন ম্লান হচ্ছে এই ভেজালের কারণে।

এর আগে, সুনামগঞ্জের বিভিন্ন স্টক হোল্ডারদের অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের কথা শুনেন তিনি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সাঈদ, বীর মুক্তিযুদ্ধা আবু সুফিয়ান, ক্যাব কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি জামিল চৌধুরী, স্থানীয় ব্যবসায়ী, সাংবাদিকসহ অন্যান্যরা।

;

মসজিদিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সভাপতি সমু, সম্পাদক এলিট



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মসজিদিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সভাপতি সমু, সম্পাদক এলিট

মসজিদিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সভাপতি সমু, সম্পাদক এলিট

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার হাদীফকির হাট এলাকার মসজিদিয়া ইউনুছিয়া ইসলামিয়া নয়দুয়ারীয়া মাদরাসা ও এতিমখানার কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের বড় ছেলে সাবেদুর রহমান সমুকে সভাপতি এবং বড়তাকিয়া গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিটকে সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করা হয়।

রোববার (২ জুন) চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন থেকে এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে, ২৫ মে বিকেলে মাদরাসার অফিস কক্ষে ওয়াকফ মোতোয়াল্লি আলহাজ্ব মনিরুল ইসলাম ইউসুফের সভাপতিত্বে এক সভায় কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন ইমতিয়াজ নবী ও মুফতি সাহেদ। কমিটির অন্যরা হলেন—যুগ্ম সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন, দপ্তর সম্পাদক আইনুল কবির, অর্থ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম ও প্রচার সম্পাদক সোলতান আহমেদ।

সদস্য পদে আছেন—সাইফুল আলম শিপন, আশ্রাফুল আরেফিন, মোস্তফা কামাল মিন্টু, মোশাররফ হোসেন, শওকত আজিজ রিংকু, আমিনুল ইসলাম (মাগন) এবং মোশারফ হোসেন শিবলী।

;