নানা বাড়ি এলাকায় মসজিদ নির্মাণ করে দিলেন সাকিব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মাগুরা সদরের বারাশিয়া জামে মসজিদকে ভেঙে নতুন করে নির্মাণ করে দিয়েছেন বিশ্বসেরা ক্রিকেটার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। নতুন রূপে সুসজ্জিত মসজিদে টাইলস, কার্পেট, এসি (এয়ার কন্ডিশন) ব্যবস্থা করে দেয়ায় এলাকার মানুষ দারুন খুশি।

মসজিদের ইমাম হাফেজ মুফতি আতিকুল্লাহ জানান, আগে মসজিদের জায়গা সংকীর্ণ হওয়ায় সেখানে শতাধিক মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করতে পারতেন না। এখন একসাথে প্রায় তিন’শ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারছেন।

এছাড়া সাকিব আল হাসান মসজিদটি দ্বিতীয় তলা করা এবং মসজিদটির সাথে একটি মডেল মাদ্রাসা করার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন বলে জানান তিনি।

বারাশিয়া গ্রামবাসী আবু তালহা জানান, সাকিব আল হাসান বাংলাদেশ ক্রিকেটের উজ্জল নক্ষত্র। যিনি এ দেশকে সারা বিশ্বের কাছে আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছেন। দেশকে সাফল্য এনে দিচ্ছেন। মসজিদটি ছোট ছিল। সাকিব আল হাসান মসজিদটি বড় করেছেন। মসজিদটি এখন সুসজ্জিত। তার জন্য আমাদের অফুরন্ত দোয়া থাকবে। বারাশিয়া এলাকায় তার নানা বাড়ি।

বারাশিয়া এলাকার বাসিন্দা আতাউর রহমান জানান, বারাশিয়া জামে মসজিদটি ১৯৮২ সালে নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে মসজিদে জায়গা সংকীর্ণ ৪ কাতারে একশ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারতেন না। বিষয়টি সাকিব আল হাসানকে জানালে তিনি মসজিদটি পুণঃনির্মাণ করে সুসজ্জিত ও আধুনিকায়ন করার আশ্বাস দেন।  তার কথা অনুযায়ী নিজের অর্থায়ানে প্রায় ২৫-৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে মসজিদটি নতুন করে নির্মাণ করে দিয়েছেন।

সাকিবের ছোট মামা বারাশিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মোহাম্মদ বাবলুর রহমান জানান, সাকিব আল হাসান মসজিদটি নিজস্ব তত্বাবধানে নির্মাণ করেছেন বলে জানিয়েছেন। গত বছরের এপ্রিল মাসে মসজিদের উদ্বোধন করা হলেও সাকিব বিষয়টি প্রচার করতে চাননি।

দুই কন্যাসহ বেনজীর দম্পতির সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী জিসান মির্জা

বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী জিসান মির্জা

  • Font increase
  • Font Decrease

আলোচিত সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী এবং দুই কন্যার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের হিসাব জমা দিতে নোটিশ দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। নোটিশে সম্পদের হিসাব জমা দিতে ২১ কর্মদিবস সময় দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে বলে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন নিশ্চিত করেছেন।

নোটিশে বলা হয়েছে, প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে অনুসন্ধান করে দুদকের স্থির বিশ্বাস জন্মেছে যে, আপনারা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত স্বনামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ/সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। নিজ ও আপনাদের ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তির নামে-বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ, দায়-দেনা, আয়ের উৎস ও তা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী কমিশনে দাখিল করবেন।

এ আদেশ পাওয়ার ২১ কার্যদিবসের মধ্যে নির্ধারিত ছকে সম্পদ বিবরণী দাখিলে ব্যর্থ হলে কিংবা মিথ্যা সম্পদ বিবরণী দাখিল করলে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে নোটিশ উল্লেখ করা হয়েছে।

বিভিন্ন সূত্রের তথ্যানুসারে বেনজীর আহমেদ সপরিবারে বিদেশে রয়েছেন, এখনও দেশে ফেরেননি।

এর আগে, বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক জাতীয় দৈনিকের দাবি, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।

তবে বেনজীর আহমেদের দাবি ছিল, কিছু তথ্য ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।

বিভিন্ন সূত্রে জানায়, বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামের জব্দ জমি বিক্রি, হস্তান্তর বন্ধে আদালতের আদেশের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা রেজিস্ট্রার ও সংশ্লিষ্ট সাব রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠানো হয়। জমি অন্য কারোর নামে যাতে নামজারি না করা হয়, সেজন্য আদালতের রায়ের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সংশ্লিষ্ট এসিল্যান্ড অফিসে পাঠানো হয়। এছাড়া, কোম্পানির মালিকানা হস্তান্তর বন্ধে যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তরে আদালতের ওই আদেশ পাঠানো হয়। একইসঙ্গে ব্যাংকে জমা থাকা টাকা উত্তোলন বন্ধে অবরুদ্ধের আদেশ সোনালী ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যাংকে পাঠানো হয়।

গত ২৩ মে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পত্তি ও ৩৩টি ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দেন আদালত। অন্যদিকে, গত ২৬ মে আদালত বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামের ১১৯টি জমির দলিল, ২৩টি কোম্পানির শেয়ার ও গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দেন। গত ২৩ মে তাদের নামীয় ৩৪৫ বিঘা (১১৪ একর) জমি, বিভিন্ন ব্যাংকের ৩৩টি হিসাব জব্দ ও অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে ৬২৭ বিঘা জমি ক্রোক করা হয়।

এরই ধারবাহিকতায় বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাব জব্দের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে রিসিভার নিয়োগ করা হয়েছে।

;

জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে ঘিরে রাখা সেই ভবন থেকে বোমা উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি চারতলা ভবনে অভিযান চালিয়ে বোমা উদ্ধার করেছে অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেল ৩টা দিকে ভবন থেকে কয়েকটি বোমা উদ্ধার করে এটিইউ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। সে সময় একটি বিস্ফোরণের শব্দও শোনা যায়।

এর আগে ভোর থেকে উপজেলার বরপা বাগানবাড়ি এলাকার জাকির হোসেন নামের একজনের ওই ভবনটি ঘিরে রাখে এটিইউর দল। পরে দুপুর ২টা থেকে ওই ভবনের তৃতীয় তলার একটি বাসায় অভিযান শুরু করা হয়।

ভবনটির নিচতলার ভাড়াটিয়া সুন্নত মিয়া জানান, এই ভবনের তৃতীয় তলার একটি বাসায় দুই শিশুসহ স্বামী-স্ত্রী বেশ কয়েকমাস ধরে বসবাস করে আসছিল। তবে কয়েকদিন ধরে তাদের দেখা যাচ্ছে না। তারা নারায়ণগঞ্জের টিটাগাং রোডে গার্মেন্টসে চাকরি করে বলে জানিয়েছিল।

সোমবার কক্সবাজার জেলা থেকে এক নারী জঙ্গিকে গ্রেফতার করে এটিইউ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রূপগঞ্জের বরপায় এ অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এটিইউ সদর দপ্তরের পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইং) মাহফুজুল আলম রাসেল।

নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) চাইলাউ মারমা সকালে বলেন, অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের সদস্যরা জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে ভবনটি ঘিরে রেখেছে। খবর পেয়ে জেলা পুলিশের সদস্যরাও সেখানে পৌঁছেছে। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।

;

নরসিংদীতে দ্বিতীয় দিনেও পল্লী বিদ্যুৎ কর্মচারীদের কর্মবিরতি অব্যাহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
পল্লী বিদ্যুৎ কর্মচারীদের কর্মবিরতি অব্যাহত, ছবি: বার্তা২৪.কম

পল্লী বিদ্যুৎ কর্মচারীদের কর্মবিরতি অব্যাহত, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে একীভূত করে অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়ন এবং চুক্তিভিত্তিক ও অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণের দুই দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মবিরতি অব্যাহত রেখেছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নরসিংদীর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে নরসিংদী চৌয়ালাস্ত পল্লী বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গেইটে কর্মবিরতি পালন করেন তারা। অনির্দিষ্টকালের এ কর্মবিরতির ফলে বিদ্যুৎ সেবা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

আন্দোলনকারীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। 

তাদের অভিযোগ, দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজে নিয়োজিতভাবে জীবন বাজি রেখে কাজ করছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এছাড়া নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সেবা দিতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝড়বৃষ্টি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মাথায় নিয়ে দিনরাত সেবা দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সমিতির তদারকি প্রতিষ্ঠান পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) দৈত্ব নীতির কারণে সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা- কর্মচারী। একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলেও পদ-পদবী, বেতন-ভাতা, বোনাসসহ পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরম বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে তারা।

আন্দোলনকারীরা বলেন, এসব বৈষম্যের বিরুদ্ধে এবং অভিন্ন চাকরি বিধি বাস্তবায়নের দাবিতে চলতি বছরের ৫ মে থেকে কর্মবিরতি পালন করে কর্মকর্তা কর্মচারীরা। এরপর ১০ মে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুরোধে সমস্যা সমাধানে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আলোচনায় বসবে বিদ্যুৎ বিভাগ, এমন আশ্বাসে কাজে ফেরেন তারা। ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আলোচনায় বসার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। তাই আবারো বাধ্য হয়ে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের নিপিড়ন ও শোষণ থেকে বাঁচতে ফের কর্মবিরতিতে তারা। 

এর আগে, এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপমহা ব্যবস্থাপক মো. মোক্তার হোসেন, এজিএম (ওএন্ডএম) আলিমুন রেজা তুহিন, এজিএম (এইচ আর) মো: মফিজুর রহমান খান, মো. মইনুল হাসান, মো. মোবারক হোসেনসহ আরও অনেকে।

;

টেকনাফ সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে মিয়ানমারের নাগরিক নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
টেকনাফ সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে মিয়ানমারের নাগরিক নিহত

টেকনাফ সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে মিয়ানমারের নাগরিক নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে মাইন বিস্ফোরণে এক মিয়ানমারের নাগরিক নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম মোহাম্মদ আয়াছ। নামটি ছাড়া তার কোন ঠিকানা পাওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুর ২টা ৪৫ এর দিকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তাকে নিয়ে আসা হয়। তবে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তব্যরত চিকিৎসক।

কক্সবাজার সদর হাসপাতাল পুলিশের ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, মাইন বিস্ফোরণে মিয়ানমারের একজন নাগরিক কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে। এখানে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে তাকে যারা নিয়ে এসেছিলো তারা পালিয়ে গেছে।

এর আগে গেলো ২২ জুন টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণের ঘটনায় আনোয়ার নামের মিয়ানমারের এক নাগরিকের পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল ভর্তি করা হলে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছিলো।

;