উদ্বোধনের অপেক্ষায় খুলনা আধুনিক রেলওয়ে স্টেশন



মানজারুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উদ্বোধনের অপেক্ষায় খুলনা আধুনিক রেলওয়ে স্টেশন। ছবি: বার্তা২৪.কম

উদ্বোধনের অপেক্ষায় খুলনা আধুনিক রেলওয়ে স্টেশন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনা: খুলনাবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্নের আধুনিক রেলওয়ে স্টেশন এখন দৃশ্যমান। অক্টোবরের ১৫ তারিখ আনুষ্ঠানিকভাবে সর্বসাধারণের জন্য চালু হতে যাচ্ছে আধুনিক এই স্টেশনটি। এমনটিই জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

জানা গেছে, ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসে আনুষ্ঠানিক ভাবে খুলনা আধুনিক রেলওয়ে স্টেশনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে শেষ হবার কথা ছিল ২০১৬ সালের অক্টোবরে। ১৮ মাস মেয়াদি এ কাজে ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ৫৬ কোটি টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় দু’দফা সময় বাড়ানো হয় নির্মাণ কাজে। দুই দফা সময় বাড়ানোয় নির্ধারিত সময়ের পর আরও দেড় বছর পেরিয়ে গেছে। এর মধ্যে মূল কাজের সঙ্গে পরে নর্দমা, কার ও রিকশা পার্কিং, সীমানা প্রাচীর ও ফায়ার ফাইটিং রুমের কাজ যোগ হওয়ায় খরচও বেড়েছে সাড়ে ৪ কোটি টাকার বেশি। ব্যয় বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

জোড়াতালি দিয়ে কাজ চললেও শেষমেশ অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে আধুনিক রেল স্টেশন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে। এ উদ্বোধনের মাধ্যমে খুলনার মানুষের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে।

খুলনা রেলওয়ের স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আগামী অক্টোবরের ১৫ তারিখে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গোপালগঞ্জ ও খুলনা আধুনিক রেলস্টেশন এক সঙ্গে উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। সংসদ সদস্য ও রেলওয়ে মন্ত্রণালয় থেকে আমাকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।’

রেলপথ নির্মাণ কাজের সুপারভাইজার মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘একাই স্টেশনের এ মাথা থেকে ওই মাথা পর্যন্ত দৌড়াদৌড়ি করে দ্রুত কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। ইঞ্জিনিয়ার তার ইচ্ছা মতো কাজ করেন। আর যে স্লিপার একেবারেই ব্যবহার করা যাচ্ছে না সেগুলো বাদ দেওয়া হচ্ছে।’

রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পথ) শ্যামল কুমার দত্ত জানান, গুণগত মান ভালো দেখে স্লিপার ও পাত ব্যবহার করা হচ্ছে। আধুনিক স্টেশনের রেলপথে সার্বক্ষণিক থাকলে অন্য কাজ হয় না। সমস্যা হলে সেখানে যান তিনি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/30/1538311750073.jpg

আধুনিক রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণ কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশনের প্রকৌশলী মোসাব্বির হক বিপ্লব জানান, শেষ অংশের প্লাটফর্মগুলোর রিপিয়ার ও প্লাস্টারের কাজ চলছে। সামান্য কিছু কাজ বাকি আছে। উদ্বোধনের আগে সব কাজ শেষ হয়ে যাবে।

এদিকে আধুনিক রেল স্টেশনের সঙ্গে মসজিদ নির্মাণের কথা থাকলেও তা এখনও নির্মাণের কোনো প্রস্তুতি দেখা যায়নি। স্টেশনের ছাদে প্রথমে ফাটল দেখা দিলেও তা না ভেঙে নতুন আঙ্গিকে করা হয়েছে।

খুলনা আধুনিক রেলওয়ে স্টেশনে তিনটি প্লাটফর্মে ছয়টি লাইন দিয়ে ছয়টি ট্রেন থেকে যাত্রীরা ওঠা-নামা করতে পারবে। এছাড়া থাকবে ছয়টি টিকিট কাউন্টার, ফায়ার ফাইটিং ব্যবস্থা, প্রথম শ্রেণি ও শোভন যাত্রীদের আলাদা ওয়েটিং রুম, ভিআইপিদের জন্য দুটি ওয়েটিং রুম, নারী-পুরুষের আলাদা বাথরুম, রেস্টুরেন্ট, ব্যাংক, নামাজ ঘর, আবাসিক হোটেল, পিএবিএক্স টেলিফোন ব্যবস্থা, প্রতিটি প্লাটফর্মে যাত্রীদের বসার ব্যবস্থাও থাকবে। সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য রেল স্টেশনটিতে চালু থাকবে সিসি ক্যামেরার সুবিধা।

উল্লেখ, গত ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ‘রিমডেলিং অব খুলনা স্টেশন অ্যান্ড ইয়ার্ড’ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। একাধিকবার সংশোধনের পর ২০১৪ সালের ২৬ জানুয়ারি প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন করা হয়। ২০১৫ সালে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত কমিটিও অনুমোদন দেয়। ওই বছরের এপ্রিল মাস থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে খুলনায় আধুনিক রেল স্টেশনের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়। ২০১৬ সালের অক্টোবরে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। ১৮ মাস মেয়াদি এ কাজে ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ৫৬ কোটি টাকা। কাজে ধীর গতি পরিলক্ষিত হওয়ায় ব্যয় বাড়িয়ে তা করা হয়েছে ৬০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

   

রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি’র (কেএনএ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।

বিস্তারিত আসছে...

;

ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত ভুল, বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এনবিআর মেট্রোরেলের উপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে। এটা হতে পারেনা। ভুল সিদ্ধান্ত। ভারতে মেট্রোরেলে কি ভ্যাট আছে? ভারতে ভ্যাট নেই আমরা কেন করব? আমি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি। তিনি বিষয়টি বিবেচনা করবেন। 

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকা মেট্রোরেল এর ব্রান্ডিং সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মেট্রোরেলে ভ্যাট বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে। আমি মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তুলে ধরেছি। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন। এই ঢাকা সিটি, যেটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নে বিশ্বের বিস্ময়। বাংলাদেশের রাজধানী এখন ইকোনমিস্ট এর পর্যবেক্ষণে মোস্ট আন বিলিভ্যাবল সিটি অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিনুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, জাইকা বাংলাদেশে প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহোদি।

;

মেহেরপুরে এক লিচুর দাম ৯ টাকা



মাজেদুল হক মানিক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে টসটসে রসালো লিচু। স্বাদ আর মানে ভোক্তাদের কাছে অতুলনীয় এই লিচুর দামও এবার আকাশচুম্বী। চায়না থ্রি জাতের একটি লিচু বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৯ টাকা পর্যন্ত। তবুও ব্যবসায়ীরা বলছেন তারা লোকসানে পড়েছেন।

বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মেহেরপুর জেলার লিচু বিক্রি হয় পণ হিসেবে। এক পণ সমান ৮০ পিস। এক পণ চায়না থ্রি বা আতা বোম্বাই জাতের লিচুর দাম ৬৫০-৭০০ টাকা পর্যন্ত। যার প্রতি পিসের দাম প্রায় ৯ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, বেশি দর পেতে অনেক ব্যবসায়ী অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করে বিক্রি করছেন।

গাংনী বাজারের লিচু ব্যবসায়ী আলফাজ উদ্দীন জানান, চায়না থ্রি জাতের লিচু স্থানীয়ভাবে আতা বোম্বাই হিসেবেও পরিচিত। অন্যান্য জাতের লিচুর চেয়ে এ জাতের লিচুর আকার বেশ বড় এবং আঁটি ছোট। লিচুর খোসা ছাড়ানোর পর এর শাস অনেক বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। অন্যদিকে এর স্বাদও ভিন্ন। তাই এই লিচুর কদর সবচেয়ে বেশি। তবে এ মৌসুমে খুব সামান্য পরিমাণ লিচুর জোগান থাকায় এর দাম বেড়েছে কয়েকগুণ।


ক্রেতারা জানান, মৌসুমি ফল লিচুর প্রতি অন্যরকম এক আকষর্ণ থাকে মানুষের। তাই দামের বিষয়টা খুব বেশি পাত্তা দেন না সামর্থ্যবান ক্রেতারা। বাজারে আতা বোম্বাই লিচু কম থাকায় আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, বেশি দাম পেতে অনেক ব্যবসায়ী কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করছেন। ফলে এর স্বাদ ও পুষ্টিগুণ পরিবর্তন হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় লিচুর সরবরাহ কম থাকায় ভোক্তাদের অনেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লিচুর স্বাদ নিতে।

জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আঁটি, বোম্বাই ও আতা বোম্বাইসহ বিভিন্ন জাতের লিচু। এর মধ্যে আঁটি ও বোম্বাই লিচুর দাম একটু কম। প্রতি পণ আঁটি ১৮০ টাকায় পাওযা যাচ্ছে। অন্যদিকে বোম্বাই লিুচর দাম আঁটির থেকে আর একটু বেশি। প্রতি পণ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৪০ টাকা পর্যন্ত।

বাগান মালিকরা জানান, চলতি মৌসুমে অতি তীব্র তাপ প্রবাহের কবলে পড়েছে ফল বাগান। এবছর লিচুর বাগানগুলোতে ছিল না কাঙ্খিত পরিমাণ মুকুল। অন্যদিকে রোদের কবলে বাগানেই নষ্ট হয়েছে অনেক লিচু এবং আকারেও বেশ ছোট এবারের লিচু। এতে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন।


ব্যবসায়ীরা জানান, মুকুল আসার সময় থেকেই মূলত বাগানের ফল বিক্রি শুরু হয়। ব্যবসায়ীরা পুরো বাগানের লিচু কিনে ফেলেন আগে থেকেই। একটি বাগানে কি পরিমাণ ফল পাওয়া যেতে পারে তার আনুমানিক হিসেবেই মূলত কেনাবেচা হয়।

মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ বলেন, এ জেলার লিচু স্বাদ ও মানে অতুলনীয়। ফলে সারা দেশেই মেহেরপুর জেলার লিচুর কদর রয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ থেকে বিরত থাকার জন্য ব্যবসায়ী ও বাগান মালিকদের পরামর্শ দিলেন তিনি।

;

বাজারে নতুন চাল আসলে দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাজারে নতুন চালের আমদানি হলে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লেখা থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এছাড়া নতুন চাল বাজারে এলে দাম কিছুটা কমবে বলে মন্তব্য করেন খাদ্যমন্ত্রী।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর মিরপুর আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদফতরের উদ্যোগে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মধ্যে চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ধান কাটা কেবল শেষ হয়েছে। আর আমরা বোরো মৌসুম থেকে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লিখতে বলেছি। অলরেডি মিলগেটে বস্তাতে চালের দাম, জাত ও ওজন লিখছে। বাজারেও এখন কিছু কিছু বস্তা আসছে। আশাকরি এই জৈষ্ঠ্যমাস থেকে বাজারে এর বাস্তাবায়ন দেখতে পাবেন।

তিনি বলেন, আপনারা একসময় বলেছিলেন যে চালের দাম বেড়ে গেল। বাজারে চালের ঘাটতি। অথচ আমাদের যে পরিমাণে পুরাতন চাল আছে তা দিয়ে এখনো আরও তিন চার মাস চলবে।

তিনি আরও বলেন, মিনিকেট বলে কোন চালের নাম নাই। মিনিকেট নামে কোন চাল থাকবে না। শুধুমাত্র বস্তায় ধানের জাতের নাম লিখা থাকবে এবং উৎপাদনের তারিখ থাকবে।

মন্ত্রী জানান, ওএমএস কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ৩০ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল এবং ২৪ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি খোলা আটা ও ২ কেজি প্যাকেট আটা নিতে পারবে। এই কার্যক্রমের আওতায় ১৪ লাখ কার্ডধারীর মাধ্যমে প্রায় ৫৬ লাখ মানুষকে এই সেবার আওতায় এনেছে সরকার।

এসময় কয়েকজন সুবিধাভোগীর হাতে স্মার্ট ওএমএস কার্ড তুলে দেন খাদ্যমন্ত্রী।

;