১৩৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার দুর্নীতি মামলায় বিএনপি নেতার স্ত্রী কারাগারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আদালত

আদালত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

নগরীর হালিশহর থানায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা ব্যাংকের অর্থ আত্মসাৎ মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর স্ত্রী জমিলা নাজনীন মাওলাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। ২০০৮ সালে দায়ের করা এই মামলায় ২ নং আসামি তিনি। এতদিন এই মামলায় জামিনে ছিলেন।

সোমবার (০৮ অক্টোবর) মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ১ এর বিচারক আকবর হোসেন মৃধার আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানো আদেশ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মহানগর পিপি অ্যাডভোকেট ফখরুদ্দীন চৌধুরী বলেন, রাইজিং স্টিল মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান জমিলা নাজনীন মওলার বিরুদ্ধে ২০০৮ সালে সাইথ ইস্ট ব্যাংকের থেকে ঋণ নিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশন। এই মামলায় তিনি এতদিন জামিনে ছিলেন। আজ জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত তার আবেদন নাকচ করে দিয়ে আসামিকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।

এছাড়া এই মামলায় অন্য দুই আসামিকে পলাতক হিসেবে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। দুদকের পিপি কাজী সানোয়ার আহমেদ লাভলু বলেন, ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা দুর্নীতির মামলায় রাইজিং স্টিল মিলসের চেয়ারম্যান জমিলা নাজনীন মওলাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

উল্লেখ্য, সাউথ ইস্ট ব্যাংকে ২০০৮ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ৪ টি এলসির মাধ্যমে ৪টি জাহাজ ক্রয় করেন রাইজিং স্টিল মিলস লিমিটেড। এই প্রক্রিয়ায় কোম্পানিটি সাইথ ইস্ট ব্যাংক হালিশহর শাখা থেকে ঋণ সুবিধা গ্রহণ করেন। এই সুবিধা গ্রহণ করে ১৩৫ কোটি ৮০ লাখ ৪০ হাজার ২৮৮ টাকা আত্মসাৎ করেন। এই ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের নজরে আসলে ২০১৬ সালের ২৬ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের তৎকালীন উপপরিচালক মোঃ মোশারফ হোসাইন মৃধা বাদী হয়ে ৬জনকে আসামি করে হালিশহর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলায় আসামিরা হলেন, আমজাদ হোসেন চৌধুরী, জামিলা নাজনীন মাওলা, মোঃ জসিম উদ্দিন চৌধুরী, আসলাম চৌধুরী, সাউথ ইস্ট ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুল আলম, সাউথ ইস্ট ব্যাংক হালিশহর শাখার ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রাহমান সাব্বির।

এই মামলায় আসলাম আসলাম চৌধুরী ব্যাংকের প্রদত্ত ঋণের জিম্মাদার ছিলেন। তিনি বর্তমানে বিভিন্ন মামলায় কারাগারে থাকলেও এই মামলায় জামিনে রয়েছেন। তার স্ত্রী রাইজিং স্টিল মিলস লি. এর চেয়ারম্যান জামিলা নাজনীন মাওলা এই মামলায় উচ্চ আদালতের জামিন লাভ করেন। উচ্চ আদালতের জামিনের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করে রাষ্ট্রপক্ষ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করলে কোর্ট তাদের ১২ সপ্তাহের জামিন দেন এবং এই সময় শেষে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন। ১২ সপ্তাহ সময় শেষে তিনি নিম্ম আদালতে আত্মসমর্পণ করে চার্জশীট পর্যন্ত জামিন লাভ করেন। মামলাটি তদন্ত করে গত ২৪ জুলাই আদালতে চার্জশীট দেওয়া হয়। চার্জশীটে দুই ব্যাংকারকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে অন্য চার আসামিকে অভিযুক্ত করা হয়।

আজ ( ৮ অক্টোবর) আদালত চার্জশীট গ্রহণ করেন। যেহেতু চার্জশীট পর্যন্ত বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর স্ত্রী জামিলা নাজনীন মাওলার জামিন ছিল সেজন্য তিনি আদালতে উপস্থিত হয়ে পুনরায় জামিন আবেদন করেন। আদালত তার জামিনে আবেদন নাকচ করে দিয়ে তাকে কারাগারে প্রেরণ করেন।

   

রাঙামাটিতে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপিডিএফ'র ২ কর্মী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রাঙামাটির লংগদু’য় প্রতিপক্ষের ব্রাশ ফায়ারে পার্বত্য চুক্তি বিরোধী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর দুই সক্রিয় কর্মী নিহত হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে লংগদু’র বড় হাড়িকাবার ভালেদি হাট এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে। নিহতরা হলেন- তিলক চাকমা (৪৫) ও ধন্যমনি চাকমা (৩৫)। রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ আহম্মেদ জানিয়েছেন, নিহতের বিয়ষটি অবহিত হওয়ার পর মরদেহ উদ্ধারে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম রওয়ানা দিয়েছে।

এদিকে, ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)-এর রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, সকাল সাড়ে ৮টার সময় লংগদুর বড়হাড়িকাবার ভালেদি ঘাট এর পার্শ্ববর্তী স্থানে সন্তু গ্রুপের ৭ জনের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল এসে সেখানে সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ইউপিডিএফ কর্মীদের উপর হামলা চালায়। এ হামলায় ঘটনাস্থলে ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যা ধন চাকমা ওরফে তিলক (৪৫) ও সমর্থক ধন্য মনি চাকমা (৩৫) নিহত হন।

নিহত ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যাধন চাকমার পিতার নাম সময় মনি চাকমা, গ্রাম- কুকিছড়া, কাট্টলী, লংগদু, রাঙামাটি এবং সমর্থক ধন্য মনি চাকমার পিতার নাম লেংগ্যা চাকমা, গ্রাম- ধুধুকছড়া, বড় হাড়িকাবা, লংগদু, রাঙামাটি।

ইউপিডিএফ এর পক্ষ থেকে পাঠানো বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এই হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্বে ছিলো পোয়া চাকমা ওরফে আপন (৩২), পিতা লক্ষ্মী মনি চাকমা। তার বাড়ি বড় হাড়িকাবার পাশে কুট্টছড়ি গ্রামে। পোয়া চাকমা সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জেএসএস এর সক্রিয় সন্ত্রাসী।

বিবৃতিতে সচল চাকমা অবিলম্বে লংগদুতে ইউপিডিএফ কর্মী, সমর্থককে হত্যাকারী খুনি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার এবং খুনী সন্ত্রাসীদের মদদদাতা সন্তু লারমাকে গ্রেফতারপূর্বক আঞ্চলিক পরিষদ থেকে অপসারণ করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান।

;

কুমারখালীতে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় ইউনুস আলী (৬০) নামে একজন নিহত হয়েছেন। 

শনিবার (১৮ মে) সকালের দিকে উপজেলার খোর্দ্দ বনগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ইউনুস আলী কুমারখালি উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের খোদ্দ বনগ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, শনিবার সকালে ৭টার দিকে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মুক্তার আলী ও তার লোকজন মিলে ইউনুস আলীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ইউনুসকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন, তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম জানান, সকালে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ইউনুস আলী জখম হন। পরে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর মারা যান।

তিনি আরও জানান, নিহত ইউনুস আলী ও মুক্তার আলী একে অপরের আত্মীয়। সম্পর্কে বেয়াই। তাদের উভয়ের ছেলে মেয়ের সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অশান্তি বিরাজ করছিল। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

;

২৮ বছরে ঢাকার সবুজ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের রাজধানী ঢাকায় গত ২৮ বছরে সবুজ এলাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ, অন্যদিকে জলাভূমিও নেমে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ এ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) এক গবেষণায় এই চিত্র উঠে এসেছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে রাজধানীর জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে নগর গবেষণা কেন্দ্রের ৫২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী সম্মেলনে এই তথ্য জানা যায়।

বিআইপির প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকা শহরের সবুজ এলাকা এবং জলাভূমি কমেছে সেই সঙ্গে দুই দশকে বেড়েছে মাত্রাতিরিক্ত ধূসর এলাকা ও কংক্রিটের পরিমাণ, যা শহর এলাকার তাপমাত্রা বাড়িয়ে আরবান হিট আইল্যান্ডের প্রভাবও বাড়ছে। দেশে চলমান যে তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে তার মূল কারণ নগরে সুবজায়ন কমে যাওয়া।

বাংলাদেশের মতো ক্রান্তীয় আর্দ্র জলবায়ুর দেশে নগর পরিকল্পনায় সাধারণ মানদণ্ড অনুযায়ী একটি আদর্শ শহরে ২৫ শতাংশ সবুজ এলাকা এবং ১০ থেকে ১৫ শতাংশ জলাশয়-জলাধার থাকা বাঞ্ছনীয়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় গত বছরে তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাড়ার কথা ছিল ১ থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিআইপি-এর গবেষণা অনুযায়ী ঢাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ১৯৯৯ সালে ছিল ৬৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ, ২০০৯ সালে বেড়ে হয়েছিল ৭৭ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮১ দশমিক ৮২ শতাংশে। ফলে সার্বিকভাবে ঢাকার পরিবেশের ভারসাম্য ব্যাহত হচ্ছে নেতিবাচকভাবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল সরোয়ার জানান, তাপপ্রবাহের কারণে মানুষের বিভিন্নভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়, শ্রমিকের কর্মক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, অবনতি হয়েছে কৃষি উৎপাদনে, ব্যাহত হয় শিল্প প্রক্রিয়া, তাপের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিভিন্ন অবকাঠামো।

তিনি আরও জানান, চলমান তাপপ্রবাহকে চরম আবহাওয়াগত পরিস্থিতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাপপ্রবাহ মানবস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে। চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে ২০২৪ সালে সমগ্র বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ১১ জনের মৃত্যু হয়।

অনুষ্ঠানে নগর গবেষণা কেন্দ্রে সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আলোচক হিসেবে ছিলেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম, বুয়েটের অধ্যাপক ড. ইসরাত ইসলাম, বিআইপির সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান স্থাপতি ইকবাল হাবীব।

;

ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বেলা ১১:৫৭ টায় ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এর আগে শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম।

তিনি জানান, ধোলাইখালে চারতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে সূত্রাপুর ও সিদ্দিকবাজার থেকে পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।  

;