স্থবির হয়ে পড়েছে আখাউড়া স্থলবন্দর



আল মামুন, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর/ ছবি: বার্তা২৪.কম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এক সময় বছরজুড়েই শ্রমিক আর পণ্যবাহী ট্রাকের কোলাহল লেগে থাকত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে। কিন্তু বর্তমানে ব্যবসা বাণিজ্য কমে যাওয়ায় স্থবির হয়ে পড়েছে দেশের পূর্ণ রফতানি নির্ভর এই স্থলবন্দর।

ব্যবসায়িরা বলছেন, ভারতে রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় এখন অনেক পণ্যই রফতানি করা যাচ্ছে না। তাই এই বন্দরের ব্যবসা বাণিজ্যে ধ্বস নেমেছে।

তাদের দাবি, বন্দরটিকে সচল রাখতে ভারত থেকে আমদানি পণ্যের সংখ্যা বাড়াতে হবে। অন্যথায় এক সময় একবারেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই নিষিদ্ধ পণ্য ব্যতিত সকল পণ্য আমদানি সুবিধা দিতে হবে সরকারকে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Nov/08/1541671291023.jpg

সরেজমিনে আখাউড়া স্থলবন্দরে গিয়ে জানা যায়, ১৯৯৪ সালে সেভেন সিস্টার খ্যাত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রবেশদ্বার ত্রিপুরা রাজের‌্য আগরতলা দিয়ে আন্ত:বাণিজ্য সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে আমদানি-রফতানি ও যাত্রী পারাপারের জন্য আখাউড়া স্থলবন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়।

২০১০ সালে আখাউড়া স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তরিত করে সরকার। চালুর পর থেকেই এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৩২টি পণ্য ভারতের সাতটি অঙ্গরাজ্যে রফতানি হয়ে আসছিল।

প্রতিদিনই কয়েকশ ট্রাক ভারতে যেত তুলা, পাথর, সিমেন্ট, মাছসহ নানান পণ্য নিয়ে। ভারত থেকে আসতো হাতে গোনা কিছু পণ্য। ভারতে রেল যোগাযোগ ও অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যম উন্নত হওয়ায় এখন অনেক পণ্যই রফতানি করা যাচ্ছে না।

গত কয়েক বছরে পণ্য রফতানি অনেক কমেছে। আগে প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ ট্রাক মাছসহ বিভিন্ন পণ্য রফতানি হতো। সেখানে বর্তমানে তা ২৫ থেকে ৩০ ট্রাকে নেমেছে। আর এতে করে স্থলবন্দরের কয়েক শত ব্যবসায়ী ও কয়েক হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন।

এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বন্দরের ব্যবসায়ীরা সরকারের কাছে ভারত থেকে ৩০টি পণ্য আমদানি করার জন্য অনুমতি চেয়েছিল। সে সময় পাঁচটি পণ্যের অনুমতি দেওয়া হয়- ফুলের ঝাড়, রাবার, পান, বাশের তৈরি আসবাবপত্র ও গরু।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Nov/08/1541671389674.jpg

ব্যবসায়ীরা বলছেন, যে পণ্যগুলো আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে সেগুলোর চাহিদা নেই এই এলাকায়। তাই সরকারের কাছে অন্যান্য বন্দরের মত নিষিদ্ধ পণ্য ব্যতিত সকল পণ্যের আমদানির অনুমতি চান তারা।

আখাউড়া স্থলবন্দরের শ্রমিক মো. মিলন মিয়া বার্তা২৪কে বলেন, ‘আগে প্রতিদিন শত শত ট্রাক মালামাল রফতানি হত। আমাদের কাজও হত অনেক। রফতানি কমে যাওয়ায় কাজ কমে গেছে। কাজ কমে যাওয়ায় অনেকেই অণ্য পেশায় চলে গেছে।’

স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মনির হোসেন বাবুল বার্তা২৪কে বলেন, ‘সরকারের কাছে যে পণ্যগুলোর আমদানি সুবিধা চেয়েছিলাম, সেই পণ্যগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। বন্দরটিকে সচল রাখতে অন্যান্য বন্দরের মত নিষিদ্ধ পণ্য ব্যতিত সকল পণ্য আমদানি করার সুযোগ দেওয়া হোক।’

আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি রফতানিকারক সমিতির সভাপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়া বার্ত২৪কে জানান, বর্তমানে এই বন্দরের শ্রমিকসহ ব্যবসায়ীদের পথে বসে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। অচিরেই এই বন্দর দিয়ে সকল পণ্যের আমদানি সুবিধা দেওয়ার দাবি জানান তিনি।

বন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা শ্যামল কুমার বিশ্বাস বার্তা২৪কে বলেন, ‘স্থলবন্দরটির আগের সচলতা এখন আর দেখা যায় না। আমদানি সুবিধা পেলে আবারো বন্দরটি সচল হবে। এতে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা পাবে কাজের নিশ্চয়তা। পাশাপাশি সরকারও বিপুল পরিমান রাজস্ব পাবে।’

   

জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলায় ৩০০ মিলিয়ন ইউরো ঋণ দিবে ফ্রান্স



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলায় ৩০০ মিলিয়ন ইউরো ঋণ দিবে ফ্রান্স

জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলায় ৩০০ মিলিয়ন ইউরো ঋণ দিবে ফ্রান্স

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রান্স সরকার বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তা হিসেবে ৩০০ মিলিয়ন ইউরো ঋণ প্রদান করবে।

এ লক্ষ্যে সোমবার (২০ মে) বাংলাদেশ সরকার ও ফ্রেঞ্চ ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (এএফডি) ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর করেছে। এই অর্থ মূলত জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সরকারের গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যয় করা হবে।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এবং এএফডির ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর সেসিলিয় কর্টসি সিএফএ চুক্তিতে সই করেন।

ঋণ চুক্তির আওতায় এই অর্থ জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাবের বিরুদ্ধে কার্যকর ও শক্তিশালী ভিত্তি প্রস্তুত করা এবং জলবায়ু-সহিঞ্চু ও স্বল্প কার্বন নিঃসরণ ভিত্তিক অগ্রযাত্রায় ব্যয় করা হবে।

;

সিলেটে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, মোটরসাইকেলে আগুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ ও জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজের অনুসারীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

সোমবার (২০ মে) পৌঁণে ১০টার দিকে শুরু হয়ে ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ হয়। এতে আহত হয়েছেন দুজন। এসময় একটি প্রাইভেটকার ভাঙচুর ও তিনটি মোটরসাইকেল আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।

এঘটনায় আহত দুজন হলেন -রোহান (৩৮), রাজু (২৪)। তারা দুজনেই সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজের অনুসারী সিলেট সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি পিয়াং সোম ও সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদের অনুসারী রোহানের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে রাত পৌনে ১০টার দিকে হাউজিং স্টেট এলাকায় একটি প্রাইভেট কার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। পরে সোমবার রাত ১০টার দিকে রোহানসহ তার পক্ষের নেতাকর্মীরা নগরীর দাঁড়িয়াপাড়া এলাকায় মোটরসাইকেল করে পিয়াংয়ের খোঁজ নিতে এলে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে রোহানের পক্ষের তিনটি মোটরসাইকেল আটকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এসময় রোহান ও রাজু নামে দুজন আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তাদেরকে উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এব্যাপারে সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ ও মহানগরের সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ জানান, তারা দুজনেই কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ঢাকায় অবস্থান করছেন। সিলেটে দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলার বিষয়টি শুনেছেন। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে।

সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। সেখান থেকে আগুনে দগ্ধ তিনটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে ও দুজন আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে কোনো পক্ষ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পাওয়ার পর পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;

গফরগাঁওয়ে আগুনে পুড়ল ২ ভাইয়ের ঘর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
গফরগাঁওয়ে আগুনে পুড়ল ২ ভাইয়ের ৪ ঘর

গফরগাঁওয়ে আগুনে পুড়ল ২ ভাইয়ের ৪ ঘর

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগে ২ ভাইয়ের ৪ ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে ১২লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করছেন ভুক্তভোগীরা।

সোমবার (২০ মে) রাত সোয়া ৯টার দিকে উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নের পাতলাশি গ্রামের বেপারী বাড়িতে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বেপারী বাড়ির পাশে বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে আগুন লেগে সালাম বেপারী ও তার ভাই সামাদ বেপারীর বসত ঘরে ছড়িয়ে যায়। স্থানীয়রা বিষয়টি দেখতে পেরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়ে নিজেরাই আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে লেগে যায়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌছানোর আগেই স্থানীয়রা এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু ততক্ষণে ৫টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

ভুক্তভোগী সালাম বেপারী বলেন, দুই ভাইয়ের পরিবারের প্রায় ১২ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আসবাবপত্র ও নগদ অর্থ পুড়ে সব শেষ কিছুই উদ্ধার করতে পারিনি।

নিগুয়ারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম মৃধা বলেন, ওই দুটি পরিবার খুব গরিব। এক জন নরসুন্দা ও অন্যজন রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন।
আগুনে ওদের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল।

ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রামপ্রসাদ পাল বলেন, স্টেশন থেকে ঘটনাস্থল অনেক দূরে। তাছাড়া রাস্তাঘাটের অবস্থা তেমন ভাল না। তাই, আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে, ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগে থাকতে পারে।

;

প্রান্তিক পর্যায়ে দক্ষ এসএমই উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রান্তিক পর্যায়ে দক্ষ এসএমই উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

প্রান্তিক পর্যায়ে দক্ষ এসএমই উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, শুধু নগরকেন্দ্রিক উন্নয়নে আবদ্ধ না থেকে প্রান্তিক পর্যায়ে দক্ষ এসএমই উদ্যোক্তা তৈরি ও তাদের উন্নয়নে এসএমই ফাউন্ডেশনকে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যখন ঋণ দিবে, তাকে তো কিছুর উপর ভিত্তি করে ঋণ দিতে হবে। সেটা যে অংকের ঋণ হোক। ২০২৪ সালে এসে শুনতে হয় আমি ব্যবসার হিসাব রাখতে পারছি না। কত টাকার মালামাল বিক্রি করছি, কত টাকার কিনছি তার হিসাব রাখতে পারছি না। যে জন্য ব্যাংকে যেতে পারছি না। খাতা বা মোবাইলে বিভিন্ন এ্যাপের মাধ্যমে হিসাব রাখা যায়। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা নিয়ে উদ্যোক্তারা অনলাইন ও ইউটিউব থেকে ব্যবসার অভিজ্ঞতা নিতে পারে।

সোমবার (২০ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এসএমই মেলায় আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, প্রতি বছর বাজেটে একশ' কোটি টাকা রাখা হয় নারী উদ্যোক্তাদের জন্য, সেটা ব্যবহার হয় না। উদ্যোক্তারা যদি আরও তৎপর হন, তাহলে তাদের ব্যবসার অর্থায়নের যথেষ্ট সুযোগ আছে। আমরা স্মার্ট ফাইন্যান্সিং করছি। পাঁচ বছর পর ব্যবসা কোথায় নিবেন, সে বিষয়ে পরিকল্পনা থাকতে হবে। সরকারের দেওয়া সুযোগগুলো কাজে লাগাতে হবে।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপান্তরকারী নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার শিল্পনীতি-২০১৬ ও এসএমই নীতিমালা-২০১৯ প্রণয়ন করেছে। এসডিজি-২০৩০, রূপকল্প-২০৪১, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন নীতিমালা ও কৌশলপত্রে এসএমই খাতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক মো: মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার এবং অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুলেখা রানী বসু।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরফান আলী।

সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত এমডি শেখ মোহাম্মদ মারুফ,এসবিকে টেক ভেঞ্চারের প্রতিষ্ঠাতা সোনিয়া বশির কবির, ব্রাক ব্যাংকের হেড অব এসএমই মো: জাকিরুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সেমিনার শেষে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান এসএমই মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন ও উদ্যোক্তাদের সাথে কথা বলেন।

;