নামেই মেয়াদবিহীন ডাটা, পুরোটাই ধোঁকা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বহুল প্রতীক্ষিত ‘মেয়াদহীন’ মোবাইল ইন্টারনেট ডাটা প্যাকেজের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। তবে, গ্রাহকরা বলছেন, নামেই মেয়াদবিহীন ডাটা, পুরোটাই ধোকা।

তারা বলেন, ডেটা প্যাকেজগুলি যতটা সহজ মনে হয়, ততটা সহজ নয়। এতে গ্রাহকরা খুব বেশি সুবিধা পাচ্ছে না। আনলিমিটেড ডেটা প্যাকেজের কথা বলা হলেও টেলিটক বাদে সকল প্যাকেজের মেয়াদ এক বছর।

মেয়াদহীন নামে যে প্যাকেজগুলো রয়েছে, তার মধ্যে গ্রামীণফোন দুটি প্যাকেজ অফার করেছে। গ্রামীণফোন ১ হাজার ৯৯ টাকায় দিচ্ছে ১৫ জিবি এবং ৫ জিবি ৪৯৯ টাকায়। রবি ১০ জিবি দিচ্ছে ৩১৯ টাকায়, বাংলালিংক দিচ্ছে ৫ জিবি ৩০৬ টাকায়। আর টেলিটক দিচ্ছে ২৬ জিবি ৩০৯ টাকা এবং ৬ জিবি ১২৭ টাকায়।

তবে টেলিটক বাদে সকল প্যাকেজের মেয়াদ এক বছর।

মেয়াদহীন মাসিক ডেটার মধ্যে শুধুমাত্র জিপির দুটি প্যাকেজ অফার রয়েছে। তবে সেগুলি দৈনিক ডেটা ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ৩৯৯ টাকা দামের আনলিমিটেড ডেটা প্যাকের দৈনিক ব্যবহারের সীমা ১ জিবি এবং যে প্যাকের দাম ৬৪৯ টাকা সেই প্যাকের দৈনিক ব্যবহারের সীমা ২ জিবি।

অন্য তিনটি অপারেটরও শিগগিরই একই ধরনের ডেটা প্যাকেজ দেওয়া শুরু করবে বলে জানা গেছে।

মেয়াদহীন মাসিক প্যাকেজে দেওয়া ১ জিবি বা ২ জিবি এর দৈনিক সীমা আরেকটি সমস্যা। দৈনিক ব্যবহারের সীমাসহ একটি মাসিক প্যাকেজ কীভাবে মেয়াদহীন হতে পারে? প্রশ্ন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মো. মোস্তাফা জব্বারের।

জিপির প্যাকেজে ডেটার দাম তুলনামূলকভাবে বেশি হওয়ায় শুধু ভোক্তাই নয়, এসব শর্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ টেলিকম মন্ত্রী।

ডাটা মূল্যের সমস্যা রয়েছে। বিশেষ করে জিপির প্যাকেজের দাম গ্রহণযোগ্য নয়। জিপি বলছে যে উল্লেখযোগ্য বাজার ক্ষমতা (এসএমপি) থাকার কারণে তাদের দাম বেশি রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসএমপি বিবেচনা করার পরেও, তিনগুণ মূল্যের পার্থক্য অযৌক্তিক বলেন মন্ত্রী।

এসব প্যাকেজের দামও প্রতিবেশী দেশ ভারতের দামের চেয়ে বেশি।

ভারতের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর জিও এর একজন গ্রাহক, ২৯৯ টাকা দিয়ে এক মাসের জন্য প্রতিদিন ২জিবি ইন্টারনেট ডেটা পেতে পারেন। এছাড়াও তারা বিনামূল্যে ভয়েস কল এবং এসএমএস পান।

রবির প্রধান করপোরেট এবং নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহেদুল আলম বলেন, প্রতি ১০০ টাকার মোবাইল টপ-আপের জন্য বাংলাদেশ সরকার ট্যাক্স বাবদ ৫৪ টাকা নেন। বিপরীতে, ভারত নেয় প্রায় ৩২ টাকা। এছাড়া ভারতে সিম বিক্রির ওপর কোনো কর নেই, যেখানে বাংলাদেশে তা ২০০ টাকা।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, যদি আমরা কাউকে ১৫ জিবি ডাটা দেই, তাহলে মনে করার কোনো কারণ নেই যে সেই পরিমাণ ডেটা ব্যবহার করতে একজন ব্যক্তির এক বছরের বেশি সময় লাগবে।

তবে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) জানিয়েছে, প্রযুক্তিগত কারণে তথ্যের বৈধতা এক বছরের জন্য রাখা হয়েছে।

প্রযুক্তিগত কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে জব্বার বলেন, টেলিকম অপারেটরদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, একটি সিম এক বছর অব্যবহৃত থাকলে তা আর ব্যবহার করা যাবে না। তবে মন্ত্রীর যুক্তি, কেউ টাকা দিয়ে ডাটা কিনে সিম বন্ধ করবে কেন?

তিনি আরও বলেন, টেলিটক যদি সীমাহীন বৈধতা দিতে পারে তবে অন্যান্য অপারেটরদেরও তা করতে হবে।

বিটিআরসি মন্ত্রীর নির্দেশে গ্রাহকদের কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল কারণ অনেকের জন্য একটি বড় অসুবিধার কারণ হল সময়সীমার কারণে তারা যে সমস্ত ডেটা প্রদান করেছিল তা তারা ব্যবহার করতে পারে না।

মন্ত্রী বলেন, এই উদ্যোগটি মানুষের জন্য ইতিবাচক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এসব কারণে তা নেতিবাচক হয়ে উঠেছে।

   

তিস্তা মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় মানববন্ধন করেছে তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদের সামনে লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহা সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এতে বক্তব্য রাখেন, তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম কমিটি-র সাধারণ সম্পাদক সফিয়ার রহমান, ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান, পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ওছমান গনি, সিঙ্গিমারী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এম জি মোস্তফা ও সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সাজু।

পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তিস্তাপাড়ের লোকজন।

;

‘নাগরিক জীবনে সর্বত্র দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ পুলিশ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ পুলিশের প্রায় দুই লাখ সদস্য আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি রাত দিন ২৪ ঘণ্টা নাগরিক জীবনে সর্বত্র দায়িত্ব পালন করে চলেছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মো. হাবিবুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে রাজারবাগ পুলিশ অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ পুলিশ থিয়েটার অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব আয়োজিত বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ এখন বিভিন্ন সামাজিক দায়িত্ব পালন করে থাকে। দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে, পুলিশ শ্রমজীবী মানুষ ও পথচারী যারা পানি কিনে খেতে পারে না তাদের কথা বিবেচনা করে ডিএমপির ৫০টি থানা এলাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে স্থায়ী/অস্থায়ীভাবে সুপেয় খাবার পানির ব্যবস্থা করেছে। সেইসঙ্গে স্যালাইন দেয়া হয়েছে এবং কিছু কিছু জায়গায় ঔষধও দেওয়া হচ্ছে।

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমি গর্বের সঙ্গে বলতে চাই, বাংলাদেশ পুলিশের সেবা কেবল আইনশৃঙ্খলার ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়, সেটি তারা জাতিকে দেখিয়েছে। সবার আগে দেখিয়েছে ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ রাতে। জাতীয়তার পরীক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশ সবার আগে পরীক্ষা দিয়ে ভালো রেজাল্ট করেছিল।

‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পুলিশ চেয়েছিলেন, আজকের বাংলাদেশের পুলিশ সেই অবস্থানে রয়েছে দাবি করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বড় বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। সেটি ২০১৩ সালের ৫ মে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সেদিন কতটা দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করেছিল দেশবাসী তা জানে।’

‘এরপর করোনাকালীন বিশ্বব্যাপী যে অতিমারির সৃষ্টি হয়েছিল সেটিও মোকাবিলা করতে হয়েছে পুলিশকে। বাবা মা সন্তানের লাশ ফেলে চলে গেছে। সেই দায়িত্ব নিয়েছিল পুলিশ। বাড়ি বাড়ি খাবার দিয়েছে পুলিশ, হাসপাতালে নিয়ে গেছে পুলিশ। প্রখর রোদের ভেতর ঢাকা শহরের ট্রাফিক পুলিশ কীভাবে কাজ করে তা আমরা সবাই জানি। মানুষের কথা চিন্তা করে শুধু গরম না আরও যদি কোনো দুর্যোগ বিপর্যয় আসে পুলিশ বসে থাকতে পারে না, পুলিশ তার দায়িত্ব ঠায় দাঁড়িয়ে পালন করে।’

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘পুলিশ জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনি জীবন সাঁজাতে সংস্কৃতির প্রয়োজন হয়। জীবন বাঁচাতে এবং সাজাতে সবক্ষেত্রেই পুলিশের সতর্ক অবদান রয়েছে। সেই প্রতিজ্ঞা নিয়েই পুলিশের মাঝে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা।’

বক্তব্য শেষে প্রদীপ জ্বালিয়ে তিন দিনব্যাপী পুলিশ বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০২৪-এর উদ্বোধন করেন ডিএমপি কমিশনার।

;

রিকশাচালকদের মাঝে স্যালাইন পানি বিতরণ করছে ফেনী পৌর মেয়র



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশের মতো ফেনীতে বইছে তীব্র তাপদাহ। গরমে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষের জনজীবন। এরমধ্যে দিনমজুর, শ্রমজীবী ও রিকশাচালকদের ভোগান্তি চরমে। ফেনীতে তীব্র তাপদাহ থেকে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে ইতোমধ্যে শহরের ৪টি পয়েন্টে সুপেয় ঠান্ডা পানির ফিল্টার স্থাপন করেছে ফেনী পৌরসভা।

পাশাপাশি ২য় দিনের মতো রিকশাচালকদের মাঝে স্যালাইন, ঠান্ডা পানি ও কোমলজাতীয় পানীয় এবং শরবত বিতরণ করেছে ফেনী পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ফেনী পৌরসভার উদ্যোগে দুপুরে শহরের জিরো পয়েন্ট দোয়েল চত্বরে ২য় দিনে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন তিনি৷

জব্বার মিয়া নামে একজন রিকশা চালক বলেন, আমাদের মেয়র সবসময় আমাদের কথা চিন্তা করে। এ গরমে গাড়ি চালানো খুব কষ্টকর। এরমধ্যে মেয়র স্যালাইন পানি হাতে আমাদের জন্য দাঁড়িয়ে আছেন, একটু ঠান্ডা খেতে পেরেছি।

রবিউল হক নামে একজন ভ্যানচালক বলেন, এ গরমে এমনিতেই আমাদের আয় রোজগার কম। তাও পরিবারের চিন্তা করে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি। এরমধ্যে রাস্তায় মেয়র মহোদয় কোক পানি ও সেলাইন দিয়েছে। এটি পেয়ে খুব ভালো লাগছে।

মেয়র স্বপন মিয়াজী বলেন, সারাদেশের ন্যায় ফেনীতে তীব্র গরমে কাবু সব পেশার মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক ও পথচারীরা কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। তাদের কথা চিন্তা করে শহরের জনগুরুত্বপূর্ণ ৪টি স্থানে সুপেয় বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রিকশাচালকরা রোদের মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। চালকদের দোকান থেকে ঠান্ডা পানি কিনে খাওয়ার সামর্থ্য থাকে না। তাদেরকে ঠান্ডা পানি, স্যালাইন ও কোক দেয়া হয়েছে। যতদিন তাপদাহ থাকবে ততদিন আমাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

;

দাবদাহে পথচারীদের তৃষ্ণা নিবারণে জেলা প্রশাসনের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তাপদাহে নিম্ন আয়ের মানুষ ও পথচারীদের তৃষ্ণা নিবারণ, স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং হিটস্ট্রোকে আক্রান্তদের প্রাথমিক চিকিৎসা স্বাস্থ্য সেবা দিতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম।

বর্তমান তাপদাহ পরিস্থিতিতে নরসিংদীর জেলখানা মোড় পৌরসভা মোড়সহ শহরের ৯টি ব্যস্ততম সডকের পাশে বিনামূল্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঠান্ডা সুপেয় পানি ও স্যালাইন বিতরণ বুথ খুলেছে জেলা প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে জেলখানা মোড়ে নরসিংদী পৌরসভা, স্বাস্থ্য বিভাগ ও জনস্বাস্থ্য প্রোকৌশল অধিদপ্তরের সহায়তায় ও জেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত এই বুথের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ডক্টর বদিউল আলম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নরসিংদী পৌর মেয়র আমজাদ হোসেন বাচ্চু, জনস্বাস্থ্য প্রোকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী পরিচালক রেজওয়ান হোসেন, জেলা হাসপাতালের ত্বত্তাবধায়ক ডা. এ এন এম মো. মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোস্তফা মনোয়ারসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।

জেলা প্রশাসক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক চলমান দাবদাহে পথচারী ও নিম্ন আয়ের মানুষদের গরম থেকে রক্ষা করতেই এই প্রয়াস নেয়া হয়েছে। যতদিন দাবদাহ অব্যাহত থাকবে ততদিন জেলা প্রশাসনের এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। এছাড়া জেলার প্রতিটি উপজেলায় এই কার্ক্রম চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এদিকে তীব্র গরমে একটু প্রশান্তি দিতে জেলা প্রশাসনের এমন আয়োজনে খুশি পথচারী ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা।

;