ময়মনসিংহে ১১ আসনে শতাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন জমা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহ জেলার ১১টি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দলের ১১৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

বুধবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস।

প্রার্থীরা হলেন- ময়মনসিংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আসনে জুয়েল আরেং (আওয়ামী লীগ),  বিএনপি থেকে এমরান সালেহ প্রিন্স, আলী আজগর, অ্যাড. আফজাল এইচ খান ও সালমান উমর রুবেল, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বাবুল দেবনাথ ও আব্দুস সালাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমান্ডার আনোয়ার হোসেন, হুমায়ুন মো. আব্দুল্লাহ আল হাদি (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ)।

ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর) আসনে শরীফ আহমেদ (আওয়ামী লীগ), শাহ শহীদ সারোয়ার (বিএনপি), আবুল বাশার আকন্দ (বিএনপি), অ্যাড. নজরুল ইসলাম (নাগরিক ঐক্য) গোলাম মওলা ভূইয়া (ইসলামী আন্দোলন), তৈয়ব হোসাইন ( ইসলামী এক্যজোটে) ও অধ্যক্ষ এমদাদুলহক (জাতীয় পার্টি)।

ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিম উদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ), জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফ হাসান অণু (স্বতন্ত্র), ড. সামিউল আলম লিটন, নাজনীন আলম (স্বতন্ত্র), মোর্শেদুজ্জামান সেলিম (স্বতন্ত্র), আলী আহাম্মদ খান সেলভী (স্বতন্ত্র), মোস্তফা বাবুল (স্বতন্ত্র), আহাম্মদ তায়েবুর রহমান হিরন (বিএনপি), ডাঃ আব্দুস সেলিম (বিএনপি), মোঃ আইয়ব আলী (ইসলামী আন্দোলন), আব্দুল মতিন মাষ্টার (ন্যাপ), প্রাণেশ চন্দ্র পন্ডিত (তরিকত ফেডারেশন), হারুন আল বারী (কমিনিউস্ট পার্টি), গোলাম মোহাম্মদ (জাকের পার্টি)। 

ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আসনে বেগম রওশন এরশাদ (জাতীয় পার্টি), আমিনুল হক শামীম (স্বতন্ত্র), দেলোয়ার হোসেন খান দুলু (বিএনপি), আবু ওয়াহাব আকন্দ (বিএনপি), আবু জাফর মোঃ জাহিদ হোসেন (বিএনপি), কামরুল ইসলাম মোঃ ওয়ালিদ (বিএনপি), এমদাদুল হক মিল্লাত (সিপিবি), আবু সাইদ মহিউদ্দিন(এনডিএ) হামিদুল ইসলাম (এনপিপি), মাছউদুল হাছান (গণফোরাম)।

ময়মনসিংহ -৫ (মুক্তাগাছা) আসনে সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি (জাতীয় পার্টি), কে.এম খালিদ বাবু (আওয়ামী লীগ), জাকির হোসেন বাবলু (বিএনপি), সামান মিয়া (এনপিপি), জকির হোসেন বাবুল (ওয়াকার্স পার্টি), জহিরুল ইসলাম (জাকের পার্টি), হাকিম মুন্জরুল হক (ইসলামী আন্দোলন)।

 

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন (আওয়ামী লীগ), খন্দকার রফিকুল ইসলাম (জাতীয় পার্টি), ইঞ্জিনিয়ার শামছ উদ্দিন (বিএনপি), আখতারুল আলম ফারুক (বিএনপি), জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক মো: জসিম উদ্দিন (স্বতন্ত্র), মাও. নুরুল আলম সিদ্দিকী (ইসলামী শাসনতন্ত্র), মো: বিল্লাল হোসেন (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ), সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু (জাসদ)।

ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনে বেগম রওশন এরশাদ (জাতীয় পার্টি), হাফেজ মাওলানা রুহুল আমীন মাদানী (আওয়ামী লীগ), ডা. মাহবুবুর রহামন লিটন (বিএনপি), মো. জয়নাল আবেদীন (বিএনপি), আমিনুল ইসলাম আমিন (বিএনপি), মাওলানা আজিজুল হক(ইসলামি আন্দোলন), মুফতি আব্দুল মোমেন (খেলাফত মজলিস), আমীর মোস্তফা আমীর ফয়সল (জাকের পার্টি), এম. এ রাজ্জাক খান (স্বতন্ত্র)।

ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে ফখরুল ইমাম (জাতীয় পার্টি), মাহমুদ হাসান সুমন (আওয়ামী লীগ), এইচএম খালেকুজ্জামান (গণফোরাম), শাহ নূরুল কবির শাহীন (বিএনপি), লুৎফুল্লাহেল মাজেদ (বিএনপি), রুহুল আমীন মাস্টার (বিএনপি), মুফতি মোঃ হাবিুল্লাহ (ইসলামী ঐক্যজোট), এম এ বাশার (এলডিপি), খিজির আয়াত খান (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ), আব্দুল্লাহ আল মামুন (এনপিপি)।

ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে খুররম খান চৌধুরী (বিএনপি) ইয়াসের খান চৌধুরী (বিএনপি), এড. গিয়াস উদ্দিন (জাসদ), হাসনাত মাহমুদ তালহা (জাতীয় পার্টি) আনোয়ারুল আবেদীন খান (আওয়ামী লীগ), মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম (স্বতন্ত্র), শহীদুল্লাহ শহীদ, শফিকুল আলম (জাকের পার্টি), মুফতী সাইদুর রহমান (ইসলামী আন্দোলন), আলম কবির (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), লতিফুল বারী হামিম (গণফোরাম) ও আব্দুল কাদির (স্বতন্ত্র)।   

ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনে ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (আওয়ামীলীগ), ওবায়দুল্লাহ আনোয়ার বুলবুল (স্বতন্ত্র), সৈয়দ মাহমুদ মোর্শেদ (এলডিপি), নূর উদ্দিন (এনপিপি), এবি সিদ্দিক (বিএনপি), আক্তারুজ্জামান বাচ্চু (বিএনপি), জয়নাল আবেদীন ( ইসলামী আন্দোলন)।

ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনে কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু (আওয়ামী লীগ), আশরাফুল হক জজ (স্বতন্ত্র), ফখর উদ্দিন আহম্মেদ বাচ্চু (বিএনপি), আমান উল্লাহ সরকার (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ) ও আনোয়ার আজিজ টুটুল (বিএনপি)।

   

ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ফুফু ও বোনকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের হাত থেকে ফুফু ও বোনকে বাঁচাতে গিয়ে পটুয়াখালী জেলার কাওয়ারচর এলাকায় শরীফ (২৭) নামের এক যুবক সাগরে ভেসে গিয়ে মারা গেছেন।

রোববার (২৬ মে) দুপুরে পটুয়াখালীর মহিপুর উপজেলার ধূলাসর ইউনিয়নের কাউয়ারচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ওই যুবক অনন্তপাড়া এলাকার আবদুর রহিমের ছেলে।

মহিপুর থানার ‍ওসি আনোয়ার হোসেন তালুকদার বার্তা২৪.কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের হাত থেকে ফুফু ও বোনকে বাঁচাতে গিয়ে পটুয়াখালী জেলার কাওয়ারচর এলাকায় শরীফ নামের এক যুবক সাগরে ভেসে গিয়ে মারা গেছেন। তার লাশ নৌ পুলিশ উদ্ধার করেছে।

তিনি আরও জানান, শরীফের ফুফু মাতোয়ারা বেগম কাউয়ার চর এলাকায় বসবাস করেন। ওই বাড়িতে তার বোনও ছিল। দুপুর একটার দিকে অনন্তপাড়া থেকে শরীফ তার বড় ভাই ও ফুফাকে নিয়ে বোন এবং ফুফুকে উদ্ধার করতে যান। এ সময় সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে কাউয়ারচর এলাকা ৫ থেকে ৭ ফুট পানি উঠে প্লাবিত ছিল। সাঁতার কেটে তারা ফুফুর ঘরে যাওয়ার সময় সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে শরীফ ভেসে যান। এক ঘণ্টা পর তার লাশ উদ্ধার করেন স্থানীয়রা।

;

অনুমোদন ব্যতীত প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে: ভোক্তার ডিজি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেছেন, ‘যথাযথ কর্তৃপক্ষের লাইসেন্স এবং বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) অনুমোদন ব্যতীত যেসব প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন করছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। এ উদ্দেশ্যে সারা দেশজুড়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযান জোরদার করা হয়েছে। ভোক্তাদের সঙ্গে যারা প্রতারণা করে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এগুলো শক্তভাবেই দেখা হচ্ছে।’

রোববার (২৬ মে) দুপুরে রাজশাহীর সাহেববাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর বাজার মনিটরিং অভিযান পরিচালনা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

ভোক্তা ডিজি সফিকুজ্জামান বলেন, রাজশাহীতে আম ও লেবুর দাম অনেক কম। এখানে এক হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ১৮ থেকে ২০ টাকায়, অথচ ঢাকায় এই লেবু ৫০ থেকে ৬০ টাকা হালিতে বিক্রি হচ্ছে। ঢাকায় মধ্যস্বত্বভোগীরা দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন, তাদের দৌরাত্ম্য কমানোর জন্যও কাজ করবে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর।

আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে যারা মসলা মজুদ রেখে বাজার অস্থির করবেন, তাদের বিরুদ্ধেও শক্ত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সামনের দিনগুলোতে অভিযান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক।

এর আগে রাজশাহীর বাজার মনিটরিংয়ে গিয়ে অনুমোদনহীন খোলা সেমাই বিক্রির অভিযোগে একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া বাজার মনিটরিংয়ের পাশাপাশি ভেজাল পণ্য বিক্রি না করার বিষয়ে দোকানিদের আরও সতর্ক করেন।

;

ঈদ যাত্রা

৮০ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিককে গাড়িতে তুলে দিতে পারলে রেকর্ড হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক করতে ৮০ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিকদের ফ্যাক্টরি থেকে গাড়িতে তুলে দিতে পারলে নতুন রেকর্ড গড়তে পারবেন বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো.শাহাবুদ্দিন খান।

তিনি বলেন, ৮০ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিকদের যদি আমরা তাদের ফ্যাক্টরি থেকে গাড়িতে তুলে দিতে পারি, তাহলে এবার আমরা রেকর্ড গড়তে পারবো। ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক হবে। আমাদের হাতে এখনো পর্যাপ্ত সময় আছে, এই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের কাজ করার সুযোগ আছে।

রোববার (২৬ মে) রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে হাইওয়ে পুলিশ আয়োজিত আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা-২০২৪ উপলক্ষে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্বের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে গার্মেন্টস মালিক সমিতি, পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা উপস্থিত হয়ে ঈদ যাত্রায় যানজট সৃষ্টির পেছনে বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন এবং এসব সমস্যা সমাধানে হাইওয়ে পুলিশের সহযোগিতা কামনা করেন।

মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এবারের ঈদ যাত্রা আমরা কীভাবে স্বস্তিদায়ক করতে পারি, কীভাবে আরামদায়ক করতে পারি এবং কীভাবে জনগণকে নিরাপদে নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারি, সে বিষয়ে আজ আমরা এখানে বসেছি।

আমরা ঢাকার প্রবেশমুখ ও বের হওয়ার মুখে যানজট ও জনবহুল, জনসমাগম হয়, সেসব স্থানে আমরা ওয়াচ-টাওয়ারের মাধ্যমে মনিটরিং করি। আমরা ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন জায়গা সাব-কন্ট্রোলের মাধ্যমে সবকিছু মনিটরিং করতে পারি।

আমরা হাইওয়ে পুলিশের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে প্রতিটা পুলিশের কাছে বডি ক্যামেরা স্থাপন করেছি। আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কাজ করে চলেছি। আমরা এখানে যারা আছি, তারা কেউই কখনো চাই না যে, সড়কে কোনো প্রাণহানি ঘটুক!

তিনি বলেন, হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে আমরা ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক করতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছি। ঢাকার প্রবেশ মুখ ও বের হওয়ার মুখে যানজট ও জনবহুল, জনসমাগম হয়, সেসব স্থানে পানি বিতরণসহ বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা ও সচেতনতামূলক কাজকর্ম করবো।

অনিরাপদ ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রার ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করা হয়েছে জানিয়ে অতিরিক্ত আইজিপি মো.শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এখনো কিন্তু আমরা অভিযান চালাচ্ছি। ভবিষ্যতেও অভিযান অব্যাহত থাকবে। ঈদের সময় কঠোর মনিটরিংয়ের মাধ্যমে গুরুত্ব দিয়ে এই বিষয়টা দেখা হবে।

;

চিকিৎসায় বিদেশমুখীতা কমাতে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোগীরা যাতে বিদেশমুখী না হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) মতো সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে উৎসাহী হয় সে লক্ষ্যে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

তিনি বলেন, বিদেশমুখীতা কমাতে দেশের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসায় উৎসাহ বাড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন।

রোববার (২৬ মে) দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ড. দীন মোহাম্মদ নুরুল হকের সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

পরে, রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ব্রিফিংয়ে জানান, সাক্ষাৎকালে উপাচার্য চিকিৎসাসহ বিএসএমএমইউ’র সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।

রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সাহাবুদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। এখানে রোগীদের উন্নত চিকিৎসা ও সেবার বিষয়ে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।

রোগীদের চিকিৎসা ও সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সময়োপযোগী ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি বিএসএমএমইউ’র সার্বিক কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করার আহ্বান জানান তিনি।

প্রেস সচিব জানান, পরে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আব্দুর রশীদ বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এসময় উপাচার্য ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কর্মকাণ্ড এবং ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন মাদরাসার শিক্ষার্থীরা যাতে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিজেদের যোগ্য প্রমাণ করতে পারে; কারিকুলাম উন্নয়নের ক্ষেত্রে সে বিষয়ে প্রাধান্য দিতে হবে।

শিক্ষার্থীরা যাতে তথ্য প্রযুক্তিসহ ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করতে পারে সে ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এবং সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আদিল চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

;