নির্বাচনী পোস্টার অপসারণ শুরু  



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বরিশাল, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হওয়ার তিনদিন পরে নির্বাচনী পোস্টার, ব্যানার ফেস্টুন অপসারণ কার্যক্রম শুরু করেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (৩ জানুয়ারী) সকাল থেকে নগরীর সদররোড, সোহেল চত্বর, ফজলুল হক এভিনিউসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মীরা এই অপসারণ কার্যক্রম শুরু করে।

নির্বাচনী প্রচারনায় ব্যবহৃত পোস্টার, ব্যানার অপসারণে করপোরেশনের দুটি ট্রাক এবং ৮ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বরিশাল সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ডা. রবিউল ইসলাম।

তিনি জানান, শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে নির্বাচনী প্রচার সামগ্রী অপসারণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আমরা আশা করছি একদিনের মধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর পোস্টার, ব্যানার অপসারণ করতে পারবো। পাশাপাশি বাকি সড়কগুলোর পোস্টার আগামী দুই একদিনের মধ্যে অপসারণ করা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/03/1546511245078.jpg

এর আগে নগরবাসীকে পরিচ্ছন্ন বরিশাল উপহার দিতে গত বুধবার (২৬ ডিসেম্বর) মাসব্যাপী পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান কার্যক্রম শুরু করেছে সিটি করপোরেশনর কর্তৃপক্ষ। ওই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ।

এদিকে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকা নয় জেলার প্রত্যেকটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এখনো নির্বাচনী পোস্টার, ব্যানার ঝুলতে দেখা গেছে।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শহিদুল ইসলাম জানান, জেলা পর্যায়ের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহৃত উপকরণ অপসারণ কাজ সম্পন্ন হবে।

উল্লেখ্য, গত রোববার (৩০ ডিসেম্বর) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

 

 

   

ফুলছড়িতে অবশ্যই প্রতিরক্ষা বাঁধ দেবো: গাইবান্ধায় পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নদীভাঙন থেকে রক্ষায় ফুলছড়িতে প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

তিনি বলেছেন, নদীভাঙন কী, তা আমি জানি। নদী ভাঙনকবলিত মানুষের দুর্দশা আমি হাড়ে হাড়ে টের পাই। নদীভাঙন থেকে ফুলছড়িবাসীকে রক্ষায় অবশ্যই এখানে আমরা প্রতিরক্ষা বাঁধ দেবো।

রোববার (২ জুন) দুপুরে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের জিগাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ‘যমুনা নদীর বাম তীরের ভাঙন পরিদর্শন ও মতবিনিময় সভা’য় প্রধান অতিথির বক্তব্য এ সব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের যত উন্নয়ন, তা শেখ হাসিনার সরকারের শাসনামলেই হয়েছে। নদীভাঙন থেকে নদী তীরবর্তী মানুষকে রক্ষা করতে পারলে দেশের ভূমি রক্ষা হবে। এতে কৃষির উন্নয়ন হবে। সর্বোপরি, বঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছেন, সেটির বাস্তবায়ন হবে।

বক্তব্যর এক পর্যায়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া চান প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

এর আগে সভায় বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনের সংসদ সদস্য মাহামুদ হাসান রিপন, এমপি।

তার বক্তব্যে তিনি ফুলছড়িবাসীকে নদীভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় দ্রুত এবং স্থায়ী পদক্ষেপ নিতে প্রতিমন্ত্রীর কাছে জোর দাবি জানান।

এমন বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও এই নদী ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শনে আসায় মন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মন্ত্রীর উদ্দেশে মাহামুদ হাসান রিপন বলেন, আমার বিশ্বাস, আপনি পারবেন নদীভাঙনের দুর্দশা থেকে এই অঞ্চলকে রক্ষা করতে।

তার আগে সভায় বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা সদর উপজেলার সদ্য নির্বাচিত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুর জামান রিংকু।
তার বক্তব্যে তিনি সদর উপজেলার নদীবেষ্টিত কামারজানী ও মোল্লারচরবাসীকে নদীভাঙনের হাত থেকে রক্ষার দাবি জানান।

তিনি বলেন, গাইবান্ধার যমুনা, ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তার অববাহিকায় যারা বসবাস করেন, প্রত্যেক বছর নদীভাঙনে তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। এই নদীর ভাঙন শুরু হলে নদী পাড়ের মানুষের কান্নার রোল পড়ে যায়। হাজার হাজার মানুষকে বাস্তুভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হতে হয়। এই আমাদের নদী পাড়ের জীবন!

সদরের মোল্লারচর ও কামারজানীকে রক্ষায় স্থায়ীভাবে নদী শাসনের দাবি জানান তিনি।

সভায় ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি একেএম হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হান্নান আকন্দের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুড়িগ্রাম-৪ আসনের এমপি বিপ্লব হাসান পলাশ, গাইবান্ধার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দেওয়ান মওদুদ আহমেদ, পুলিশ সুপার কামাল হোসেন, সদ্য নির্বাচিত ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবু সাঈদ, সাঘাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শামসীল আরেফীন টিটু।

এছাড়া বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি, উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ ও সংযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।

এর আগে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে করে রওয়ানা হয়ে দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের জিগাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অবতরণ করেন মন্ত্রী। এর পরেই তাকে সম্মানসূচক গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।

মতবিনিময় সভা শেষে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী, চিলমারী ও উলিপুরের নদী ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শনের উদ্দেশে হেলিকপ্টারে করে রওয়ানা হন তিনি। কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সোনামুরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে ঢাকায় ফেরার কথ রয়েছে বলে মন্ত্রীর সফরসূচি থেকে জানা গেছে।

;

এমন কোনো পণ্য নেই যেটা বাংলাদেশে নকল হয় না: ভোক্তার ডিজি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এমন কোনো পণ্য নেই, যেটা বাংলাদেশে নকল হয় না বলে মন্তব্য করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, কসমেটিকস থেকে শুরু করে শিশুখাদ্য, সবকিছুর নকল হচ্ছে। দেশের ভেতরেই হচ্ছে এগুলো।

রোববার (২ জুন) সকালে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরীর সভাপতিত্বে ভোক্তা অধিকার আইন ও সংরক্ষণ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ভোক্তার ডিজি বলেন, দেশে তৈরি এসব নকল পণ্যের তথ্য সারাবিশ্বে ছড়িয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের মানুষের কাছে বার্তা যাচ্ছে, বাংলাদেশে ভেজাল পণ্য তৈরি হয়। আমাদের সব অর্জন ম্লান হচ্ছে এই ভেজালের কারণে।

এর আগে, সুনামগঞ্জের বিভিন্ন স্টক হোল্ডারদের অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের কথা শুনেন তিনি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সাঈদ, বীর মুক্তিযুদ্ধা আবু সুফিয়ান, ক্যাব কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি জামিল চৌধুরী, স্থানীয় ব্যবসায়ী, সাংবাদিকসহ অন্যান্যরা।

;

মসজিদিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সভাপতি সমু, সম্পাদক এলিট



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মসজিদিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সভাপতি সমু, সম্পাদক এলিট

মসজিদিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সভাপতি সমু, সম্পাদক এলিট

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার হাদীফকির হাট এলাকার মসজিদিয়া ইউনুছিয়া ইসলামিয়া নয়দুয়ারীয়া মাদরাসা ও এতিমখানার কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের বড় ছেলে সাবেদুর রহমান সমুকে সভাপতি এবং বড়তাকিয়া গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিটকে সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করা হয়।

রোববার (২ জুন) চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন থেকে এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে, ২৫ মে বিকেলে মাদরাসার অফিস কক্ষে ওয়াকফ মোতোয়াল্লি আলহাজ্ব মনিরুল ইসলাম ইউসুফের সভাপতিত্বে এক সভায় কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন ইমতিয়াজ নবী ও মুফতি সাহেদ। কমিটির অন্যরা হলেন—যুগ্ম সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন, দপ্তর সম্পাদক আইনুল কবির, অর্থ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম ও প্রচার সম্পাদক সোলতান আহমেদ।

সদস্য পদে আছেন—সাইফুল আলম শিপন, আশ্রাফুল আরেফিন, মোস্তফা কামাল মিন্টু, মোশাররফ হোসেন, শওকত আজিজ রিংকু, আমিনুল ইসলাম (মাগন) এবং মোশারফ হোসেন শিবলী।

;

৭ জানুয়ারি প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হয়েছে নিজেদের মধ্যে: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলক হয়েছে, তবে সেটা নিজেদের মধ্যে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

রোববার (২ জুন) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে টিআইবির প্রতিনিধি দলের বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তাব করেছি নির্বাচন ব্যবস্থা পরিবর্তন করা যায় কিনা, সেক্ষেত্রে আমরা আনুপাতিক ভিত্তিক প্রতিনিধিত্ব করার প্রস্তাব দিয়েছি। ইসিও আমাদের সাথে একমত হয়েছে।

এছাড়াও জাতীয় নির্বাচন কয়েক দফা করা যায় কিনা সে বিষয়ে আমাদের আলোচনা হয়েছে। সেক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন আমাদের বলেছে যদি পাঁচ দফায় নির্বাচন করা যায় এবং ইভিএম ব্যবহার করা যায় তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব বলে তাদের ধারণা।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, নির্বাচন কমিশনের সাথে নির্বাচনকালীন সরকার নিয়েও আমাদের আলোচনা হয়েছে। ২০০৮ সালে যেভাবে নির্বাচন হয়েছিল সেভাবে তো নির্বাচনের সম্ভাবনা আমরা আর দেখছি না। কারণ আমাদের সংবিধানও সাপোর্ট করে না। কিন্তু যেটা সম্ভব পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে নির্বাচনকালীন সরকার, যার সমস্ত স্বার্থের দ্বন্দ্ব মুক্ত করে সবার অংশ গ্রহণ নিশ্চিত করা। তবে এর জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যমতে পৌঁছাতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র, সুশাসন, জবাবদিহিতামূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা নির্বাচন কমিশনকে কয়েকটি প্রতিবেদন দিয়েছি। এর মধ্যে একটি হলো সম্প্রতি শেষ হওয়া দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আমরা যে পর্যবেক্ষণ করেছি সেই প্রতিবেদন। আরেকটি হলো নির্বাচনী হলফনামা, যেখানে প্রার্থীরা তাদের আয়-ব্যয়ের হিসাব দেয়।

ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, নির্বাচন কমিশন আমাদের বলেছে তারা একটি অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন চায়, বলেছি আমরাও সেটি চাই। আমাদের মূল লক্ষ্য যেহেতু এক তাই আমাদের এই আলোচনা অব্যাহত রাখবো।

;