রং তুলির আঁচড়ে বসন্ত বরণের প্রস্তুতি দেশসেরা কলেজের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

‘আসে বসন্ত ফুল বনে সাজে বনভূমি সুন্দরী, চরণে পায়লা রুমুঝুমু মধুপ উঠিছে গুঞ্জরী’ পুষ্পিত সৌরভে এভাবেই ঋতুরাজ বসন্ত তার আগমনের বার্তা নিয়ে প্রকৃতির দরজায় কড়া নাড়ছে। শীতের আমেজ কমে প্রকৃতি সেজেছে রঙিন সজ্জায়। শীতের রুক্ষতা কেটে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। বসন্তদূত কোকিলের অবিরাম কুহু ডাক সবার কানে কানে বলে যায় বসন্ত এসে গেছে।

বসন্তের আগমনের সাথে সাথে দেশসেরা রাজশাহী কলেজ তার বার্ষিক বসন্ত বরণ উৎসবের জন্য সজ্জিত হচ্ছে। কলেজের শিক্ষার্থীরা রং তুলির আঁচড়ে তাদের ক্যাম্পাসকে বর্ণিল করে তুলছেন, যা বসন্তের আগমনকে স্বাগত জানায়।

রৌদ্রজ্জ্বল আবহাওয়া। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা রাজশাহী কলেজে লেগেছে বসন্তের হাওয়া। কলেজের প্রশাসন ভবনের সামনে রং-তুলি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। কেউ প্লাস্টিকের পাত্রে রং তৈরি করছেন। আবার কেউ সেই রং দিয়ে রাঙিয়ে তুলছেন ক্যাম্পাসের আঙ্গিনা। ক্যাম্পাসের মাটিতে ছোঁয়া লাগছে হরেক রকমের রং-তুলির। লাল, নীল, সবুজ, হলুদসহ নানা রঙের তুলিতে তৈরি হচ্ছে দেয়ালচিত্র, রঙিন হচ্ছে ক্যানভাস। ১৪ ফেব্রুয়ারি বসন্ত বরণকে কেন্দ্র করে অঙ্কন করা হচ্ছে এই প্রতিচ্ছবি। রং-তুলির আঁচড়ের মাধ্যমে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বসন্ত বরণের আমেজ।

শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে রংধনুর সাত রং, ফুলের ডিজাইন, এবং বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মোটিফ আঁকছেন। এই উৎসবের প্রস্তুতি শুধু ক্যাম্পাসকে সজীব করে তোলে না, বরং শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃজনশীলতা এবং ঐক্যের এক অনন্য বন্ধন সৃষ্টি করে।

শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে রংধনুর সাত রং, ফুলের ডিজাইন আঁকছেন

সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ক্যাম্পাসের আনাচে-কানাচে চলছে আঁকিবুকি। যেখানে সবার নিয়মিত আড্ডার রং ছড়াতো সেখানে রঙিন এখন আলপনার রঙে। রবীন্দ্র নজরুল চত্বর, হাজী মোহাম্মদ মহসিন ভবনের সামনের রাস্তা, শহীদ কামরুজ্জামান ভবনের সামনের রাস্তা থেকে প্রশাসনিক ভবনের সামনের অংশ সবটাতে দৃষ্টি কাড়ছে রঙিন আলপনা। আড্ডা, গল্প, খেলাধুলা, হৈ-হুল্লোড়, গিটারের টুংটাং শব্দে ক্যাম্পাসে রোমাঞ্চকর পরিবেশ যেন রোজকার চিত্র। আলপনার আঁচড়ে আজ সেই চিত্রে ব্যতিক্রম ঘটেছে। আড্ডা-গানের আসরের পাশাপাশি চিত্রকল্পে চলছে উৎসবের প্রস্তুতি।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজশাহী কলেজ ক্যাম্পাসের প্রশাসন ভবনের সামনে গিয়ে দেখা যায়, পরিপাটি করে সাজানো হয়েছে ক্যাম্পাস চত্ত্বর। বসন্ত বরণে বিভিন্ন আলপনা আঁকছেন অনেকে। তাদের মধ্যে উৎসব উৎসব ভাব। অনেকেই সেখানে আঁকার ফাঁকে ফাঁকে সেলফি তুলতে ব্যস্ত।

রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আব্দুল খালেকের নির্দেশনায় বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. ইকবাল হোসেনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আলপনায় অংশ নিয়েছে কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

তারা বলছেন, বসন্ত বরণ আমাদের কলেজের একটি ঐতিহ্য, এবং প্রতি বছর আমরা এই উৎসবকে আরও সৃজনশীল এবং উদ্ভাবনী উপায়ে উদযাপন করতে চেষ্টা করি। এই বছর আমরা রং এবং আঁকা দিয়ে আমাদের ক্যাম্পাসকে সজ্জিত করে বসন্তের আনন্দ ছড়াতে চাই। বসন্ত বরণ উৎসবের দিন, কলেজ প্রাঙ্গণে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, গান, নৃত্য, এবং কবিতা পাঠের মতো কার্যক্রম আয়োজন করা হয়, যা শিক্ষার্থীদের সাথে সাথে শিক্ষক ও কর্মচারীদেরও একত্রিত করে। এই উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিল্প ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রতি আগ্রহ এবং সম্মান বৃদ্ধি করার লক্ষ্য রাখে। বসন্তের এই উদযাপন কলেজের সম্প্রদায়কে আরও কাছাকাছি আনে।

রাজশাহী কলেজ ক্যাম্পাসের সামনে রং তুলির আঁচড়ে আলপনা আঁকছিলেন বাংলা বিভাগের সম্মান চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাহবুব জামান, হামিদা আক্তার রেখা ও আনিকা ইসলামসহ বিভাগের অগ্নিবীণা সংগঠনের শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন রং লেগে তাদের মুখ রঙিন হয়ে গেলেও সেদিকে মন নেই। আলপনায় তুলির আঁচড় দিতেই তারা ব্যস্ত। তারা বলেন, প্রতিবছর আমাদের কলেজে আলপনার উৎসব হয়ে থাকে। এবারও ব্যতিক্রম নয়; রং তুলির আঁচড়ে আলপনা আঁকছি এতে খুব ভালো লাগছে।

দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আলপনা আঁকা দেখছিলেন রাজশাহী কলেজ সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফারহানা আক্তার ছন্দা। তিনি বলেন, আমাদের কলেজে প্রতিবছর এভাবেই আলপনা একে বসন্তকে বরণ করা হয়। এত কলেজের শিক্ষার্থীরা ভালো কাজের দিকে উদ্বুদ্ধ হয়। সংস্কৃতি চর্চায় নিজেকে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়।

আলপনা আঁকার দেখভাল করেছেন বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. ইকবাল হোসেন। তিনি বলেন, বসন্ত মানেই বাংলা বিভাগ। আর আমরা অনুষ্ঠানের আয়োজন করবো না তা তো হয় না। শিক্ষার্থীরা কঠোর পরিশ্রম দিয়ে সারাদিন আলপনা আঁকছে। আজ যারা আলপনায় হাত বাড়িয়েছে, তারা কেউ পাকা শিল্পী নয়। এটা তাদের ভালোবাসার থেকে, ভালোলাগা থেকে। এই আলপনায় ফুটিয়ে তুলেছে বসন্তের আমেজ, যা দেখে আমি অভিভূত।

রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহা. আব্দুল খালেক বলেন, সবুজ চাদরে মোড়ানো ক্যাম্পাসটি নিজের মতো করে সাজিয়ে নিচ্ছে শিক্ষার্থীরা। তারা সাজগোজসহ নানা শিল্পমুখী কাজে রাঙিয়ে চলছে অনবরত। বসন্তকে বরণ করতে ও ক্যাম্পাসকে রাঙাতে রাঙানো হচ্ছে বিভিন্ন আলপনা। সব চাপিয়ে এই রং তুলির আঁচড়ই যেন দোলা দেয় শিহরণ জাগানিয়া আবহে। এটা খুবই ভালো দিক। চারুকলা নামে কোন বিভাগ না থাকার পরেও শিক্ষার্থীরা এমন কাজে আমাদেরকে আনন্দিত করছে।

আজ কোন এলাকায় কত সময় কারফিউ শিথিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউর মধ্যে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

কারফিউর মধ্যে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীসহ সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার।

গত ১৯ জুলাই (শুক্রবার) থেকে শুরু হয়ে এখনও দেশের বিভিন্ন জেলায় চলমান রয়েছে। এর মধ্যে মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন, শনিবার (২৭ জুলাই) কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্দান্ত আসতে পারে। 

তবে আজও (২৬ জুলাই) রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও এলাকা কারফিউয়ের আওতায় থাকবে।

ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এরপর বিকেল ৫টা থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও গাজীপুরসহ চার জেলায় ফের শুরু হবে কারফিউ।

সবচেয়ে বেশি সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে রংপুর ও বরিশালে। রংপুরে সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা সেখানে কারফিউ শিথিল থাকবে। বরিশালেও একই সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে। 

এছাড়া চট্টগ্রামে সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা, রাজশাহীতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা এবং সিলেটে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে।

এর আগে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে গত শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রোববার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত সারা দেশে কারফিউ জারি করে সরকার।

;

জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ক ডিবিতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিনজনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অপর দুই সমন্বয়ক হলেন- আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ডিবি বলছে, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;

কারফিউ তুলে নেয়ার ব্যাপারে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত কারফিউ নিয়ে সবাইকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা, তা আমরা দেখছি।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

এ সময় আন্দোলনের নামে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের এই ক্ষতির দায় কে নেবে? বিএনপি বলছে সহিংসতার মধ্যে তারা নেই। তাহলে কে করেছে? এটা জনগণের প্রশ্ন।

কোটা আন্দোলনকারীদের আটকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনকারী নেতারা নিজেরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের নিরাপত্তার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আট বিভাগেই মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

এতে বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্ট লঘুচাপ ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।

এ অবস্থায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় টাঙ্গাইল, সিলেট ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। 

বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;