ক্ষতিগ্রস্তদের চাহিদা মেটাতে কাজ করব: হাবিবুন নাহার



মানজারুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার / ছবি: বার্তা২৪

বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এবারের নতুন মন্ত্রি পরিষদে ঠাঁই পেয়েছেন বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মংলা) আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন নাহার। উপমন্ত্রী হিসেবে তিনি বন, পরিবেশ ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। হাবিবুন নাহারের স্বামী তালুকদার আবদুল খালেক খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। রাজনৈতিক এ দম্পতিকে নিয়ে খুলনাসহ সর্বত্র আলোচনায় মুখর। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এ দম্পতিদের নিয়ে চলছে অনেক মন্তব্য। অধিকাংশ মন্তব্যই তাদের প্রশংসা সূচক।

রোববার (১৩ জানুয়ারি) বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহারের সঙ্গে বার্তা২৪’র একান্ত সাক্ষাত হয়। এ সময় তিনি তার মন্ত্রীত্ব নিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করেন।

তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পবির্তনজনিত ক্ষতিতে যারা ভুক্তভোগী, তারা যেনো সহায়তা পায় সেদিকে খেয়াল করব। আগে এ অঞ্চলে উপকূলের ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের চাহিদা পূরণে কোনো ব্যয় করা হয়নি। আমি উপকূলীয় এলাকার সংসদ সদস্য হিসেবে উপকূলের ক্ষতিগ্রস্তদের চাহিদা মেটাতে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাব। জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য যে ফান্ড আছে সেগুলোতে বিভিন্ন এনজিওরা কাজ করে। আমাদের এ অঞ্চল দুর্যোগপ্রবণ হলেও এখানে এ পর্যন্ত কোনো ফান্ড আসেনি। বিশেষত বাগেরহাট-খুলনা-সাতক্ষীরা এ অঞ্চলটা সম্পর্কে আমার জানা আছে।’

উপ-মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে হাবিবুন নাহার বলেন, ‘দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। আমরা বিশ্বে মাথা উঁচু করে গর্বে দাঁড়িয়ে আছি। দেশের ঐতিহ্য বিশ্ব দরবারে এখন প্রশংসার দাবিদার। আমি আমার সেরাটা দিয়ে দেশের জন্য কাজ করব।’

মন্ত্রণালয় সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমার মন্ত্রণালয় সম্পর্কে আগে থেকে তেমন কোনো ধারণাই আমার ছিল না। তাই পূর্ব পরিকল্পিতও তেমন কিছু নেই। তবে আমার নির্বাচনী এলাকা সম্পর্কে আমার অনেক ধারণা আছে। আমার এলাকায় আছে সুন্দরবন। আগে আমার মোংলা রুটে দেখা যেত ঠেলাগাড়িতে কাঠ যাচ্ছে, সমিলে বনের কাঠের স্তুপ। আমি ২০০৮ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এ অঞ্চলে কঠোরভাবে এসব পর্যবেক্ষণ করেছি। সুন্দরবনের অন্যান্য অংশ থেকে যে কাঠ পাচার হয়, সে তুলনায় আমার এলাকা থেকে পাচার কম হয়। এখানে পাহারাদাররা সবাই খুব সতর্ক। বন ও বনজ সম্পদ রক্ষার্থে আমরা আগেও পদক্ষেপ নিয়েছি। আমার অঞ্চল ছাড়াও সুন্দরবন ও অন্যান্য বনের অংশ থেকে বনের গাছ-কাঠ যেনো পাচার না হয়, তার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’

উপমন্ত্রী বলেন, ‘এ অঞ্চলের বড় একটি সম্পদ হলো মাছ। সুন্দরবনের বিভিন্ন নদী ও খালে আছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আছে। কিছু মানুষ আছে অসাধু উপায়ে মাছ আহরণ করা জন্য প্রতিনিয়ত খালগুলোতে বিষ দিয়ে থাকে। এগুলো বন্ধ করতে বনবিভাগে কর্মরতদের দায়িত্ব পালন করা উচিত। কিন্তু তারা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করেনা। যে কারণে আমাদের এ অঞ্চলের যে মাছ ছিলো, তা প্রায় নিঃশেষ। আমার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে কঠোর হাতে এগুলো বন্ধ করতে।’

সর্বশেষে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে হাবিবুন নাহার বলেন, ‘আমার ওপর যিনি অভিভাবক হয়ে আছেন তিনি সব বিষয়ে ভালভাবে খেয়াল রাখেন। আমি শুধু তার সহায়ক হিসেবে কাজ করে যাব। সারা বাংলাদেশ নিয়ে আমার থেকে তার চিন্তাধারা অনেক বেশি। তবুও তার সহায়তায় যতটুকু সম্ভব আমি আপ্রাণ চেষ্টা করে যাব।’

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বেগম হাবিবুন নাহারের পৈতৃক বাড়ি বাগেরহাট জেলায়। নিঃসন্তান এ দম্পতি খুলনা মহানগরীর মুন্সীপাড়া এলাকার একটি ভাড়া বাড়িতে বাস করেন। একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগেও তিনি ২০০৮ ও ২০১৮ সালের উপ-নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে বাগেরহাট-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।

উপ-মন্ত্রী হাবিবুন নাহারের স্বামী তালুকদার আব্দুল খালেক ১৯৭৭ সাল থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত তৎকালীন খুলনা পৌরসভার মহসিনাবাদ ইউনিয়নের কমিশনার ছিলেন। এরপর ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ ও ২০১৪ সালে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে বাগেরহাট-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ২০০৮ খুলনা সিটি মেয়র নির্বাচিত হন তিনি। এরপর ২০১৩ সালে পরাজিত হলেও সর্বশেষ ২০১৮ সালের মে মাসে সিটি নির্বাচনে ২য় মেয়াদে মেয়র নির্বাচিত হন তিনি।

   

ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তিন দিনের সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ভোর পৌনে ৪টায় তাকে বহনকারী বিমানটি শাহজালাল বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

এই সফরে তিনি সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের কয়েকটি বৈঠক এবং মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

ডোনাল্ড লু ঢাকা সফরকালে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের দেওয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী ও পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। ডোনাল্ড লু নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।

মঙ্গলবার ঢাকা পৌঁছে তিনি নাগরিক সমাজ, সাংবাদিক ও পরিবেশকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। রাতে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসভবনে বৈঠক করেন। সেখানেই ছিল নৈশভোজের আয়োজন।

বুধবার তিনি পররাষ্ট্র সচিব, পরিবেশমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেন। যৌথ ব্রিফিংয়ে ডোনাল্ড লু বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন চায় যুক্তরাষ্ট্র।

উল্লেখ্য, গত ১৪ মে তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসেন ডোনাল্ড লু। ঢাকায় আসার আগে তিনি ভারত ও শ্রীলঙ্কা সফর করেন। চলতি বছর ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ডোনাল্ড লুর এটাই ছিল প্রথম ঢাকা সফর।

;

মাঝরাতের আগুনে পুড়ল দোকানসহ শতাধিক ঘর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে মাঝরাতে আগুন লেগে কয়েকটি দোকানসহ তিনটি আবাসিক কলোনির শতাধিক কক্ষ পুড়ে ছাই হয়েছে। এতে ওই দোকান ও কক্ষগুলোতে থাকা মালামাল সব পুড়ে গেছে।

বুধবার (১৫ মে) দিবাগত রাত ৩ টার দিকে মহানগরীর ভোগড়া এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। পরে জরুরি সেবা ৯৯৯ এ খবর পেয়ে দমকল বাহিনীর ৫টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে দেড় ঘণ্টা তৎপরতা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন।

প্রত্যক্ষদর্শী ও ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, বুধবার দিবাগত রাতে একটি কলোনির কক্ষে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে হঠাৎ আগুন লাগে। পরে কলোনির লোকজন চিৎকার চেচামেচি করলে আশপাশের মানুষ ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। ততক্ষণে আগুন চারপাশে ছড়িয়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেন। এসময় ওই কলোনিগুলোত শতাধিক কক্ষে থাকার সব মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের সহকারী উপ-পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরেফিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বুধবার রাতে ৯৯৯ এ ফোন পেয়ে ভোগড়া মডার্ন ফায়ার সার্ভিস ও কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার স্টেশনের মোট ৫টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন। তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে৷

;

নিখোঁজের একদিন পর চিত্রা নদীতে মিলল স্কুলছাত্রের মরদেহ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নড়াইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নড়াইল সদর উপজেলায় চিত্রা নদীতে গোসলে নেমে রাজ শেখ (১২) নামে এক স্কুল ছাত্র নিখোঁজের একদিন পর তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) রাতে নড়াইল সদর উপজেলার বরাশুলা গ্রামে চিত্রা নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।

এর আগে গত মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় চিত্রা নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হয় সে।

মৃত রাজ শেখ বরাশুলা গ্রামের মো. সাইফুর রহমানের ছেলে ও স্থানীয় বরাশুলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্র ছিল।

নড়াইল ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. মাসুদ রানা মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে আছরের নামাজের পর বাড়ি থেকে বের হয়ে বাড়ির পাশে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলে রাজ। পরে সন্ধ্যার দিকে পার্শ্ববর্তী চিত্রা নদীতে সঙ্গীদের সাথে নিয়ে গোসল করতে নামে। তখন নদীতে তীব্র স্রোত থাকায় রাজকে টেনে নিয়ে যায়। এসময় রাজের সঙ্গী ও আশপাশ থেকে স্থানীয়রা এসে নদীতে নেমে খোঁজাখুজি করেও তার কোনো সন্ধান পাওয়া পাননি। পরে নড়াইল ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল রাত থেকেই উদ্ধার অভিযান চালায়। পরে তার খোঁজ না পেয়ে বুধবার সকাল থেকে দিনব্যাপি উদ্ধার অভিযান চালিয়ে সন্ধান না পেয়ে অভিযান শেষ করে। এক পর্যায়ে এদিন সন্ধ্যায় নিখোঁজের একদিন পর ঘটনাস্থলেই তার মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা উদ্ধার করে।

এ বিষয়ে নড়াইল ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. মাসুদ রানা বলেন, গতকাল রাত থেকে উদ্ধার অভিযান চালিয়ে নিখোঁজের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। বুধবার দিনব্যাপী উদ্ধার অভিযান চালিয়ে তার খোঁজ পাওয়া যায়নি। পরে বিকেল ৪ টার দিকে উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। পরে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে তার মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা উদ্ধার করেন।

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৯



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২৯ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) সকাল ছয়টা থেকে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৫৮৯ পিস ইয়াবা, ৩৭ গ্রাম হেরোইন, ১৫ কেজি ৫০ গ্রাম গাঁজা ও ৬৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৩ টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;