নির্বাচন হয়েছে ‘আংশিক অংশগ্রহণমূলক’: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টিআইবি বলছে, নির্বাচন হয়েছে আংশিক অংশগ্রহণমূলক, ছবি: বার্তা২৪.কম

টিআইবি বলছে, নির্বাচন হয়েছে আংশিক অংশগ্রহণমূলক, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করলেও সমান সুযোগ নিশ্চিত না হওয়ায় নির্বাচন ‘আংশিক অংশগ্রহণমূলক’ হয়েছে বলে দাবি করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্ট্যারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়া পর্যালোচনার প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এমন দাবি করেছে সংস্থাটি।

৩০০ আসনের মধ্যে থেকে দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ৫০ আসন বেছে নির্বাচন প্রক্রিয়া পর্যালোচনা করে টিআইবি।

গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত আসনগুলোতে আওয়ামী লীগ ৪০, জাতীয় পার্টি ৬, বিএনপি ১, গণফোরাম ২ এবং অন্যান্য দল একটি আসনে জয়ী হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সারাদেশের বেশিরভাগ কেন্দ্র আওয়ামী লীগসহ মহাজোটের নেতাকর্মীদের দখলে থাকার অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন অনেকক্ষেত্রে যথাযথ ভূমিকা পালন করতে সমর্থ হয়নি।

গত বছরের নভেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রাথমিক প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে প্রতিষ্ঠানটি।

টিআইবির সার্বিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন অনেক ক্ষেত্রে যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারেনি। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের দমনে সরকারের ভূমিকার প্রেক্ষিতে অবস্থান নেওয়ার ক্ষেত্রে কমিশন নিরবতা পালন করেছে বা ক্ষেত্রবিশেষে অস্বীকার করেছে। ফলে সকল দল সমান সুযোগ পায়নি।

সংসদ না ভেঙে নির্বাচন করার ফলে সরকারে থাকার প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক সুবিধা আদায় করা ক্ষমতাসীন দল ও জোটের জন্য সহজ হয়েছে বলেও দাবি করেছেন টিআইবি।

টিআইবি জানায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরন বিধি লংঘনের প্রবনতা লক্ষণীয়। ভোটের দিনে সারাদেশে বেশিরভাগ কেন্দ্রে আওয়ামী লীগসহ মহাজোটের নেতাকর্মীদের দখলে থাকার অভিযোগসহ বেশিরভাগ কেন্দ্রে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের পোলিং এজেন্ট ছিল না।

টিআইবির পক্ষ থেকে ৫০টি আসনে নির্বাচনের দিন সংগঠিত অনিয়মের চিত্র তুলে ধরে বলা হয়েছে, প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর নীরব ভূমিকা ৪২ আসনে, জাল ভোট দেওয়া ৪১ আসনে, নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালটে সিল মেরে রাখা ৩৩ আসনে, বুথ দখল করে প্রকাশ্যে সিল মেরে জাল ভোট ৩০ আসনে, পোলিং এজেন্টকে কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া ও কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া ২৯ আসনে, ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া ২৬ আসনে, ভোটারদের জোর করে নির্দিষ্ট মার্কায় ভোট দিতে বাধ্য করা ২৬ আসনে, ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া ২২ আসনের এক বা একাধিক কেন্দ্রে, আগ্রহী ভোটারদের হুমকি দিয়ে তাড়ানো ২১ আসনে, ব্যালট বাক্স আগে থেকে ভরে রাখা ২০ আসনে, প্রতিপক্ষ দলের প্রার্থীর নেতাকর্মীদের মারধর করা ১১ আসনে, পোলিং এজেন্টকে কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া ২৯ আসনে এবং ১০ আসনে কোনো এজেন্ট ছিল না।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৫৭, জাতীয় পার্টি ২২, বিএনপি ৫, গণফোরাম ২, স্বতন্ত্র ৩ ও অন্যান্য দল ৯ আসনে জয়ী হয়। ভোটের দিন সারা দেশে ২৪ জেলায় নির্বাচনী সহিংসতার ফলে ১৮ জনের মৃত্যু হয় এবং ২০০ জন আহত হন বলে প্রদিবেদনে বলা হয়।

টিআইবির পক্ষ থেকে সুপারিশে বলা হয়, সৎ ও নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেওয়া; নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ অন্যান্য অংশীজনদের দলীয় প্রভাবমুক্ত ও নিরপেক্ষ রাখতে হবে; নির্বাচনে সহিংসতা ও বলপ্রয়োগসহ নির্বাচনি আচরণবিধির বহুমুখী লঙ্ঘনের যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলোর সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত ও তার ওপর ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

এ সময় টিআইবি চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল বলেন, ‘এই নির্বাচনে প্রচুর ত্রুটি রয়েছে। আগামী নির্বাচনগুলোতে যাতে ত্রুটি না হয়, সেজন্য যে সরকারই আসুক না কেন, তাদের প্রতি আহ্বান থাকবে।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘিত হয়েছে, সেই পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। গণতন্ত্রের জন্য এ ধরনের নির্বাচন ইতিবাচক নয়। এ জন্য আমরা বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছি।’

টিআইবির প্রাথমিক প্রতিবেদন পাঠ করেন সংস্থা গবেষক দলের শাহজাদা এম আকরাম।

   

রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি’র (কেএনএ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।

বিস্তারিত আসছে...

;

ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত ভুল, এতে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এনবিআর মেট্রোরেল উপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে। এটা হতে পারেনা। ভুল সিদ্ধান্ত। ভারতে মেট্রোরেলে কি ভ্যাট আছে? ভারতে ভ্যাট নেই আমরা কেন করব? আমি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি। তিনি বিষয়টি বিবেচনা করবেন। 

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকা মেট্রোরেল এর ব্রান্ডিং সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মেট্রোরেলে ভ্যাট বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে। আমি মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তুলে ধরেছি। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন। এই ঢাকা সিটি, যেটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নে বিশ্বের বিস্ময়। বাংলাদেশের রাজধানী এখন ইকোনমিস্ট এর পর্যবেক্ষণে মোস্ট আন বিলিভ্যাবল সিটি অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিনুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, জাইকা বাংলাদেশে প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহোদি।

;

মেহেরপুরে এক লিচুর দাম ৯ টাকা



মাজেদুল হক মানিক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে টসটসে রসালো লিচু। স্বাদ আর মানে ভোক্তাদের কাছে অতুলনীয় এই লিচুর দামও এবার আকাশচুম্বী। চায়না থ্রি জাতের একটি লিচু বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৯ টাকা পর্যন্ত। তবুও ব্যবসায়ীরা বলছেন তারা লোকসানে পড়েছেন।

বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মেহেরপুর জেলার লিচু বিক্রি হয় পণ হিসেবে। এক পণ সমান ৮০ পিস। এক পণ চায়না থ্রি বা আতা বোম্বাই জাতের লিচুর দাম ৬৫০-৭০০ টাকা পর্যন্ত। যার প্রতি পিসের দাম প্রায় ৯ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, বেশি দর পেতে অনেক ব্যবসায়ী অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করে বিক্রি করছেন।

গাংনী বাজারের লিচু ব্যবসায়ী আলফাজ উদ্দীন জানান, চায়না থ্রি জাতের লিচু স্থানীয়ভাবে আতা বোম্বাই হিসেবেও পরিচিত। অন্যান্য জাতের লিচুর চেয়ে এ জাতের লিচুর আকার বেশ বড় এবং আঁটি ছোট। লিচুর খোসা ছাড়ানোর পর এর শাস অনেক বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। অন্যদিকে এর স্বাদও ভিন্ন। তাই এই লিচুর কদর সবচেয়ে বেশি। তবে এ মৌসুমে খুব সামান্য পরিমাণ লিচুর জোগান থাকায় এর দাম বেড়েছে কয়েকগুণ।


ক্রেতারা জানান, মৌসুমি ফল লিচুর প্রতি অন্যরকম এক আকষর্ণ থাকে ক্রেতাদের। তাই দামের বিষয়টা খুব বেশি পাত্তা দেন না সামর্থ্যবান ক্রেতারা। বাজারে আতা বোম্বাই লিচু কম থাকায় আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, বেশি দাম পেতে অনেক ব্যবসায়ী কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করছেন। ফলে এর স্বাদ ও পুষ্টিগুণ পরিবর্তন হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় লিচুর সরবরাহ কম থাকায় ভোক্তাদের অনেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লিচুর স্বাদ নিতে।

জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আঁটি, বোম্বাই ও আতা বোম্বাইসহ বিভিন্ন জাতের লিচু। এর মধ্যে আঁটি ও বোম্বাই লিচুর দাম একটু কম। প্রতি পণ আঁটি ১৮০ টাকায় পাওযা যাচ্ছে। অন্যদিকে বোম্বাই লিুচর দাম আঁটির থেকে আর একটু বেশি। প্রতি পণ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৪০ টাকা পর্যন্ত।

বাগান মালিকরা জানান, চলতি মৌসুমে অতি তীব্র তাপ প্রবাহের কবলে পড়েছে ফল বাগান। এবছর লিচুর বাগানগুলোতে ছিল না কাঙ্খিত পরিমাণ মুকুল। অন্যদিকে রোদের কবলে বাগানেই নষ্ট হয়েছে অনেক লিচু এবং আকারেও বেশ ছোট এবারের লিচু। এতে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন।


ব্যবসায়ীরা জানান, মুকুল আসার সময় থেকেই মূলত বাগানের ফল বিক্রি শুরু হয়। ব্যবসায়ীরা পুরো বাগানের লিচু কিনে ফেলেন আগে থেকেই। একটি বাগানে কি পরিমাণ ফল পাওয়া যেতে পারে তার আনুমানিক হিসেবেই মূলত কেনাবেচা হয়।

মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ বলেন, এ জেলার লিচু স্বাদ ও মানে অতুলনীয়। ফলে সারা দেশেই মেহেরপুর জেলার লিচুর কদর রয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ থেকে বিরত থাকার জন্য ব্যবসায়ী ও বাগান মালিকদের পরামর্শ দিলেন তিনি।

;

বাজারে নতুন চাল আসলে দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাজারে নতুন চালের আমদানি হলে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লেখা থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এছাড়া নতুন চাল বাজারে এলে দাম কিছুটা কমবে বলে মন্তব্য করেন খাদ্যমন্ত্রী।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর মিরপুর আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদফতরের উদ্যোগে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মধ্যে চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ধান কাটা কেবল শেষ হয়েছে। আর আমরা বোরো মৌসুম থেকে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লিখতে বলেছি। অলরেডি মিলগেটে বস্তাতে চালের দাম, জাত ও ওজন লিখছে। বাজারেও এখন কিছু কিছু বস্তা আসছে। আশাকরি এই জৈষ্ঠ্যমাস থেকে বাজারে এর বাস্তাবায়ন দেখতে পাবেন।

তিনি বলেন, আপনারা একসময় বলেছিলেন যে চালের দাম বেড়ে গেল। বাজারে চালের ঘাটতি। অথচ আমাদের যে পরিমাণে পুরাতন চাল আছে তা দিয়ে এখনো আরও তিন চার মাস চলবে।

তিনি আরও বলেন, মিনিকেট বলে কোন চালের নাম নাই। মিনিকেট নামে কোন চাল থাকবে না। শুধুমাত্র বস্তায় ধানের জাতের নাম লিখা থাকবে এবং উৎপাদনের তারিখ থাকবে।

মন্ত্রী জানান, ওএমএস কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ৩০ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল এবং ২৪ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি খোলা আটা ও ২ কেজি প্যাকেট আটা নিতে পারবে। এই কার্যক্রমের আওতায় ১৪ লাখ কার্ডধারীর মাধ্যমে প্রায় ৫৬ লাখ মানুষকে এই সেবার আওতায় এনেছে সরকার।

এসময় কয়েকজন সুবিধাভোগীর হাতে স্মার্ট ওএমএস কার্ড তুলে দেন খাদ্যমন্ত্রী।

;