বঙ্গবন্ধুর পরিবার একটি বিজ্ঞানমনস্ক পরিবার: হাছান মাহমুদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

‘বঙ্গবন্ধুর পরিবার একটি বিজ্ঞানমনস্ক পরিবার’ এমন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমরা যে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি, সেটির অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিজ্ঞানমনস্কতা।

ড. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞানী হওয়ার কারণে শেখ হাসিনাও বিজ্ঞানমনস্ক হয়ে উঠেছেন। সেকারণেই প্রধানমন্ত্রী সব সময় গবেষণার ওপরে গুরুত্বারোপ করেন। বঙ্গবন্ধুর পরিবার একটি বিজ্ঞানমনস্ক পরিবার। শেখ হাসিনার বিজ্ঞানমনস্ক এবং এই পরিবার বিজ্ঞানমনস্ক হওয়ার পেছনে ড. ওয়াজেদ মিয়ার বড় ভূমিকা ছিল। সে কারণেই সজীব ওয়াজেদ জয় আজকে আইসিটি বিশেষজ্ঞ। সজীব ওয়াজেদ জয়ের ধারণাতেই বাংলাদেশ আজকে আইসিটিতে পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সব কথা বলেন।

আলোচনা সভাটির আয়োজন করে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি ও সাপ্তাহিক গণবাংলা।

ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার স্মৃতিচারণ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া একজন অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত! ’৭৫ এর পরে শেখ রেহানা এবং শেখ হাসিনাকে আগলে রাখার ক্ষেত্রে তাঁর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সেই বিধ্বস্ত অবস্থায় অসীম সাহস এবং ধৈর্য না থাকলে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানাকে আগলে রাখা এত সহজ হতো না!

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া এবং শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় সাফল্য হচ্ছে, তারা তাদের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন। ড. ওয়াজেদ মিয়া যখন পরমাণু বিজ্ঞানী ছিলেন, তার জ্যেষ্ঠ সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষজ্ঞ হয়েছেন। সজীব ওয়াজেদ জয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছেন। এরপর সায়মা ওয়াজেদ পুতুল মনোবিজ্ঞানের ওপর পিএইচডি করেছেন। ওয়াজেদ মিয়া এবং শেখ হাসিনা তাদের সন্তানেরদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার কারণেই এতকিছু অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।

আলোচনা সভায় ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার স্মৃতিচারণ করে বক্তারা বলেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া একজন অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি ছিলেন খুব মেধাবী। বাংলাদেশে পরমাণু বিদ্যুৎ কমিশনের বীজ বপন করেছেন ওয়াজেদ মিয়া। তিনি আমাদের অনুপ্রেরণা! তাঁর চিন্তা-চেতনা সারাদেশকে নাড়া দিয়েছিল। তিনি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নিয়ে আসার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটির সদস্য লায়ন মশিউর আহমেদের সভাপতিত্বে এবং বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের যুগ্মসম্পাদক মুহাম্মদ রোকন উদ্দিন পাঠানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহসভাপতি শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

   

আশুগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অটোরিকশা চালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. এরশাদ মিয়া (৩০) নামে এক অটোরিকশা চালকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অটোরিকশা চালক মারা যান৷

নিহত এরশাদ মিয়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের খোলাপাড়া গ্রামের জসিম মেম্বার বাড়ির বজলু মিয়ার ছেলে।

হাসপাতাল ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, পেশায় অটো রিকশা চালক এরশাদ মিয়া সন্ধ্যার সাড়ে ৭টার দিকে নিজ বাড়িতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়েন৷ পরে পরিবারের সদস্যরা মুমূর্ষু অবস্থায় এরশাদকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এরশাদের মৃত্যু হয়।

এব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন জানান, হাসপাতালে এক অটোরিকশা চালক মারা গেছেন বলে আমরা খবর পেয়েছি। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

;

গলাচিপায় শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পটুয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মো. জাহাঙ্গীর খাকে (৪০) কে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

সোমবার (২০ মে) র‍্যাব-৮, সিপিসি-১ (পটুয়াখালী ক্যাম্প)’র কোম্পানি কমান্ডার মেজর সোহেল রানা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

রোববার (১৯ মে) রাত ১১ টায় পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানাধীন শনিবাড়ি বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষণ মামলার এজাহারনামী প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। 

আসামি মোঃ জাহাঙ্গীর খা পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের মৃত নূর খা এর ছেলে।

র‍্যাব সূত্রে জানা যায়, আসামি মো. জাহাঙ্গীর খা গত ১৭ মে মোসা. হৃদয় মনি নামের ১৩ বছর বয়সী এক শিশুকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এসময় শিশুটি চিৎকার করায় আসামি জাহাঙ্গীর ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় গলাচিপা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে।

র‍্যাব-৮, সিপিসি-১ (পটুয়াখালী ক্যাম্প) এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর সোহেল রানা বলেন, গলাচিপা থানা কর্তৃক একটি অধিযাচনপত্র পাই আসামিকে গ্রেফতারের জন্য। বিষয়টিকে অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে আমাদের একটি চৌকস টিম তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে। পরবর্তীতে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার শনিবাড়ি বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণের পর আসামিকে গলাচিপা থানায় হস্তান্তর করা হবে।

;

ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে প্রেমিকাকে আত্মহত্যার প্ররোচনায় থানায় অভিযোগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ীতে প্রেমিকার (২০) নগ্ন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে রাজবাড়ী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবজ্যোতি নাগ (২৪) নামের এক নেতার বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে প্রেমিকাকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগও করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।

রোববার (১৯ মে) ছাত্রলীগ নেতা দেবজ্যোতি নাগের বিরুদ্ধে  রাজবাড়ী সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী ওই কলেজ ছাত্রীর বাবা।

অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজবাড়ী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইফতেখারুল আলম প্রধান।

অভিযুক্ত দেবজ্যোতি নাগ রাজবাড়ী শহরের ভাজনচালা এলাকার দুলাল নাগের ছেলে।সে রাজবাড়ী সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক।

কলেজ ছাত্রীর বাবা বলেন, রাজবাড়ী সরকারি কলেজে পড়ার সুবাদে দেবজ্যোতি নাগের সঙ্গে দুই বছর আগে আমার মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সম্পর্কের জেরে আমার মেয়ের সরলতার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন সময় তিনি আমার মেয়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং কৌশলে নিজের মোবাইলে আমার মেয়ের নগ্ন ছবি তুলে ও ভিডিও ধারণ করে রাখে। পরবর্তীতে তিনি আমার মেয়ের নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে বেশ কয়েকবার শারীরিক সম্পর্ক করেন। আমার মেয়ে তাকে বিয়ে করার কথা বললে তিনি আজ কাল বলে কালক্ষেপণ করতে থাকেন।

পরে গত ২৫ জানুয়ারি দেবজ্যোতি ভারত চলে যায়। আমার মেয়ে তার বাড়িতে গেলে তার পরিবারের লোকজন আমার মেয়েকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তাড়িয়ে দেয়। তাড়িয়ে দেয়ার সময় তারা আমার মেয়েকে দেবজ্যোতিকে ভুলে যেতে বলে, না হলে গলায় দঁড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতে বলে। আমার মেয়ে কেন তার বাড়িতে গেল- এ অপরাধে দেবজ্যোতি গত ৪ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে আমার মেয়েকে ফোন করে গালিগালাজ করে এবং আবারও নগ্ন ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়।

সে আমার মেয়েকে ফোন করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করতে বলে। আমার মেয়ে তার কথায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে রাজবাড়ী থেকে ট্রেনে উঠে ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে গত ৫ ফেব্রুয়ারি ভোর সাড়ে ৫ টার দিকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। এতে তার দুই হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এসময় সেখানকার জিআরপি পুলিশ আমার মেয়েকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন। সেখানে দীর্ঘ এক মাস আমার মেয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত দেবজ্যোতি নাগের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

রাজবাড়ী জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বলেন, কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবজ্যোতি নাগের বিরুদ্ধে আমরা একটা অভিযোগ পেয়েছি। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। যদি তিনি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকেন তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজবাড়ী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইফতেখারুল আলম প্রধান বলেন, এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২২ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) সকাল ছয়টা থেকে সোমবার (২০ মে) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ২২৫ পিস ইয়াবা, ৩৭ গ্রাম হেরোইন, ৩২ কেজি ১০৩ গ্রাম গাঁজা ও ৯২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২০টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;