তৈলারদ্বীপ সেতুতে টোল প্রত্যাহারসহ নানা দাবিতে মানববন্ধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও বাঁশখালীর সীমান্তে সাঙ্গু নদীতে নির্মিত তৈলারদ্বীপ সেতুতে চাঁদাবাজি বন্ধ, সেতুর টোল প্রত্যাহার ও ইজারাদার আইনুল কবীর কর্তৃক বাঁশখালীবাসীকে নিয়ে কুরুচিপুর্ণ বক্তব্য প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে সামাজিক সংগঠন 'আমরা বাঁশখালীবাসী'।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে তারা অবিলম্বে তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল প্রত্যাহার ও এলডিপি নেতা আইনুল কবিরের নিয়ন্ত্রনে থাকা সেতুতে অতিরিক্ত টোল আদায় বন্ধের দাবি জানান।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, তৈলারদ্বীপ সেতুটি উদ্বোধন করা হয় ২০০৬ সালে। সাঙ্গু নদীল আরও ৫টি সেতু রয়েছে। সেগুলোতে কোনো টোল নেওয়া হয় না। একমাত্র তৈলারদ্বীপ সেতুতে টোল নেওয়া হয়। প্রায় ৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে এ সেতু নির্মাণ করা হয়। উদ্বোধনের পর ২০০৭সাল থেকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে টোল আদায় করা হচ্ছে। ৩ বছরের ইজারা দিয়েই যেখানে নির্মাণ ব্যয় উঠে যায়, সেখানে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে টোল আদায় সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও জনগণের অধিকারের পরিপন্থি। তাই আমরা মানববন্ধন থেকে অবিলম্বে এই সেতুর টোল প্রত্যাহারের বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

তারা আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তৈলারদ্বীপ সেতুর অনায্য টোল বাঁশখালীবাসীর উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। এছাড়া ইজারাদার প্রতিনিয়ত অতিরিক্ত টোল আদায় করছে। ফলে টোল আদায় রূপ নিয়েছে চাঁদাবাজিতে। বাঁশখালীর মানুষ দীর্ঘদিনের সেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠেছে। সাধারণ মানুষের জাগরণকে থামিয়ে দিতে তৎপর হয়ে উঠেছে সেতুর ইজারাদার কুখ্যাত এলডিপি নেতা আইনুল কবির। তিনি বাঁশখালীর সংসদ সদস্য ও বাঁশখালীর জনগণকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছে। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

সাধনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আমান উল্লাহ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক রাহুল কান্তি দাশের সাঞ্চালনায় মানবন্ধনের উপস্থিত ছিলেন কালীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা শাহাদাত ফারুক, বাঁশখালী উপজেলা যুবলীগ নেতা জসিম উদ্দিন খোকন, প্রকৌশলী রোকন উদ্দীন, সাংবাদিক সুবল বড়ুয়া, বাঁশখালী স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও সাংবাদিক ওয়াসিম আহমেদ, যুবলীগ নেতা রায়হানুল কবীর শামীম, চাম্বল ইউপি সদস্য নুর হোসেন, পুকুরিয়া ইউপি সদস্য মনির উদ্দিন, বাঁশখালী স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ওকান উদ্দিন সাকিব, সংগঠনটির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ প্রমুখ।

   

কিরগিজস্তানে আতঙ্কিত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সিয়ামের খোলা চিঠি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সালমান ফারসী সিয়াম

সালমান ফারসী সিয়াম

  • Font increase
  • Font Decrease

কিরগিজস্তানের বিশকেকে সহিংসতার ঘটনায় আতঙ্কিত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সালমান ফারসী সিয়াম খোলা চিঠি পাঠিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের কাছে।

কিরগিজ স্টেট মেডিকেল একাডেমিতে এমবিবিএস দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সিয়াম সোমবার (২০ মে) খোলা চিঠিতে লিখেছেন, কিরগিজস্তানে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় আছে এবং আতঙ্কিত।

তিনি লিখেছেন, আমি কিরগিজস্তানে অবস্থানরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সালমান ফারসী সিয়াম। বর্তমানে কিরগিজস্তানে যা অবস্থা, তার ওপর ভিত্তি করে ভারত, পাকিস্তানের সরকার তাদের সব শিক্ষার্থীদের জন্যে চার্টার ফ্লাইটের ব্যবস্থা করে ইতোমধ্যে দেশে পৌঁছানোর ব্যবস্থা শুরু করে দিয়েছে। এখনকার যে অবস্থা তাতে করে সব বাংলাদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থীরা প্রচণ্ড রকম আতঙ্কে রয়েছে। এবং তাদের পরিবারের মানুষদের চিন্তা কোনভাবেই কমছে না। যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে আছে তাদেরকে আমরা নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারলেও ৬০-৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী ফ্ল্যাটে অবস্থান করছে, যাদের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এমতাবস্থায় আমরা চার্টার ফ্লাইটের ব্যবস্থা করছি যেটার প্রসেস অনেক বেশি জটিলতা এবং খরচ অনেক বেশি হওয়ায় সব শিক্ষার্থী চাইলেই যেতে পারছে না। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'র পক্ষ হতে একান্ত সহযোগিতা কামনা করছি। আমরা চাই আমাদের জন্যে ১-২ দিনের মধ্যে চার্টার ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হোক।

উল্লেখ, গত ১৩ মে একদল মিশরীয় শিক্ষার্থীর সঙ্গে কিরগিজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তবে কী নিয়ে তাদের মধ্যে এই বিরোধ হয় তা নিশ্চিত নয়। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার রাতে কিরগিজ রাজধানীতে বেশকিছু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল ও বেসরকারি আবাসনে হামলা চালায় স্থানীয়রা। এসব হোস্টেল ও ভবনে মূলত বিদেশি শিক্ষার্থীরা বসবাস করেন।

;

ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলবে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সিটিতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি দিতে বলেছেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওলামা লীগের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা সিটিতে ব্যাটারিচালিত তিন চাকার গাড়ি চলাচল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ছিলো। কিন্তু আজকে মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি দিতে বলেছেন। তবে ২২টি মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধ থাকবে।

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের বাজারে মেহেনতি মানুষের দুঃখ দুর্দশা বিবেচনা করে বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিটি এলাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এদিকে, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে আজ সকাল থেকে রাজধানীর রামপুরায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে রিকশাচালকরা।এবং থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযান নীতিমালা চূড়ান্ত ও কার্যকর করে ইজিবাইক, অটোরিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের দ্রুত নিবন্ধন, লাইসেন্স প্রদান ও রুট পারমিটসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছেন রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের নেতারা। দাবি আদায় না হলে আগামী ২৭ মে থেকে সারাদেশে লাগাতার কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।

সম্প্রতি সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের রাজধানীর অলিগলিতে দাপিয়ে বেড়ানো বিপজ্জনক ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দেন। এরপর ঢাকা মহানগরীতে ব্যাটারি অথবা মোটরচালিত রিকশা বা ভ্যান এবং রংচটা, জরাজীর্ণ, লক্কড়-ঝক্কড় মোটরযান চালানো বন্ধ করা না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানায় বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)।

;

ভোটার উপস্থিতি নিয়ে কমিশন উদ্বিগ্ন নয়: ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান কমিশনের সময়ে সবগুলো ভোটই শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ হয়েছে দাবি করে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে ইসি উদ্বিগ্ন নয়, ভোট পড়লেই খুশি।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের নিজ কক্ষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

মো. আলমগীর বলেন, আগামীকাল দেশের ১৫৬টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হবে। ভোট সুষ্ঠু করতে সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছে কমিশন। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করবে। ভোটাররাও আগের নির্বাচন যেহেতু শান্তিপূর্ণ হয়েছে তাই দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে স্বাচ্ছন্দ্যে ভোট দিতে পারবে।

দেশে ভোটের হার দিন দিন কমছে, এর দায় দলগুলোর ওপর দিচ্ছেন, ইসির কোনো দায় আছে কি এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমাদের প্রথমেই দায় দিতে হবে ভারতের ওপর। কেননা, সেখানে সব দল অংশ নিচ্ছে, নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই, নির্বাচন কমিশনের আন্তরিকতা নিয়ে কোনো সমস্যা নাই, কোনো বিতর্কও নাই। কিন্তু সেখানে ৬০ ভাগ ভোট পড়ছে। তাহলে এখানে কি নির্বাচন কমিশন দায়ী। সেটা আপনারা যদি বলতে পারেন ভারতের নির্বাচন কমিশন দায়ী, তাহলে আমরাও দায়ী। তাদের দায়ী না করলে আমরাও দায়ী না।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, ভোটের হার বেশি হলে আমরা খুশি, কিন্তু না হলে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নাই। আমরা সবটাতেই সন্তুষ্ট। কেননা, ভোটের হার টার্গেট করা নাই। ফ্রান্সের নির্বাচনে যেমন বলা আছে এতো শতাংশ ভোট না পড়লে আবার নির্বাচন হবে। তুরস্কে আছে। পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে এরকম। নির্বাচনে যদি সংবিধানে যেটা বলে দিয়েছে যে এতো শতাংশ ভোট পড়তে হবে,সেটা না হলে ফের নির্বাচন হবে। আমাদের এরকম আইন নাই। তাই যেকোনো হার হলেই আমরা খুশি।

ভোটের হার বাড়ানোর কোনো উদ্যোগ নেবেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা ইসির কাজ না। অনেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আছে যারা স্থানীয় সরকার নিয়ে কাজ করে, তারা গবেষণা করে প্রতিবেদন সরকারের কাছে দেবে। আমাদের গবেষণা করার দক্ষতা বা সক্ষমতা নাই। আমরা গবেষণা করলে সেই গবেষণা তো আপনারা বিশ্বাস করবেন না। গবেষণা করতে হবে তৃতীয় পক্ষ থেকে।

বিএনপির ভোট বর্জনে লিফলেট বিতরণের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ। যে কোনো দল ভোটে অংশ নিতে পারে, বিরত থাকতে পারে, ভোটারদেরও আহ্বান করতে পারে। তবে সেটা যেন শান্তিপূর্ণভাবে হয়। সহিংস কর্মকাণ্ড করলে সেটা তো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। শান্তিপূর্ণভাবে তারা প্রচার করলে কেউ বাধা দিতে পারবেন না।

;

গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে সেগুন কাঠ জব্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে সেগুন কাঠ জব্দ

গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে সেগুন কাঠ জব্দ

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদফতরের (এনএসআই) অভিযানে উদ্ধার হয়েছে ৫ হাজার ১০০ পিস সেগুন গাছের গুঁড়ি।

রোববার (১৯ মে) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে হাটহাজারীর রংগীপাড়া এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

চট্টগ্রাম জেলা এনএসআই সূত্রে জানা গেছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৫ হাজার ১০০ পিস সেগুন গাছের গুঁড়ি পাওয়া যায়। তবে, কাঠের মালিক দাবিদার কাউকে পাওয়া যায়নি। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এবিএম মশিউজ্জামান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মেহরাজ শারমিন, এনএসআই এর প্রতিনিধি দল, বনবিভাগের কর্মকর্তাসহ হাটহাজারী থানা পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হোন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এবিএম মশিউজ্জামান বলেন, সরকারি ক্রয়াদেশের বাইরে অধিকাংশ গাছের গুঁড়ির রাখার প্রমাণ পাওয়া যায়। কিছু গাছের গুঁড়ির মার্কিং নম্বর থাকলেও অধিকাংশ গুঁড়িতে কোনও মার্কিং নম্বর ছিলো। মালিক না পাওয়ায় আমরা এই সব জব্দ করেছি। পরে জব্দ করা কাঠের গুঁড়িগুলোর বিষয়ে অজ্ঞাতনামা হিসেবে নিয়মিত মামলা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

;