একটি বাঁধ হলে রক্ষা পাবে ৪০ হাজার বসত ভিটা



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, রংপুর
তিস্তা সংযোগ সেতু ভাঙন/ফাইল ফটো

তিস্তা সংযোগ সেতু ভাঙন/ফাইল ফটো

  • Font increase
  • Font Decrease

তিস্তা নদী বেষ্টিত রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা। এই উপজেলার মানুষ প্রতি বছরই যুদ্ধ করে নদী ভাঙনের সাথে। বন্যা, জলোচ্ছ্বাস ও আর খরার সাথে যুদ্ধ করতে করতে অনেকেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন। তাই এখানকার নদীপাড়ের মানুষরা বন্যা শব্দটি শুনলেই আঁতকে উঠেন। ভয় পান নতুন করে আবার কিছু না হারায়।

 

নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণের দাবি অনেক পুরনো। যে দাবিতে সাড়া দিয়ে বিগত সময়ে কিছু বাঁধ নির্মাণ হলেও বাদ পড়েছে বরাবরই অধিক ঝুঁকিতে থাকা শংকরদাহ গ্রাম। এ গ্রামে বাঁধ নির্মাণ হয়নি। একারণে এবারো বর্ষা মৌসুম আসার আগেই নড়ে চড়ে বসেছেন লক্ষীটারী ইউনিয়নের মানুষ। প্রতি বছরই বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয় এখানে।

যার ভয়াবহতা দেখা গেছে গত বছরের বন্যায়। লক্ষীটারী ইউনিয়নের শংকরদাহ থেকে বিনবিনিয়া পর্যন্ত একটি বাঁধ না থাকায় হুমকির মুখে পড়েছিল নবনির্মিত গঙ্গাচড়া শেখ হাসিনা সেতু। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলো। ওই সময় তড়িঘড়ি কাজে কোনো রকমে নতুন সেতুর সংযোগ সড়ক রক্ষা পেয়েছে। কিন্তু এবার শুধু সংযোগ সড়কই নয়, হুমকিতে আছে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ প্রায় চল্লিশ হাজার মানুষের বসত ভিটা।

শংকরদাহ গ্রামের মামুদ মিয়া, আবুল হোসেন, আজগর আলীসহ বেশ কয়েকজনের সাথে কথা হয়। তারা জানান, ‘বাঁধ নির্মাণ না হলে এখানকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসা ক্ষতিগ্রস্থ হবে। গত বন্যায় অনেক কষ্টে শংকরদাহ প্রাথমিক বিদ্যালয়টি রক্ষা করা গেলেও এবার হয়তো সেই সুযোগ হবে না। এখন নদী ভাঙতে ভাঙতে বিদ্যালয়টির সম্মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। শুধু বিদ্যালয়ই নয়, এখানে বর্ষা মৌসুম আসার আগেই বাঁধ তৈরি করা না হলে চাষাবাদের জমিসহ আশাপাশের প্রায় চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার মানুষ বসত ভিটা নিয়ে আবারো ভাঙন কবলে পড়বে।’

ইউসুফ আলী নামে শংকরদাহ গ্রামের কলেজ পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘বন্যার সময় সকলে আমাদের কষ্ট দেখতে আসে। বন্যার পর আর কেউ খোঁজ নেন না। খুব খারাপ লাগে যখন সব কিছু চোখের সামনে ভেসে যায়। অথচ একটা বাঁধ থাকলে আমরা বন্যার ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেতাম। আমাদের এলাকার মানুষদের বানভাসী হতে হয় না। আমরা গ্রামবাসী বাঁধের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান থেকে এমপিকে পর্যন্ত চিঠি দিয়েছি, কিন্তু কোনো কাজ হয়নি।’

বিনবিনিয়া চরের বৃদ্ধ কৃষক আবুল কালাম বলেন, ‘বাঁধ হইলে খালি হামার মতো গরীব মাইনসের উপকার হবার নায়। যামরা মহিপুর-কাকিনা দিয়্যা সেতু ধরি যাওয়া আইসা করে ওমারো ভালো হইবে। শংকরদাহ থাকি বিনবিনা পর্যন্ত বাঁধ দেয়া জরুরী হইছে। বাঁধ নাইলে এবার হামারগুল্যার সাথে সাথে নয়া সেতুত যাওয়ার আস্তাঘাটের মারাত্মক ক্ষতি হইবে।’

এ ব্যাপারে লক্ষীটারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাদির সাথে কথা বলা হয়। তিনি জানান, ‘আমরা জানি না কি কারণে শংকরদাহ থেকে বিনবিনিয়া পর্যন্ত একটা বাঁধ করা হয়নি। অথচ বাঁধের জন্য কয়েকবার আবেদন করা হয়েছে। ডিও লেটার নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দিয়েছে। গত বন্যায় রংপুরের জেলা প্রশাসক এসে নিজে দেখে গেছেন। কিন্তু বাঁধ নির্মাণের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ দেখছি না।’

বন্যা মৌসুমের আগেই বাঁধ নির্মাণ না হলে শংকরদাহ ও বিনবিনা চরের চল্লিশ হাজারের বেশি মানুষের বসত ভিটা ক্ষতিগ্রস্থ হবে দাবি করে চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখানে সাতটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। একটা কলেজ, দুইটা মাদ্রাসা আছে। বাঁধ না হলে নদী ভাঙনে এগুলো হুমকির মুখে পড়বে। এখানকার ৬০ হেক্টর চাষাবাদের জমি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।’

এসময় দ্রুত সময়ের মধ্যে বাঁধ নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি দাবি রেখে চেয়ারম্যান হাদি জানান, ‘শংকরদাহে বাঁধ নির্মাণ না করা হলে গত বছরের বন্যার মত আবারো নবনির্মিত গঙ্গাচড়া শেখ হাসিনা সেতুর সংযোগ সড়ক হুমকিতে পড়বে। বিশেষ করে রংপুর ও লালমনিরহাটের সাথে মানুষের যাতায়াতের জন্য মহিপুর-কাকিনা সংযোগ সড়কটি বিচ্ছিন্ন হবে।’

   

রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি’র (কেএনএ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।

বিস্তারিত আসছে...

;

ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত ভুল, এতে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এনবিআর মেট্রোরেল উপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে। এটা হতে পারেনা। ভুল সিদ্ধান্ত। ভারতে মেট্রোরেলে কি ভ্যাট আছে? ভারতে ভ্যাট নেই আমরা কেন করব? আমি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি। তিনি বিষয়টি বিবেচনা করবেন। 

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকা মেট্রোরেল এর ব্রান্ডিং সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মেট্রোরেলে ভ্যাট বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে। আমি মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তুলে ধরেছি। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন। এই ঢাকা সিটি, যেটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নে বিশ্বের বিস্ময়। বাংলাদেশের রাজধানী এখন ইকোনমিস্ট এর পর্যবেক্ষণে মোস্ট আন বিলিভ্যাবল সিটি অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিনুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, জাইকা বাংলাদেশে প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহোদি।

;

মেহেরপুরে এক লিচুর দাম ৯ টাকা



মাজেদুল হক মানিক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে টসটসে রসালো লিচু। স্বাদ আর মানে ভোক্তাদের কাছে অতুলনীয় এই লিচুর দামও এবার আকাশচুম্বী। চায়না থ্রি জাতের একটি লিচু বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৯ টাকা পর্যন্ত। তবুও ব্যবসায়ীরা বলছেন তারা লোকসানে পড়েছেন।

বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মেহেরপুর জেলার লিচু বিক্রি হয় পণ হিসেবে। এক পণ সমান ৮০ পিস। এক পণ চায়না থ্রি বা আতা বোম্বাই জাতের লিচুর দাম ৬৫০-৭০০ টাকা পর্যন্ত। যার প্রতি পিসের দাম প্রায় ৯ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, বেশি দর পেতে অনেক ব্যবসায়ী অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করে বিক্রি করছেন।

গাংনী বাজারের লিচু ব্যবসায়ী আলফাজ উদ্দীন জানান, চায়না থ্রি জাতের লিচু স্থানীয়ভাবে আতা বোম্বাই হিসেবেও পরিচিত। অন্যান্য জাতের লিচুর চেয়ে এ জাতের লিচুর আকার বেশ বড় এবং আঁটি ছোট। লিচুর খোসা ছাড়ানোর পর এর শাস অনেক বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। অন্যদিকে এর স্বাদও ভিন্ন। তাই এই লিচুর কদর সবচেয়ে বেশি। তবে এ মৌসুমে খুব সামান্য পরিমাণ লিচুর জোগান থাকায় এর দাম বেড়েছে কয়েকগুণ।


ক্রেতারা জানান, মৌসুমি ফল লিচুর প্রতি অন্যরকম এক আকষর্ণ থাকে ক্রেতাদের। তাই দামের বিষয়টা খুব বেশি পাত্তা দেন না সামর্থ্যবান ক্রেতারা। বাজারে আতা বোম্বাই লিচু কম থাকায় আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, বেশি দাম পেতে অনেক ব্যবসায়ী কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করছেন। ফলে এর স্বাদ ও পুষ্টিগুণ পরিবর্তন হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় লিচুর সরবরাহ কম থাকায় ভোক্তাদের অনেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লিচুর স্বাদ নিতে।

জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আঁটি, বোম্বাই ও আতা বোম্বাইসহ বিভিন্ন জাতের লিচু। এর মধ্যে আঁটি ও বোম্বাই লিচুর দাম একটু কম। প্রতি পণ আঁটি ১৮০ টাকায় পাওযা যাচ্ছে। অন্যদিকে বোম্বাই লিুচর দাম আঁটির থেকে আর একটু বেশি। প্রতি পণ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৪০ টাকা পর্যন্ত।

বাগান মালিকরা জানান, চলতি মৌসুমে অতি তীব্র তাপ প্রবাহের কবলে পড়েছে ফল বাগান। এবছর লিচুর বাগানগুলোতে ছিল না কাঙ্খিত পরিমাণ মুকুল। অন্যদিকে রোদের কবলে বাগানেই নষ্ট হয়েছে অনেক লিচু এবং আকারেও বেশ ছোট এবারের লিচু। এতে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন।


ব্যবসায়ীরা জানান, মুকুল আসার সময় থেকেই মূলত বাগানের ফল বিক্রি শুরু হয়। ব্যবসায়ীরা পুরো বাগানের লিচু কিনে ফেলেন আগে থেকেই। একটি বাগানে কি পরিমাণ ফল পাওয়া যেতে পারে তার আনুমানিক হিসেবেই মূলত কেনাবেচা হয়।

মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ বলেন, এ জেলার লিচু স্বাদ ও মানে অতুলনীয়। ফলে সারা দেশেই মেহেরপুর জেলার লিচুর কদর রয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ থেকে বিরত থাকার জন্য ব্যবসায়ী ও বাগান মালিকদের পরামর্শ দিলেন তিনি।

;

বাজারে নতুন চাল আসলে দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাজারে নতুন চালের আমদানি হলে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লেখা থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এছাড়া নতুন চাল বাজারে এলে দাম কিছুটা কমবে বলে মন্তব্য করেন খাদ্যমন্ত্রী।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর মিরপুর আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদফতরের উদ্যোগে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মধ্যে চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ধান কাটা কেবল শেষ হয়েছে। আর আমরা বোরো মৌসুম থেকে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লিখতে বলেছি। অলরেডি মিলগেটে বস্তাতে চালের দাম, জাত ও ওজন লিখছে। বাজারেও এখন কিছু কিছু বস্তা আসছে। আশাকরি এই জৈষ্ঠ্যমাস থেকে বাজারে এর বাস্তাবায়ন দেখতে পাবেন।

তিনি বলেন, আপনারা একসময় বলেছিলেন যে চালের দাম বেড়ে গেল। বাজারে চালের ঘাটতি। অথচ আমাদের যে পরিমাণে পুরাতন চাল আছে তা দিয়ে এখনো আরও তিন চার মাস চলবে।

তিনি আরও বলেন, মিনিকেট বলে কোন চালের নাম নাই। মিনিকেট নামে কোন চাল থাকবে না। শুধুমাত্র বস্তায় ধানের জাতের নাম লিখা থাকবে এবং উৎপাদনের তারিখ থাকবে।

মন্ত্রী জানান, ওএমএস কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ৩০ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল এবং ২৪ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি খোলা আটা ও ২ কেজি প্যাকেট আটা নিতে পারবে। এই কার্যক্রমের আওতায় ১৪ লাখ কার্ডধারীর মাধ্যমে প্রায় ৫৬ লাখ মানুষকে এই সেবার আওতায় এনেছে সরকার।

এসময় কয়েকজন সুবিধাভোগীর হাতে স্মার্ট ওএমএস কার্ড তুলে দেন খাদ্যমন্ত্রী।

;