‘অনলাইন হলেও বিডার অনেক সেবা নিতে সশরীরে যেতে হয়’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) ওএসস সম্পূর্ণ অনলাইন নির্ভর হলেও এখনও অনেক সেবা নিতে বিনিয়োগকারীকে সশরীরে যেতে হয় বলে অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

রোববার (২৬ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) কনফারেন্স হলে সংস্থাটির ওয়ান স্টপ সার্ভিস (ওএসএস) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা বিষয়ক সভার শুরুতে সালমান এফ রহমান এই অভিযোগ জানান।

এতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ও বিভিন্ন মন্ত্রনালয়-বিভাগের সচিববৃন্দসহ বিভিন্ন দফতরের শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভার সভাপতিত্ব করেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া।

কোভিড ও ইউরোপে যুদ্ধের কারণে অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন,ফেডারেল রিজার্ভ ইন্টারেস্ট রেট বাড়িয়ে দিল। এর ফলে ডলারের দাম বেড়ে গেলো, আর তাতে আমাদের রিজার্ভের ওপর চাপ পড়লো। কমডেটি, সার ও জ্বালানির দাম বেড়ে গেলো। যে তিনটা জিনিস আমরা আমদানি করি, সেগুলোর দাম অনেক বাড়ল। আমাদের অর্থনীতির ওপরেও চাপ বাড়লো।

অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলা ও অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, ওএসস সেবাগুলো দিতে পারলে আমরা বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পারবো।

বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া বলেন, ২০১৯ সালে বিডা অনলাইনভিত্তিক ওয়ান স্টপ সার্ভিস পোর্টালের কার্যক্রম চালু করে এ পর্যন্ত ৪৮টি সংস্থার সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এর মধ্যে ৪১ সংস্থার ১০১ সেবা বিডার ওএসএস -এ যুক্ত হয়েছে। বিডার নিজস্ব ২৩ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ১০১টি সেবাসহ বিডা বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের ১২৪টি সেবা প্রদান করে আসছে। ৪১ সংস্থার মধ্যে ৩০টি সংস্থার সব সেবা ইতোমধ্যে বিডা ওএসএস এ যুক্ত হয়েছে, বাকি ১১টি সংস্থার ২২টি সেবা দ্রুতই বিডা ওএসএস যুক্ত হবে। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরকারী ৪৮ সংস্থার মধ্যে ৭ সংস্থার কোন সেবাই এখনো বিডা ওএসএস-এ যুক্ত হয় হয়নি, এখানে ২০টি বিনিয়োগ সেবা যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে।

তিনি বলেন, ২০১৯ থেকে শুরু করে বিডা এ পর্যন্ত ওএসএস প্লাটফর্মের মাধ্যমে দেশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিডার নিজস্ব ১৪৪,৬০৪ সেবা এবং অন্যান্য প্রটিষ্ঠানের ১,৮৯৪টি বিনিয়োগ সেবা প্রদান করেছে।

   

উৎপাদন বাড়লেও রংপুরে মাছের ঘাটতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
মাছ বাজার/ছবি: বার্তা২৪.কম

মাছ বাজার/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর বিভাগে গত ৫ বছরে মাছের উৎপাদন বেড়েছে। তারপরও বিভাগটিতে মাছের চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। এ অঞ্চলে বছরে মাছের চাহিদা ৩ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন। বিপরীতে চলতি বছর উৎপাদন হয়েছে ৩ লাখ ৮ হাজার মেট্রিক টন। সেই হিসেবে ঘাটতি থেকে যাচ্ছে ৩২ হাজার মেট্রিক টন।

পানি মিঠা ও সুস্বাদ হওয়ায় রংপুর অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিলে একসময় ২০০ প্রজাতির মাছের নিরাপদ আশ্রয়স্থল ছিল। কালের বিবর্তনে জলবায়ুর পরির্বতন ও পরিবেশগত কারণে প্রায় ৩০ প্রজাতির মাছ বিলুপ্তির পথে। ফলে এ অঞ্চলের মানুষের মাছের অপর্যাপ্ততায় রয়েছে নানামুখী সমস্যা। বিশেষ করে আমিষ জাতীয় খাদ্যের অভাবে স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।

মৎস্য বিভাগ বলছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় মাছের ঘাটতি পূরণে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভাগের ৫৮টি উপজেলায় গড়ে তোলা হয়েছে মাছের একাধিক অভয়াশ্রম। বিশেষ করে দেশি মাছ চাষে চাষিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। আগামী দুই এক বছরের মধ্যে এই অঞ্চলে মাছের ঘাটতি থাকবে না বলে মনে করা হচ্ছে। তিস্তার উজানে বাঁধ নির্মিত হওয়ায় এ অঞ্চলে জলশূন্যতা বিরাজ করছে। দিনাজপুর অঞ্চলের কাঁকর ও বালিযুক্ত মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা কম। সর্বত্রই প্রতিকূল পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ায় মাছের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

তবে এই অঞ্চলে পানি স্বাদু হওয়ায় খুব দ্রুত মাছের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব বলে মনে করছে মৎস্য বিভাগ। মৎস বিভাগ তথ্য সূত্রে জানা গেছে, রংপুর বিভাগে শতাধিক নদী, খাল প্রায় ৪ লাখ হেক্টর, ৮৩৭টি বিলে ৪০ হাজার ২৮৮ হেক্টর, ২ লাখ ৪৮ হাজার ৭০২টি পুকুরে ১২ হাজার ২৬৯ হেক্টর জমিতে মাছ চাষ হয়। এছাড়া বর্ষাকালে প্লাবন ভূমিতে মাছ চাষ হয়। রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় দেড় কোটি ওপর মানুষের বসবাস।

শিশু ও প্রাপ্ত বয়স্ক মিলে একজন মানুষের গড়ে প্রতিদিনে মাছের চাহিদা ৬০ গ্রাম। সেই হিসেবে একজন মানুষের প্রতিবছর মাছের চাহিদা প্রায় ২২ কেজি। কিন্তু চাহিদা অনুয়ায়ী মাছ খেতে পারছে না এই অঞ্চলের মানুষ। ফলে সারা বছরই মাছের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে।

মৎস্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের সৃষ্টি পরিবেশগত পরিবর্তনের সাথে সাথে প্রকৃতিতে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়ায় জলাশয়গুলোতে পড়েছে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব। দারি, টিলা, কালা বাটা, ঘোড়া, পুঁটি, বোল, চিতল, গজার, রিটা, বট শিং, ঘাউড়া, সালবাইম, কাচকি, ফলি, শিল বাইলা ইত্যাদি দেশি প্রজাতির মাছ হারিয়ে যেতে বসলেও কিছু কিছু দেশি মাছের উৎপাদন আগের চেয়ে বেড়েছে।

রংপুর মৎস্য অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, এই অঞ্চলে মাছের ঘাটতি পূরণে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে দেশি পাবদা, টেংরা, শিং, মাগুর ইত্যাদি মাছের উৎপাদন বাড়াতে সরকারিভাবে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মৎস্য অভয়াশ্রম সংরক্ষণ ও মেরামত, সম্প্রসারণ কার্যক্রম চলছে।

এছাড়া মৎস্যকে যান্ত্রিকীকরণের প্রক্রিয়া হাতে নেওয়া হয়েছে। এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলে মাছের ঘাটতি থাকবে না।

;

নীলফামারীতে মাইন সদৃশ বোমা উদ্ধার করল পুলিশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে তিস্তা সেচ ক্যানেলের ধারে পড়ে থাকা একটি মাইন সদৃশ বোমা উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে এটি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে উপজেলার বাজেডুমরিয়া ক্যানেল বাজার এলাকা থেকে এটি উদ্ধার করা হয়।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তিস্তা সেচ ক্যানেলের ধারে শিশুরা খেলছিল। এসময় একটি মাইন সদৃশ বোমা পড়ে থাকতে দেখতে পায়। পরে শিশুরা আশেপাশের লোকজনকে জানায়। স্থানীয় লোকজন সেখানে গিয়ে মাইন সদৃশ বোমা দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে সেটি উদ্ধার করে। বর্তমানে ঘটনাস্থলে সেটি নিরাপত্তা বেস্টুনি দিয়ে ঘিরে রেখে পুলিশের পাহারা জোরদার করা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পলাশ চন্দ্র মন্ডল বার্তা২৪.কমকে বলেন, তিস্তা সেচ ক্যানেল এলাকায় একটি মাইন সদৃশ বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এটি নিষ্ক্রিয় করার জন্য বোম ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এর আগে গত ২২ এপ্রিল একই জায়গায় ক্যানেলের পাশে পতিত জমি খননের সময়ে একটি থ্রি নট থ্রি রাইফেল, দুইটি মাইন ও একটি মর্টার শেল উদ্ধার করা হয়। পরে সেটি বোম ডিসপোজাল ইউনিট এসে নিষ্ক্রিয় করেন।

;

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি জনগণের আস্থা তৈরি করবে: তথ্যপ্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি জনগণের আস্থা তৈরি করবে: তথ্যপ্রতিমন্ত্রী

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি জনগণের আস্থা তৈরি করবে: তথ্যপ্রতিমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের ক্ষেত্রে জনগণের আস্থা তৈরি করবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

বুধবার (২৬ জুন) সকালে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের ক্ষেত্রে জনগণের আস্থা তৈরি করবে। সুশাসনের ক্ষেত্রেও বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অবদান রাখবে। এ চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে এক ধরণের প্রতিশ্রুতি বা অঙ্গীকার প্রকাশ করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে দালিলিক প্রমাণ থাকছে। এ বিষয়গুলো আরো জবাবদিহি নিশ্চিত করবে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির বিষয়গুলো তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রচার করে আমরা বাইরে নিয়ে আসতে চাই। সুশাসনের বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপগুলো আরো বেশি জনসাধারণকে জানানো দরকার। তাহলে সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা আস্থা তৈরি হবে যে, সরকার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য এ প্রক্রিয়াগুলো শুরু করেছে।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকারের সভাপতিত্বে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের পক্ষে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এবং আওতাধীন ১৩টি দপ্তর-সংস্থার পক্ষে সংশ্লিষ্ট দপ্তর-সংস্থা প্রধানগণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

;

মহাসড়কে লরির ধাক্কায় খাদে পড়ল যাত্রীবাহী বাস, শিক্ষার্থীসহ আহত ১৫



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে মহাসড়কে মালবোঝাই লরির ধাক্কায় যাত্রীবাহী একটি বাস উল্টে খাদে পড়ে শিক্ষার্থীসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুর ১টার দিকে খৈয়াছড়া ঝরনা রাস্তার মাথা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আহত যাত্রীদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে তাদের মধ্যে ৫ জন নিজামপুর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রয়েছে। দুর্ঘটনার পরে স্থানীয়রা আহতেদর উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রেরণ করে।

প্রত্যক্ষদর্শী নুরুল আলম বলেন, দুপুর ১টার দিকে উত্তরা পরিবহনের একটি বাসকে বিএসআরএম’র মাল বোঝাই লরি ধাক্কা দেয়। এতে বাসটি দুমড়ে মুচড়ে মহাসড়কের পাশে খাদে পড়ে যায়। লরিটিও নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। এতে অন্তত ১৫ জনের মত যাত্রী আহত হয়েছেন। তাদের উপজেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজন স্থানীয় নিজামপুর কলেজের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। তারা কলেজ শেষে উত্তরা বাসযোগে বাড়ি ফিরছিলেন।

ওই বাসে থাকা নিজাম উদ্দিন নামে এক যাত্রী বলেন, আমি শুকলালহাট থেকে বারইয়ারহাটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসটিতে উঠি। কিছু বুঝে উঠার আগেই পেছন থেকে একটি স্ক্র্যাপবোঝাই বিএসআরএমের লরি আমাদের বাসটিকে ধাক্কা দিলে এটি রাস্তার পাশে উল্টে খাদে পড়ে যায়। ভাগ্যক্রমে আমার কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বাসে থাকা ১৫-২০ যাত্রী আহত হয়।

কুমিরা হাইওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক আলমগীর হোসেন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছি। এর আগে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দুটি উদ্ধারে কাজ চলছে।

;