বরিশালে সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাই: বিভাগীয় কমিশনার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শওকত আলী বলেছেন আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাই। নির্বাচন নিয়ে আমরা একটা অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে গেছি। সেখান থেকে ফেরার সুযোগ নেই। যেকোন মূল্যে আমরা তা ধরে রাখবো।

রোববার (২৬ মে) ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে বরিশালের গৌরনদী-আগৈলঝাড়া উপজেলার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী ও দায়িত্বরত ভোটগ্রহনকারী কর্মকর্তাদের সাথে সকালে মতবিনিময় সভায় বিভাগীয় কমিশনার বলেন, কেউ ক্ষমতার অপব্যবহার করতে পারবেন না, জাল ভোটের তো প্রশ্নই ওঠেনা। যদি একটি জাল ভোট পড়লেও ভোট কেন্দ্র বন্ধ থাকবে। দরকার হলে আবার পূনঃনির্বাচন হবে। ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোন লাভ হবেনা। নির্বাচনের দিনেও কিন্ত প্রার্থীতা বাতিল হওয়ার নজির আছে। কোন প্রার্থী যদি এমন কিছু করেন তাহলে আমরা নির্বাচন কমিশনকে বলতে বাধ্য হবো। নির্বাচন কমিশন তাৎক্ষনিক ভাবে প্রার্থিতা বাতিল করে দিবেন। সর্বোচ্চ ভোট পেলেও কাজ হবেনা।

তিনি বলেন, আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাই। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, নিকট অতীতের দিকে তাকান, দূর অতীতের দিকে তাকাবেন না। আপনাদের কিন্ত শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে। এর কিন্ত কোন রকম ব্যতায় ঘটবেনা। অন্য কোন চিন্তা ভাবনা যদি কেউ মাথায় ঢুকিয়ে থাকেন সেটি মাথা থেকে সরিয়ে ফেলুন। কোন প্রলোভনে পা দিবেননা।

তিনি আরও বলেন, একজন বয়োজ্যোষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে আপনাদের অনুরোধ করছি। এই অনুরোধ যদি আপনারা না শুনেন তাহলে কিন্ত আপনারা বিপদে পড়ে যাবেন। অনিয়ম করে যদি কেউ আইনশৃংখলা বাহীনির হাতে ধৃত হন তাহলে চাকরি জীবন কিন্ত হুমকির মধ্যে পড়ে যাবে।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ জামিল হাসান বলেন, যদি কেউ অপ্রীতিকর পরিস্থিতি ঘটাতে চান তাহলে তাকে খেসারতও অনেক দিতে হবে। বিগত কয়েকটি নির্বাচনের ধারাবাহিকতা থেকে এক ইঞ্চিও নিচে নামতে পারবোনা। নির্বাচন নির্বাচনের মতই হবে। প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে করে তিনি বলেন, আপনারা ভোটারদের ভোটকেন্দ্র অভয় দিয়ে নিয়ে আসবেন। ভোটারদের নিরাপত্তার দায়িত্ব আমরা নিলাম। নির্বাচনে নিরাপত্তা দানকারী ফোর্সের সংখ্যা বিপুল পরিমাণ থাকবে। কেউ বিশৃংখলা করলেই তাৎক্ষনিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জেলা প্রশাসক মোঃ শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবু আবদুল্লাহ খানের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম, র‌্যাব-৮ এর উপ-অধিনায়ক মেজর জাহাঙ্গীর, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আলাউদ্দিন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আগৈলঝাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারিহা তানজিন, গৌরনদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সারমিন সুলতানা রাখী।

মতবিনিময় সভায় আগৈলঝাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান যতিন্দ্রনাথ মিস্ত্রি অভিযোগ করে বলেন, আমাদের রাজনৈতিক অভিভাবক ও সাংসদকে ব্যবহার করে দুটি উপজেলাতে ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এখানে যত সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে তা শুধু সংসদ সদস্যকে ব্যবহার করতে পারার সুযোগের কারনেই সৃষ্টি হয়েছে। বলা হচ্ছে এটি দলীয় নমিনেশন, এটি একটি দলীয় ব্যবস্থা। এগুলো প্রচার করে মানুষকে একটি ভীতির স্বর্গে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

বরিশাল গৌরনদী উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী মনির হোসেন মিয়া ও সৈয়দা মনিরুন নাহার তাদের প্রতিদ্বন্দি প্রার্থী মোঃ হারিছুর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরনবিধি লঙ্ঘন, মামলার আসামীদের প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ানো সহ বিস্তর অভিযোগ প্রশাসনের সামনে তুলেন। এসময় আগৈলঝাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুর রইচ সেরনিয়াবাত, গৌরনদীর প্রার্থী মোঃ হারিছুর রহমান সহ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এবং ভোটদানকারী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

   

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে স্কুলছাত্র নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বগুড়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার আদমদিঘীতে বাবার সঙ্গে কোরবানির গরু আনতে গিয়ে ভটভটি উল্টে আহোনা আবিদ দোহা (১৪) নামের এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদের দিন সকাল ৭ টার দিকে বগুড়া-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কে আদমদীঘি থানার বাবলা তলা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত দোহা আদমদিঘী থানার তেঁতুলিয়া গ্রামের সাইদুজ্জামান তোতার ছেলে এবং নওগাঁ কেডি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।

আদমদিঘী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ চক্রবর্তী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, সাইদুজ্জামান তোতা তার ছেলেকে সাথে নিয়ে খামারে রেখে আসা কোরবানির গরু আনতে ভটভটি যোগে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে বাবলাতলা নামক স্থানে মোড় ঘোরার সময় ভটভটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে ভটভটির নিচে চাপা পড়ে সাইদুজ্জামান ও তার ছেলে আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে আদমদিঘী উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দোহাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও বলেন, ভটভটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। দুর্ঘটনার পরপরই চালক পালিয়ে গেছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

পুনর্গঠিত বিএনপিকে অভিনন্দন, শান্তির পক্ষে কাজ করার আহ্বান হানিফের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
পুনর্গঠিত বিএনপিকে অভিনন্দন, শান্তির পক্ষে কাজ করার আহ্বান হানিফের

পুনর্গঠিত বিএনপিকে অভিনন্দন, শান্তির পক্ষে কাজ করার আহ্বান হানিফের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিকে অভিনন্দন জানিয়ে শান্তির পক্ষে কাজ আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপি নতুন করে পুনর্গঠিত হয়েছে তাদেরকে আমরা অভিনন্দন জানাই।

তিনি বলেন, আমরা আশা করি দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি ও শান্তির পক্ষে তারা কাজ করবে। অতীতের মতো সহিংসতা ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ থেকে বিরত থেকে দেশ গড়ার কাজে সরকারকে সহায়তা করবে বলেও প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে মানুষের মতের পার্থক্য থাকলেও আমরা আশা করি, সবাই মিলেমিশে দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করবে।

কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার নামাজে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি, কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজা, ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশারসহ সর্বস্তরের মুসল্লিরা অংশ নেন।

নামাজ শেষে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কোলাকুলি করেন মাহবুবউল আলম হানিফ।

;

খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ: মির্জা আব্বাস



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ: মির্জা আব্বাস

খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ: মির্জা আব্বাস

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ, তিনি হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণ রয়েছেন। কি হবে আল্লাহ জানেন।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদুল আজহার নামাজ শেষে চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা আব্বাস আরও বলেন, আমরা দেশবাসীর কাছে বেগম খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চাই। তিনি যেনো সুস্থ হয়ে ওঠেন। খালেদা জিয়া নিজেও দোয়া চেয়েছেন।

তিনি বলেন, বিএনপির বহু নেতাকর্মী জেলে অবস্থান করছে, বহু নেতাকর্মীর ফুটপাতে থাকে, যারা পুলিশের ভয়ে ফুটপাতে থাকে। তাদের সমবেদনা জানাচ্ছি যদিও সমবেদনা জানানো ছাড়া কিছু করার নেই। ঈদ শব্দের অর্থ খুশি, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনে খুশি নেই। ঈদের প্রকৃত আনন্দ ছিল খালেদা জিয়ার শাসনামলে।

তিনি বলেন, মানুষ না খেয়ে মারা যাবে তবু কথা বলার অধিকার। আজকের দিনের কামনা হোক সমস্ত ভয়ভীতিকে কোরবানি দিয়ে এই সরকারকে মোকাবিলা করার তৌফিক দিক।

;

ঈদের দিনও রিকশার প্যাডেল চালাতে হয় তাদের!



অভিজিত রায় কৌশিক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঈদের দিনও রিকশার প্যডেল চালাতে হয় তাদের!

ঈদের দিনও রিকশার প্যডেল চালাতে হয় তাদের!

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদের খুশি-আনন্দ পরিবারের সঙ্গে উপভোগ করতে পারে না সবাই। কেউ কেউ পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে বাড়িতে যান। আবার কেউ বাড়তি রোজগারের আশায় ঘর ও পরিবার ছেড়ে পড়ে থাকেন কংক্রিটের এই মায়াহীন শহরের বুকে। অন্যের আনন্দে রোজগার বাড়ে তাদের।

এমনই একজন রহিম মিয়া। বাড়ি ময়মনসিংহের গফরগাঁও। তিন ছেলে মেয়েসহ পাঁচ জনের সংসার। পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তি মাত্র তিনি নিজেই। রাজধানী শ্যমলী এলাকার একটি রিকশা গ্যরেজে থাকেন তিনি। পরিবেশের জন্য সদস্যরা থাকেন বাড়িতে।

রহিম মিয়া পেশায় একজন রিকশাচালক। রিকশা চালিয়ে উপার্জিত টাকায় পরিবার চলে তার। ধর্মীয় বড় উৎসব ঈদুল আজহা হলেও পরিবারের কাছে ফেরেননি তিনি। ঈদের দিন সড়কে বের হলেই ভালো রোজগারের আশায় পরিবার ছেড়ে রাজধানীতেই থেকে গেছেন। শুধু রহিম মিয়াই নয়, নিম্নবিত্ত পরিবারের নুন আনতে পান্তা ফুরানো সংসারের খেটে খাওয়া শত শত মানুষ বাড়তি রোজগারের আশায় পরিবার রেখে ঈদ করছেন ইট-কংক্রিটের এই নগরীর রাস্তায়।


রহিম মিয়া বার্তা২৪.কমকে বলেন, রিকশা চালিয়ে খাই মামা। ময়মনসিংহের গফরগাঁও এ আমার বাড়ি। বাড়িতে দুই ছেলে এক মেয়ে ও আপনাগো মামি থাকে। আমি রিকশা চালিয়ে বাড়িতে টাকা পাঠাই মামা, সেই টাকাই সংসার চলে।

ঈদ করতে বাড়িতে যান নেই? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাগো কি আর ঈদ আছে। একদিন বসে থাকলেই লস। এক বেলা না খেয়ে থাকলে কেউ খাবার দিবে না। ঈদের দিন রাস্তায় খুব বেশি গাড়ি থাকে না। অনেকের রিকশায় ঘুরতে বের হয়। ভাড়াও একটু বেশি হয়। তাই আর বাড়িতে যাইনি।

রহিমের আশা, নগরীর উচ্চবিত্তরা ঈদ আনন্দে ঘুরতে বের হলে কিছু বাড়তি রোজগার হবে তাদের। নগরীর মানুষ যত বেশি আনন্দ উপভোগ করতে রাস্তায় বের হবে, ঘুরতে যাবে এত বেশি রোজগার হবে তাদের।

এখন পর্যন্ত কত টাকা রোজগার হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সকালে নামাজের আগে ও পরে কয়েকজন যাত্রী পেয়েছি। এখন পর্যন্ত ২০০ থেকে ২৫০ টাকা মতো ভাড়া হয়েছে।


টাঙ্গাইলের বাসিন্দা আমান। রাজধানীর বুকে দীর্ঘদিন রিকশা চালান তিনি। আমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঈদের দিন রিকশা চালালে বেশি ভাড়া হয়। অনেকে বকশিসও দেন। সবাই ঘুরতে বের হয়। রাস্তায় গাড়ি কম থাকে তাই আমাদের ভালো হয়। বেশি টাকা ইনকামের আশায় সময় বাড়িতে যায় না।

আরেক রিকশাচালক জীবন। এক মেয়ে ও বৌকে নিয়ে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের একটি বস্তিতে থাকেন তিনি। রিকশা চালিয়ে পরিবার চালান জীবন। পরিবারের একটু স্বাচ্ছন্দে জীবন যাপনের জন্য জীবনের স্ত্রী করেন অন্যের বাসায় গৃহিণীর কাজ।

জীবন বার্তা২৪.কমকে বলেন, বউ মেয়ে নিয়ে ঢাকায় থাকি। ঈদ করতে বাড়িতে গিয়ে আর কি হবে। ঢাকায় থাকলে ঈদের দিনও রিকশা চালালে ভালো উপার্জন হয়। আর আপনাগো মামি যে বাসায় কাজ করে সেখান থেকে আমাদের কোরবানির গোস্ত দেয়। আমরা সেগুলো রান্না করে খেতে পারি। কিনে খাওয়ার সামর্থ্য তো আমাদের নেই।

;