আমতলীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ভাঙন, তলিয়ে গেছে ৩ গ্রাম



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পায়রা (বুড়িশ্বর) নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বরগুনার আমতলী উপজেলার আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের বালিয়াতলী গ্রামে নির্মাণাধীন একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে গেছে। এতে পানিতে তলিয়ে গেছে ওই ইউনিয়নের তিনটি গ্রাম।

রবিবার (২৬ মে) দুপুরে পায়রা (বুড়িশ্বর) নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ ফুট উচ্চে পানি প্রবাহিত হওয়ায় উপকূলীয় এলাকাসহ আমতলীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত এবং আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের বালিয়াতলীতে পায়রা (বুড়িশ্বর) নদীর তীর ঘেষে নির্মাণাধীন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৪০ মিটার ভেঙে ৩টি গ্রাম বালিয়াতলী, উত্তর ঘোপখালী ও পশুরবুনিয়া গ্রাম তলিয়ে গেছে।

পানিতে ওই তিন গ্রামের মানুষের ঘর-বাড়ি ও পুকুর তলিয়ে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি দুই শতাধিক পরিবারের ঘর-বাড়ি পানির নিচে থাকায় তাঁরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক হাসান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামাল হুসাইন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় উপজেলা প্রশাসন ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে মানুষজন তেমন যায়নি বলে জানায় ঘূর্ণিঝড় রিমালে কাজ করা কয়েকটি সেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরা।

বঙ্গোপসাগর তৎসংলগ্ন পায়রা (বুড়িশ্বর) নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ ফুট পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে।

বালিয়াতলী গ্রামের শহিদুল ইসলাম, খবির উদ্দিন, সাহেদা ও হোসনেআরা বেগম বলেন, নতুনভাবে নির্মাণ করা বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে পানিতে ঘর-বাড়ী, পুকরসহ সবকিছুই তলিয়ে গেছে। তারা আজ দুপুরে রান্না পর্যন্ত করতে পারেননি। ভাটায় পানি নেমে যাওয়ার পরে রান্না করে তারপর তারা খাবার খেয়েছেন। তাদের অভিযোগ দায়সারাভাবে বাঁধ নির্মাণ করে আবার তা অল্প দিনের মধ্যেই নদীতে ভেঙে যায়।

বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডেও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব বলেন, বেশ কিছু জায়গায় বেড়িবাঁধে ভাঙনের খবর পেয়েছি ভাঙন রোধে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অধিক জোয়ার ও বৃষ্টিতে যে সকল এলাকার বেড়িবাধের নাজুক অবস্থা তৈরি হয়েছে সেই এলাকাগুলোতে নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। তাৎক্ষনিকভাবে ভাঙনের হাত থেকে উপকূলবাসীকে রক্ষা করতে জরুরী মেরামতে অংশ হিসেবে ৮০০ জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আফরাফুল আলম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় যথেষ্ট প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ১০১টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পায়রা (বুড়িশ্বর) নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভাঙে গেছে। ভাঙা এলাকা পরিদর্শন করেছি। বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধের বাহিরে বসবাসরত মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসতে কাজ করছি ও বিভিন্ন ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

   

এবার আশা দেখাচ্ছে চামড়ার দাম, তবে নেই মৌসুমী ব্যবসায়ীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পোস্তায় কাঁচা চামড়া আনছেন ব্যবসায়ীরা/ছবি: নূর এ আলম

পোস্তায় কাঁচা চামড়া আনছেন ব্যবসায়ীরা/ছবি: নূর এ আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে দেশে গড়ে উঠেছে চামড়া বড় বাজার। কিন্তু সিন্ডিকেটের দৌরাত্ব্যে গত কয়েক বছর ধরে চামড়া নিয়ে কাঁদছেন শতশত মৌসুমী ব্যবসায়ী। ফলে চামড়া কেনা নিয়ে পুরোই সেই চেনা দৃশ্যের দেখা মেলেনি। স্থানীয় তরুণদের চামড়া কেনার তোড়জোড়ও চোখে পড়েনি।

তবে টানা কয়েক বছর ধরে চলা চামড়ার বাজারের আক্ষেপ এবার এসে কিছুটা আশার আলো দেখাচ্ছে।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদের দিন বিকেলে রাজধানীর লালবাগের পোস্তায় দেখা গেছে, মৌসুমী ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করতে এসে ফিরছেন হাসিমুখে। তাদের একজন মো. আমির হোসেন।


নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থেকে মৌসুমী ব্যবসায়ী মো. আমির হোসেন এক ট্রাক চামড়া নিয়ে এসেছেন পোস্তায়। এবার গরুর চামড়া বিক্রি করে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়নি।

চামড়ার দাম কেমন পাচ্ছেন জানতে চাইলে আমির বলেন, 'দাম ঠিক আছে। ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত দাম দিতাছে। সাইজ যেইটা ভালো, সেটা আর একটি বেশি দিতাছে।'

আমির হোসেন ছাড়াও বেশ কয়েকজন মৌসুমী ব্যবসায়ী গরুর চামড়া বিক্রি করে প্রত্যাশিত দাম পেতে দেখা গেছে।


এদিকে আড়ৎদারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, এবার মৌসুমী ব্যবসায়ীদের সংখ্যা তুলনামূলক কম। ঢাকা ও এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকার মাদ্রাসা থেকেই আসছে বেশির ভাগ চামড়া। পোস্তায় বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চামড়াবাহী ট্রাকের বেশির ভাগই বিভিন্ন এলাকার মসজিদ মাদসাসার। হাতে গোনা কয়েকজন মৌসুমী ব্যবসায়ী এসেছেন।

চামড়ার আকার ও অবস্থা দেখে দাম নির্ধারণ করছেন আড়ৎদাররা। সেক্ষেত্রে ছোট আকার ও কাটাছেঁড়া চামড়া কেনা হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায় কেনা হচ্ছে মাঝারি আকারের চামড়া। বড় আকারের চামড়া কিনতে আড়ৎদাররা ৯০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত গুণছেন।


আড়ৎদার ও বিক্রেতাদের মতে, এই দাম গত কয়েক বছরের তুলনায় বেশি।

প্রসঙ্গত, এবার সরকারিভাবেও চামড়ার দাম বাড়ানো হয়েছে। লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। যা গত বছর ছিলো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা।

;

৬ ঘণ্টায় শতভাগ কোরবানির বর্জ্য অপসারণ, দাবি আতিকের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির বর্জ্য ছয় ঘণ্টায় অপসারণের ঘোষণা দিয়ে তা বাস্তবায়ন করেছেন বলে দাবি করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

সোমবার (১৭ জুন) সন্ধ্যায় বার্তা২৪.কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন করপোরেশন জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন।

তিনি জানান, ডিএনসিসির যে ৫ টি ওয়ার্ড রয়েছে তার সবগুলোতে শতভাগ কোরবানির বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হয়েছে।

জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন বলেন, সোমবার সকালে পশু কোরবানির পর দুপুর ২টায় বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু হয়ে রাত ৮টায় কার্যক্রম শেষ হয়। অর্থাৎ ৬ ঘণ্টায় বর্জ্য অপসারণের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। বর্জ্য অপসারণে সিটি কর্পোরেশনের ১০ হাজার পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করেছেন। মেয়রের সরাসরি তত্ত্বাবধানে অপসারণের পুরো কাজ সম্পন্ন হয়।

এর আগে, দুপুরে বর্জ্য অপসারণের কাজ উদ্বোধন করে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, কোরবানির বর্জ্য অপসারণ ছয় ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন হবে। বর্জ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণের জন্য সিটি কর্পোরেশনের ১০ হাজার পরিষ্কারক পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করছে। এবং বর্জ্য নির্দিষ্ট জায়গায় সংরক্ষণের জন্য বাসা বাড়ি ১০ লাখ পলিথিন ব্যাগ দেওয়া হয়েছে।

মেয়র আতিক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা আস্তে আস্তে নির্দিষ্ট জায়গায় কোরবানির ব্যবস্থা করছি। তার ধারাবাহিকতায় মিরপুর ৭ নাম্বার ওয়ার্ডে চারটি নির্দিষ্ট স্থানে ১২০০ টি গরু কোরবানি হয়েছে। ফলে বর্জ্য অপসারণ সহজ হচ্ছে আমাদের।

এদিকে উত্তর সিটি কর্পোরেশন ছয় ঘণ্টায় বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিলেও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ২৪ ঘণ্টায় বর্জ্য অপসারণ করা হবে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দক্ষিণ সিটির ৭২ ওয়ার্ডের মধ্য প্রায় ৪০ টি ওয়ার্ডের বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।

;

মানিকগঞ্জে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার ধুল্লা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে চালক রিজভী রহমান (১৫) নিহত হয়েছেন। নিহত রিজভী আকিজ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ছিলো।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুরে মানিকগঞ্জ কর্ণেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান রিজভী। সাটুরিয়া উপজেলার জান্না এলাকার মো. আবু দাউদের একমাত্র সন্তান ছিলেন রিজভী।

নিহত রিজভীর চাচা আব্দুল আহাদ জানান, দুপুরে স্থানীয়দের দেওয়া খবরের উপর ভিত্তি করে রিজভীর দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ যাওয়া হয়। রিজভীর অবস্থা গুরুতর হলে সেখানকার চিকিৎসক কর্লেন মালেক মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করেন রিজভীকে।

পরে তাকে কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রিজভীর বাবা আকিজ গ্রুপে চাকরি করেন। দুর্ঘটনার বিষয়ে তারা কোনো কিছু জানেন না বলে জানান আব্দুল আহাদ।

সাটুরিয়া থানার উপ-পরিদর্শক মোস্তফা হোসেন বলেন, উপজেলার ধুল্লা বাসস্ট্যান্ডে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে রিজভী গুরুতর আহত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। রিজভী নিহতের ঘটনায় পরিবার থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় আর কোন খোঁজ নেওয়া হয়নি বলে জানান তিনি।

;

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী ট্রেনের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। সোমবার (১৭ জুন) সকালে আসামের শিলচর থেকে ট্রেনটি কলকাতার শিয়ালদহে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের জেলা দার্জিলিং-এর জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা অভিষেক রায় রয়টার্স নিউজ এজেন্সিকে জানিয়েছে, বিধ্বস্ত গাড়ি থেকে অন্তত ১৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ির রাঙ্গাপানি স্টেশন এলাকায় দাঁড়িয়ে ছিল। পেছন থেকে একটি মালবাহী ট্রেন সেটিকে ধাক্কা দেয়। এতে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। মালবাহী ট্রেনটির একটি বগি যাত্রীবাহী ট্রেনের ওপরে উঠে যায়।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, চিকিৎসক ও বিপর্যয় মোকাবিলা দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।

সামাজিক মাধ্যম এক্সের এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘দার্জিলিং জেলার ফাঁসিদেওয়া এলাকায় এইমাত্র একটি মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনার বিষয়ে জানতে পেরে মর্মাহত হয়েছি। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে একটি মালবাহী ট্রেন ধাক্কা দিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ডিএম, এসপি, ডাক্তার, অ্যাম্বুলেন্স ও বিপর্যয় দলগুলো দ্রুত ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধার, পুনরুদ্ধার ও চিকিৎসাসহায়তার জন্য কাজ শুরু হয়েছে।’

দার্জিলিং ভ্রমণের জন্য অনেক পর্যটক কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ব্যবহার করেন। গত কয়েক দিন ধরে কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গে তাপপ্রবাহের কারণে অনেকে স্বস্তির জন্য দার্জেলিংয়ের পাহাড়ি এলাকা ভ্রমণ করছেন। এরই মধ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটল।

এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মালবাহী ট্রেনটি সিগন্যাল অতিক্রম করে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে ধাক্কা দেয়। ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের দল ও অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব দিল্লির রেলওয়ে ওয়াররুম থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন বলে জানা গেছে।

তবে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পেছনের অংশে কার্গো ভ্যান থাকায় হতাহতের সংখ্যা কমেছে। গার্ডের কোচ ও যাত্রী বগিগুলো সামনের দিকে ছিল।

;