‘ইউপি চেয়ারম্যানরা সরকারি অফিসের সময় অনুযায়ী কাজ করবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের ৯-৫টা অফিসের কথা বলা হয়নি জানিয়ে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, বরং তাদের সরকারি অফিসের সময় অনুযায়ী কাজ করার কথা বলা হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুন) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ঢাকা জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমূহের ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সরকারি অফিসের সময় অনুযায়ী কাজ করতে হবে। এলাকার বাহিরে গেলে অফিসকে জানিয়ে যাবেন। কোথাও দরবার বা অসুবিধার জন্য গেলে সেটাও অফিস সময় হিসেবে গণ্য হবে। আপনারা অনেকে ব্যবসা-বাণিজ্য করেন সেটাও সরকারের জানা আছে। আমার কাছে খবর আছে, অনেক জায়গায় এক মাসে, এক সপ্তাহেও একবার অফিসে যান না চেয়ারম্যানরা।

অনেক জায়গায় কন্ডাক্টর কাজ ফেলে চলে গেছে এমন অভিযোগের বিষয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, তিনশো টাকার সিমেন্ট হয়ে গেছে ছয়শো টাকা, ৫০-৫৫ হাজার টাকার রড হয়ে গেলো এক লাখ টাকা। এটা তাদের মরণ ফাঁদ হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সমন্বয় করে দিয়েছি। আগে যাদের ওয়ার্ক অর্ডার হয়ে গেছে তাদের তো কিছু করার ছিলো না, তাই তাদের মিনিমাম একটা ফাইন করে নতুন করে টেন্ডার করা হয়েছে। সে কারণে একটা সময় ক্ষেপণ হয়ে গেছে।

বর্জ্য এখন বড় একটি সমস্যা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এখন সাউথ কোরিয়া, ফ্রান্সের কথা বলি। তারা যদি সারা দেশে পারে তাহলে আমরা কেন পারবো না? আমরা অনেক সময় কমিটমেন্টের সাথে কাজ করি না। আমি যে দায়িত্বটা নিয়েছি, সেটা তো মানুষ বলেনি, আমি নিয়েছি। আমি যদি কাজটা করি তাহলে উন্নয়ন হবে। আমরা একটা মডেল তৈরি করেছি বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে, প্রধানমন্ত্রীও অনুমোদন দিয়েছেন কিন্তু খুবই মন্থর গতিতে হচ্ছে। এটা নিয়ে আমিও সন্তুষ্ট না।

বাড়ি বানানোর জন্য অনুমোদন লাগবে জানিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, পরিপত্র জারি করেছিলাম, কোথাও কোন মসজিদ, মাদরাসা, বাড়ি যাই করেন তার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদের লোক নাই, ২৫/৩০ হাজার লোকের জন্য ৩ জন লোক আছে। ইউনিয়ন পরিষদের ঘাটতি আছে কিন্তু তারপরও থেমে থাকা যাবে না।

মন্ত্রী বলেন, আমরা এখন যা উপভোগ করছি পৃথিবীর এই পরিবর্তন মানুষ করেছে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে যারা সুদক্ষভাবে কাজে লাগিয়েছে তারাই এটার সুফল ভোগ করছে। জনগণের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে এটা সম্ভব বলে নানা আলোচনা ও পর্যালোচনার মাধ্যমে পৃথিবী এটা নিশ্চিত হয়েছেন।

ক্যাশলেস করার কারণে আমাদের রেভিনিউ চারগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর ফলে যারা ট্যাক্স দেন তারা চারগুণ বেশি সুবিধা পাবেন। জনগণ টাকা দিবে, কিন্তু কেন দিবে? সে টাকা রোজগার করে, সে কেন টাকা দিবে? কেন এর উত্তর যদি আমি দেই তাহলে কিন্তু সে কনভিন্স হবে।

তাজুল ইসলাম বলেন, আপনাকে দেখাতে হবে এই টাকা দেওয়ার বিনিময়ে এই সুবিধা পাবেন। কি কি সুবিধা পাবেন, যেমন পুলিশের মাধ্যমে আপনাকে নিরাপত্তা দেওয়া হবে। বিভিন্ন প্রশাসনের মাধ্যমে যে সেবা পাবেন সেটা কে দিবে? সরকার দিবে। কিন্তু সরকার এই টাকা কোথা থেকে আসবে? জনগণ দিবে।

তিনি বলেন, জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে পরিবর্তন করতে হবে। মন্ত্রী, এমপি, সচিব সবাই তো এই দেশের মানুষ। দেশ যদি উন্নত হয় তখন অন্য দেশে গেলেও দেশের কথা বলে গর্ববোধ করবেন।

ঢাকা জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা ২০ আসনের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য শেখ আনারকলি পুতুল, স্থানীয় সরকার সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ সাবিরুল ইসলাম ও ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান প্রমুখ।

পদ্মা সেতু পরিচালনায় হচ্ছে কোম্পানি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পদ্মা সেতু/ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা সেতু/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বপ্নের পদ্মা সেতু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, টোল আদায় ও তদারকির জন্য আলাদা একটি কোম্পানি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

এ সংক্রান্ত একটি আইনের খসড়া সোমবার (১ জুলাই) মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটি হবে শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে ‘পদ্মা ব্রিজ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স কোম্পানি, পিএলসি’ শীর্ষক আইনের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কোম্পানি আইন অনুযায়ী এই কোম্পানি গঠন করা হচ্ছে। এই বোর্ডে থাকবেন ১৪ জন। তারা জনবল কাঠামো ঠিক করবেন। বোর্ডে সেতু বিভাগ, অর্থ বিভাগসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বর্তমানে কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও চীনের মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) সেতুটি রক্ষণাবেক্ষণ ও টোল আদায়ের কাজ পরিচালনা করছে। পাঁচ বছরের জন্য তাদের ৬৯৩ কোটি টাকায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা সেতু বিভাগের হয়ে টোল আদায়, সেতুর দুই প্রান্তে ওজন মাপার যন্ত্র বসানো, সেতুতে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ও আনুষঙ্গিক মেরামতের দায়িত্বে রয়েছে।

পদ্মা সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কবে নাগাদ কোম্পানির অধীন যাবে—এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, চীনের কোম্পানির চুক্তি শেষ হওয়ার পর এই কোম্পানি কাজ করবে।

;

রংপুরে রোমান হত্যা মামলার আসামিদের জামিন, নিরাপত্তায় সংবাদ সম্মেলন 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,রংপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরে চাঞ্চল্যকর রোমান হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের জামিন বাতিলের দাবিতে ও জীবনের নিরাপত্তার জন্য সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে রঙ্গপুর সাহিত্য পরিষদের মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।

সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে নিহত রোমানের বোন এ্যাডভোকেট ফারজানা সরকার আশা বলেন, মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় ২০০৯ সালের ২২ জুলাই রাতে নগরীর পশ্চিম জুম্মাপাড়ায় রোমানকে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে । এ ঘটনায় ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর ৮ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।

পরবর্তীতে ২০২৩ সালের ৬ ডিসেম্বর মামলার আসামি আশরাফুল, আমিনুল ওরফে বুদ্ধা ও আলামিন উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্ত হয়ে মামলা তুলে নিতে মৃত রোমানের পরিবারকে হুমকি প্রদান করে। পরবর্তীতে চলতি বছর ৩ জানুয়ারী ক্রিমিনাল মিস পিটিশনের আলোকে চেম্বার আদালতে ৩ জনের জামিন বাতিল হয়ে যায়। গত ১৬ জানুয়ারী সাজাপ্রাপ্ত আসামি পাকনা খোকন এবং ৩০ মে মোজাম্মেল হক উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেন। এরপর থেকে তারা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি প্রদান করে আসছে।

মৃত রোমানের বোন ফারজানা সরকার আশা বলেন, মাদক ব্যবসায়ীরা আমার ভাইকে খুন করেছে। আমার বাবাও মৃত্যুবরণ করেছেন। আসামি ও তাদের পরিবারের সদস্যরা আমাদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। অভিভাবকহীন পরিবারে আমরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি তাই নিরুপায় হয়ে আজকের এই সংবাদ সম্মেলন। সাংবাদিকদের মাধ্যমে আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আসামিদের জামিন বাতিলের দাবি জানাই।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহবুবা আরা বেগম, সাধারণ সম্পাদক রুমানা জামান, সহ-সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা চৌধুরী, লিগ্যাল এইড সম্পাদক রীতা সরকার ও জেলা কমিটির সদস্য লায়লা আরজুমান বানু আন্দোলন সম্পাদক ফারজানা, মৃত রোমানের ছেলে সৌরভ সরকারসহ ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়া সাংবাদিকবৃন্দ।

;

স্বচ্ছতার সঙ্গে বাজেট বাস্তবায়নের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ছবি: সংগৃহীত, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের পাস হওয়া বাজেট খুবই স্বচ্ছতা, নজরদারি ও যত্নের সঙ্গে বাস্তবায়নের জন্য সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিনি এই নির্দেশনা দেন।

মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, সোমবার (১ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী সবাইকে একটি বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন। সোমবার বাজেট পাস হয়েছে। খুবই যত্নের সঙ্গে, খুবই নজরদারির সঙ্গে, নিপুণভাবে এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে যেন বাজেট বাস্তবায়ন করা হয়।

উল্লেখ্য, বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন ছাড়াই রোববার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে, ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য পাস হওয়া এই বাজেট কার্যকর হচ্ছে সোমবার (১ জুলাই) থেকে।

‘সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অঙ্গীকার’- এই স্লোগানকে সামনে রেখে ৬ জুন জাতীয় সংসদে এই বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

এটি দেশের ৫৩তম ও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৫তম বাজেট।

;

রাজস্ব আদায়ে ডিএসসিসির নতুন মাইলফলক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ডিএসসিসি’র মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস

ডিএসসিসি’র মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১ হাজার ৬১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় করে নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে ডিএসসিসি’র মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের কাছে করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হক রাজস্ব আদায় সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত বিবরণী হস্তান্তর করেন। এ সময় মেয়র প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হককে ফুল দিয়ে বরণ করেন। করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

রাজস্ব আদায় সংক্রান্ত হস্তান্তরিত সংক্ষিপ্ত বিবরণীতে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে গৃহ কর (হোল্ডিং ট্যাক্স) বাবদ ৪০৩ কোটি ১৮ লাখ, বাজার সালামী খাতে ১৪৮ কোটি ৪০ লাখ, বাণিজ্য অনুমতি (ট্রেড লাইসেন্স) ফি বাবদ ৭৭ কোটি ২৭ লাখ, স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর কর হতে ১৩২ কোটি ২৬ লাখ টাকা আয় করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।

মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস রাজস্ব বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, কোন ধরনের কর বৃদ্ধি না করার যে ওয়াদা আমি ঢাকাবাসীকে দিয়েছিলাম তা সম্পূর্ণরূপে রক্ষা করে এবং দুর্নীতি, অনিয়ম, গাফিলতি রোধ করার মাধ্যমে আমরা ঢাকাবাসীর আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। ফলে রাজস্ব আদায়ে আমরা নতুন নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করে চলেছি। এরই ধারাবাহিকতায় ও সকলের কর্মতৎপরতায় এবার আমরা বিগত বছরের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণকেও ছাড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে আগের চাইতে আরও বেশি উদ্যোগ ও কর্মযজ্ঞ বাস্তবায়ন করতে পারব। ঢাকাবাসীকে আরও বৃহৎ পরিসরে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে পারব।

উল্লেখ্য, বিগত ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরের যথাক্রমে রাজস্ব আদায় ছিল ৫১৩ দশমিক ৯৬ কোটি, ৭০৩ দশমিক ৩১ কোটি, ৮৭৯ দশমিক ৬৬ কোটি ও ১০৩১ দশমিক ৯৭ কোটি টাকা।

;