শামসুদ্দোহা দম্পতির বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার/ছবি: সংগৃহীত

ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (এডিশনাল আইজিপি) ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের অভিযোগ, এ দম্পতি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত বিপুল সম্পদের মালিক।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করা হয়।

শামসুদ্দোহা দম্পতির বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক।

দুদক বলছে, শামসুদ্দোহা দম্পতি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত বিপুল সম্পদের মালিক। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ১ হাজার ২৭ শতক জমি আছে তাদের নামে। দলিলে এসব জমির দাম ৭০ কোটি টাকা দেখানো হলেও আদতে বাজারদর প্রায় ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। গত ১৮ মার্চ আদালত তার এসব সম্পত্তি জব্দ করার আদেশ দেন। পরদিন তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করলে ওই আদেশ স্থগিত হয়ে যায়।

জাতীয় একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়, শামসুদ্দোহা খন্দকার শুধু গাছেরটা খান না, তলারটাও কুড়ান। চাকরিজীবনে শুধু সম্পদের শিখরে উঠে দমে যাননি; রাজধানীর বনেদি এলাকা গুলশানে অন্তত ২০০ কোটি টাকা দামের সরকারি জমি ও বাড়ি নিজের করে নিতে রকমারি কূটকৌশল চালাচ্ছেন। তার প্রতাপের কাছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কিংবা আবাসন পরিদপ্তরও যেন ‘ঠুঁটো জগন্নাথ’।

শামসুদ্দোহা ২০১১ সালে প্রেষণে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান পদে বসে সীমাছাড়া দুর্নীতিতে জড়ান। এ পটভূমিতে ২০১৯ সালে তার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা ঠুকে দেয় দুদক। ওই মামলায় স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানাও আসামি। মামলাটি এখনও চলমান। এ ছাড়া তার রয়েছে হরেক রকমের ব্যবসা-বাণিজ্য। তিনি ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির মালিকদের অন্যতম একজন। ২০২১-২২ সালের পরিষদে শামসুদ্দোহা ছিলেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান।

২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ ১১ কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এর মধ্যে শামসুদ্দোহা খন্দকারও ছিলেন।

এ ব্যাপারে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাষ্ট্রীয় ও সরকারিভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকা ব্যক্তির বিরুদ্ধে একের পর এক সীমাহীন বিত্তবৈভবের মালিক হওয়ার অভিযোগ আসছে। এ ধরনের অভিযুক্তের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিলে অন্যদের কাছে শক্ত বার্তা যাবে। দৃষ্টান্ত স্থাপন করলে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকা দুর্নীতিপরায়ণ ব্যক্তির কাছে অন্তত এ বার্তা পৌঁছাবে– এসব অপরাধ করে পার যাওয়া যায় না। বিচার একদিন হবেই। এ বার্তাটা আমাদের সমাজে নেই বললেই চলে।

এক্সপ্রেসওয়ের কাজে অনিয়ম

জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করবে সংসদীয় কমিটি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
সংসদ সদস্য এম এ লতিফ

সংসদ সদস্য এম এ লতিফ

  • Font increase
  • Font Decrease

চালুর আগেই চট্টগ্রাম নগরীর প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজে বেশকিছু অনিয়ম খুঁজে পেয়েছেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। এক্সপ্রেসওয়েতে তৈরি হওয়া ফাটল পর্যবেক্ষণ করে এই বিষয়ে আরও তদন্তের জন্য বিশেষজ্ঞ দল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিটি। পাশাপাশি এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে যারা অনিয়ম এবং গাফিলতি করেছেন তাদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করার কথাও জানিয়েছেন তারা।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে তিন দিনের সফরে বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) চট্টগ্রামে এসেছেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। প্রথমদিনের পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তারা।

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। অভিযোগ তদন্ত এবং নির্মাণকাজের গুণগত মান যাচাইয়ে একটি উপকমিটিও গঠন করেছে স্থায়ী কমিটি। গত ১০ জুন চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম এ লতিফকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন বগুড়া-৫ আসনের সংসদ সদস্য মো. মজিবুর রহমান এবং সংরক্ষিত আসনের সদস্য পারভীন জামান। এই উপকমিটির সদস্যরাই চট্টগ্রামে সফরে এসেছেন। তাদের সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।

সংসদীয় দলের সদস্যরা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে লালখানবাজার থেকে পতেঙ্গা প্রান্ত পর্যন্ত যান। এই সময় তারা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের লালখান বাজার অংশে অন্তত চারটি পিলারে দেখা যাওয়া ফাটল পর্যবেক্ষণ করেন। প্রকল্পের নির্মাণকাজ চলাকালে গত মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের চারটি পিলারে এই ফাটল ধরে।

পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমের সামনে বক্তব্য দেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। কমিটির আহ্বায়ক এম এ লতিফ বলেন, আমরা এক্সপ্রেসওয়ের ত্রুটিগুলো পর্যবেক্ষণ করেছি এবং পুরোটা পথ ঘুরে দেখেছি। যেহেতেু এটাতে কোনো লুপ নেই, এটা ওভারপাসের মতো কাজ করছে। এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয় করল সরকার। শহরের যানজট নিরসনের জন্যই মূলত প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্প চট্টগ্রামবাসীকে দিয়েছেন। কিন্তু এটা যে উদ্দেশে বানানো হয়েছে সেই উদ্দেশ্যে পুরোপুরিভাবে পূরণ করছে না। এই বিপুল টাকা ব্যয়ের পরও কেন শহরের মানুষ বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে এই এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে পারবে না। তাহলে এত টাকার ফান্ড, ব্যাংকের সুদ কারা দেবে?

এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করা হবে জানিয়ে এম এ লতিফ আরও বলেন, যারা ভুল ত্রুটি করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমাদের প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হবে। আমরা ফাটলগুলো সচক্ষে দেখেছি। এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করব। তাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।

পরিদর্শনের সময় বেশ কিছু অনিয়ম চোখে পড়েছে বলে জানান এম এ লতিফ। তিনি বলেন, এক্সপ্রেসওয়ের ফিনিশিং কাজের মধ্যে যেসব ত্রুটি দেখেছি সেগুলো আমরা পরামর্শদাতা সংস্থাকে বলেছি। আর রেলিংয়ের সংযোগস্থলে যেসব নাটবল্টু লাগানো হয়েছে সেগুলোতে কিছুটা ত্রুটি চোখে পড়েছে। দেখা যাচ্ছে গাড়ি চলাচলের সময় বড় ঝাঁকুনি দেয়। অন্যান্য এক্সপ্রেসওয়েতে আমি সেটি দেখিনি। এক্ষেত্রে নকশাগত কোনো ত্রুটি কিংবা কোনো গাফিলতি আছে কিনা প্রতিটি বিষয় আমরা দেখব। আমাদের হাতে তিনমাস সময় আছে। প্রয়োজনে আরও সময় বাড়ানো হবে।

নগরীর লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত ১৫ দশমিক ২ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছরের ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি চট্টগ্রাম নগরের ‘মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী-সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে’এর উদ্বোধন করেছিলেন। যদিও উদ্বোধনের সাড়ে আট মাস পার হলেও এখনো গাড়ি চলাচল শুরু হয়নি।

নগরের লালখান বাজার থেকে শুরু হয়ে পতেঙ্গায় গিয়ে শেষ হওয়া এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ও চীনের র‍্যাঙ্কিন। এই এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশে ১৫টি র‍্যাম্প (গাড়ি ওঠা-নামার পথ) রয়েছে। মূল অবকাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ হলেও এখনো র‍্যাম্পের কাজ সম্পন্ন হয়নি। ফলে গাড়ি চলাচল শুরু হয়নি। কিন্তু চলাচল শুরুর আগেই এই প্রকল্পের কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল।

;

রাজবাড়ীতে হেরোইনসহ নারী গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
মাদক চোরাকারবারি বিথি বেগম

মাদক চোরাকারবারি বিথি বেগম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ীতে হেরোইনসহ বিথি বেগম (৪৪) নামের এক মাদক চোরাকারবারিকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তার কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজবাড়ী জেলা গোয়েন্দার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান খান।

গ্রেফতার বিথি বেগম গোয়ালন্দঘাট থানার নুর নবীর মেয়ে।

ওসি মনিরুজ্জামান খান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এসআই মো. হাসানুর রহমানের নেতৃত্বে আজ সকালে একটি টিম রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দঘাট থানাধীন উত্তর দৌলতদিয়া সাকিনস্থ (পোড়াভিটা) আরিফ কাজীর বাড়ির সামনে হেরোইন বিক্রয়কালে মাদক চোরাকারবারি বিথি বেগমকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। উদ্ধারকৃত হেরোইনের ওজন চার দশমিক পাঁচ গ্রাম। যার বাজার মূল্য প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার টাকা।

গ্রেফতার বিথি বেগমের বিরুদ্ধে পূর্বে আরও ২টি মামলা রয়েছে বলেও জানান ওসি। এ ঘটনায় রাজবাড়ী গোয়ালন্দঘাট থানায় মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

বর্তমান সরকার দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারে না: মান্না



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ছবি: বার্তা২৪.কম

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান সরকার দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত সাবেক বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবেদীন ফারুকের ওপর ন্যাক্কারজনক পুলিশি হামলায় ১৪ বছরেও বিচার না হওয়ায় দোষীদের বিচারের দাবিতে প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকার জিনিসপত্রের দাম কমাতে পারছে না। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার দেয় না। মানুষ ভোট দিতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিচ্ছে না। সরকার মানুষের ওপর অত্যাচার, নির্যাতন চালাচ্ছে। জয়নুল আবেদীন ফারুকের ওপর যে নির্যাতন করা হয়েছে সেটির আজ পর্যন্ত কোনো বিচার হয়নি। এর বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো। এ সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশের স্বাধীনতাকে বিকিয়ে দিচ্ছে। 

তিনি আরও বলেন, সরকার ট্রানজিট দেয়নি, সরাসরি করিডোর দিয়ে দিয়েছে। ভারতের ট্রেন বাংলাদেশে আসবে, এই ট্রেন মাল ট্রেনও হতে পারে। ট্রেনের মধ্যে কী থাকবে আমরা সেটা জানি না। যদি কোনো দেশ মনে করে এই মাল গাড়ির মধ্যে অস্ত্র আছে এবং তারা যদি বলে আমরা এই ট্রেনকে বাধা দেব তার মানে হচ্ছে বাংলাদেশকে আপনারা ( আওয়ামী সরকার) একদিকে ভারত এবং চীনের যে সমস্যা চলছে তার জায়গা তৈরি করেছেন। ট্রানজিটের পাশাপাশি যেরকমভাবে স্যাটেলাইট সৃষ্টি করা হয়েছে আমার দেশের সমস্ত মধ্যকার গোপন তথ্য ভারতের কাছে চলে যাবে। ভারতের সাথে যে সমঝোতা স্মারক করা হয়েছে এগুলো তাড়াতাড়ি বাতিল করেন তা না হলে পরিণতি খারাপ হবে।

জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ ফোরামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি মনজুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালসহ আরো অনেক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

;

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্পেন ও ওমানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্পেন ও ওমানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্পেন ও ওমানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন স্পেন ও ওমানের রাষ্ট্রদূত। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গিয়ে তারা এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকাল ১০টায় গণভবনে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে প্রথমে স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল মারিয়া সিস্টিয়াগা ওচোয়া ডি শিঞ্চেত্রু সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ওমানের রাষ্ট্রদূত আব্দুল গাফফার বিন আব্দুল করিম আল-বুলুশির সৌজন্যে সাক্ষাৎ

তারপর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ওমানের রাষ্ট্রদূত আব্দুল গাফফার বিন আব্দুল করিম আল-বুলুশির সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন।

;