বান্দরবানে বেনজীরের সম্পত্তি জিম্মায় নিলো জেলা প্রশাসন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
বেনজীরের সম্পত্তি জিম্মায় নিলো জেলা প্রশাসন

বেনজীরের সম্পত্তি জিম্মায় নিলো জেলা প্রশাসন

  • Font increase
  • Font Decrease

পার্বত্য জেলা বান্দরবানে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের প্রায় ৩০ কোটি টাকার সম্পত্তি জিম্মায় নিলো জেলা প্রশাসন ।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে সুয়ালক ইউনিয়নের মাঝেরপাড়া এলাকায় জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিনের নেতৃত্বে প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি টিম সম্পত্তি জিম্মায় নেওয়ার পর সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিয়ে আসেন। সেই সঙ্গে বাগানবাড়িতে তালা লাগিয়ে দেন।

জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, আদালতের নির্দেশনার পর বেনজীর আহমেদের সম্পত্তিগুলো তত্ত্বাবধানে নেওয়া হয়েছে। এসব সম্পত্তি থেকে যা আয় হবে তা সরকারের কোষাগারে জমা হবে।

স্থায়ী বাসিন্দা ছাড়া পার্বত্য এলাকায় অন্য কারও জমি কেনার বিধান না থাকায় শুধুমাত্র নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে নামমাত্র মূল্যে এসব জমি ক্রয় করেছেন বেনজীর আহমেদ। রেজিস্ট্রি না করায় জেলা প্রশাসনের কাছে সেসব জায়গার কোনো দলিল নেই।

স্থানীয়দের অভিযোগ, নামমাত্র মূল্যে ও ভয়ভীতি দেখিয়ে বেনজীর দখলে নিয়েছেন এসব জায়গা। সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের মাঝের পাড়া এলাকায় স্ত্রী জীশান মির্জা, মেয়ে ফারহিন রিশতা ও নিজ নামে বেনজীর কিনেছেন ২৫ একর জমি। সে জমির ওপর গড়ে তুলেছেন মৎস্য ঘের, গরুর খামারসহ আলিশান বাগান বাড়ি। যাতায়াতের জন্য করা হয়েছে রাস্তা। আশপাশে কোনো জনবসতি না থাকলেও বেনজীরের জায়গায় দেখা যায় বিদ্যুতের সংযোগ। আর অবকাশ যাপনের জন্য করা হয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত দোতলা বাড়ি। শুধু তাই নয়, জেলার লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ডলুছড়ি মৌজায় বেনজীর কিনেছেন ২৫ একরের ৪টি লিজ করা পাহাড়ি প্লট।

উল্লেখ্য, সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি দুর্নীতি দমন কমিশন খুঁজে বের করার পর বান্দরবানেও বিশাল সম্পত্তির খোঁজ মেলে। বান্দরবানের সুয়ালকে ৫০ এক ও লামায় প্রায় ১০০ একর সম্পত্তির রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর দুর্নীতি দমন কমিশন সুয়ালকে ২৫ একর সম্পত্তির নথি খুঁজে পায়। এসব সম্পত্তি তত্ত্বাবধানে নিয়েছে বান্দরবানের জেলা প্রশাসন।

যুবককে টেনে হিঁচড়ে ১০০ মিটার নিয়ে গেল ট্রাক, প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,লক্ষ্মীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপরে বেপরোয়া গতির একটি ট্রাক এক যুবককে অন্তত ১০০ মিটার রাস্তা টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেছে। পরে জনতার ধাওয়ার মুখে ট্রাক রেখে পালিয়ে গেছে চালক। তবে ঘটনার শিকার যুবক আবুল কাশেম প্রাণে বাঁচলেও তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।

এদিকে ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা সড়কে গাছের গুড়ি ফেলে, রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে ঘণ্টাব্যাপী বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

শনিবার (৬ জুলাই) রাত ৯টার দিকে লক্ষ্মীপুর-ভোলা মজু চৌধুরীর হাট সড়কের হাজির হাট এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গেলো ১ সপ্তাহে লক্ষ্মীপুর-ভোলা মজু চৌধুরীর হাট মহা-সড়কে বেপরোয়া গতির ড্রাম ট্রাকসহ পন্যবাহী ট্রাক চলাচল করে ৫টি দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে। সবশেষ শনিবার রাতে ওই সড়কের হাজির হাট এলাকায় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল ওই যুবক। হঠাৎ একটি ট্রাক তার গায়ে গেঁসে যাওয়ার সময় গাড়ির চাকায় তার পরনের লুঙ্গী আটকে যায়। এ সময় তাকে অন্তত ১০০ মিটার রাস্তা টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেছে ট্রাকটি। পরে স্থানীয়রা ট্রাকটিকে ধাওয়া দিলে চালক পালিয়ে যায়। এসময় রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে ঢাকায় প্রেরণ করে।

এদিকে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। মুহুর্তেই আন্দোলনে নামেন এলাকাবাসী। তাদের দাবি শুক্রবার মা হোসনেয়ারা বেগম ও ছেলে (শিশু)আশিককে চাপা দেয় একটি ট্রাক। ঘটনাস্থলেই মা মারা গেলেও শিশুটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এর আগে অপর একটি ট্রাক মোটরসাইকেলকে চাপা দিলে দুই যুবক পঙ্গু হয়ে এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বেপরোয়া গতি ও হেলপাররা গাড়ি চালানোয় প্রতিনিয়ত একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। এ প্রতিকারে বিক্ষুব্দ এলাকাবাসী আন্দোলন করেন বলে জানান। পরে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।

এসময় থানার ওসি সাইফুদ্দিন আনোয়ার ট্রাক চালকদের সঙ্গে বসে বিষয়টি সমাধানের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে অবরোধ তুলে নেন বিক্ষুব্ধরা।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার বলেন, স্থানীয়দের ৪টি দাবি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলা হবে। তাদের দাবি পূরণের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেয় তারা।

;

প্রসূতিকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে ভাঙা সেতুতে সন্তান প্রসব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ভাঙা সেতুতে সন্তান প্রসব/ছবি: সংগৃহীত

ভাঙা সেতুতে সন্তান প্রসব/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলায় হাসপাতালে যাওয়ার পথে ভাঙা একটি সেতুর উপর এক প্রসূতি সন্তান প্রসব করেছেন। শনিবার (৬ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের বোয়ালমারী বেড়িবাঁধের রৌমারী-খাটিয়ামারী সড়কের সবুজপাড়া স্লুইসগেট সংলগ্ন বাঁশ ও কাঠের তৈরি একটি ভাঙা সেতুর উপর সন্তান জন্ম দেন ওই নারী।

প্রসূতি মায়ের নাম বিলকিস বেগম। তিনি যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর গ্রামের সাইজউদ্দিনের স্ত্রী। তবে তিনি রৌমারী সদর ইউনিয়নের সুতিরপাড় গ্রামে তার বাবার বাড়ি থেকে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন।

বিলকিসের ভাই সাফি উদ্দিন ও ভাবি আমিনা বেগম বলেন, সকালে প্রসব বেদনা উঠলে বিলকিসকে নিয়ে ব্যাটরিচালিত ভ্যানযোগে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হই। কিন্তু ভাঙা সেতুর কাছে গেলে সেখানে ভ্যান পারাপারের উপায় ছিল না। হেঁটে পার হওয়াই ঝুঁকি। বাধ্য হয়ে বেদনায় কাতর বিলকিসকে নিয়ে হেঁটে সেতু পার হতে থাকি। কিন্তু সেতুর মাঝামাঝি স্থানে পৌঁছালে প্রসব বেদনায় আরও অসুস্থ হয়ে শুয়ে পড়ে। সেতুর ওপরেই মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়। পরে সন্তান ও মাকে নিয়ে বাড়ি ফিরি। তারা বর্তমানে ভালো আছে।

স্থানীয়রা জানান, বোয়ালমারী বেড়িবাঁধের রৌমারী-খাটিয়ামারী সড়কের সবুজপাড়া স্লুইসগেট সংলগ্ন অংশটি ২০১৪ সালের বন্যায় ভেঙে যায়। উপজেলা হতে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরত্বের এই স্থানটি ভেঙে যাওয়ায় তখন থেকে ১৪ গ্রামের মানুষ নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ থেকে বঞ্চিত। স্থানীয়দের প্রচেষ্টায় নির্মাণ বাঁশ ও কাঠ দিয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে সেতুর বিভিন্ন স্থানের কাঠ ভেঙে গেলেও অযত্ন আর কর্তৃপক্ষের অবহেলায় সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় অসুস্থ মানুষ ও শিশুদের জন্য চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি মেরামত ও স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণের দাবি জানালেও তা আমলে নেননি কেউ।

;

কুষ্টিয়ায় প্রধান শিক্ষককে মারধর করার অভিযোগ সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে কিল-ঘুষি মেরে আহত করার অভিযোগ উঠেছে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে।

শনিবার (৬ জুলাই) বিকেলে খোকসা উপজেলার ওসমানপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

আহত প্রধান শিক্ষকের নাম মতিয়ার রহমান। তিনি দেবীনগর গ্রামের মৃত আব্দুল মোতালেবের ছেলে। তিনি বর্তমানে খোকসা উপজেলা হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডের ১৩ নং বেডে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

মতিয়ার বলেন, স্কুলের ষান্মাসিক পরীক্ষা শেষে মোটরসাইকেল নিয়ে বের হচ্ছিলাম। এ সময় সহকারী শিক্ষক আনোয়ার হোসেন লিটন বলেন, বেতন না দিয়ে যেতে পারবেন না। সে সময় তিনি কিল-ঘুষি মেরে আহত করে।

প্রধান শিক্ষক মতিয়ার আরো বলেন, নাশকতার মামলায় শিক্ষক আনোয়ার হোসেন লিটন গত নভেম্বরের ৭ তারিখ থেকে আড়াই মাস কারাগারে ছিলেন। স্কুল পরিচালনা কমিটি তার চাকরি পুনর্বহাল করলেও ওই আড়াই মাসের বেতন আটকে রাখতে বলেছেন। বলা হয়েছে মামলায় নির্দোষ প্রমাণ হলেই তিনি ওই বেতন পাবেন।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষক আনোয়ার হোসেন লিটন হামলার ঘটনার কথা অস্বীকার করেন।

কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ কান্তি নাথ বলেন, বেতন নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা শুনেছি। পুলিশ তদন্ত করছে, আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

;

গৃহবধুর গোসলের ভিডিও ধারণের অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবলকে গণধোলাই



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধায় মোবাইলে গৃহবধূর গোসলের ভিডিও ধারণের অভিযোগে মো. শাহ আলম (পুলিশ আইডি নম্বর-বিপি ৮৩০২০৮২৫৭১) নামের এক পুলিশ কনস্টেবলকে গণধোলাই দিয়েছে স্থানীয় জনতা। ছাদ খোলা একটি বাথরুমে ওপর দিয়ে গৃহবধূর গোসলের ভিডিও ধারণ করছিলেন এই পুলিশ সদস্য।

শনিবার (৬ জুলাই) বিকেলে গাইবান্ধা পৌর শহরের দক্ষিণ ধানগড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ওই পুলিশ সদস্য গাইবান্ধা পুলিশ লাইনসে কর্মরত আছেন। প্রাথমিকভাবে তার বাড়ি লালমনিরহিট জেলার বানভাসা গ্রামে বলে জানা গেছে।

স্থানীয়রা জানান, শনিবার বিকেলের দিকে দক্ষিণ ধানগড়া এলাকায় ছাদ খোলা একটি বাথরুমে গোসল করছিলেন এক গৃহবধূ। এ সময় ছাদের উপর দিয়ে মোবাইলে ভিডিও করছিলেন ওই ব্যক্তি। এ সময় স্থানীয় এক লোক বিষয়টি দেখতে পেয়ে চিৎকার করলে এলাকার লোকজন তাকে আটক করে। তিনি পালানোর চেষ্টা করলে স্থানীয়রা তাকে গণধোলাই দেয়। এর এক পর্যায়ে ওই লোক নিজে পুলিশ দাবি করে পরিচয় দেয় এবং থানায় ফোন করলে সদর থানা পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

এদিকে এই ঘটনার পর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একাধিক আইডি থেকে পোস্ট হয়। ফেসবুকে ওইসব পোস্টে দেখা হয়, গণধোলাইয়ের পর খালি শরীরে মাটিতে বসে আছেন অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য শাহ আলম। তার চারপাশের ক্ষিপ্ত জনতা তাকে ঘিরে ধরে রয়েছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে গাইবান্ধা সদর থানার এক এসআই বলেন, সিভিল পোশাকে ওই পুলিশ সদস্য এই ঘটনা ঘটায়। এ সময় স্থানীয়রা হাতে-নাতে আটক করে তাকে গণধোলাই দেয়। পরে সে নিজেকে পুলিশ বলে পরিচয় দিলে স্থানীয়রা আরো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। পরে ওই পুলিশ সদস্য নিজেই অসুস্থ্য জানিয়ে থানায় ফোন দিলে সদর থানা পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) সেরাজুল ইসলাম মোবাইল ফোনে বার্তা২৪ বলেন, 'পুলিশ পরিচয়ে নিজেকে অসুস্থ্য জানিয়ে ফোন করলে আমরা তাকে ওই এলাকা থানায় নিয়ে আসি। তিনি পুলিশ কনস্টেবল নিশ্চিত হওয়া গেছে। ওই ঘটনায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে গাইবান্ধার সহকারী পুলিশ সুপার (বি সার্কেল) আব্দুল্লাহ আল মামুন মোবাইল ফোনে বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করা হবে। তদন্তে সত্যতা পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;