কড়াইল বস্তিতে আগুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত, রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে

ছবি: সংগৃহীত, রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছ। আগুন নির্বাপণে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল কর্মকর্তা শাজাহান সিকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

শাজাহান সিকদার বলেন, রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। অগ্নিনির্বাপণে ফায়ার সার্ভিসের ৬ ইউনিট ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। 

মালিকের গাড়িচাপায় দারোয়ানের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
গাড়িচাপায় দারোয়ানের মৃত্যু

গাড়িচাপায় দারোয়ানের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজারে অবস্থিত বাসার মালিকের গাড়ির চাপায় ফজলুল হক নামের এক দারোয়ানের মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকালের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শেরে বাংলা নগর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার খান।

আনোয়ার খান বলেন, সকালে পূর্ব রাজাবাজারের একটি বাসা (১৯/এ, ১৯/১) থেকে মালিক গাড়ি বের করছিলেন। এসময় দারোয়ান ফজলুল হক গ্যারেজের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। হঠাৎ করে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গ্যারেজের দরজায় ধাক্কা দেয়। এ সময় গাড়িটি গ্যারেজের দরজার দাঁড়িয়ে থাকা ফজলুল হকের ওপরে উঠে যায়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

তিনি বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে আছি, বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। মরদেহের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বির্তক নয়, অভিযোগের তদন্ত চান ইউনূস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বির্তক নয় বরং তার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগের তদন্ত চান বলে জানিয়েছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ঢাকার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিতর্কে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে এক প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, আমি এটা শুনলাম এবং তালিকা করলাম যে কী কী বলেছেন তিনি। তালিকাতে সবকটাই হলো আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ। আমি টাকা পাচার করেছি, বিদেশে বহু প্রতিষ্ঠান করেছি, ট্যাক্স ফাঁকি দেই ইত্যাদি। এগুলো হলো তদন্তের বিষয়, বিতর্কে বিষয় নয়। এটা আইন-আদালতের বিষয়, বিচার বিভাগের বিষয়। এখানে বিতর্কের কী আছে বা ডায়ালগের কী আছে—আমি তো কিছু পেলাম না! কাজেই আমার মনে হয়, এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।

তিনি বলেন, আর যেসব বিষয় তিনি (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) উত্থাপন করেছেন অভিযোগ হিসেবে, সেগুলোর জবাব আমরা বহুবার দিয়েছি, একবার না। আপনাদের হয়তো স্মরণ আছে, ২০১২ সালে আমরা এগুলো বলতে বলতে এত বিরক্ত হয়ে যাচ্ছিলাম, শেষে গ্রামীণ ব্যাংকের ২৯টি প্রশ্ন ও তার জবাব বলে একটা তালিকা করে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলাম। ওটা পড়লে ওগুলোর জবাব ওখানেই পেয়ে যাবেন। এটা নতুন করে আর জবাব খুঁজতে হবে না।

তিনি আরও বলেন, আমার ট্যাক্সের ব্যাপারে কোনোদিন সরকারের পক্ষ থেকে, এনবিআরের (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড) পক্ষ থেকে কোনো মামলা করাই হয়নি। কাজেই ট্যাক্স ফাঁকির বিষয়টি আসলো কোথা থেকে এটা বুঝতে পারছি না। কাজেই এগুলো হলো তদন্তের বিষয়। আবারও আলোচনা করতে চান, করুক।

শান্তিতে নোবেলজয়ী এই অর্থনীতিবিদ বলেন, আমার একটা জিনিস ভালো লেগেছে তার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) কথায়, তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ এনেছেন। যেসব অভিযোগ এনেছেন, এগুলো গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে। ইতোমধ্যে আইন-আদালতে ঘোরাঘুরি করে একটা জিনিস শিখেছি যে, প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যখন অভিযোগ করা হয়, তখন চেয়ারম্যান এবং বোর্ড সদস্য সবাইকে অভিযোগ করা হয়। গ্রামীণ ব্যাংকের যারা চেয়ারম্যান ছিলেন, যারা বোর্ড সদস্য ছিলেন, তারাও অভিযুক্ত হবেন। কাজেই তাদেরকে নিয়ে আসতে হবে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন প্রথমে ইকবাল মাহমুদ সাহেব, প্রফেসর ইকবাল মাহমুদ অত্যন্ত সম্মানী ব্যক্তি। তার পরে প্রফেসর কায়সার হোসেন, প্রফেসর রেহমান সোবহান, ড. আকবর আলি খান, তবারক হোসেন; তারা সবাই অভিযুক্ত হবেন। কাজেই আমার খুব ভালো লাগবে তাদের সঙ্গে আসা। আমি তখন ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, দুই নম্বরে আমি, তারা সব এক নম্বরে এবং খাঁচা যদি ততদিন টিকে থাকে আমরা সবাই মিলে খাঁচার ভেতরে থাকবো। এটা আমার কাছে খুব ভালো লাগবে।

;

এক্সপ্রেসওয়ের কাজে অনিয়ম

জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করবে সংসদীয় কমিটি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
সংসদ সদস্য এম এ লতিফ

সংসদ সদস্য এম এ লতিফ

  • Font increase
  • Font Decrease

চালুর আগেই চট্টগ্রাম নগরীর প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজে বেশকিছু অনিয়ম খুঁজে পেয়েছেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। এক্সপ্রেসওয়েতে তৈরি হওয়া ফাটল পর্যবেক্ষণ করে এই বিষয়ে আরও তদন্তের জন্য বিশেষজ্ঞ দল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিটি। পাশাপাশি এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে যারা অনিয়ম এবং গাফিলতি করেছেন তাদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করার কথাও জানিয়েছেন তারা।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে তিন দিনের সফরে বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) চট্টগ্রামে এসেছেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। প্রথমদিনের পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তারা।

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। অভিযোগ তদন্ত এবং নির্মাণকাজের গুণগত মান যাচাইয়ে একটি উপকমিটিও গঠন করেছে স্থায়ী কমিটি। গত ১০ জুন চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম এ লতিফকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন বগুড়া-৫ আসনের সংসদ সদস্য মো. মজিবুর রহমান এবং সংরক্ষিত আসনের সদস্য পারভীন জামান। এই উপকমিটির সদস্যরাই চট্টগ্রামে সফরে এসেছেন। তাদের সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।

সংসদীয় দলের সদস্যরা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে লালখানবাজার থেকে পতেঙ্গা প্রান্ত পর্যন্ত যান। এই সময় তারা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের লালখান বাজার অংশে অন্তত চারটি পিলারে দেখা যাওয়া ফাটল পর্যবেক্ষণ করেন। প্রকল্পের নির্মাণকাজ চলাকালে গত মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের চারটি পিলারে এই ফাটল ধরে।

পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমের সামনে বক্তব্য দেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। কমিটির আহ্বায়ক এম এ লতিফ বলেন, আমরা এক্সপ্রেসওয়ের ত্রুটিগুলো পর্যবেক্ষণ করেছি এবং পুরোটা পথ ঘুরে দেখেছি। যেহেতেু এটাতে কোনো লুপ নেই, এটা ওভারপাসের মতো কাজ করছে। এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয় করল সরকার। শহরের যানজট নিরসনের জন্যই মূলত প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্প চট্টগ্রামবাসীকে দিয়েছেন। কিন্তু এটা যে উদ্দেশে বানানো হয়েছে সেই উদ্দেশ্যে পুরোপুরিভাবে পূরণ করছে না। এই বিপুল টাকা ব্যয়ের পরও কেন শহরের মানুষ বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে এই এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে পারবে না। তাহলে এত টাকার ফান্ড, ব্যাংকের সুদ কারা দেবে?

এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করা হবে জানিয়ে এম এ লতিফ আরও বলেন, যারা ভুল ত্রুটি করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমাদের প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হবে। আমরা ফাটলগুলো সচক্ষে দেখেছি। এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করব। তাদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।

পরিদর্শনের সময় বেশ কিছু অনিয়ম চোখে পড়েছে বলে জানান এম এ লতিফ। তিনি বলেন, এক্সপ্রেসওয়ের ফিনিশিং কাজের মধ্যে যেসব ত্রুটি দেখেছি সেগুলো আমরা পরামর্শদাতা সংস্থাকে বলেছি। আর রেলিংয়ের সংযোগস্থলে যেসব নাটবল্টু লাগানো হয়েছে সেগুলোতে কিছুটা ত্রুটি চোখে পড়েছে। দেখা যাচ্ছে গাড়ি চলাচলের সময় বড় ঝাঁকুনি দেয়। অন্যান্য এক্সপ্রেসওয়েতে আমি সেটি দেখিনি। এক্ষেত্রে নকশাগত কোনো ত্রুটি কিংবা কোনো গাফিলতি আছে কিনা প্রতিটি বিষয় আমরা দেখব। আমাদের হাতে তিনমাস সময় আছে। প্রয়োজনে আরও সময় বাড়ানো হবে।

নগরীর লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত ১৫ দশমিক ২ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছরের ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি চট্টগ্রাম নগরের ‘মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী-সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে’এর উদ্বোধন করেছিলেন। যদিও উদ্বোধনের সাড়ে আট মাস পার হলেও এখনো গাড়ি চলাচল শুরু হয়নি।

নগরের লালখান বাজার থেকে শুরু হয়ে পতেঙ্গায় গিয়ে শেষ হওয়া এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ও চীনের র‍্যাঙ্কিন। এই এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশে ১৫টি র‍্যাম্প (গাড়ি ওঠা-নামার পথ) রয়েছে। মূল অবকাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ হলেও এখনো র‍্যাম্পের কাজ সম্পন্ন হয়নি। ফলে গাড়ি চলাচল শুরু হয়নি। কিন্তু চলাচল শুরুর আগেই এই প্রকল্পের কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল।

;

রাজবাড়ীতে হেরোইনসহ নারী গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
মাদক চোরাকারবারি বিথি বেগম

মাদক চোরাকারবারি বিথি বেগম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ীতে হেরোইনসহ বিথি বেগম (৪৪) নামের এক মাদক চোরাকারবারিকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তার কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজবাড়ী জেলা গোয়েন্দার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান খান।

গ্রেফতার বিথি বেগম গোয়ালন্দঘাট থানার নুর নবীর মেয়ে।

ওসি মনিরুজ্জামান খান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এসআই মো. হাসানুর রহমানের নেতৃত্বে আজ সকালে একটি টিম রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দঘাট থানাধীন উত্তর দৌলতদিয়া সাকিনস্থ (পোড়াভিটা) আরিফ কাজীর বাড়ির সামনে হেরোইন বিক্রয়কালে মাদক চোরাকারবারি বিথি বেগমকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। উদ্ধারকৃত হেরোইনের ওজন চার দশমিক পাঁচ গ্রাম। যার বাজার মূল্য প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার টাকা।

গ্রেফতার বিথি বেগমের বিরুদ্ধে পূর্বে আরও ২টি মামলা রয়েছে বলেও জানান ওসি। এ ঘটনায় রাজবাড়ী গোয়ালন্দঘাট থানায় মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;