রংপুর মেডিকেল কলেজের ডরমেটরি থেকে চিকিৎসকের মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,রংপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শেখ রাসেল পোস্ট গ্রাজুয়েশন ডরমেটরি থেকে আক্তারুজ্জামান (৫০) নামে একজন চিকিৎসকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ডরমেটরিরর ৫ম তলার ৬ নম্বর কক্ষ থেকে দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

চিকিৎসক আক্তারুজ্জামানের গ্রামের বাড়ি নীলফামারী।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (কোতয়ালী জোন) আরিফুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও অন্যান্য শিক্ষার্থী সূত্রে জানা যায়, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শেখ রাসেল ডরমেটরি ভবনের ৫ম তলার ৬ নম্বর কক্ষ থেকে পঁচা গন্ধ বের হয় এবং দরজার নিচ দিয়ে রক্ত বের হতে দেখা যায়। পরে পুলিশ খবর পেয়ে দরজার তালা ভেঙে চিকিৎসক আক্তারুজ্জামানের উলঙ্গ মরদেহ উদ্ধার করে।

আক্তারুজ্জামান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (পিজি) নিউরোসার্জারি বিভাগে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি রংপুর মেডিকেলে পোস্ট গ্রাজুয়েটের একজন শিক্ষার্থী এবং তিনদিন আগে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য আসেন।

বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যায়, আক্তারুজ্জামান এর আগেও ৮ বার পোস্ট গ্রাজুয়েশন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন। কোনোভাবেই উত্তীর্ণ হতে পারছিলেন না। তাছাড়া তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন বলে জানা গেছে। ডা. আক্তারুজ্জামান রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকেই এমবিবিএস পাস করেন।

মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীরা টাকা ফেরত পাবেন: প্রতিমন্ত্রী 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শফিকুর রহমান চৌধুরী, ছবি: বার্তা২৪.কম

শফিকুর রহমান চৌধুরী, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীরা টাকা ফেরত পাবেন, ১৫ দিনের মধ্যে টাকা না দিলে বায়রাসহ সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) তিনি এ কথা বলেন। 

তিনি বলেন, স্মার্ট পরিকল্পনায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে  আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।

মালয়েশিয়া ইস্যু নিয়ে আমরা সবাই উদ্বিগ্ন। মানুষ জানতে চায় কী হয়েছে? মালয়েশিয়ার সঙ্গে আমাদের অনেক দিন আগে থেকে কাজ চলে। মাঝখানে বন্ধ হয়েছিল। আবারও শুরু হয়েছে।

এবার আমাদের ৫ লক্ষ ২২ হাজার অনুমোদন ছিল। এর মধ্যে যেতে পেরেছে ৪ লক্ষ ৭৬ হাজার। ডেটলাইন যা ছিল তা আমরা অবহিত করেছিলাম। মে মাসের দুই তারিখ ১০টি পেপারে এবং বিভিন্ন অনলাইনে আমরা বিজ্ঞাপন দিয়েছি। ১৫ তারিখ আমরা সবার সঙ্গে মিটিং করেছিলাম। সব মিলে ২২ ফ্লাইটসহ ৪৪টি চার্টার ফ্লাইট গেছে। বিভিন্ন এয়ারলাইনস গেছে। তবে আমাদের হিসেব মতে ১৭৭৭৭ জন যেতে পারে নি। 

কারণ অনেকে জায়গা জমি বিক্রি করে, ঋণ নিয়ে, কষ্টার্জিত টাকা দিয়েছে বিদেশ যাওয়ার জন্য। কিন্তু যেতে পারে নাই।

তদন্ত কমিটি তথ্য মতে, ১০০ টি এজেন্ট কারো ১০,৫০,৫০০ জন করে যেতে পারেনি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যারা যেতে পারেনি সবার টাকা আমরা ফেরত দিব। বায়রার সঙ্গে মিটিং হয়েছে। কোনো মাধ্যমে টাকা দিয়েছে তার প্রমাণ দিলেই সম্পূর্ণ টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

গরীবের টাকা রিটার্ন দেওয়া আমাদের প্রথম কাজ। এবং এই মাসের শেষে মালয়েশিয়াতে আমরা আবারও যোগাযোগ করছি৷  যাওয়ার পারমিট পেলে যারা যেতে পারেনি, তাদের অগ্রাধিকার আগে দেওয়া হবে।

;

রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও মিয়ানমারের আবাসিক রাষ্ট্রদূত কাও সো মো

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও মিয়ানমারের আবাসিক রাষ্ট্রদূত কাও সো মো

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া জোরপূর্বক বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে নিরাপদে ও সম্মানজনকভাবে তাদের নিজ মাতৃভূমি মিয়ানমার ফিরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বঙ্গভবনে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত মিয়ানমারের আবাসিক রাষ্ট্রদূত কাও সো মো রাষ্ট্রপতির কাছে তার পরিচয়পত্র পেশকালে তার মাধ্যমে মিয়ানমার সরকারকে তিনি এ আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, বিদ্যমান রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সমস্যা। আশা করি, জোরপূর্বক বাস্তচ্যুত এসব জনগণ যাতে নিরাপদে ও সম্মানজনকভাবে তাদের নিজ মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে পারে মিয়ানমার সেই পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন পরে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেয় বাংলাদেশ।

নতুন রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, নিকটতম প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সবসময় মিয়ানমারের সঙ্গে ভালো দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রাখাকে অগ্রাধিকার দেয়।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, তার দায়িত্ব পালনকালে দেশটির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে। উভয় দেশেরই অন্বেষণের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক রয়েছে এবং উভয় দেশেরই এই সুযোগগুলো কাজে লাগাতে হবে।

বাংলাদেশ আগামী সেপ্টেম্বরে বিমসটেকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, বিমসটেক-কে শক্তিশালী করতে মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ আসিয়ানের ডায়লগ পার্টনার হতে চায়। এই ব্যাপারে তিনি মিয়ানমারের সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেন। রাষ্ট্রদূত ঢাকায় তার দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সহযোগিতা কামনা করেন।

তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে বাস্তচ্যুতদের কারণে সৃষ্ট সমস্যা সমাধানে তার দেশ কাজ করছে।

মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত বলেন, এই ব্যাপারে বাংলাদেশের উদ্বেগের কথা তিনি তার সরকারকে জানাবেন এবং সমস্যার সমাধানে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।

সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আদিল চৌধুরী এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এরআগে, রাষ্ট্রদূত বঙ্গভবনে পৌঁছলে রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) একটি অশ্বারোহী দল অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে রাষ্ট্রদূতকে ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করে।

;

জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে ঈশ্বরগঞ্জের ২০০ পরিবার



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে ঈশ্বরগঞ্জের ২০০ পরিবার

জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে ঈশ্বরগঞ্জের ২০০ পরিবার

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারী বর্ষণ হলেও অল্প সময়ের মধ্যে স্থানীয় বিভিন্ন এলাকায় পানি সরে যায়। উল্টো চিত্র ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারবাড়ি ইউনিয়নের উত্তরবনগাঁও দাসপাড়া গ্রামে। এখানে বর্ষা মৌসুম শুরু হলে জলবদ্ধতায় ৩০ বছর ধরে প্রায় ২শ পরিবার বন্দী অবস্থায় বসবাস করে।

স্থানীয়রা জানান, দুইটি ইটভাটার কারণে পানি চলাচলের কালভার্ট বন্ধ করে দেওয়ায় পানি নিস্কাশন হতে পারে না। ফলে বর্ষার মধ্যে ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের। বাসা-বাড়ি থেকে বাজারে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, চিকিৎসা কেন্দ্রে যেতে হলে পানি মাড়িয়ে যেতে হয়। এ কারণে বাসিন্দাদের অনেকের পায়ে ঘা হয়ে গেছে। জনপ্রতিনিধিসহ কারও সহানুভূতি না পেয়ে বাধ্য হয়ে এভাবেই বসবাস করছেন গ্রামবাসী।

খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয় ছুটির পর শিশুরা হাঁটু সমান পানি মাড়িয়ে বাড়িতে প্রবেশ করছে। অনেকে হাটবাজার করে বাড়িতে ফিরছেন জুতো হাতে নিয়ে। বাজার থেকে গ্রামে প্রবেশের রাস্তাটি হাঁটু সমান পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে।

দাসপাড়ার অনিল চন্দ্র সূত্র ধর (৫৫) বলেন, বৃষ্টির মৌসুম এলেই আমাদের এই দুরবস্থা শুরু হয়। গত ২০-২৫ বছর ধরে আমরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছি। কিন্তু কেউ আমাদের খবর নেয় না।

আল-আমীন নামে এক বাসিন্দা বলেন, যে কালভার্ট দিয়ে দাসপাড়া গ্রামের পানি নিস্কাশন হতো সেটি গ্রামের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত দুই ইটভাটার কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। কালভার্টটি পরিষ্কার করা হলে পানি নেমে যেত। কিন্তু কেউ উদ্যোগ নিচ্ছেন না। ফলে ২০০ পরিবারের পাঁচ শতাধিক মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। আর এ দুর্ভোগ কেমন হতে পারে তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. হাবিবুর রহমান বলেন, প্রতি বর্ষা মৌসুমে উত্তর বনগাঁও দাসপাড়া গ্রামে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। গ্রামবাসী তাকে জানালে তিনি ইটভাটার কালভার্ট খুলে দিয়ে পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা করে দেন। এবার তাকে এ বিষয়ে কেউ কিছু জানায়নি। তারপরও তিনি খোঁজ নিয়ে দেখবেন বলে জানান।

আঠারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জুবের আলম রূপক বলেন, গ্রামের পাশে অবস্থিত দুটি ইটভাটার কারণে পানি নিষ্কাশনের পথ (কালভার্ট) বন্ধ হয়ে আছে। এ অবস্থায় পানিতে নিমজ্জিত রাস্তা উঁচু করে তৈরি করা হলেও কোনো ফল পাওয়া যাবে না। ইটভাটার মালিকরা এ ব্যাপারে কোনো কর্ণপাত করেন না।

;

সচেতনতার জন্য ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছি: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী



md.nazrul
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম/ছবি: সংগৃহীত

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেঙ্গু ইস্যুতে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, বিশেষজ্ঞরা আমাদেরকে যেসব পরিসংখ্যান দিয়েছেন, সে অনুযায়ী আমরা সতর্ক আছি এবং সেটা অনুযায়ী আমাদের সবাই সচেতন আছে। সচেতনভাবে কাজ করছি বলে হয়ত এখন পর্যন্ত এটাকে আমাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সারাদেশে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সিটি কর্পোরেশন ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট অংশীজনের কার্যক্রম পর্যালোচনার লক্ষ্যে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ বিষয়ক জাতীয় কমিটির চলতি বছরের দ্বিতীয় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, আশা করি আমাদের ঢাকা-চট্টগ্রামসহ সব সিটি কর্পোরেশন, উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদসহ সবাই যার যার অবস্থান থেকে যা করণীয় তা করবেন।

ঢাকায় এখন বৃষ্টি হচ্ছে, এই বৃষ্টিতে কীভাবে মশক নিধন অভিযান হবে- জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমাদের অভিযান চলমান আছে। অভিযানের জন্য সব প্রস্তুতি আছে। আমাদের মশক নিধন কর্মীরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে এবং তারা আরো বেশি নিবিড়ভাবে করার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া আমাদের ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা আছে। এখানে আলোচনা হয়েছে, ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমার মনে হয় আমাদের সব প্রস্তুতি ঠিক আছে।

মো. তাজুল ইসলাম বলেন, আমাদের সংশ্লিষ্ট যেসব সংস্থাগুলো আছে, সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার প্রক্রিয়া বেশ কয়েক বছর আগে থেকে শুরু করেছিলাম। সেটা আমাদের চলমান আছে। আজকের সভায় তাদের স্ব-স্ব অবস্থান থেকে মতামত দিয়েছেন, নিবিড়ভাবে কাজ করার জন্য।

তিনি বলেন, আমাদের গতবারে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি হলেও সিটি কর্পোরেশনের বিশেষ করে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনে তা ছিল তুলনামূলক কম। আমি ব্যক্তিগতভাবে সন্তুষ্ট হয়েছি, আমাদের ঢাকা শহরের মানুষদেরকে আমরা আগের তুলনায় বেশি সচেতন করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের যারা মানুষ রয়েছেন, আমাদের যারা অ্যাক্টিভিস্ট আছেন, তারাও আগের থেকে অনেক বেশি সচেতন।

তিনি আরও বলেন, সবার সচেতনতার মাধ্যমে এটাকে আমরা মোকাবিলা করতে পারি। এর বিকল্প কিছুই নেই, পৃথিবীর কোথাও নেই। যেসব দেশ সফলতা অর্জন করেছে, তারা কিন্তু সব মানুষকে অংশগ্রহণ করাতে সক্ষম হয়েছে।

;