যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে এই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানা যায়।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
জানা যায় স্থানীয় সময় সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে এস জয়শঙ্করের বৈঠকটি হয়।
এক্স হ্যান্ডেলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকের ফাঁকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেন। তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এর পর থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে নানা বিষয়ে টানাপোড়েন চলছে। গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর এই প্রথম ভারতীয় উচ্চ পর্যায়ের সঙ্গে বৈঠক এটি।
উল্লেখ্য, শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছিলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের টানাপোড়েন কাটিয়ে উঠতে আলোচনা হবে।
তখন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছিলেন, ভারতের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে, তা অস্বীকার করা যাবে না। সে টানাপোড়েন কাটিয়ে ওঠার জন্য আলোচনা হবে। এ বিষয়ে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবো।
কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলহাজারায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে সন্ত্রাসী হামলায় সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছরোয়ার নির্জন নিহত হয়েছেন।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে ডুলহাজারা ইউনিয়নের মাইজপাড়া এলাকায় গুলিতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে কক্সবাজার হাসপাতালে নেয়ার পথে রামু এলাকায় পৌঁছালে তিনি মারা যান। নিহত তানজিম ছরোয়ার নির্জন (বিএ-১১৪৫৩) সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ছিলেন।
চকরিয়া থানার ওসি মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, সোমবার রাতে সেনাবাহিনীর একটি দল ডুলাহাজারার মাইজপাড়া গ্রামে অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে যায়। রাত সাড়ে ৩টায় সশস্ত্র ডাকাত দেখে দ্রুত আটক করতে গেলে লেফটেন্যান্ট তানজিমের সঙ্গে ডাকাতের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে ডাকাতরা গুলি ছুড়লে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম। পরে তাকে কক্সবাজার নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
ওসি মনজুর কাদের ভূঁইয়া আরও বলেন, সেনাবাহিনীর এ অভিযানে ডাকাত দলের সদস্য জিয়াবুল ও বেলালসহ তিনজনকে আটক করা হয়।
নিহত সেনা কর্মকর্তার মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গ থেকে রামু সেনানিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার ঝলঝলি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক মাহবুব-উল আলমের বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যসহ অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে বিদ্যালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। অভিভাবক সহ এলাকাবাসীদের দাবি, নানা অনিয়ম সামনে আসার পর অদৃশ্য শক্তি বলে এখনো বহাল তবিয়তেই আছেন তিনি।
প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক ও অভিভাবকদের সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে মোট ৪ জন কর্মচারী নিয়োগ দেন প্রধান শিক্ষক মাহবুব। যাদের মধ্যে ৩ জন ২০২২ সালে এবং সর্বশেষ একজনকে ৩১ জুলাই, ২০২৪ সালে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগ দেবার সময় এদের কাছ থেকে নিয়েছেন ৫৪ লাখ টাকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সে টাকা স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ম্যানেজ করে ব্যায় করেছেন নিজেদের উন্নয়নে। যার মধ্যে গত ৩১ জুলাই ২০২৪ ইং চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী মো. জায়েদ হাসানকে যোগদান করান। নিয়োগ দেবার শর্তে তার কাছ থেকে নেওয়া হয়েছিলো সাড়ে আট লাখ টাকা।
গত ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে প্রধান শিক্ষক মাহবুব উল-আলম এক লিখিত অভিযোগ জমা দেন। যেখানে উল্লেখ করা হয় যে, প্রধান শিক্ষক মাহবুব উল আলমের অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে এবং হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করা থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছে।
সে অভিযোগে আরও বলা হয়েছিলো, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরে ১২ আগস্ট বিদ্যালয়ে উপস্থিত হলে, সহকারী প্রধান শিক্ষক ওয়ালিউল ইসলাম, সহ: শিক্ষক সাইফুল ইসলাম, সহ:শিক্ষক নুরুজ্জামান ও স্থানীয় এলাকাবাসীরা সহ প্রধান শিক্ষকের অফিস কক্ষ তালাবদ্ধ রাখেন এবং তার কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
সহ:প্রধান শিক্ষক ওয়ালিউল ইসলাম, শিক্ষক সাইফুল ইসলাম ও শিক্ষক নুরুজ্জামান,ও স্থানীয় বাসিন্দা দুলাল, নুর ইসলাম বলেন, ১৭ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার সময়ে মামলা হামলার ভয়ে আমরা কেউ ভয়ে মুখ খুলতে পারিনি। কিন্তু এখন দৃশ্যপটের পরিবর্তন হয়েছে। দেশের সব সেক্টরে সংস্কার চলছে। তাই আমরা চাই সব অনিয়মের বিচার হোক। এই দুর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
প্রধান শিক্ষকের কাছে এসবের কৈফিয়ৎ চাইতে গেলে সেসময় অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। তাই ক্ষুব্ধ হয়ে তার রুমে তালা দেওয়া হয়, এরপরে তিনি বিদ্যালয়ে উপস্থিত হলে তার কাছে আয় ব্যয়ের হিসাব চাওয়াতে প্রধান শিক্ষক ইউএনওর কাছে আমাদের নামে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির মিথ্যে অভিযোগ করেন।
তারা আরো জানান, বিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়নের পরিবর্তে নিয়োগ বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করেছেন। বিদ্যালয়ের একটি পুকুর ও জমি ইজারা দিয়ে প্রধান শিক্ষক ২ লাখ টাকার বেশি অর্থ সংগ্রহ করেছেন বলেও অভিযোগ আছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা দাবি করেন, ঝলঝলি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুব-উল আলম ও বোদা উপজেলা আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন সভাপতি মশিউর রহমান মানিক (বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি) মিলে নিয়োগ বাণিজ্যে করেছিলেন।
জুলাই ২০২৪ এ নিয়োগপ্রাপ্ত জায়েদ হাসানের বাবা মোঃ রফিকুল ইসলাম এই প্রতিবেদককে জানান, ২০২২ সালে তার বড় ছেলের বৌ কে নিয়োগ দেওয়ার কথা ছিলো। সে সময় সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক অগনিত টাকা হাতিয়ে নিয়েছিল। আমি বোদা মেডিকেল মোড়ে অনেক কান্নাকাটি করেছিলাম তাদের সামনে। সে সময় প্রধান শিক্ষক এবং সভাপতি আমার কাছে আরো ২লাখ ৫০ হাজার টাকা চায় এবং বলে যে তোমার ছেলে জায়েদকে এখানে নিয়োগ দিবেন। পরবর্তীতে আমি টাকা সংগ্রহ করে একটা পরিবেশ তৈরি করে মেডিকেল মোড়ে টাকা নেন প্রধান শিক্ষক এবং সভাপতি।
অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মাহবুব উল আলম নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, তিনি সভাপতির নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করেছেন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে প্রধান শিক্ষকের পদে কার্যত 'পুতুল' ছিলেন। তিনি বলেন, “নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় সভাপতির অনুমোদন ছিল চূড়ান্ত। আমি শুধু সেই নির্দেশ অনুসরণ করেছি। যতগুলো নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে সবগুলোই সে সময় এমপি,মন্ত্রী ও সভাপতির সুপারিশে নিয়োগ প্রাপ্ত।
তবে, মশিউর রহমান মানিক এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, নিয়োগ বাণিজ্য হলে তার জন্য আমি দায়ী নই। প্রধান শিক্ষকের ওপর নিয়োগের বিষয়টি নির্ভর করত, আর আমার কাজ ছিল নিয়োগ প্রক্রিয়া সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা তা দেখা।
উপজেলা জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আইবুল ইসলাম বলেন, নিয়োগ বাণিজ্যের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া গেলে যথাযথ প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কতদিন পর পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তা নিয়ে প্রশ্ন অনেকের। তবে বাংলাদেশের সেনাপ্রধান বলেছেন রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার করে ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন যেন অনুষ্ঠিত হতে পারে সেজন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাহায্য করবে সেনাবাহিনী।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বার্তা সংস্থা রয়টার্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংবাদমাধ্যমটির সাক্ষাৎকারের এক পর্যায়ে নির্বাচন প্রসঙ্গে এই কথা জানিয়েছেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শেখ হাসিনা সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর দেশের প্রয়োজনীয় সংস্কারকে সাহায্য করার জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। বিচার বিভাগ, আইন শৃঙ্খলা বাস্তবায়নকারী সংস্থা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার করে এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে যেন গণতান্ত্রিক ধারা ফিরে আসে সেক্ষেত্রে ইউনূস সরকারকে সকল প্রকার সহযোগিতা করবে সেনাবাহিনী। তবে এক্ষেত্রে ধৈর্য ধারণ করার বার্তাও জানিয়েছেন তিনি।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রতি সপ্তাহে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের বৈঠক হয়। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সকলকে এক হয়ে কাজ করলে দেশের সংস্কার ব্যর্থ হওয়ার কোনো কারণ নেই বলেও রয়টার্সকে জানিয়েছেন সেনাপ্রধান।
উল্লেখ্য, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট গণঅভ্যূত্থানের তোপের ৫ আগস্ট দেশ ছাড়তে হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। এরপর দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
'সবুজে সাজাই বাংলাদেশ’ স্লোগানে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাব চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ কর্মসূচী পালিত হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে শুরু করে দুপুর পর্যন্ত জেলা শহরের ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৫ শতাধিক বনজ, ঔষধী ও ফলজ গাছের চারা রোপন ও বিতরণ করা হয়।
প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় দেশব্যাপী সবুজ বেষ্টনী গড়ার অংশ হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রকৃতি ও জীবন ক্লাব এর উপদেষ্টা পরিষদ ৫ শতাধিক গাছের চারা রোপণ এবং বিতরণ করেছে। এই কার্যক্রমে সহযোগিতা করেছে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাব ও জেলার স্বনামধ্য কৃষি খামার ‘মনামিনা কৃষি খামার’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রকৃতি ও জীবন ক্লাব এর এমন পরিবেশ বান্ধব কর্মসূচী গ্রহণ করায় কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ এই কর্মসূচীর সফলতা জানিয়ে এ ধারা অব্যাহত রাখার আহবান জানিয়েছেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক, সম্মানিত অতিথি পুলিশ সুপার মোঃ রেজাউল করিম বিপিএম সেবা, সুধিজন, শিক্ষার্থী, অভিভাবকগণ শিক্ষকগণ। কর্মসূচীতে সহাযোগিতা করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রকৃতি ও জীবন ক্লাব এর সদস্যরা।
সোমবার সকালে কালেক্টরেট ইংলিশ স্কুলে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর নবাগত জেলা প্রশাসক মোঃ আব্দুস সামাদ। অতিথি ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর নবাগত পুলিশ সুপার মোঃ রেজাউল করিম বিপিএম সেবা। উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আহমেদ মাহবুব উল ইসলামসহ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটগণ ও পুলিশের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা।