পুকুরের পানি বাঁচিয়ে দিয়েছে ভয়াবহ ক্ষতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
হাসপাতালের পার্শ্ববর্তী পুকুর থেকে পানি তুলছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী/ ছবি: বার্তা২৪.কম

হাসপাতালের পার্শ্ববর্তী পুকুর থেকে পানি তুলছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহৃত হয়েছে পার্শ্ববর্তী পুকুরের পানি। দ্রুত পুকুরের পানি ব্যবহারের সুযোগ থাকায় ভয়াবহ ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া স্থানীয় কর্মীরা।

আগুনের প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে হাসপাতালের উত্তর পাশের ভবনের তিন তলায় কালো ধোঁয়া দেখা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে আগুনের লেলিহান শিখা দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। মানুষের গগনবিদারী চিৎকারে তখন স্থানীয় জনতা উদ্ধারে এগিয়ে আসেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/15/1550167842838.gif

জানা গেছে, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের উত্তরপাশের তিন তলা ১২নং ওয়ার্ড হল গাইনি বিভাগ। গাইনি বিভাগের উপরের তলায় ভবনের নির্মাণ কাজ চলছে। সেখানে নির্মাণ সামগ্রী রেখে একটি সেমি স্টোর রুম তৈরি করা ছিল। এর নিচ দোতলায় ৮নং সার্জারি ওয়ার্ড প্রথম তলায় ক্যান্সার ওয়ার্ড, ফিজিক্যাল মেডিসিন ডিপার্টমেন্ট স্টোরেজ রুম পাশাপাশি। এই তিনটি ওয়ার্ড আগুনে পুড়ে গেছে।

আগুন নেভানোর দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনতা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানান, তিন তলা থেকে নিচ তলা পর্যন্ত তিনটি রুম পুড়ে ছাই। আরো ১২ থেকে ১৫টি কক্ষ আংশিক পুড়ে গেছে।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ডিএডি মামুন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘পৌনে ছয়টা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত প্রায় তিনঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।’

তিনি বলেন, ‘উত্তর পাশের ভবনের বিপরীতে পুকুর থেকে পাইপ দিয় পানি টেনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে দেওয়া হয়। পুকুর নিকটবর্তী থাকায় আগুন নেভানোর কাজ সহজ হয়ে আসে।’

উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী দীপঙ্কর বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আগুন লাগার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের লোকেদের সঙ্গে আমরা অংশ নিই। দ্রুত রোগীদের স্থানান্তরের ব্যবস্থা করি।‘

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/15/1550167863506.gif

প্রতক্ষ্যদর্শী কামাল হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘হাসপাতালের পাশেই এটিআই-এর পুকুর থাকায় দ্রুত সেখান থেকে পানির ব্যবস্থা হয়ে যায়। স্থানীয়রা তারপর সেখান থেকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পুকুরটি থেকে পানি দিয়ে আগুন নেভাতে থাকে। আসলে পুকুরটি বাঁচিয়ে দিয়েছে ভয়াবহ ক্ষতি।’

রাত সাড়ে ১০টায় প্রতিবেদন লেখার সময় উদ্ধারকাজ সমাপ্ত হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের গাড়িগুলো স্থান ত্যাগ করছে।

এদিকে আগুনে হাসপাতালের কেউ হতহাত হয়নি বলে দাবি করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. উত্তম বড়ুয়া।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় সাংবাদিকদের সঙ্গে ব্রিফিংকালে তিনি বলেন, হাসপাতালে প্রায় ১২০০ রোগী ছিলেন। তাদেরকে জরুরিভিত্তিতে ঢাকা মেডিকেল, কুর্মিটোলা মেডিকেলসহ অন্যান্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। আইসিইউতে ১০ জন রোগী ছিলেন, তাদেরকেও সড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। কোনো রোগীর ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।’

   

বিপৎসীমার উপরে মুহুরী নদীর পানি, লোকালয় প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ফেনী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে অবিরাম বৃষ্টি ও ভারতের উজানের পানিতে ফেনীর ফুলগাজী উপজেলায় মুহুরী নদীর পানির প্রবাহ বেড়ে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এভাবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বাঁধ ভেঙে লোকালয় প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে ফুলগাজী ও পরশুরামের সীমান্তবর্তী এলাকায় নদীর বাঁধ ভাঙনের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে নদীর পানি ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।

ফুলগাজী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. সেলিম বলেন, ভারতীয় উজানের কারণে মুহুরী নদীর পানি বেড়ে গেছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এখনও নদীর পানি বাড়তেছে।

ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (অ. দা.) মো. আবুল কাশেম বলেন, সকাল ৮টার পর থেকে নদীর পানি বাড়তে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে মুহুরী নদীর পানি বিপদসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ঘণ্টা দুয়েক ধরে বৃষ্টি বন্ধ থাকলেও নিয়মিত পানি বাড়ছে।

তিনি বলেন, সকালে ফুলগাজী বৈরাগপুর এলাকায় বাঁধের একটি অংশে পানি প্রবেশের শঙ্কা দেখা দিলে আমরা বাঁধে গিয়ে মেরামত করেছি। নদীর পানি আরও বাড়তে পারে বলে জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে ভারতীয় উজানের পানিতে মুহুরী, কুহুয়া এবং সিলোনিয়া নদীর বাঁধ ভেঙে ফুলগাজী-পরশুরামের বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়।

;

ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে ঢাকার ১৮ ওয়ার্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ১৮টি ওয়ার্ড বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এছাড়া ১৫ শতাংশ বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মৌসুম পূর্ব এডিস সার্ভে-২০২৪ এর ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে জরিপের তথ্য উপস্থাপন করা হয়।

সভায় জানানো হয়, মৌসুম শুরু আগেই রাজধানীতে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রভাব। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটির ১৮টি ওয়ার্ডে ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী এডিস মশার লার্ভার ঘনত্বের পরিমাণ নির্দিষ্ট মানদণ্ডের থেকেও বেশি।

গত ১৭ এপ্রিল থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ দিনব্যাপী ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশার ঘনত্ব ও প্রজনন স্থান নিরীক্ষার জন্য মৌসুমপূর্ব জরিপ কাজ পরিচালনা করা হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের জরিপে বলা হয়েছে, জরিপকৃত তিন হাজার ১৫২টি বাড়ির মধ্যে ৪৬৩টি বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা ও পিউপা (কীটপতঙ্গের একটি জীবনপর্যায়) পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৪২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বহুতল ভবনে, ২১ দশমিক ছয় শতাংশ স্বতন্ত্র বাড়িতে, ২১ দশমিক ৬ শতাংশ নির্মাণাধীন ভবনে, ১২ দশমিক ৭৪ শতাংশ সেমিপাকা বাড়িতে ও এক দশমিক ৭৩ শতাংশ খালি জায়গায় মশার লার্ভা ও পিউপা পাওয়া গেছে।

এডিস মশার লার্ভার ঘনত্ব পরিমাপের সূচক ‘ব্রুটো ইনডেক্স’ নামে পরিচিত। সাধারণত এডিস মশার লার্ভার ঘনত্ব পরিমাপের স্বীকৃত পদ্ধতি ‘ব্রুটো ইনডেক্স’র মানদণ্ডে লার্ভার ঘনত্ব ১০ শতাংশের বেশি হওয়া মানেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে।

জরিপ অনুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১২, ১৩, ২০, ৩৬, ৩১, ৩২, ১৭, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৪, ১৩, ৫২, ৫৪, ১৬, ৩, ৫, ১৫, ১৭, ২৩ নম্বর ওয়ার্ড ঝুঁকিতে রয়েছে।

উত্তর সিটিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে ১২ নম্বর ওয়ার্ড, যেখানে ব্রুটো ইনডেক্স ৪৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে রয়েছে ১৩ নম্বর ও ২০ নম্বর ওয়ার্ড, এগুলোতে ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে ৪০ শতাংশ। ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ৩১ নম্বর ও ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে ৩০ শতাংশ, ১৭ নম্বর ও ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে। এরপর ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৪৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, ৫২ নম্বর ও ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৩৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে। এছাড়াও ৩ নম্বর, ৫ নম্বর, ১৫ নম্বর, ১৭ নম্বর এবং ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৩০ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে।

;

এভারেস্টজয়ী বাবরের পা আজ পড়ছে দেশের মাটিতে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েকদিন আগেই এভারেস্টের চূঁড়ায় পা পড়েছিল তার। সেখানেই শেষ নয়! এরপর ছুঁয়েছেন লোৎসের শৃঙ্গও। একই অভিযানে দুটি আট হাজারি পর্বতের মাথায় পা রাখা সেই বাংলাদেশি পর্বাতারোহী বাবর আলীর পা পড়ছে দেশের মাটিতে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) বিকেল ৫টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে নেপাল থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রাম এসে পৌঁছানোর কথা রয়েছে বাবরের।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাবর আলীর এভারেস্ট অভিযানের সমন্বয়ক ফরহান জামান।

তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, 'ডা. বাবর আলীর এভারেস্ট জয়ে দেশের মানুষ এবং স্বজনদের মাঝে যে উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে, তা এক কথায় অতুলনীয়, অভাবনীয়! বাবরের শুভাকাঙ্ক্ষীদের আবদার রক্ষা করতে গিয়েই মূলত আমরা ৩ জুনের পরিবর্তে তাকে ২৮ মে দেশে ফিরিয়ে আনছি।'

গত ১৯ মে হালদা পাড়ের ছেলে ডা. বাবর আলী ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসাবে এভারেস্টের চূড়ায় আরোহন করেন। এর দুইদিনের মাথায় ২১ মে তিনি বিশ্বের চতুর্থ উচ্চতম স্থান লোৎসে পর্বতের শিখরে আরোহন করেন। এর আগে কোনো বাংলাদেশি একই অভিযানে দুটি আট হাজারি শৃঙ্গে ওঠেননি।

দেশে ফেরার পর পর্বত আরোহীদের ক্লাব ভার্টিকাল ড্রিমার্স এবং বাবরের শুভাকাঙ্ক্ষীদের উদ্যোগে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার (২৯ মে) হবে সেই আয়োজন।

রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে এভারেস্টের চূড়া ছুঁয়েছেন ৩৩ বছরের এই তরুণ।

;

ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ২ জুন ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম। শতভাগ টিকিট বিক্রি হবে অনলাইনে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেলভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।

রেলমন্ত্রী বলেন, শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ১৭ জুনকে ঈদের দিন ধরে আগামী ২ জুন আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে।

এর আগে, আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় ২ জুন থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রির প্রস্তাব দেয় হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, এবার ঈদের আগে ৫ দিন ট্রেনযাত্রা ধরা হতে পারে। যদিও গত ঈদে ছুটি বেশি থাকায় ৭ দিন ধরা হয়েছিল। একজন যাত্রী সর্বোচ্চ চারটি টিকিট অনলাইনে সংগ্রহ করতে পারবেন।

ঈদুল ফিতরে সরকারি ছুটি ছিল প্রায় আট দিন। ঈদুল আজহায় ১৬-১৮ জুন সরকারি ছুটি। এর আগে ১৪ ও ১৫ জুন শুক্র ও শনিবার। ১৩ জুন বৃহস্পতিবার অফিস করেই বাড়ির পথে ছুটবে মানুষ। সব মিলিয়ে এবারের ঈদে ছুটি হবে কমপক্ষে পাঁচ দিনের।

;