জমি দখল করে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, রাজশাহী, বার্তা২৪.কম
জমি দখল করে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ। ছবি: বার্তা২৪.কম

জমি দখল করে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী নগরীর খড়খড়ি এলাকায় অন্যের জমি দখল করে নিজস্ব ভবন নির্মাণ করছে বেসরকারি বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব সম্পত্তি এবং জোর করে দখল করা সম্পত্তিতে নতুন এ ক্যাম্পাসটি নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে করে শেষ সম্বল হারাতে বসেছেন স্থানীয় আয়নাল হক নামের এক অসহায় ব্যক্তি।

জমি ফিরে পেতে বা ন্যায্য মূল্য পেতে আয়নাল হক বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন দিনের পর দিন। কিন্তু প্রভাবশালী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আয়নাল হককে কোনো পাত্তাই দিচ্ছে না।

অথচ তার প্রায় ৫ কাঠা জমি রয়েছে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণাধীন নতুন ক্যাম্পাসের একেবারে মাঝখানে। অভিযোগ উঠেছে শুধু এই আয়নাল হকই নয়, সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গাও তারকাঁটা দিয়ে ঘিরে রেখেছে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

আয়নাল হক জানান, পৈত্রিক সূত্রে রাজশাহী নগরীর খড়খড়ি বাইপাস এলাকায় তার প্রায় ৫ কাঠা জমি রয়েছে। ওই জমির পাশে তার অপর চার ভাইয়েরও জমি ছিল। কিন্তু ২০১০ সালে ওই চার ভাই তাদের পৈত্রিক সম্পত্তিগুলো বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বিক্রি করে। তবে একমাত্র আয়নাল হকই তার পৈত্রিক শেষ সম্বলটুকু হারাতে চাননি বলে বিক্রি করেননি এখনো।

আয়নাল হক অভিযোগ করে আরও জানান, তিনি জমি বিক্রি না করলেও তার জমিটি বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জোর করে গত মাস দুয়েক আগে দখল করে নেয়। এরপর গত ৩০ নভেম্বর ওই জমিতে থাকা ৫টি বিশালাকার আমগাছ ও একটি খেজুর গাছও কেটে নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

এ সময় বাধা দিতে গেলে আয়নাল হক ও তার পরিবারের লোকজনদের তারা নানা ভাবে হুমকি দিতে থাকে। এছাড়াও জমিটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করার জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকে।

আয়নাল হক বলেন, ‘তার জমির মূল্য এখনকার বাজারদর অনুযায়ী অন্তত ১৫ লাখ টাকা কাঠা। কিন্তু বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মাত্র ৬ লাখ টাকা কাঠা হিসাবে দিতে চাচ্ছে। কিন্তু আমি এই মূল্যে জমি বিক্রি করে অন্য কোথাও একই পরিমাণ জমি কিনতে পারবো না। আমার ছেলে-মেয়েদের জন্য এই জমির দরকার আছে। তাই আমি জমি হারালে তা আর কিনতে পারব না।’

আয়নাল হক জানান, তার তিন মেয়ে ও এক ছেলে। তিনি কৃষিকাজ করে কোনো মতে জীবনযাপন করেন। এই অবস্থায় প্রভাবশালী বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে পরিবার নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন তিনি।

জমি দখল ও গাছ কাটার অপরাধে স্থানীয় চন্দ্রিমা থানায় লিখিত অভিযোগও করেছেন তিনি। এছাড়া বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ধরনাও দিয়েছেন। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি এখন পর্যন্ত।

স্থানীয় হোসেন আলী নামে এক ব্যক্তি জানান, এই জায়গার বর্তমান বাজারের চেয়ে অর্ধেক দামও এখন আর দিতে চাচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আয়নাল হক ছাড়াও আরও বেশ কয়েকজনের জমি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একই কায়দায় দখল করে নিয়েছে। কিন্তু স্থানীয় কয়েকজন দালাল ও প্রভাবশালী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভয়ে কেউ কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছে না। এ নিয়ে চরম ক্ষোভ রয়েছে সাধারণ মানুষের মাঝে।

এ বিষয়ে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘এই বিষয়টি আমি দেখছি না। প্রজেক্ট ডাইরেক্টর দেখছেন। তিনিই ভালো বলতে পারবেন।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী পরিচালক শামীম আহসান পারভেজ বলেন, ‘এ নিয়ে আমি মোবাইলে কোনো কথা বলতে চাই না। তবে এটা সত্য যে, আমরা কারো জমি দখল করছি না।’

নগরীর চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, ‘এ নিয়ে অভিযোগ পেয়েছি। কিন্তু জমি নিয়ে আমার কিছু করার নাই। তারা আদালতে মামলা করতে পারে।’

   

ডিবি কার্যালয়ে মামুনুল হক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) কার্যালয়ে গেছেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।

শনিবার (১৮ মে) বিকেলে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে আসেন তিনি।

বিষয়টি ডিবির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।

ডিবি সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারের সময় জব্দকৃত নিজের মোবাইল ফোন নিতে ডিবি কার্যালয়ে আসেন মাওলানা মামুনুল হক।

গত ৩ মে সকাল ১০টার দিকে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্তি পান।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক।

১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদরাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেফতারের পর থেকে এসব মামলায় কারাগারেই ছিলেন মামুনুল হক।

;

বরিশালে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে পুলিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
বরিশালে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে পুলিশ

বরিশালে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে পুলিশ

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ'র (বিএমপি) ট্রাফিক পুলিশ।

শনিবার (১৮ মে) বিকেলে বরিশাল নগরীর সাগরদী এলাকার মেসার্স ডোস্ট ট্রেডার্স ফিলিং স্টেশন ও এলপিজি কনভারসন সেন্টারে এ অভিযানের উদ্বোধন করেন বিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রুনা লায়লা।

এসময় হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালকদের জরিমানা করা হয়।

এছাড়াও পেট্রোল পাম্পগুলোতে জনসচেতনতামূলক লিফলেট ও স্টিকার সাঁটানো হয়েছে। পাম্প কর্তৃপক্ষকে হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালকদের জ্বালানি না দিতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বিএমপির ট্রফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রুনা লায়লা বলেন, সড়কে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম বাস্তবায়ন শুরু করেছে বিএমপির ট্রাফিক পুলিশ। হেলমেট ছাড়া জ্বালানি দেওয়া হবে না। পাশাপাশি মোটরসাইকেলে চালকসহ দুজনের বেশি বহন করা যাবে না। আমাদের এ অভিযান চলমান থাকবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বিএমপির ট্রাফিক পুলিশের টি আই আঃ রহিম, টি আই পল্লব, সার্জেন্ট জাকির, পুলিশ সদস্য সোহেল সহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারা।

;

শিগগিরই মাগুরায় রেলপথ চালু হবে: রেলমন্ত্রী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিগগিরই মাগুরায় রেলপথ চালু হবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে মধুখালি হতে কামারখালি হয়ে মাগুরা শহর পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শন করে এ কথা বলেন রেলপথ মন্ত্রী। 

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিদের্শ দিয়েছেন মাগুরায় নির্মিতব্য রেলপথ মাগুরা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে না। এই রেললাইনটি মাগুরা থেকে সম্প্রসারিত হয়ে কালীগঞ্জ অথবা ঝিনাইদহের সঙ্গে সংযুক্ত হবে।

রেলমন্ত্রী বলেন, ইতিমধ্যে মধুখালি হতে কামারখালী হয়ে মাগুরা শহর পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণের প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ যত দ্রুত শেষ করা যায় আমরা সেই চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে ফরিদপুর অংশে জমি অধিগ্রহণ শেষ হয়েছে।

প্রকল্পের মাগুরা অংশের জমি অধিগ্রহণের জটিলতা নিরসনের জন্য সরেজমিনে দেখার জন্য এসেছি। জমি অধিগ্রহণের জন্য ইতিমধ্যে টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছি। সব কিছু সমাধান করে আমারা যত দ্রুত সম্ভব কাজ শেষ করব।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাগুরা-২ আসনের সংসদ সদস্য ড. শ্রী বীরেন শিকদার, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবির, মাগুরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা, প্রকল্প পরিচালক মো. আসাদুল হক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পঙ্কজ কুমার কুন্ডু প্রমুখ।

;

দুর্নীতি এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে তরুণদের রুখে দাঁড়াতে হবে: মেনন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমানের তরুণ সমাজকে গোষ্ঠীতন্ত্র, সাম্প্রদায়িকতা ও দুর্নীতি-বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন।

তিনি বলেন, আজকের তরুণদের সামনে আমি বলি, যে রাষ্ট্র আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি সেই রাষ্ট্রে আজকে তরুণদের মূল্য কি? আজ সেখানে যে শাসন ব্যবস্থা চালু রয়েছে, সেই শাসন ব্যবস্থার স্বরূপটি কি। দুর্নীতি লুটপাট এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে আজকের তরুণ সমাজকে লড়াই করতে হবে।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী ও বাংলাদেশ যুব মৈত্রী আয়োজিত বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন এর ৮১তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

রাশেদ খান মেনন বলেন, ৫২ থেকে ৭১-এ দেশের প্রতিটি লড়াইয়ে অনন্য অবদান রেখেছেন এদেশের তরুণ সমাজ। ৮০-র দশকে এরশাদ বিরোধী সংগ্রাম, ৯০-এর দশকে গণঅভ্যত্থানেও তরুণ সমাজ মূল ভুমিকায় ছিলেন।

তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তরান্বিত হয়েছিল তরুণদের লড়াইয়ের কারণেই। তাই আজকের সে সমস্যা ও সংকট তা থেকে উত্তরণে তারুণ্যকেই এগিয়ে আসতে হবে।

মেনন বলেন, কেবল বাংলাদেশে নয়, সারা পৃথিবীতেও তারুণ্যের শক্তির কারণেই লড়াইয়ে বিজয় অর্জিত হয়েছে। আজকেও ফিলিস্তিনি গণহত্যার প্রতিবাদে পৃথিবীর দেশে দেশে ইসরায়েল ও সাম্রাজ্যবাদী লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তরুণ সমাজ। তারুণ্যের উত্থান ছাড়া অতীতে যেমন কোনো লড়াইয়ে বিজয় অর্জিত হয়নি, আগামীতেও তারুণ্যের জাগরণ ছাড়া মুক্তি আসবে না।

তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী আগ্রাসন চলছে, সাম্রাজ্যবাদী শক্তি নানাভাবে দেশটাকে গ্রাস করছে, আর দুর্নীতি-লুটপাটের মাধ্যমে ধনী-গরিবের বৈষম্য বেড়ে চলছে। তার বিরুদ্ধে তারুণ্যের উত্থান ঘটিয়ে লড়াইকে জোরদার করতে হবে। আমার বিশ্বাস তরুণরা ঘুরে দাঁড়াবেই।

বাংলাদেশ যুব মৈত্রী’র সভাপতি তৌহিদুর রহমান তৌহিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড ফজলে হোসেন বাদশা। বাংলাদেশ যুব মৈত্রী’র সাধারণ সম্পাদক তাপস দাস, বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী’র সভাপতি অতুলন দাস আলোসহ প্রমুখ।

এছাড়াও সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী’র সাধারণ সম্পাদক অদিতি আদৃতা সৃষ্টি।

;