ওয়াহিদ ম্যানশনের বেজমেন্টে কেমিক্যালের সন্ধান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যাওয়া ওয়াহিদ ম্যানশনের ব্যাজমেন্টে এখনো প্রচুর পরিমাণ কেমিক্যাল মজুদ রয়েছে/ ছবি: বার্তা২৪.কম

চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যাওয়া ওয়াহিদ ম্যানশনের ব্যাজমেন্টে এখনো প্রচুর পরিমাণ কেমিক্যাল মজুদ রয়েছে/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যাওয়া ওয়াহিদ ম্যানশনের বেজমেন্টে প্রচুর পরিমাণ কেমিক্যালের সন্ধান পাওয়া গেছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, আগুন যদি কোনোভাবে এই মজুদকৃত কেমিক্যালের সংস্পর্শে যেত, তবে সেটি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতো।

শুক্রবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে ওয়াহিদ ম্যানশনের এই মজুদকৃত কেমিক্যালের সন্ধান পায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। প্রাথমিকভাবে তারা ধারণা করছেন, মজুদকৃত কেমিক্যালগুলো বিস্ফোরণযোগ্য হতে পারে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/22/1550826125182.jpg

গত বুধবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাতে চকবাজারের এই অগ্নিকাণ্ডে তিনটি ভবন পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে ৭০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুড়ে যাওয়া ভবনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই ওয়াহিদ ম্যানশন। ফায়ার সার্ভিসের কর্তারা বলছেন, ওয়াহিদ ম্যানশনে রাখা কেমিক্যালের কারণেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং ভয়াবহ আকার ধারণ করে।

সন্ধান পাওয়া কেমিক্যাল সম্পর্কে ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক শরিফ বলেন, ‘ওয়াহিদ ম্যানশনের বেজমেন্টে প্রচুর কেমিক্যাল মজুদ ছিল এবং সেগুলো এখনো অক্ষত অবস্থায় আছে। সেগুলো কতটুকু বিস্ফোরণযোগ্য সেটি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, মজুদকৃত কেমিক্যালগুলো যদি বিস্ফোরণযোগ্য হতো, আর সেগুলো যদি আগুনের সংস্পর্শে আসতো তাহলে অগ্নিকাণ্ড আরও ভয়াবহ হতো। তখন ফায়ার সার্ভিসের পক্ষে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যেত।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/22/1550826155976.jpg

হাজী ওয়াহিদ ম্যানশন ভবনের মালিক মোঃ শাহীন বলেন, ‘বেজমেন্টে গোডাউনগুলোতে যে কেমিক্যাল বা অন্য বিস্ফোরক রাখা হতো আমরা জানতাম না। জানলে আমরা ভাড়া দিতাম না। আসলে বিস্ফোরক তো নয় বিভিন্ন প্রকার পারফিউম ও সেন্টের বোতল রাখা হত। কিন্তু এই বোতলগুলো আগুনের সংস্পর্শে এসে বন্দুকের গুলির মতো ছুটে ছুটে গিয়ে এতটা ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে ভাবতে পারিনি। আমরা বাড়ি ভাড়া দিতে না চাইলেও ব্যবসায়ীদের চাপে বিভিন্ন সময়ে বাধ্য হয়েই কোম্পানিগুলোকে বাড়ি ভাড়া দিতে হয়।’

 

আরও পড়ুন: 

অগ্নিকাণ্ডস্থলে কেমিক্যালের অস্তিত্ব নেই: শিল্পমন্ত্রী

   

ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে ঢাকার ১৮ ওয়ার্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ১৮টি ওয়ার্ড বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এছাড়া ১৫ শতাংশ বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মৌসুম পূর্ব এডিস সার্ভে-২০২৪ এর ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে জরিপের তথ্য উপস্থাপন করা হয়।

সভায় জানানো হয়, মৌসুম শুরু আগেই রাজধানীতে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রভাব। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটির ১৮টি ওয়ার্ডে ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী এডিস মশার লার্ভার ঘনত্বের পরিমাণ নির্দিষ্ট মানদণ্ডের থেকেও বেশি।

গত ১৭ এপ্রিল থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ দিনব্যাপী ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশার ঘনত্ব ও প্রজনন স্থান নিরীক্ষার জন্য মৌসুমপূর্ব জরিপ কাজ পরিচালনা করা হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের জরিপে বলা হয়েছে, জরিপকৃত তিন হাজার ১৫২টি বাড়ির মধ্যে ৪৬৩টি বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা ও পিউপা (কীটপতঙ্গের একটি জীবনপর্যায়) পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৪২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বহুতল ভবনে, ২১ দশমিক ছয় শতাংশ স্বতন্ত্র বাড়িতে, ২১ দশমিক ৬ শতাংশ নির্মাণাধীন ভবনে, ১২ দশমিক ৭৪ শতাংশ সেমিপাকা বাড়িতে ও এক দশমিক ৭৩ শতাংশ খালি জায়গায় মশার লার্ভা ও পিউপা পাওয়া গেছে।

এডিস মশার লার্ভার ঘনত্ব পরিমাপের সূচক ‘ব্রুটো ইনডেক্স’ নামে পরিচিত। সাধারণত এডিস মশার লার্ভার ঘনত্ব পরিমাপের স্বীকৃত পদ্ধতি ‘ব্রুটো ইনডেক্স’র মানদণ্ডে লার্ভার ঘনত্ব ১০ শতাংশের বেশি হওয়া মানেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে।

জরিপ অনুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১২, ১৩, ২০, ৩৬, ৩১, ৩২, ১৭, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৪, ১৩, ৫২, ৫৪, ১৬, ৩, ৫, ১৫, ১৭, ২৩ নম্বর ওয়ার্ড ঝুঁকিতে রয়েছে।

উত্তর সিটিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে ১২ নম্বর ওয়ার্ড, যেখানে ব্রুটো ইনডেক্স ৪৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এরপরের অবস্থানে রয়েছে ১৩ নম্বর ও ২০ নম্বর ওয়ার্ড, এগুলোতে ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে ৪০ শতাংশ। ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ৩১ নম্বর ও ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে ৩০ শতাংশ, ১৭ নম্বর ও ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে। এরপর ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৪৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, ৫২ নম্বর ও ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৩৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে। এছাড়াও ৩ নম্বর, ৫ নম্বর, ১৫ নম্বর, ১৭ নম্বর এবং ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৩০ শতাংশ ব্রুটো ইনডেক্স পাওয়া গেছে।

;

এভারেস্টজয়ী বাবরের পা আজ পড়ছে দেশের মাটিতে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েকদিন আগেই এভারেস্টের চূঁড়ায় পা পড়েছিল তার। সেখানেই শেষ নয়! এরপর ছুঁয়েছেন লোৎসের শৃঙ্গও। একই অভিযানে দুটি আট হাজারি পর্বতের মাথায় পা রাখা সেই বাংলাদেশি পর্বাতারোহী বাবর আলীর পা পড়ছে দেশের মাটিতে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) বিকেল ৫টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে নেপাল থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রাম এসে পৌঁছানোর কথা রয়েছে বাবরের।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাবর আলীর এভারেস্ট অভিযানের সমন্বয়ক ফরহান জামান।

তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, 'ডা. বাবর আলীর এভারেস্ট জয়ে দেশের মানুষ এবং স্বজনদের মাঝে যে উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে, তা এক কথায় অতুলনীয়, অভাবনীয়! বাবরের শুভাকাঙ্ক্ষীদের আবদার রক্ষা করতে গিয়েই মূলত আমরা ৩ জুনের পরিবর্তে তাকে ২৮ মে দেশে ফিরিয়ে আনছি।'

গত ১৯ মে হালদা পাড়ের ছেলে ডা. বাবর আলী ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসাবে এভারেস্টের চূড়ায় আরোহন করেন। এর দুইদিনের মাথায় ২১ মে তিনি বিশ্বের চতুর্থ উচ্চতম স্থান লোৎসে পর্বতের শিখরে আরোহন করেন। এর আগে কোনো বাংলাদেশি একই অভিযানে দুটি আট হাজারি শৃঙ্গে ওঠেননি।

দেশে ফেরার পর পর্বত আরোহীদের ক্লাব ভার্টিকাল ড্রিমার্স এবং বাবরের শুভাকাঙ্ক্ষীদের উদ্যোগে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার (২৯ মে) হবে সেই আয়োজন।

রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে এভারেস্টের চূড়া ছুঁয়েছেন ৩৩ বছরের এই তরুণ।

;

ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ২ জুন ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম। শতভাগ টিকিট বিক্রি হবে অনলাইনে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেলভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।

রেলমন্ত্রী বলেন, শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ১৭ জুনকে ঈদের দিন ধরে আগামী ২ জুন আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে।

এর আগে, আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় ২ জুন থেকে অগ্রিম টিকিট বিক্রির প্রস্তাব দেয় হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, এবার ঈদের আগে ৫ দিন ট্রেনযাত্রা ধরা হতে পারে। যদিও গত ঈদে ছুটি বেশি থাকায় ৭ দিন ধরা হয়েছিল। একজন যাত্রী সর্বোচ্চ চারটি টিকিট অনলাইনে সংগ্রহ করতে পারবেন।

ঈদুল ফিতরে সরকারি ছুটি ছিল প্রায় আট দিন। ঈদুল আজহায় ১৬-১৮ জুন সরকারি ছুটি। এর আগে ১৪ ও ১৫ জুন শুক্র ও শনিবার। ১৩ জুন বৃহস্পতিবার অফিস করেই বাড়ির পথে ছুটবে মানুষ। সব মিলিয়ে এবারের ঈদে ছুটি হবে কমপক্ষে পাঁচ দিনের।

;

চাল ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়া জেলার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানা এলাকায় চাল ব্যবসায়ী বকুল বিশ্বাস (৫৫) কে কুপিয়ে হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ৬ আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-২)। রাজধানীর বাড্ডা থানা এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সহকারী পুলিশ সুপার শিহাব করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন

গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলো, কে এম এমদাদুল হক ওরফে দুলু (৪০), আনোয়ার হোসেন (৪৫), সানোয়ার হোসেন ওরফে শুক্কুর (৩২), মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (৪২), জাহিদ হাসান ওরফে জন্টু (৩৫) এবং মনিরুল ইসলাম ওরফে মনির (৩৫)।

শিহাব করিম বলেন, কুষ্টিয়া জেলার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানা এলাকায় আলোচিত চাল ব্যবসায়ী বকুল বিশ্বাস (৫৫) কে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ৬ আসামিকে গতকাল রাজধানীর বাড্ডা থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-২।

তিনি বলেন, মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চাল ব্যবসায়ী বকুল বিশ্বাস ও তার প্রতিবেশী আসামিদের সাথে ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। ঘটনার দিন গত ১৩মে রাতে ভিকটিম বকুল বিশ্বাস বাড়িতে বসে ছিল। তখন আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ভিকটিম ও তার বাড়িতে পরিকল্পিতভাবে হামলা করে। একপর্যায়ে ভিকটিম মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন ভিকটিমকে উদ্ধার করে মুমূর্ষু অবস্থায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় নিহত বকুল বিশ্বাস এর ছেলে বাদী হয়ে কুষ্টিয়া জেলার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানায় ৩১ জন আসামির নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় জড়িত আসামিদের গ্রেফতার সংক্রান্তে কুষ্টিয়া জেলার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানার অফিসার ইনচার্জ এর অধিযাচন পত্রের প্রেক্ষিতে উক্ত ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে র‌্যাব এ বিষয়ে আসামিদেরকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করে।

এরই ধারাবাহিকতায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-২ এর একটি আভিযানিক দল গতকাল আসামিদেরকে ঢাকার বাড্ডা থানা এলাকা হতে গ্রেফতার করে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

গ্রেফতারকৃত আসামিদের কুষ্টিয়া জেলার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

;