ভ্রাম্যমাণ আদালতে আইনজীবীর সাজা : এবার এসি ল্যান্ডকে হাইকোর্টে তলব



সেন্ট্রাল ডেস্ক ২

  • Font increase
  • Font Decrease
কক্ষে বসা নিয়ে বাগবিত-ার জের ধরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে দিনাজপুরের বীরগঞ্জে এক জ্যেষ্ঠ আইনজীবীকে সাজা দেওয়ার ব্যাখ্যা দিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বিরোদা রানী রায়কে তলব করেছেন হাইকোর্ট। গত ১৪ ডিসেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত সংবাদ আদালতের নজরে আনলে গতকাল রোববার বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন। বিরোদা রানী এখন কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে কর্মরত আছেন। ঘটনার সময় তিনি দিনাজপুরের বীরগঞ্জের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন। আগামী ২৭ ডিসেম্বর তাকে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে। ওই দিন ভুক্তভোগী আইনজীবী নিরোদ বিহারী রায় ও লইয়ারস ক্লাব বাংলাদেশ ডটকমের সম্পাদক ড. বদরুল হাসান কচিকেও থাকতে বলেছেন আদালত। ওই প্রতিবেদনটি প্রথমে লইয়ারস ক্লাব বাংলাদেশ ডটকমে প্রকাশিত হয়েছিল। সংবাদটি আদালতের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ মহিদুল কবির ও কাজী হেলাল উদ্দিন। পরে কাজী হেলাল গণমাধ্যমকে বলেন, গত মঙ্গলবার সকালে একটি নামজারির মামলায় শুনানি করতে গেলে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী নিরোদ বাহারী রায়কে ৫০০ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক দিনের করাদ- দেন বীরগঞ্জের সহকারী কমিশনার (ভূমি) বিরোদা রানী। কাজী হেলাল আরও বলেন, ‘নিরোদ বাহারী রায়কে সাজা দেওয়া কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। একইসঙ্গে আগামী ২৭ ডিসেম্বর এসি ল্যান্ডকে আদালতে হাজির হয়ে এ ঘটনার ব্যাখ্যা দিতে বলেছে।’ সহকারী কমিশনার (ভূমি) বিরোদা রানী রায়কে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে বলেও এই আইনজীবী জানান। প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, মো. সাহেব আলী নামের এক ব্যক্তির একটি জমির খারিজ আবেদনের (পুরাতন নাম বাতিল করা বা নামজারি) শুনানি ছিল গত মঙ্গলবার এসি ল্যান্ড অফিসে। আবেদনকারীর পক্ষে মামলার শুনানিতে অংশগ্রহণের জন্য নিরোদ বিহারী যখন উপস্থিত হন, তখন এসি ল্যান্ডের কক্ষে আরেকটি মামলার শুনানি চলছিল। নিরোদ বিহারী নিজের পরিচয় দিয়ে ভেতরে বসতে অনুমতি চাইলে বিরোদা রানী তাকে বাইরে যেতে বলেন। তখন ভেতরে বসে থাকা আরেক আইনজীবী ওয়ারিস উল ইসলাম এসি ল্যান্ডকে বলেন, ‘ম্যাডাম, আমরা আইনজীবীরা তো এভাবেই বসে থাকি।’ এ কথা শুনে এসি ল্যান্ড বলেন, ‘আপনি চুপ থাকুন।’ তাতে চুপ হয়ে যান ওয়ারিস উল ইসলাম। তখন নিরোদ বিহারী এসি ল্যান্ডের কাছে এমন ব্যবহারের কারণ জানতে চাইলে দুজনের মধ্যে তর্কতর্কি শুরু হয়। এক পর্যায়ে এসি ল্যান্ড নিজের ক্ষমতাবলে নিজ কক্ষকে ভ্রাম্যমাণ আদালত ঘোষণা করে দ-বিধির ১৮৬ ধারা (সরকারি কর্মচারীর সরকারি কার্য সম্পাদনে বাধা দান) অনুযায়ী ওই আইনজীবীকে ৫০০ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে একদিনের কারাদ- দেন। সাজা দেওয়ার সময় এসি ল্যান্ড তার বক্তব্যে ‘আমি আমার ক্ষমতা দেখালাম, পারলে আপনি আপনার ক্ষমতা দেখান’ মন্তব্য করেন বলে ভুক্তভোগী ওই আইনজীবীর অভিযোগ। পরে জেলা আইনজীবী সমিতি বিষয়টি জেলা প্রশাসককে জানালে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে এসি ল্যান্ড বিরোদা রানী রায়কে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় বদলি করেন। এ ঘটনায় জেলা আইনজীবী সমিতি বৃহস্পতিবার থেকে দুই দিনের প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণা করে।
   

রাজধানীতে কোরবানি দিতে গিয়ে আহত বেড়ে ১৫৮



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কোরবানি দিতে গিয়ে গরুর শিংয়ের আঘাত ও মাংস কাটতে গিয়ে ছুরিতে কেটে ১৫৮ জন আহত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনকে ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত তারা চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসেছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জরুরি বিভাগের (ভারপ্রাপ্ত) আবাসিক সার্জন ডা. আমান।

তিনি বলেন, কোরবানি দিতে গিয়ে রাজধানী বিভিন্ন এলাকা হতে সকাল থেকে বিকাল ৭টা পর্যন্ত আহত অবস্থায় আমাদের এখানে ১৫৮ জন এসেছেন। সবাইকে সেলাই ও চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ১৫৮ জনের মধ্যে একজনকে ভর্তি দেয়া হয়েছে। বাকিরা বিভিন্ন সময়ে চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন।

হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে কোরবানি দিতে গিয়ে আহত অবস্থায় ১৫৮ জন জরুরি বিভাগে এসেছেন। তাদের মধ্যে একজন গুরুতর হওয়ায় ভর্তি দেয়া হয়েছে। বাকিরা জরুরি বিভাগের চিকিৎসা নিয়েছেন।

;

বিকেল পাঁচটার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য মুক্ত হলো চট্টগ্রাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্যমাত্রার আধা ঘণ্টা আগেই চট্টগ্রামের কোরবানির ঈদের বর্জ্য অপসারণ করতে সক্ষম হয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরশেন (চসিক)।

সোমবার (১৭ জুন) বিকেল ৫টার মধ্যে নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করলেও সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টা’তেই নগরীর প্রায় সমস্ত কোরবানির বর্জ্য পরিচ্ছন্ন করতে সক্ষম হয়েছে চসিক।

চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী চসিকের একটি টিমকে সঙ্গে নিয়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত অবস্থায় পেয়ে বিকেল সাড়ে ৪টায় প্রথম ধাপের পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম সম্পন্ন ঘোষণা করেন।

তবে চট্টগ্রামে অনেকে দুপুরের পর এবং সন্ধ্যায় কোরবানি করে থাকেন৷ এসব বর্জ্যও রাত আটটার মধ্যে পরিচ্ছন্ন করা হবে বলে জানান চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজমি।

মেয়র বলেন, বিকেল পাঁচটার মধ্যে নগরীর সমস্ত কোরবানির বর্জ্য অপসারণের লক্ষ্যে আমাদের প্রায় ৪ হাজার কর্মী কাজ করেছে। বিকেল সাড়ে ৪টাতেই নগরীর দিনে হওয়া কোরবানির বর্জ্য পরিচ্ছন্ন করতে সক্ষম হয়েছি আমরা।

নগরীতে অনেকে দুপুর বা সন্ধ্যায়ও কোরবানি দেন, আবার কিছু প্রান্তিক এলাকায় পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম পরিচালনা কিছুটা কঠিন। এসব বর্জ্য রাত আটটার মধ্যে পরিচ্ছন্ন করতে দ্বিতীয় ধাপে কাজ চলছে৷ নাগরিকদের কোরবানির বর্জ্য সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণে দামপাড়ায় কন্ট্রোল রুম চালু আছে৷ কোথাও কোন কোরবানির বর্জ্য থাকলে আমাদের জানালে তা পরিষ্কার করা হচ্ছে।

কোরবানির চামড়া প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, আমাদের লক্ষ্য জাতীয় সম্পদ চামড়া যাতে নষ্ট না হয়। এজন্য চামড়া ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আমরা সমন্বয় সভা করেছি। আশা করি কোন চামড়া নষ্ট হবেনা এবার।

এসময় মেয়রের সঙ্গে নগরীর পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, চসিক বর্জ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মোবারক আলী, হাসান মুরাদ বিপ্লব,আবদুস সালাম মাসুম, পুলক খাস্তগীর, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, আকবর আলী, নির্বাহী প্রকৌশলী তৌহিদুল হাসান, মশক নিধন কর্মকর্তা শরফুল ইসলাম মাহি, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম, সহকারী প্রকৌশলী নাসির উদ্দিন রিফাত, অনিক দাশগুপ্তসহ চসিকের কর্মকর্তারা।

;

মানিকগঞ্জে সেতুর নিচে মিলল কাশিমপুর কারাগারের অফিস সহকারীর মরদেহ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জে সেতুর নিচে মিলল কাশিমপুর কারাগারের অফিস সহকারীর মরদেহ

মানিকগঞ্জে সেতুর নিচে মিলল কাশিমপুর কারাগারের অফিস সহকারীর মরদেহ

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুর জেলার কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারের অফিস সহকারী মোঃ শহিদুল ইসলাম খানের মরদেহ মানিকগঞ্জের জাগীর সেতুর নিচে পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা হত্যা করে মরদেহ সেতুর ওপর থেকে নিচে ফেলে দিয়েছে।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুরে ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

নিহত মো. শহিদুল ইসলাম সিরাজগঞ্জ জেলার ভাজনদাসগাতী গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। তার দুই মেয়ে ও স্ত্রী মানিকগঞ্জের গঙ্গাধরপট্টি এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। তিনি দীর্ঘ দিন মানিকগঞ্জ জেলা কারাগারে কর্মরত ছিলেন। দেড় বছর আগে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে মানিকগঞ্জের ভাড়াবাসায় রেখে গাজীপুর জেলার কাশিমপুর কারাগারে চাকরি করছিলেন।

নিহতের মেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাহিয়া মালিহা জানান, তার বাবার সাথে কারো শত্রুতা নেই। ঈদের ছুটিতে গতরাত সাড়ে ১০টার দিকে তার বাবা মানিকগঞ্জের উদ্দেশে গাজীপুর থেকে রওনা দেন। রাত ১১ টার দিকে মুঠোফোনে তার সাথে কথা হয়। ওই সময় তার বাবা জানান তিনি বাসে করে মানিকগঞ্জ আসছেন।

এর পর রাত ১২ টার পর থেকে বাবার মোবাইলে কল দেওয়া হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। রাতে বাবা বাড়ি ফিরে না আসায় সোমবার সকালে মানিকগঞ্জ সদর থানায় বিষয়টি জানানো হয়। এসময় পুলিশ জানান জাগীর সেতুর নিচে একটি মরদেহ পাওয়া গেছে। খবরটি শোনার পর তার মা শামছুন্নাহার ও ছোট বোন মায়শা ফারহানা জেবাকে সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় ওই মরদেহটি তার বাবার।

মানিকগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ হাবিল উদ্দিন জানায়, গাজীপুর জেলার কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে অফিস সহকারী মোঃ শহিদুল ইসলাম নিখোঁজের ব্যাপারে তার স্ত্রী শামছুন্নাহার একটি জিডি করতে সকালে থানায় আসেন। এসময় জরুরি সেবা ৯৯৯ থেকে একটি কল আসে জাগীর সেতুর নিচে একটি মরদেহ পাওয়া গেছে। তখন মোঃ শহিদুল ইসলামের স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়ার পর স্ত্রী শামছুন্নাহার মরদেহটি তার স্বামীর বলে নিশ্চিত করেন।

ওসি আরো জানান রাতে যে কোনো সময় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতিকারীরা শহিদুল ইসলামকে হত্যা করে সেতুর ওপর থেকে নিচে ফেলে দেয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিহতের চোখ ও মুখে আঘাতে চিহ্ন রয়েছে। মরদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।

এব্যাপারে নিহতের মেয়ে মাহিয়া মালিহা বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন।

;

ঈদের দিন মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেলো দুই কিশোরের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হয়ে রাইস মিলের দেয়ালের সাথে ধাক্কা লেগে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।

নিহতরা হলেন, উপজেলার দামদি গ্রামে আমিনুল ইসলামের ছেলে রনি মিয়া (১৬) ও একই এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে আশিক (১৭)।

সোমবার (১৭ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঈশ্বরগঞ্জ-শাহগঞ্জ সড়কের পাইবাকুঁড়ি এলাকা এই দুর্ঘটনা ঘটে।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কমল সরকার দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ঈদের নামাজের পর রনি ও আশিক মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হয়ে ঈশ্বরগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ঈশ্বরগঞ্জ-শাহগঞ্জ সড়কের পাইবাকুঁড়ি এলাকায় পৌঁছলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের কাদির মিলের দেয়ালে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই রনির মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত আশিককে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে আশিকের মৃত্যু হয়।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কমল সরকার বলেন, নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় রনির মরদেহ দাফনের প্রক্রিয়া চলছে। আশিকের মরদেহ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।

;