২১ আগস্টের দণ্ডিতরা কে কোথায়?



মবিনুল ইসলাম, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা। ছবি: সংগৃহীত

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের জনসভায় ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার দু’মামলায় ১৯ আসামিকে ফাঁসির দণ্ড ও ১৯ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল। মোট ৫২ আসামির মধ্যে ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় রায়ের আগেই এ মামলা থেকে ৩ আসামিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার-১ নম্বর ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এ রায় ঘোষণা করেন।

ফাঁসির দণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পান মোট ৩৮ আসামি। আসামিদের মধ্যে রায় ঘোষণার দিন ২৪ জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকি ১৪ আসামি ছিলেন পলাতক।

দণ্ডিতরা কে কোথায়?

১) তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়া:

গ্রেনেড বিস্ফোরণ ও হত্যা দুই মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্যারোলে মুক্তি পেয়ে লন্ডন চলে যান। গত ১১ বছর যাবৎ সেখানে আছেন তিনি। এ দুটি মামলা ছাড়াও অর্থপাচার ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলারও সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমান।

২) লুৎফুজ্জামান বাবর:

বিএনপি সরকারের ২০০১-২০০৬ মেয়াদে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন লুৎফুজ্জামান বাবর। সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালে গ্রেফতার হন তিনি। সেই থেকে ১২ বছর যাবৎ কারাগারে আটক আছেন। গ্রেনেড হামলার দুটি মামলায় তাকে ফাঁসির দণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায়ও দণ্ডিত করা হয় বাবরকে।

৩) হারিছ চৌধুরী:

বিএনপি আমলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিলেন হারিছ চৌধুরী। সে সময় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত সরকার ক্ষমতায় এলে দেশ ছাড়েন তিনি। গ্রেনেড হামলার দুটি মামলায়ই তাকে পলাতক দেখিয়ে তার অনুপস্থিতিতে বিচার শেষ হয়েছে। দুই মামলায়ই তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একক কোনো দেশে তার অবস্থানের খবর পাওয়া যায়নি। দণ্ড মাথায় নিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন।

৪) আব্দুস সালাম পিন্টু:

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার অন্যতম আসামি আব্দুস সালাম পিন্টু। বিএনপি সরকারের শিক্ষা উপমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি এ মামলায় গ্রেফতার হন। ১১ বছর ধরে কারাগারে আটক আছেন। গ্রেনেড হামলার দু’মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। পিন্টু গ্রেনেড হামলা মামলার আরেক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মাওলানা তাজউদ্দিনের ভাই।

৫) শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ:

কুমিল্লার বিএনপি দলীয় এমপি ছিলেন শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ। মামলার শুরু থেকে শেষ অবধি পলাতক ছিলেন। তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে পালিয়ে রয়েছেন মর্মে শোনা যায়।

৬) মাওলানা তাজউদ্দিন:

মাওলানা তাজউদ্দিন বিএনপি সরকারের শিক্ষা উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর ছোট ভাই। তিনি ছিলেন হরকাতুল জিহাদ (হুজি) নেতা। হামলার পর বিএনপি সরকারের আমলেই বাদল নামে ভুয়া পাসপোর্ট করে প্রথমে পাকিস্তান পালিয়ে যান। পরে সেখান থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা চলে চান। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী তিনি। পাকিস্তান থেকে গ্রেনেড এনে তা সরবরাহ করেন মাওলানা তাজউদ্দিন। এ মামলায় তাকে ফাঁসির দণ্ড দেওয়া হয়েছে।

৭) মেজর জেনারেল (অব) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী:

ঘটনার সময় ডিজিএফআইয়ের প্রধান ছিলেন মেজর জেনারেল (অব) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী। আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে গ্রেফতার হন তিনি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তাকে ফাঁসির দণ্ড দেওয়া হয়। চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায়ও তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন।

৮) বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব) আব্দুর রহিম:

গ্রেনেড হামলার ঘটনার সময় এনএসআইয়ের মহাপরিচালক ছিলেন বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব) আব্দুর রহিম। তাকেও এ মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলারও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি তিনি। বর্তমানে তিনি কারাগারে আটক আছেন।

   

জয়পুরহাটে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, জয়পুরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জয়পুরহাটে গোসল করার সময় পুকুরে পানিতে ডুবে তৌফিক রহমান (১৯) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৭ মে) দুপুরের সবুজ নগর এলাকায় পাসপোর্ট অফিস সংলগ্ন একটি পুকুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত তৌফিক রহমান শহরের চিত্রাপাড়া এলাকার নিজামুদ্দীনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, তৌফিক রহমান ও তার বন্ধু মোবাইলে যোগাযোগ করে সবুজ নগর মসজিদের সামনে একত্রিত হয়। এরপর নতুন পাসপোর্ট অফিস সংলগ্ন একটি পুকুরে গোসল করার জন্য তারা যায়। এসময় পুকুর পাড়ে বসে কথা বলার সময় পা ধুতে গেলে পিছলে পানিতে পড়ে যায় তৌফিক। তখন দুই বন্ধু মিলে তাকে উদ্ধার করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। পরে তাদের চিৎকার শুনে আশপাশ থেকে স্থানীয় লোকজন এসে তাকে পানি থেকে তোলে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে তাকে জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে ঘোষণা করেন।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নুরে আলম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

;

ঝড়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে উপড়ে পড়লো তিন গাছ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাসে ময়মনসিংহের ভালুকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে উপড়ে পড়েছে তিনটি গাছ। এতে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ ছিল।

খবর পেয়ে ভালুকা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে উপড়ে পড়া গাছটি সরিয়ে নিলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

সোমবার (২৭ মে) বিকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকার ভরাডোবার ভান্ডাব এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।

ভালুকা ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আতিকুর রহমন বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাসে তিনটি গাছ ভেঙে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উপড়ে পড়ে যায়। এতে যানবাহনে চলাচলে বাধাগ্রস্ত করে। খবর পেয়ে দ্রুতই ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের প্রায় ৪০ মিনিটের চেষ্টা তিনটি গাছ কেটে সরিয়ে নিলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ভালুকা ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আতিকুর রহমান আরও বলেন এঘটনায় কেউ নিহত বা আহত হয়নি।

ভরাডোবা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু তালেব বলেন, সড়কে গাছ পড়ার সাথে সাথে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের সমন্বয়ে কাজ করে গাছ কেটে সরিয়ে ফেলে। তবে, এই ঘটনায় সাময়িক সময়ের জন্য যান চলাচল বন্ধ ছিল।

;

খাতুনগঞ্জে খাল থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন খাতুনগঞ্জের একটি খাল থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তার নাম ঠিকানা এখনও পাওয়া যায়নি।

সোমবার (২৭ মে) বিকেলে খাতুনগঞ্জ এলাকার শুকটি পট্টির খালে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যায়।

চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক নুরুল আলম আশিক জানান, বিকেল সাড়ে চারটার দিকে এক যুবককে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন। শুটকি পট্টি পুলের গোড়ায় পানিতে ডুবে থাকা অবস্থায় পাওয়া ভিটটিমকে পাওয়া যায়। যার আনুমানিক বয়স ২৫ বছর।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম ওবাইদুল হক বার্তা২৪.কম-কে বলেন, শুঁটকি পট্টির একটি খাল থেকে স্থানীয়রা মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। ধারণা হচ্ছে, দিনভর বৃষ্টির কারণে ওই খালে পানির অনেক শ্রুত ছিল, ভুলবশত সেখানে পড়ে ডুবে গেছে। এতে তার মৃত্যু হয়েছে। আমরা পরিচয় শনাক্তে কাজ করছি।

;

আরও যা প্রয়োজন দেওয়া হবে: অধিদপ্তরের মহাপরিচালক 

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল



আশরাফুল ইসলাম, পরিকল্পনা সম্পাদক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘুর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবের পর প্রাথমিকভাবে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে দুর্গত মানুষদের জন্য ইতিমধ্যে অর্থ ও খাদ্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান বলেছেন, আরও যা প্রয়োজন আমরা তা করব।

সোমবার সন্ধ্যায় বার্তা২৪.কমকে তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই অর্থ বরাদ্দ দিয়েছি। খাদ্য বরাদ্দ দিয়েছি। আরও যা যা লাগে সবটাই দেওয়া হবে। অলরেডি দেওয়া হয়েছে, আরও যা প্রয়োজন হবে, স্টেটমেন্টটা হাতে পেলে ..প্রাথমিকটা পেয়েছি। যেহেতু এখনো ঝড় শেষ হয়নি। সব কালেক্ট করার পর রাষ্ট্র যেভাবে চাইবে; যেভাবে দূর্গতদের পাশে দাঁড়ালে তাদের কল্যাণ হবে, যাতে তাদের পুনর্বাসন করা যায় বড় লসগুলোকে কাটাতে, রাষ্ট্র যেভাবে দাঁড়ায়, সেভাবে আমরা করব।’

দুর্গতদের তথ্য সংগ্রহে আমরা জেলা প্রশাসনগুলোর সঙ্গে প্রতিমুহূর্তে কাজ করছি জানিয়ে সরকারের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে জেলা প্রশাসকরা যে তথ্য পাঠিয়েছেন তার ভিত্তিতেই আমরা ক্ষয়ক্ষতির একটি পরিসংখ্যান তৈরি করেছি। এখন পর্যন্ত ১৯টি জেলার ১০৭টি উপজেলার ৯১৪টি ইউনিয়নে ঘূর্ণিঝড় রিমালে দুর্গত মানুষের সংখ্যা ৩৭ লক্ষ ৫৮ হাজার ৯৬ জন। এই ঘুর্ণিঝড়ে অন্ততঃ ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য আমরা প্রাথমিকভাবে পেয়েছি। আংশিক বিধ্বস্ত বাড়িঘরের সংখ্যা ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৯৯২টি এবং সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত বাড়িঘরের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৪৮৩টি।’

মোঃ মিজানুর রহমান আরও জানান, কিছু জেলায় দুর্গতদের লুঙ্গি, শাড়ি, থ্রি পিস, টি-শার্ট, বাচ্চাদের কাপড়, ঢেউটিন, নগদ অর্থ, বিধ্বস্ত বাড়িঘর নির্মাণে অর্থ মঞ্জুরি, শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ খাবার পানি চাওয়া হয়েছে। আমরা আরও তথ্য সংগ্রহে কাজ করছি। যাতে সবাইকে ক্ষতি কাটিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে সহযোগিতা দেওয়া যায় অধিদপ্তর তা চেষ্টা করছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান, সোমবার (২৭ মে) সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সরকারের প্রস্তুতির কারণে বড় ক্ষয়ক্ষতি হয় নাই।ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা সহযোগিতার জন্য দেওয়া হয়েছে। পাঁচ হাজার পাঁচশত মেট্রিক টন চাল ও পাঁচ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার। এছাড়া শিশু খাদ্য কেনার জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা সহযোগিতা করা হয়েছে।

সহযোগিতা ক্ষতিগ্রস্তের মোবাইল অ্যাকাউন্টে যাবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বরাদ্দ অব্যাহত থাকবে’।

;