রাজশাহী চিড়িয়াখানায় বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে শিশু খেলনা!



হাসান আদিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, রাজশাহী
ভেঙেচুরে বিপজ্জনক আকার ধারণ করেছে রাজশাহী চিড়িয়াখানার শিশু খেলনাগুলো, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ভেঙেচুরে বিপজ্জনক আকার ধারণ করেছে রাজশাহী চিড়িয়াখানার শিশু খেলনাগুলো, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী নগরীর কাজীহাটা এলাকার বাসিন্দা আশরাফুল ইসলাম দু’দিন আগে পাঁচ বছর বয়সী মেয়ে তানিয়া আক্তার রিক্তাকে নিয়ে ঘুরতে যান নগরীর প্রধান বিনোদন কেন্দ্র শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান উদ্যান ও চিড়িয়াখানায়। সেখানে শিশুদের জন্য থাকা স্লাইডারে ওঠার বায়না ধরেন শিশু রিক্তা। স্লাইডারে উঠে স্লাইড করতেই উরু কেটে রক্ত ঝরতে শুরু করে শিশুটির। দেখা যায়- স্লাইডারের ভেতরে ভেঙে ধারালো হয়ে ওঠা অংশে লেগে কেটে রক্তাক্ত হয়েছে ওই শিশু।

বুধবার (২১ আগস্ট) সকালে বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে এমন দুর্ঘটনার কথা জানান ভুক্তভোগী শিশুর বাবা আশরাফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, 'আমার বাচ্চাকে নিয়ে একজন চিকিৎসকের কাছে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ওই চিকিৎসক জানান- স্লাইডারের ভাঙা অংশে মরিচা ধরে যাওয়ায় এতে কারো হাত-পা বা শরীরের কোনো অংশ কেটে গেলে ইনফেকশন হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।'

এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে বুধবার বেলা ১১টার দিকে শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যানে গিয়ে দেখা যায়, শিশুদের উন্মুক্ত বিনোদন এবং মানসিক শক্তি বাড়ানোর তাগিদ নিয়ে নির্মাণ করা উদ্যানের খেলনাগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। রাইডগুলো তার সক্ষমতা হারিয়েছে এবং নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে খেলনা তৈরির জন্য তা ধ্বংস হয়ে গেছে। কোনটির কাঠামোও নেই।

রাজশাহী চিড়িয়াখানায় বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে শিশু খেলনা!

অনেক খেলনা ভেঙে যাওয়ার কারণে আলাদা জায়গায় সরিয়ে রাখা হয়েছে। ভেঙেচুরে একাকার অবস্থা হাইড্রোলিক গাড়িটিও। জাম্পিং রোলারটিও পুরোটাই নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। ভেঙে গেছে সকল স্লাইড। কোনোটির স্লাইডারে চড়ার রাস্তার নেই প্ল্যানসিট। এমনকি সিঁড়িও ভাঙা।

জানা যায়, শিশুদের বিনোদনের জন্য ২০১৩ সালে কেনা হয় এক কোটি পাঁচ লাখ টাকার পাঁচ সেট রাইড। এগুলোতে ফ্রি খেলার সুযোগ পেত শিশুরা। পাঁচ বছর ব্যবধানে অযত্ন-অবহেলায় সবগুলো খেলনা নষ্ট হয়ে গেছে। বিনামূল্যে বিনোদনের কোনো সুযোগ না থাকায় সেই সব ভাঙা খেলনাগুলোতেই খেলে বেড়াচ্ছে শিশুরা। শিশুদের ফ্রি রাইডগুলোগুলো ভেঙে তা বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনাও।

অভিভাবকদের দাবি- দীর্ঘদিন থেকেই পরিত্যক্ত অবস্থায় এসব খেলনাগুলো পড়ে আছে। ফলে এখানে খেলতে গেলে শিশুদের শরীর কেটে গেলে মারাত্মক জখম হয়।

রাজশাহী বেতারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সাইদুজ্জামান তার নাতিকে নিয়ে এসেছেন। তিনি বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, 'খেলতে গিয়ে সে রাইড থেকে পড়ে গিয়েছিল। ব্যথা পেয়েছে। এখানে স্লিপারসহ বেশিরভাগ রাইডই নষ্ট। আমি মনে করি- এটি দ্রুত সংস্কার করা দরকার'।

রাজশাহী চিড়িয়াখানায় বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে শিশু খেলনা!

রাজশাহীর মোহনপুর থেকে ছেলে ও মেয়ে নিয়ে ঘুরতে আসা রুনা লায়লা বলেন, 'এখানে তো খেলার কিছুই নেই। সব ভাঙা। খেলনাগুলো ভালো থাকলে আরও ভালোভাবে বাচ্চারা খেলতে পারত। মজাও পেত। এখন খেলনা ভাঙার কারণে বাচ্চারা খেলতেও পারছে না মজাও পাচ্ছেন না।'

চিড়িয়াখানার তত্ত্বাবধায়ক মাহবুবুর রহমান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, 'দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি আমি লক্ষ করছি। বিষয়টি প্রকৌশল বিভাগকে জানানো হয়েছে। তারপরও অতিদ্রুত এটি সংস্কার করার জন্য আবারও তাদেরকে জানানো হবে।' তারা এটি সংস্কার করবেন বলে জানান এই কর্মকর্তা।

তবে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক ডা. ফরহাদ হোসেন বলেছেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, 'এসব রাইড ফাঁকাস্থানে রাখার জন্যই নষ্ট হয়েছে। অনেকটা ব্যবহারের জন্যও নষ্ট হয়েছে।' তবে এ বিষয়ে সিটি করপোরেশনকে অব্যহতি করেছেন বলেও জানান।

রাসিকের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল হক বলেন, 'খুব শিগগিরই এগুলো মেরামত করা হবে। দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে নতুন রাইড বসানো হবে।'

   

২৫ মে বঙ্গবাজার বিপণি-বিতান নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবাজার নগর পাইকারি বিপণি বিতান নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় এটি উদ্বোধন করবেন তিনি।

শনিবার (১৯ মে) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। 

এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেদিন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গৃহিত পোস্তাগোলা হতে রায়ের বাজার স্লুইস গেট পর্যন্ত '৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড' এবং ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে 'নজরুল সরোবর' নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন ।

উল্লেখ যে, গত বছরের ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সে সংগঠিত ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন করে বঙ্গবাজার পাইকারি নগর বিপনী বিতান নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।

এছাড়াও পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণ বঙ্গের ২১টি জেলা এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১৬ জেলা হতে আগত উত্তরবঙ্গগামী বাসগুলোকে যেন আর ঢাকা শহরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে না হয়, সেজন্য পোস্তাগোলা ব্রিজ হতে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত ৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ নেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। উদ্যোগের অংশ হিসেবে ১ম পর্যায়ে কামরাঙ্গীরচরের লোহার পুল থেকে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত ৮ সারির সড়ক নির্মাণ করা হবে। এই সড়কের মাঝের দুই-দুই চার সারি এক্সপ্রেসওয়ে এবং দুই পাশে দুই-দুই চার সারি সার্ভিস লেন হিসেবে রাখা হয়েছে।

পাশাপাশি নগরীতে পর্যাপ্ত গণপরিসর সৃষ্টির উদ্দেশে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার রোড নম্বর ১৩/এ ও ৮/এ সংলগ্ন ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে নজরুল সরোবর নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

;

শিক্ষার্থী-কিরগিজ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে ১৭ মে রাতে সহিংসতার পর দেশটির কর্মকর্তা ও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।

রোববার (১৯ মে) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ কথা জানানো হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ১৭ মে রাতে সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

এ ছাড়া উজবেকিস্তানের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। একইসঙ্গে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রে স্বীকৃত দূতাবাস হিসেবে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ও কিরগিজ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ রয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি ছাত্রদের কোনো গুরুতর আহত বা হতাহতের খবর নেই। দূতাবাস ইতোমধ্যে অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে একটি জরুরি যোগাযোগ নম্বর শেয়ার করেছে, যাতে এ বিষয়ে যে কোনো সমস্যার জন্য শিক্ষার্থীরা যোগাযোগ করতে পারেন।

দূতাবাসের মাধ্যমে সরকার শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের পররাষ্ট্র ও অভ্যন্তরীণবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ সমন্বয় করছে।

সরকার ঘনিষ্ঠভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। তাসখন্দে অবস্থানরত রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সুস্থতা সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে শিগগিরই বিশকেক সফরে যেতে বলা হয়েছে।

;

মেরিন ড্রাইভে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের-টেকনাফের মেরিন ড্রাইভ সড়কে মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবলীগ নেতাসহ ২ আরোহী নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ মে) দুপুরের দিকে কক্সবাজার- টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন বাহারছড়া বড়ডেইল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- টেকনাফের হোয়াইক্যং ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হরিখোলা গ্রামের লাতাইঅং চাকমার ছেলে বারিক্কা (প্রকাশ) কিরন চাকমা (৪০) ও ঢাকা ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টার এলাকার মাযহারুলের ছেলে জিহাদ (৩০)। নিহত কিরন চাকমা হোয়াইক্যং ইউনিয়ন যুবলীগের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সহ-সভাপতি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ (পরিদর্শক) মো. সামিউদ্দিন।

তিনি বলেন, রবিবার দুপুরের দিকে কক্সবাজার- টেকনাফের বাহারছড়া বড়ডেইল এলাকায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দু'জন নিহত হয়।

নিহতের মধ্যে বারিক্কা (প্রকাশ) কিরন চাকমা (৪০) টেকনাফের হোয়াইক্যং হরিখোলা গ্রামের ও মো. জিহাদ (৩০)ঢাকা ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টারের বাসিন্দা।

জানা গেছে, নবদম্পতি জিহাদ ও তার স্ত্রী পরিবার নিয়ে গত পরশু দিন কক্সবাজার এসেছে। তারা তারকামানের হোটেল ওশান প্যারাডাইসে উঠেছে। সকালে বাইক ভাড়া নিয়ে মেরিনড্রাইভে ঘুরতে গিয়ে শামলাপুরে দুর্ঘটনার শিকার হয়। সেখান থেকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে জিহাদকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে মর্গে রয়েছে। আইনি কার্যক্রম শেষে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে।

;

স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলরের সঙ্গে ডিএনসিসি মেয়রের বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রম নিয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্যবৃন্দ ও কাউন্সিলরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

রোববার (১৯ মে) গুলশান নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী একটি প্রকল্প অনুমোদন করেছেন। প্রথম ধাপে ৪ হাজার ২৫ কোটি টাকা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। করোনা, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধসহ অন্যান্য কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দায় জমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে অর্থ ছাড় পেতে সময় লাগছে। কিন্তু এই নতুন এলাকায় বহু মানুষের বসবাস। তাদের দুর্ভোগের বিষয় বিবেচনা করে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ড্রেন ও রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু করেছি।’

মেয়র আরও বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এই এলাকায় টেকসই উন্নয়নের জন্য ড্রেন নির্মাণ করে তারপর রাস্তা করতে হবে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ঠিক না হলে রাস্তা করলে জলাবদ্ধতা হবে। সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে না৷ আগামী এক বছর এই নতুন এলাকায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ড্রেনেজ ও রাস্তার কাজ চলবে। আশা করছি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জনগণের চলাচলে কষ্ট দূর হবে।

এসময় ডিএনসিসি মেয়র ড্রেন নির্মাণ ও সড়ক প্রশস্ত করণের জন্য এলাকাবাসী যেন জায়গা ছেড়ে দিয়ে সহযোগিতা করে সে বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলরদের প্রতি আহবান জানান।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা-১১ আসনের সংসদ সদস্য ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা ১৮ আসনের সংসদ সদস্য খসরু চৌধুরী এবং নতুন ১৮টি (৩৫ থেকে ৫৪নং) ওয়ার্ডের কাউন্সিলরবৃন্দ।

এছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান এবং সব আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাবৃন্দ।

;