ইলেকট্রিক গাড়ির যুগ কবে আসবে, কে দেবে অনুমোদন?



  সাব্বির আহমেদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: কাস্টমসসহ আনুষঙ্গিক সব প্রক্রিয়া মেনে যুক্তরাজ্য থেকে পরিবেশ বান্ধব ‘বিদুৎ-চালিত টেসলা কার’ নিয়ে আসেন দেশের একজন ব্যবসায়ী। এরপর নিয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশ রোর্ড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির কাছে নিবন্ধনের জন্য। কিন্তু বিআরটিএ ইঞ্জিন ছাড়া কোন গাড়ির রেজিস্ট্রেশন করে না।

গত বছরের আগস্ট থেকে গাড়িটি পড়ে আছে। বিদুৎ চালিত দামি কয়েকটি গাড়ি বাংলাদেশে গত বছরের বিভিন্ন সময়ে এসেছে। রেজিস্ট্রেশনের অভাবে এগুলো কেউ চালাচ্ছেন না। সরকার বিদুৎ-চালিত গাড়ি অনুমোদন দিতে একটি নীতিমালা তৈরির কাজ শুরু করেছে। এক্ষেত্রে ‘ধীরে চলো’ নীতিতে চলছে সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বিআরটিএ।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রস্তুত করতে যে কমিটি করে দিয়েছে তার একজন সদস্য বাংলাদেশ রোর্ড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির উপ-পরিচালক শফিকুজ্জামান ভুঁইয়া।

তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কমিটির প্রথম বৈঠক করেছে। কি আইন আছে আর কি কি লাগবে, এগুলো দেখা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে আরও বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। বুয়েটের বিশেষজ্ঞরাও সেই কমিটিতে রয়েছেন।’

সূত্র জানায়, বছরখানেক আগে ডন এন্টরপ্রাইজের আনা একটি ইলেকট্রিক গাড়ি বুয়েট থেকে পরীক্ষা করে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। এ প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় বুয়েট ও বিআরটিএ-এর সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে পরবর্তী কি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে তা জানতে চেয়েছে।

সে কমিটির প্রধান বিআরটিএ'র পরিচালক শেখ মাহবুব ই রব্বানী। এ বিষয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কয়েকটি বৈঠক করা লাগবে। সেখান থেকে কি বেরিয়ে আসা তা যাচাই করা হবে। অন্যান্য দেশে কোন কোন ক্রাইটেরিয়ার ভিত্তিতে চালাচ্ছে সেটাও আমরা দেখবো। রিচার্জ ফ্যাসিলিটি এখানে জড়িত।

পরিচালক শেখ মাহবুব ই রব্বানী বার্তা২৪.কম কে বলেন, ‘আগামী তিন চার মাসের আগে কিছু চূড়ান্ত করতে পারবে বলে মনে হয় না ।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়– বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো এহসান বিশেষজ্ঞ হিসেবে এ কমিটিতে রয়েছেন।

/uploads/files/n4pkZCt4V5DyHY98VYfHLMRhDSpyqhttcEQy1jPH.jpeg

তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বার্তা২৪.কম কে বলেন, ‘ইলেক্ট্রিক গাড়ির ক্ষেত্রে মূল বিষয় হলো বৈদ্যুতিক শক্তি লাগবে। এখন দেশের বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন সক্ষমতা আছে কি না সেটা আগে দেখতে হবে। কারণ গাড়িটি পুরোপুরি বিদ্যুৎ নির্ভর। কোথাও চার্জ দেবেন তারপর সেটা চলবে। সেক্ষেত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন তার জন্য প্রস্তুত কি না সেটা দেখতে হবে।

তিনি বলেন, দেশে এরই মধ্যে কয়েক লক্ষ বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি চলছে। সরকারি ভাবে এগুলো অনুমোদিত নয়। এ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বের বিদুৎ চালিত গাড়ি অধ্যুষিত বড় জায়গা।

তার তথ্যমতে, শুধু ঢাকার আশপাশের জেলায় কয়েক লক্ষ এবং সারাদেশে বিদুৎচালিত গাড়ির সংখ্যা ১০ থেকে ১৫ লক্ষ। এই গাড়িগুলোর একটিও সরকার অনুমোদিত না।

বৈদ্যুতিক গাড়ির অনুমোদন দিলে এই কয়েক লাখ গাড়ির অনুমোদনের ব্যাপারটি আসবে-বলে মনে করেন অধ্যাপক মো. এহসান।

বিআরটিএ তে প্রথম বৈঠকের তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সরকার তাদের দীর্ঘ মেয়াদি পলিসির জন্য এটা ভাবছেন যে গাড়িতে বৈদ্যুতিক শক্তির ব্যবহার লাগবে। এখন বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং সঞ্চালন দক্ষতা যদি পুরোপুরি না আসে তাহলে গাড়িতে বর্তমান জ্বালানি খরচের চেয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় বেশি হয়ে যাবে।

বিশ্বে যেসব দেশ ইলেকট্রিক গাড়ি নির্ভরতার দিকে যাচ্ছে তাদের আগে বিদ্যুৎ স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে তাদের সঞ্চালন ব্যবস্থা উন্নত করেছে। তারপর ইলেক্ট্রিক গাড়ি শুরু করেছে।

তিনি বার্তা২৪.কম কে আরও বলেন, ইলেক্ট্রিক গাড়ি চালু করলে প্রতি বছর যে পরিমাণ পরিত্যাক্ত ব্যাটারি গাড়ি থেকে বের হবে এগুলো পরিবেশ বান্ধব ডিসপোজাল ব্যবস্থা থাকতে হবে। 

কারণ একটি গাড়ি থেকে ৮ থেকে ১০টা ব্যাটারি বের হবে। উন্নত বিশ্বে গাড়িগুলো লিথিয়াম ব্যাটারিতে চালানো শুরু করেছে। এর স্থায়িত্ব বেশি। এজন্য বলছি, সারা বিশ্বে আস্তে আস্তে এর ব্যবহার হোক। আমাদের আগ বাড়িয়ে গিয়ে লাভ নেই।

বিশ্বে এখনও ১৫ লক্ষ ইলেকট্রিক গাড়ি আসছে। ১০ বছরে এ সংখ্যা আরও বাড়বে। বাংলাদেশে কোন অনুমোদন ছাড়াই লক্ষ লক্ষ ইলেকট্রিক গাড়ি চলছে। এগুলো ইজিবাইক বা অটো নামে পরিচিত। ঢাকার অদূরে নারায়নগঞ্জের ডুমনি ও খিলক্ষেত সরেজমিনে গিয়ে কয়েক হাজার ইজিবাইক দেখা গেছে।

ঢাকার দু’ তিনটি মোটরসাইকেল কোম্পানি চীন থেকে ইলেক্ট্রিক মোটরসাইকেল নিয়ে এসে বিক্রি করছে। এগুলো চালাতে গিয়েও পুলিশের দৌঁড়ানি খেয়ে বন্ধ রেখেছেন চালকরা। দূষণমুক্ত পরিবেশ বান্ধব হলেও রেজিস্ট্রেশন না থাকায় পুলিশের কাছে এগুলো অবৈধ।

 

   

রাঙামাটিতে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপিডিএফ'র ২ কর্মী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রাঙামাটির লংগদু’য় প্রতিপক্ষের ব্রাশ ফায়ারে পার্বত্য চুক্তি বিরোধী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর দুই সক্রিয় কর্মী নিহত হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে লংগদু’র বড় হাড়িকাবার ভালেদি হাট এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে। নিহতরা হলেন- তিলক চাকমা (৪৫) ও ধন্যমনি চাকমা (৩৫)। রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ আহম্মেদ জানিয়েছেন, নিহতের বিয়ষটি অবহিত হওয়ার পর মরদেহ উদ্ধারে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম রওয়ানা দিয়েছে।

এদিকে, ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)-এর রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, সকাল সাড়ে ৮টার সময় লংগদুর বড়হাড়িকাবার ভালেদি ঘাট এর পার্শ্ববর্তী স্থানে সন্তু গ্রুপের ৭ জনের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল এসে সেখানে সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ইউপিডিএফ কর্মীদের উপর হামলা চালায়। এ হামলায় ঘটনাস্থলে ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যা ধন চাকমা ওরফে তিলক (৪৫) ও সমর্থক ধন্য মনি চাকমা (৩৫) নিহত হন।

নিহত ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যাধন চাকমার পিতার নাম সময় মনি চাকমা, গ্রাম- কুকিছড়া, কাট্টলী, লংগদু, রাঙামাটি এবং সমর্থক ধন্য মনি চাকমার পিতার নাম লেংগ্যা চাকমা, গ্রাম- ধুধুকছড়া, বড় হাড়িকাবা, লংগদু, রাঙামাটি।

ইউপিডিএফ এর পক্ষ থেকে পাঠানো বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এই হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্বে ছিলো পোয়া চাকমা ওরফে আপন (৩২), পিতা লক্ষ্মী মনি চাকমা। তার বাড়ি বড় হাড়িকাবার পাশে কুট্টছড়ি গ্রামে। পোয়া চাকমা সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জেএসএস এর সক্রিয় সন্ত্রাসী।

বিবৃতিতে সচল চাকমা অবিলম্বে লংগদুতে ইউপিডিএফ কর্মী, সমর্থককে হত্যাকারী খুনি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার এবং খুনী সন্ত্রাসীদের মদদদাতা সন্তু লারমাকে গ্রেফতারপূর্বক আঞ্চলিক পরিষদ থেকে অপসারণ করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান।

;

কুমারখালীতে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় ইউনুস আলী (৬০) নামে একজন নিহত হয়েছেন। 

শনিবার (১৮ মে) সকালের দিকে উপজেলার খোর্দ্দ বনগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ইউনুস আলী কুমারখালি উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের খোদ্দ বনগ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, শনিবার সকালে ৭টার দিকে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মুক্তার আলী ও তার লোকজন মিলে ইউনুস আলীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ইউনুসকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন, তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম জানান, সকালে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ইউনুস আলী জখম হন। পরে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর মারা যান।

তিনি আরও জানান, নিহত ইউনুস আলী ও মুক্তার আলী একে অপরের আত্মীয়। সম্পর্কে বেয়াই। তাদের উভয়ের ছেলে মেয়ের সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অশান্তি বিরাজ করছিল। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

;

২৮ বছরে ঢাকার সবুজ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের রাজধানী ঢাকায় গত ২৮ বছরে সবুজ এলাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ, অন্যদিকে জলাভূমিও নেমে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ এ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) এক গবেষণায় এই চিত্র উঠে এসেছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে রাজধানীর জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে নগর গবেষণা কেন্দ্রের ৫২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী সম্মেলনে এই তথ্য জানা যায়।

বিআইপির প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকা শহরের সবুজ এলাকা এবং জলাভূমি কমেছে সেই সঙ্গে দুই দশকে বেড়েছে মাত্রাতিরিক্ত ধূসর এলাকা ও কংক্রিটের পরিমাণ, যা শহর এলাকার তাপমাত্রা বাড়িয়ে আরবান হিট আইল্যান্ডের প্রভাবও বাড়ছে। দেশে চলমান যে তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে তার মূল কারণ নগরে সুবজায়ন কমে যাওয়া।

বাংলাদেশের মতো ক্রান্তীয় আর্দ্র জলবায়ুর দেশে নগর পরিকল্পনায় সাধারণ মানদণ্ড অনুযায়ী একটি আদর্শ শহরে ২৫ শতাংশ সবুজ এলাকা এবং ১০ থেকে ১৫ শতাংশ জলাশয়-জলাধার থাকা বাঞ্ছনীয়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় গত বছরে তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাড়ার কথা ছিল ১ থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিআইপি-এর গবেষণা অনুযায়ী ঢাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ১৯৯৯ সালে ছিল ৬৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ, ২০০৯ সালে বেড়ে হয়েছিল ৭৭ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮১ দশমিক ৮২ শতাংশে। ফলে সার্বিকভাবে ঢাকার পরিবেশের ভারসাম্য ব্যাহত হচ্ছে নেতিবাচকভাবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল সরোয়ার জানান, তাপপ্রবাহের কারণে মানুষের বিভিন্নভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়, শ্রমিকের কর্মক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, অবনতি হয়েছে কৃষি উৎপাদনে, ব্যাহত হয় শিল্প প্রক্রিয়া, তাপের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিভিন্ন অবকাঠামো।

তিনি আরও জানান, চলমান তাপপ্রবাহকে চরম আবহাওয়াগত পরিস্থিতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাপপ্রবাহ মানবস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে। চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে ২০২৪ সালে সমগ্র বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ১১ জনের মৃত্যু হয়।

অনুষ্ঠানে নগর গবেষণা কেন্দ্রে সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আলোচক হিসেবে ছিলেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম, বুয়েটের অধ্যাপক ড. ইসরাত ইসলাম, বিআইপির সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান স্থাপতি ইকবাল হাবীব।

;

ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বেলা ১১:৫৭ টায় ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এর আগে শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম।

তিনি জানান, ধোলাইখালে চারতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে সূত্রাপুর ও সিদ্দিকবাজার থেকে পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।  

;