পেঁয়াজ ব্যবহারে সতর্ক গৃহিণীরা, কমেছে বিক্রি



সাদিয়া কানিজ লিজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম ঢাকা
ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত দেশের সব শ্রেণি পেশার মানুষ। দেড়-দুই মাস ধরে ধাপে ধাপে পেঁয়াজের দাম বাড়লেও গত দুই-তিন দিনে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে প্রতি ঘণ্টায়। পেঁয়াজের দাম মাত্রাতিরিক্ত বাড়ায় এর প্রভাব পড়েছে রান্নাবান্নায় এবং দোকানের কেনাবেচায়। এমন পরিস্থিতি কিভাবে মোকাবিলা করছেন গৃহিণী এবং দোকানিরা, সে বিষয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমের প্রতিবেদক।

কাঠালবাগান এলাকার পার্লার ব্যবসায়ী এবং গৃহিণী লিলি ঘাগরা বলেন, 'আগে যে তরকারিতে ৪-৫টা পেঁয়াজ ব্যবহার করতাম এখন সেখানে একটা পেঁয়াজ ব্যবহার করছি। গত মাসের ৮-৯ তারিখে তিন কেজি পেঁয়াজ কিনেছিলাম, যা এখনও চলছে। আমার ছোট সংসার বলে চলছে কিন্তু বড় সংসার হলে চলতো না। তবে পেঁয়াজের দাম কমাতে দ্রুত উদ্যোগ নেয়া উচিত।'

হাতিরপুল এলাকার গৃহিণী রত্না বেগম বলেন, 'তরকারিতে বেশি পেঁয়াজ দেওয়ার অভ্যাস আমার। কিন্তু দাম বাড়ায় তা আর পারছি না। আগে এক কেজি মা়ংসে ১০-১২টা পেঁয়াজ দিতাম। এখন ৪-৫টা দিয়েই কাজ চালিয়ে নিচ্ছি।'

ধানমন্ডি ১৫/এ এলাকার গৃহিণী মাসুমা আক্তার মমতা বলেন, 'এখন একটু চিন্তা-ভাবনা করে পেঁয়াজ ব্যবহার করছি। যখন ১৬০ টাকা কেজি ছিল তখন ৩-৪ কেজি কিনেছিলাম সেটা দিয়েই চালাচ্ছি।' মজার ছলে তিনি আরও বলেন, পেঁয়াজের বদলে অন্য কিছু ব্যবহার করে তরকারি রান্না করা যায় কিনা তাই ভাবছি। তবে শুনেছি, পেঁপে কুচি করে দিয়ে রান্না করলে তরকারি ভালো হয়।'

পেঁয়াজ কাটায় ব্যস্ত গৃহিণী, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

মিরপুর-১১ নাম্বার এলাকার গৃহিণী ইসরাত সুলতানা বলেন, 'যেকোনো তরকারির স্বাদ বাড়াতে আমরা পেঁয়াজ একটু বেশি ব্যবহার করি। তাছাড়া চার-পাঁচজন সদস্যের সংসারে একটু বেশি রান্না করা লাগে। কিন্তু এখন রান্নায় পেঁয়াজের পরিমাণ একদম কমিয়ে দিয়েছি। সবজিতে পেঁয়াজ দেই না। বড় পেঁয়াজ হলে একটা দিয়ে দুটো তরকারিও রান্না করেছি।'

এদিকে, বিভিন্ন এলাকার মুদি দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, পেঁয়াজের দাম ভিন্ন। ২৩০ টাকা থেকে শুরু করে ২৬০-২৭০ টাকা পর্যন্ত দাম রাখা হচ্ছে।

রাজধানীর ভূতের গলি এলাকার বেশিরভাগ মুদি দোকান ঘুরে দেখা গেছে, দাম বাড়ায় বিক্রি কমে গেছে। ফলে তারা দোকানে পেঁয়াজ রাখা বন্ধ করে দিয়েছেন। দাম কমলে আবার পেঁয়াজ উঠাবেন।

এ বিষয়ে দোকানদার আবু তাহের জানান, পেঁয়াজের দাম যেদিন থেকে ১০০ টাকার বেশি হয়েছে সেদিন থেকে দোকানে পেঁয়াজ রাখছেন না। কারণ এতে লোকসান হয়। ক্রেতারা বেশিরভাগই আধা কেজি করে পেঁয়াজ কেনেন। দাম কমলে আবার রাখবেন।

অপর আরেক দোকানি মো. রাসেল জানান, সকালে কারওয়ান বাজারে গিয়ে পেঁয়াজের দাম ২৮০ টাকা জানতে পারেন। এরপর পেঁয়াজ না কিনেই তিনি দোকানে ফেরেন।

কারওয়ান বাজারের খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা সবুর জানান, ফরিদপুরের পেঁয়াজ তিনি বিক্রি করছেন ২২০ টাকা কেজি দরে। আগে যারা পাঁচ কেজি পেঁয়াজ কিনতেন তারা এখন সর্বোচ্চ দুই কেজি কিনছেন। বাজেট আগের মতো থাকলেও চাহিদা কমেছে।

উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর কারওয়ান বাজারের আড়তে দেশি পেঁয়াজ কেজি প্রতি ২২০-২২৫ টাকা, বার্মিজ পেঁয়াজ ২১৫-২২০ টাকা এবং মিশরের পেঁয়াজ ১৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর খুচরা বাজারে এসব পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২২০-২৫০ টাকায়।

   

রাঙামাটিতে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপিডিএফ'র ২ কর্মী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রাঙামাটির লংগদু’য় প্রতিপক্ষের ব্রাশ ফায়ারে পার্বত্য চুক্তি বিরোধী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর দুই সক্রিয় কর্মী নিহত হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে লংগদু’র বড় হাড়িকাবার ভালেদি হাট এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে। নিহতরা হলেন- তিলক চাকমা (৪৫) ও ধন্যমনি চাকমা (৩৫)। রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ আহম্মেদ জানিয়েছেন, নিহতের বিয়ষটি অবহিত হওয়ার পর মরদেহ উদ্ধারে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম রওয়ানা দিয়েছে।

এদিকে, ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)-এর রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, সকাল সাড়ে ৮টার সময় লংগদুর বড়হাড়িকাবার ভালেদি ঘাট এর পার্শ্ববর্তী স্থানে সন্তু গ্রুপের ৭ জনের একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল এসে সেখানে সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ইউপিডিএফ কর্মীদের উপর হামলা চালায়। এ হামলায় ঘটনাস্থলে ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যা ধন চাকমা ওরফে তিলক (৪৫) ও সমর্থক ধন্য মনি চাকমা (৩৫) নিহত হন।

নিহত ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যাধন চাকমার পিতার নাম সময় মনি চাকমা, গ্রাম- কুকিছড়া, কাট্টলী, লংগদু, রাঙামাটি এবং সমর্থক ধন্য মনি চাকমার পিতার নাম লেংগ্যা চাকমা, গ্রাম- ধুধুকছড়া, বড় হাড়িকাবা, লংগদু, রাঙামাটি।

ইউপিডিএফ এর পক্ষ থেকে পাঠানো বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এই হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্বে ছিলো পোয়া চাকমা ওরফে আপন (৩২), পিতা লক্ষ্মী মনি চাকমা। তার বাড়ি বড় হাড়িকাবার পাশে কুট্টছড়ি গ্রামে। পোয়া চাকমা সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জেএসএস এর সক্রিয় সন্ত্রাসী।

বিবৃতিতে সচল চাকমা অবিলম্বে লংগদুতে ইউপিডিএফ কর্মী, সমর্থককে হত্যাকারী খুনি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার এবং খুনী সন্ত্রাসীদের মদদদাতা সন্তু লারমাকে গ্রেফতারপূর্বক আঞ্চলিক পরিষদ থেকে অপসারণ করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান।

;

কুমারখালীতে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় ইউনুস আলী (৬০) নামে একজন নিহত হয়েছেন। 

শনিবার (১৮ মে) সকালের দিকে উপজেলার খোর্দ্দ বনগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ইউনুস আলী কুমারখালি উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের খোদ্দ বনগ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, শনিবার সকালে ৭টার দিকে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মুক্তার আলী ও তার লোকজন মিলে ইউনুস আলীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ইউনুসকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন, তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম জানান, সকালে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ইউনুস আলী জখম হন। পরে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর মারা যান।

তিনি আরও জানান, নিহত ইউনুস আলী ও মুক্তার আলী একে অপরের আত্মীয়। সম্পর্কে বেয়াই। তাদের উভয়ের ছেলে মেয়ের সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অশান্তি বিরাজ করছিল। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

;

২৮ বছরে ঢাকার সবুজ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের রাজধানী ঢাকায় গত ২৮ বছরে সবুজ এলাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ, অন্যদিকে জলাভূমিও নেমে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ এ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) এক গবেষণায় এই চিত্র উঠে এসেছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে রাজধানীর জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে নগর গবেষণা কেন্দ্রের ৫২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী সম্মেলনে এই তথ্য জানা যায়।

বিআইপির প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকা শহরের সবুজ এলাকা এবং জলাভূমি কমেছে সেই সঙ্গে দুই দশকে বেড়েছে মাত্রাতিরিক্ত ধূসর এলাকা ও কংক্রিটের পরিমাণ, যা শহর এলাকার তাপমাত্রা বাড়িয়ে আরবান হিট আইল্যান্ডের প্রভাবও বাড়ছে। দেশে চলমান যে তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে তার মূল কারণ নগরে সুবজায়ন কমে যাওয়া।

বাংলাদেশের মতো ক্রান্তীয় আর্দ্র জলবায়ুর দেশে নগর পরিকল্পনায় সাধারণ মানদণ্ড অনুযায়ী একটি আদর্শ শহরে ২৫ শতাংশ সবুজ এলাকা এবং ১০ থেকে ১৫ শতাংশ জলাশয়-জলাধার থাকা বাঞ্ছনীয়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় গত বছরে তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাড়ার কথা ছিল ১ থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিআইপি-এর গবেষণা অনুযায়ী ঢাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ১৯৯৯ সালে ছিল ৬৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ, ২০০৯ সালে বেড়ে হয়েছিল ৭৭ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮১ দশমিক ৮২ শতাংশে। ফলে সার্বিকভাবে ঢাকার পরিবেশের ভারসাম্য ব্যাহত হচ্ছে নেতিবাচকভাবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল সরোয়ার জানান, তাপপ্রবাহের কারণে মানুষের বিভিন্নভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়, শ্রমিকের কর্মক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, অবনতি হয়েছে কৃষি উৎপাদনে, ব্যাহত হয় শিল্প প্রক্রিয়া, তাপের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিভিন্ন অবকাঠামো।

তিনি আরও জানান, চলমান তাপপ্রবাহকে চরম আবহাওয়াগত পরিস্থিতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাপপ্রবাহ মানবস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে। চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে ২০২৪ সালে সমগ্র বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ১১ জনের মৃত্যু হয়।

অনুষ্ঠানে নগর গবেষণা কেন্দ্রে সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আলোচক হিসেবে ছিলেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম, বুয়েটের অধ্যাপক ড. ইসরাত ইসলাম, বিআইপির সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান স্থাপতি ইকবাল হাবীব।

;

ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বেলা ১১:৫৭ টায় ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এর আগে শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম।

তিনি জানান, ধোলাইখালে চারতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে সূত্রাপুর ও সিদ্দিকবাজার থেকে পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।  

;