রাজধানীতে চলতে শুরু করেছে গণপরিবহন

  পরিবহন ধর্মঘটে ভোগান্তি


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
সকাল থেকেই চলছে গণপরিবহন, ছবি: সুমন শেখ

সকাল থেকেই চলছে গণপরিবহন, ছবি: সুমন শেখ

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাসে ধর্মঘট তুলে নেয়ায় বৃহস্পতিবার (২১নভেম্বর) সকাল থেকে রাজধানীতে গণপরিবহন চলতে শুরু করেছে।

সকালে রাজধানীর শাহবাগ, পল্টন, গুলিস্তান মতিঝিল সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, এসব রুটে গতকালের চেয়ে তুলনামূলক গণপরিবহনের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন পর্যন্ত গাড়ির দীর্ঘ লাইন অর্থাৎ জ্যাম লক্ষ্য করা গেছে। তাছাড়া পল্টন মোড় থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত গণপরিবহনের জ্যাম ছিল।

রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট দেখা যায়

গতকাল রাজধানীর যে সড়কগুলো ফাঁকা ছিলো। আজ তার সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র। গণপরিবহন রাস্তায় নামায় রাজধানী তার আসল চেহারা ফিরে পেয়েছে। শাহবাগ থেকে মতিঝিল কোথাও কোনো শ্রমিকদের নৈরাজ্যের চিত্র চোখে পড়েনি। সাধারণ যাত্রীরা কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলেও তার গন্তব্যের কাঙ্খিত গাড়িটি পাচ্ছেন।

বেসরকারি চাকরিজীবী মিজানুর রহমান শাহবাগ থেকে যাবেন মতিঝিল। কথা হলো তার সঙ্গে।

তিনি বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘গতকাল গাড়ি না পাওয়াতে অফিস করতে অনেক সমস্যা হয়েছে। পাশাপাশি বিকল্প উপায়ে অফিসে যেতে অনেক টাকা খরচ হয়েছে। তবে আজ শাহবাগ মোড়ে ৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পরে মতিঝিলের বেশ কয়েকটি গণপরিবহন পাওয়া গেছে। পর্যাপ্ত গণপরিবহন রাস্তায় থাকায় আমাদের মত সাধারণ যাত্রীদের দুর্ভোগ খানিকটা লাঘব হয়েছে।’

গণপরিবহন চলাচল স্বাভাবিক হওয়ায় নগরবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে

মৎস্য ভবন থেকে গুলিস্তানে যাওয়ার জন্য বাসের অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থী রাজু আহমেদ বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘ রাস্তায় গণপরিবহন বেড়েছে তাই স্বস্তিতে গন্তব্যে যেতে পারছি। তবে আইন মানার কথা বললেই শ্রমিকরা যে যানবাহন বন্ধ করে দেয়। এই সংস্কৃতি থেকে শ্রমিকদের বেরিয়ে আসতে হবে।’

গুলিস্তান মোড়ে কথা হয় বেসরকারি এক চাকুরিজীবী সুমি আক্তারের সাথে। তিনি বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘গণপরিবহন বন্ধ এবং গণপরিবহনের সংকট থাকার ফলে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার হতে হয় নারী যাত্রীদের। রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা বাড়লে নারীবান্ধব গণপরিবহন এখন বাড়েনি। শ্রমিকরা রাস্তায় গাড়ি নামানোয় নারী যাত্রীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। তবে নারী যাত্রী হওয়ায় বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে গাড়িতে উঠতে পারছি। গণপরিবহনের সংকট মোকাবিলায় রাষ্ট্রীয় পরিবহন আরো বাড়ানো উচিত।’

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাসে ধর্মঘট তুলে নেয়া হয়

মিরপুর থেকে গুলিস্থান রুটে চলাচলকারী খাঁজাবাবা পরিবহনের চালক মোসলেম আলী বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘সরকার আমাদের দাবি মেনে নিয়েছে তাই আমরা আবার রাস্তায় গাড়ি নামিয়েছি। আমাদের ড্রাইভিং লাইসেন্সে কিছু সমস্যা আছে। বেশিরভাগ চালকের কাছে এখন লাইট ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে। যা দিয়ে ভারী যানবাহন চালানো যায় না। আর এই কাগজ দিয়ে রাস্তায় গাড়ি চালালে নতুন আইনে অনেক টাকা জরিমানা গুণতে হবে। ইতোমধ্যেই বিআরটিএতে আমরা নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছি। নতুন লাইসেন্স পেতে সময় লাগবে। তাই ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ বেশকিছু দাবির জন্য সরকার আমাদের এক বছর সময় দিয়েছে। এক বছরের মধ্যে আমাদের কাগজপত্র সব ঠিক হয়ে যাবে।’

চিরচেনা রূপে ফিরেছে রাজধানী

মিরপুর থেকে গুলিস্থান রুটে চলাচলকারী তানজিল পরিবহনের চালক প্রণব বিশ্বাস বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘একদিন কর্মবিরতি থাকার পর গাড়ির মালিকের নির্দেশে আজ রাস্তায় গাড়ি নামানো হয়েছে। তানজিম পরিবহনের প্রায় সবকটি গাড়ি আজ রাস্তায় নেমেছে। আমার নিজের এবং গাড়ির কাগজপত্র রয়েছে। তারপরেও নতুন আইনে অনেক টাকা জরিমানা এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অযথা হয়রানি করে ফলে আমরা কিছুটা ভয়ে আছি।’

প্রসঙ্গত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সঙ্গে বৈঠকে দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে পরিবহন ধর্মঘট তুলে নেওয়া হয়েছে। ট্রাক মালিক-শ্রমিকরা ঘোষণা দিয়ে ধর্মঘট শুরু করলেও বাস শ্রমিকরা অঘোষিত ধর্মঘট পালন করে আসছিলেন। বুধবার ( ২০ নভেম্বর) মধ্যরাতে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

   

বরগুনায় বাড়ছে ডায়রিয়া রোগী, জায়গা নেই হাসপাতালের মেঝেতেও



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে তীব্র গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। এরই মধ্যে গরমজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। তীব্র গরমের মাঝে বরগুনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ। সর্দি-জ্বর, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালগুলোতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। তার ওপর নানা অব্যবস্থাপনায় বেড়েছে ভোগান্তি। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে অনেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন হাসপাতালের বারান্দার মেঝেতে।

সিভিল সার্জন অফিসের তথ্যমতে, প্রতিদিন শতাধিক ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিতে বরগুনা সদর হাসপাতালে আসছেন। এপ্রিলের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বরগুনা জেলায় আক্রান্ত প্রায় ৪ হাজার মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন।

এদিকে, চিকিৎসক সংকটে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২৫০ শয্যার হাসপাতালে ৫৬ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও রয়েছেন মাত্র ১৭ জন

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত এক সপ্তাতে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৩৮২ জন ভর্তি হন। আর ভর্তি হওয়া এসব রোগীদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু ও বয়স্ক। তবে হঠাৎ করে এভাবে ডায়রিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার শয্যা সংকট দেখা গেছে। বাধ্য হয়ে হাসপাতালের মেঝে ও করিডোরে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঘুরে এমনই দেখা গেছে।

বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে মেয়েকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা মোসা. তামান্না নামে এক অভিভাবক বলেন, জ্বর ও ডায়রিয়া নিয়ে গত শনিবার তালতলী থেকে জেনারেল হাসপাতালে আমার মেয়েকে ভর্তি করাই। হাসপাতালে কোনো শয্যা না থাকায় মেঝেতে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। ভর্তির পর থেকে এখানে শুধু আইভি স্যালাইন দিচ্ছে। বাকি ওষুধপত্র বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে।

ডায়রিয়া আক্রান্ত আ. ছত্তার (৫০) বলেন, হাসপাতালে এসেছি সুস্থ হওয়ার জন্য। কিন্তু এখানের যেই অবস্থা এতে আরও বেশি দুর্বল হয়ে পড়েছি। অনেক রোগী সিট পাইনি, তাই মেঝেতে ঠাই হয়েছে।

হাসপাতালটির তত্ত্বাবধায়ক ডা. একেএম নজমুল আহসান বার্তা২৪.কমকে বলেন, হঠাৎ করে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার কারণে একসঙ্গে অনেক রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এজন্য আমাদের চিকিৎসকরা সেবা দিতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছেন।

বরগুনা সিভিল সার্জন প্রদীপ চন্দ্র মন্ডল বলেন, গরমের এ সময় ডায়রিয়া বেড়ে যায়। আবহাওয়া পরিবর্তন ও ময়লাযুক্ত পানি পান করাসহ বিভিন্ন কারণে জেলায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্টোরে পর্যাপ্ত ওষুধ মজুদসহ আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এছাড়াও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আমাদের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে।

  পরিবহন ধর্মঘটে ভোগান্তি

;

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে তেলবাহী ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার হাটহাজারী পৌরসভার আবুল কালামের মাদ্রাসার সামনে রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম।

স্থানীয়রা জানান, হাটহাজারীর ১১ মাইল এলাকায় ১০০ মেগাওয়ার্ড পিকিং পাওয়ার পয়েন্টের জন্য ফার্নেশ ওয়েল বহনকারী একটি ট্রেনে কাটা পড়ে লোকটি। এসময় তার শরীর থেকে পুরো মাথা বিছিন্ন হয়ে যায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।

ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পাওয়ার পর একটি টিম পাঠিয়েছি। এখনো ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।’

  পরিবহন ধর্মঘটে ভোগান্তি

;

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে অটোচালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে রাশেদুল ইসলাম (৫৪) নামে এক অটোচালকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে কালিগঞ্জ উপজেলার উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের চামটার হাট বাজারে তার মৃত্যু হয়। 

মৃত রাশেদুল ইসলাম লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের খোর্দ্দ বিছনদই গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে। তিনি আগে পেপার বিক্রেতা ছিলেন। 

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকালে অটোরিক্সা নিয়ে ভোটমারী গোলাম মৃর্তজা ক্লিনিকের মাইকিং করতে করতে চামটার হাট বাজারে যান। সেখানে একটি হোটেলে খাবার খেয়ে বের হওয়ার সময় অসুস্থা হয়ে পড়েন। পরে অসুস্থ হওয়ার পর স্থানীয়রা উদ্ধার করার সময় ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। 

ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভেকেট মশিউর রহমান বার্তা ২৪ কমকে জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পরে সেখানে তিনি হিট স্ট্রোক করে মারা যান।



  পরিবহন ধর্মঘটে ভোগান্তি

;

প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা আছে: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেছেন, সকল প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মূল ধারায় আনার জন্য একটা বড় প্রচেষ্টা রয়েছে। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নীতিমালা তৈরি করা ও আইন তৈরি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকালে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় প্রথম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্প উৎসব ঢাকা-২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত তারা শারীরিক মানসিক নানা ধরনের শিকার হলেও বুদ্ধি ও মননশীলতায় স্বাভাবিক মানু্ষদের মত যে তাই নয়, বরং সৃজনশীলতায় অনেক ক্ষেত্রে বেশিও। তিনি বলেন, আমরা সবসময় কথা বলি বৈষম্য হীনতার সেই স্বপ্নের কথা, সেই সমাজ তৈর করার কথা বলি। আমরা যখন জাতির পিতার কথা বলি তখনো বলি তার বৈষম্যহীনতার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন সে কথা।

আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, আইসিটি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ে আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি। আমাদের অনেক কিছু আছে আবার অনেক কিছু নেই সেটাও সত্যি। তবে যেটা সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা সেটা আছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে। সেটা অনেক জায়গায় থাকে না। আমার সর্বস্তরে সচেতনতা তৈরি করাটা এখন প্রয়োজন। আমাদের সরকারি ভবন, কর্মস্থল, পাবলিক স্পেস সব পর্যায়ে আমরা যেন অভিগমনতা নিশ্চিত করতে পারি এটা করা আমাদের জন্য জরুরি।

দীপু মনি বলেন, আমরা চাই বিভিন্নভাবে প্রতিবন্ধকতার শিকার যে শিশুরা রয়েছে তারা যেন সাধারণ সবার সাথে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সে ব্যবস্থা তৈরি করা। আর যাদের পক্ষে একেবারেই সম্ভব নয় তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো। সবার মতই তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য ক্রীড়া চর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চা ব্যবস্থা করা। এটা সবার মতই তাদের জন্যও অপরিহার্য। 

  পরিবহন ধর্মঘটে ভোগান্তি

;