হুমকির মুখে নবনির্মিত শেখ হাসিনা তিস্তা সেতু



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease
রংপুর: নদী ভাঙনের তীব্রতা কমতে না কমতেই গতিপথ পরিবর্তন করেছে তিস্তা। রংপুরের গঙ্গাচড়ার শঙ্করদহের গতিপথ বদলে নতুন চ্যানেলে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তার মূল স্রোতধারা। এতে করে মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে নবনির্মিত শেখ হাসিনা তিস্তা সেতুটি। এছাড়া অর্থহীন হয়ে পড়ার শঙ্কায় নদীর ডান তীরে হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত অবকাঠামোগুলো।
 
গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে প্রায় ১২২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হয়েছে শেখ হাসিনা তিস্তা সড়ক সেতু। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহেই সেতুটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। দীর্ঘদিনের আন্দোলন দাবির ফসল এই সেতুকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত রংপুর ও লালমনিরহাটসহ উত্তরের কোটি মানুষ। কিন্তু সেই আনন্দ উচ্ছ্বাস এখন হতাশা আর অনিশ্চয়তায় ঢাকা পড়েছে। 
 
সম্প্রতি তিস্তার পানি বৃদ্ধির কারণে গঙ্গাচড়ার তিস্তাপাড়ের মানুষ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। সেই ক্ষতি পুষে উঠে নতুন করে স্বপ্ন দেখার আগেই আবারও ক্ষতির সম্মুখীন তারা। এবার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের সাত কিলোমিটার উজানে শঙ্করদহে গতিপথ বদলেছে তিস্তা। এতে শত শত ঘর-বসতি, ফসলি জমি, স্কুল-কলেজসহ অনেক কিছুই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার চেয়েও বড় ক্ষতি আর অনিশ্চয়তায় পড়েছে নবনির্মিত তিস্তা সেতুসহ ডান-তীরের শহর রক্ষা, বন্যা-নিয়ন্ত্রণ ও ভাঙন রোধে গড়া হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন অবকাঠামো।
 
লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের বাসিন্দাদের অভিযোগ, শঙ্করদহে নদী থেকে নির্বিচারে বালু তোলাই এই বিপর্যয়ের কারণ। এরই মধ্যে শংকরদহ বিদ্যালয়ের পাশের মসজিদটি তিস্তায় বিলীন হয়ে গেছে। সাউদপাড়া মাদরাসা যাওয়ার রাস্তা, আনন্দোলোক বিদ্যালয় সংযোগ সড়ক, শংকরদহ চরের সংযোগ সড়কে জোড়া ব্রিজ, মহিপুর-কাকিনা সড়কের শঙ্করদহ স্কুলের পাশে ব্রিজের সংযোগ সড়ক পানির তোড়ে ভেঙে গেছে। এখন চরাঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড ভাঙন রোধে দ্রুত কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় স্থানীয়রা নিজেরাই বাঁশ, গাছ ও বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
/uploads/files/1EWQ8v1CFnFTGt2fRUVKPjntUxUDW5vDOEq9dgdo.jpeg
 
লক্ষ্মীটারী ইউপি চেয়ারম্যান অব্দুল্লাহ আল হাদী জানান, ভাঙনসহ সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড নদীর গতিপথ পরিবর্তনে সৃষ্ট নতুন চ্যানেল বন্ধ করার জন্য পাইলিং দিয়ে যে চেষ্টা করছে তাতে লাভ হবে না বলে মনে করেন তিনি।
 
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলু বলেন, ‘পানি চলাচল আমরা বন্ধ করতে না পারলে পুরাতন শঙ্করদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভেঙে যেতে পারে। আর এমনটি ঘটলে নতুন তিস্তা সড়ক সেতু বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে।’
 
এদিকে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া একক প্রচেষ্টায় তিস্তা নদীর প্রবাহ রোধ করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
 
রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হারুন-অর-রশীদ বলেন, ‘নদী যেন নতুন চ্যানেলে শিফট হয়ে না যায় এবং নতুন ব্রিজটা রক্ষা করতে পারি সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।’
 
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল আলম চৌধুরী বরাদ্দের অভাবে তিস্তা নদী বাঁধের বেশ কয়েকটি স্থান মেরামত করা সম্ভব হয়নি বলে স্বীকার করেন। তিনি জানান, এই মুহূর্তে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। গত বছর বন্যায় তিস্তা নদীর তীররক্ষা বাঁধের ২০টি ও ক্যানেল বাঁধের পাঁচটি স্থান পানির তোড়ে ভেঙে গিয়েছিল। বন্যার পর পরই নদী ড্রেজিং, বাঁধের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা মেরামতের জন্য ১৬৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প পানি উন্নয়ন বোর্ডে জমা দেওয়া হয়। তবে এখনো কোনো বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। তাই ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের বেশ কটি স্থান এখন পর্যন্ত মেরামত করা সম্ভব হয়নি।
   

জোয়ারের সময় স্থলভাগে উঠবে রিমাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র যখন উপকূলে উঠে আসবে তখন জোয়ারের সম্ভাবনা রয়েছে। এ অবস্থায় উঁচু জলোচ্ছ্বাসে উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত হতে পারে।

এতে করে ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, রিমালের আঘাতে এরইমধ্যে সাতক্ষীরা, ভোলা, চরফ্যাশন, কুয়াকাটাসহ উপকূলীয় এলাকা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেড়িবাঁধ ভেঙে পানিতে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

তিনি বলেন, রিমালের কেন্দ্র আর দেড় থেকে দুই ঘণ্টার মধ্যে স্থলভাগে উঠে আসবে। এ সময় জোয়ারের সম্ভাবনা আছে। তখন উঁচু জলোচ্ছ্বাসে উপকূল প্লাবিত হয়ে ক্ষয়ক্ষতি বাড়ার শঙ্কা আছে। এ ছাড়া বর্তমানে ১২০ কিলোমিটার গতিতে ঘূর্ণিঝড়টি আগাচ্ছে। জোয়ার থাকলে বাতাসের গতিবেগও বাড়তে পারে। এতে উপকূলবাসী আতঙ্কে আছে।

ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র স্থলভাগে উঠে আসার ৫ ঘণ্টার মধ্যে পুরো ঝড় স্থলভাগে উঠে আসবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র উপকূল অতিক্রম করছে। কেন্দ্র উঠে আসার পরবর্তী ৩ থেকে ৫ ঘণ্টার মধ্যে রিমাল বাংলাদেশ অতিক্রম করতে পারে। এ সময়টা খুবই শঙ্কার। ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমের সময় প্রবল বৃষ্টিপাতের শঙ্কা রয়েছে। এতে ভূমিধস ও জলাবদ্ধতাসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ, দুর্ভোগ ও ভোগান্তির সৃষ্টি হতে পারে।

এসব থেকে ক্ষতি কমাতে বিভিন্ন বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে। দুর্যোগ পরবর্তী উদ্ধার ও ক্ষয়ক্ষতি কমাতে কাজ চলছে বলেও জানান তিনি।

এ সময় সন্ধ্যার মধ্যে উপকূলের প্রায় ৯ হাজার আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষ পৌঁছে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, সব আশ্রয়কেন্দ্রে খাবার, পানি ও চিকিৎসা সামগ্রীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে কাজ চলছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী মহিববুর বলেন, ‘আমরা দুর্যোগ মোকাবিলায় আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করেছি। এছাড়া রেডক্রিসেন্ট ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও সংগঠনগুলোও তৎপর আছে। সমন্বিতভাবে দুর্যোগ মোকাবিলায় ক্ষয়ক্ষতি কম হবে।’

;

আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে আগ্রহ কম মোংলার মানুষের

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে আগ্রহ কম মোংলার মানুষের

আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে আগ্রহ কম মোংলার মানুষের

  • Font increase
  • Font Decrease

মহাবিপদের বার্তা নিয়ে প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হলেও বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় বসবাসরত সাধারণ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চাচ্ছে না।

মোংলা উপজেলা প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার লোক আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান গিয়েছে কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে সর্বোচ্চ ৫ হাজার মানুষ দেখা গেছে।

রোববার (২৬ মে) রাতে বার্তা ২৪.কমের বাগেরহাট প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম দুলু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, মোংলা অঞ্চলে সারাদিন বৃষ্টি ও বাতাস কম থাকলেও রাত ১০টার পর প্রচণ্ড বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া শুরু হয়েছে। রাত ১০টা থেকে ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোংলাতে আঘাত হানতে শুরু করেছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার লোক আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে কিন্তু সরেজমিনে বেশ কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্রে ঘুরে সর্বোচ্চ ৫ হাজার মানুষ দেখা যায়। সেখানে তাদের জন্য শুকনো খাবার এবং খিচুড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আইলা ও সিডরের মতো ঘূর্ণিঝড় রিমাল তেমন শক্তিশালী নয়। আবহাওয়া অধিদফতর থেকে ৭ কিংবা ১০ নম্বর বিপদ সংকেত দেওয়া হলেও মানুষের মধ্যে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য তেমন আগ্রহ দেখা যায়নি।

এর হিসেবে তিনি বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ সবসময় ঝড়-তুফানের সাথে যুদ্ধ করে বেচে থাকে। অপরদিকে বিপদ সংকেত অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড়ের তেমন প্রভাব না পড়ার কারণে মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

বিমানের নতুন এমডি জাহিদুল ইসলাম



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সংযুক্ত অতিরিক্ত সচিব মো. জাহিদুল ইসলাম ভূঞা।

রোববার (২৬ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

বিমান এয়ারলাইনসের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও শফিউল আজিমকে গত ২১ মে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়।

;

কক্সবাজারে আশ্রয়কেন্দ্রে ১০ হাজার মানুষ

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম কক্সবাজার
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালে নিম্নাঞ্চলের প্রায় ১০ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান।

রবিবার (২৯ মে) রাতে আশ্রিতদের মাঝে খাবার বিতরণের সময় জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, ‘১০ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। আশ্রিতদের মাঝে খাবার ও বিশুদ্ধ পানীয় বিতরণ করছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। এ ছাড়াও লাইটিংয়ের ব্যবস্থা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে আশ্রয়ন কেন্দ্রগুলোতে।’

কক্সবাজার পৌরপ্রিপ্যারেটরি উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল সমিতি পাড়া, নাজিরারটেক, বাসিন্না পাড়া এবং মোস্তাক পাড়ার প্রায় ১৫০০ মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছেন জেলা প্রশাসন।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, তাদের হাতে ৪৮৬ মেট্রিক টন জিআর চাল, নগদ ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, জেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা তহবিলে ১৮ লাখ ২৩ হাজার টাকা, ২৯ বান্ডিল ঢেউটিন সঙ্গে গৃহ নির্মান মনজুরি অর্থ ৬৯ হাজার টাকা মজুদ রয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত বড় কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি কক্সবাজার জেলায়। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ হলে ক্ষতিগ্রস্তদের এসব সহায়তা প্রদান করা হবে।

এ ছাড়াও কক্সবাজার পৌরসভার উদ্যোগে ৬০০০ মানুষের জন্য খাবার রান্না করা হচ্ছে বলে জানান পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম তারিকুল আলম।

ইতিমধ্যে ঘূর্ণিঝড় পটুয়াখালীর খেপুপাড়া উপকূলে অতিক্রম শুরু করেছে। এতে রাতে জোয়ারের পানিতে কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

;