ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার প্রস্তুতি প্রচেষ্টা বাড়িয়েছে আইওএম



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য জরুরী সরঞ্জাম বিতরণ/ ছবি: সংগৃৃহীত

দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য জরুরী সরঞ্জাম বিতরণ/ ছবি: সংগৃৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী বর্ষাকে সামনে রেখে সামগ্রিক দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) কক্সবাজার ও এর আশেপাশের এলাকাগুলোতে আশ্রয়কেন্দ্রের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য জরুরী সরঞ্জাম বিতরণসহ নানা কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করছে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বাংলাদেশে আইওএম কার্যালয় থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইতোমধ্যে আইওএম দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য জরুরী সরঞ্জাম স্থানীয়ভাবে গঠিত ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) স্বেচ্ছাসেবী দলগুলোর মাঝে বিতরণ করেছে। কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় ১৩ জানুয়ারি সরঞ্জাম বিতরণ শুরু হয়। টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এবং উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. নুরুল আলম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় সিপিপি দলগুলো আইওএমের নেতৃত্বে পরিচালিত প্রশিক্ষণ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধি কর্মসূচী থেকেও ব্যাপক উপকৃত হয়েছে। ইউরোপিয়ান কমিশন (ইকো)-এর সহায়তায় জরুরী সরঞ্জামাদি বিতরণ ১৫ জানুয়ারি শেষ হয়েছে। কক্সবাজার বিশ্বের অন্যতম ঝড়-ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত এবং এই অঞ্চলের ঘূর্ণিঝড়-প্রস্তুতিকে আইওএম অগ্রাধিকার দেয়।

আইওএম কক্সবাজারের ট্রানজিশন এন্ড রিকভারি ডিভিশন (টিআরডি)- এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার প্যাট্রিক শেরিগনন বলেন, “এই প্রচেষ্টা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর প্রতি আইওমের ক্রমবর্ধমান প্রতিশ্রুতির পরিচায়ক। আইওএম জন্য স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করছে এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের সক্ষমতা বৃদ্ধি আরও জোরদার করে চলছে। আমরা কক্সবাজার থেকে ঘূর্ণিঝড়ের হুমকি অপসারণ করতে পারব না, তবে আমরা চরম আবহাওয়ার প্রভাব হ্রাস করার জন্য স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য জ্ঞানবৃদ্ধি এবং সরঞ্জামাদি দিয়ে সহায়তা করতে পারি।”

ঘূর্ণিঝড়-প্রস্তুতির প্রচেষ্টার অন্যান্য কর্মকাণ্ড হল- আশ্রয়স্থলগুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং বন্যা-ভূমিধসের ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর বাসস্থানের কাঠামো সংস্কার করা। মোট ১২,০০০ মানুষ আশ্রয়স্থলগুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং ১৮,০০০ মানুষ বাসস্থানের কাঠামো সংস্কারের মাধ্যমে উপকৃত হবেন।

আইওএম ৬৬টি উদ্ধার ইউনিটের আওতায় ৯৯০ সিপিপি স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য অনুসন্ধান, উদ্ধার এবং প্রাথমিক চিকিৎসার জরুরি সরঞ্জাম সংগ্রহ করেছে। মোট ৪৮ ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য জরুরী সরঞ্জাম ১৩ জানুয়ারির অনুষ্ঠানে হস্তান্তর করা হয়েছে যার মূল্য ৮৯,৫৭,০৩৬ টাকা।

আগামী বর্ষাকে সামনে রেখে সাম্প্রতিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে ঝুঁকিপূর্ণ বাসস্থানগুলো থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নেওয়ার জন্য নির্মাণ এবং ড্রেনেজ ব্যবস্থা ঠিক করানোর কাজ চলছে। এই উদ্যোগের আওতায় সম্প্রতি মোট ৪৭,৯৩১ জনকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

বন্যা এবং ভূমিধসের ঝুঁকিতে থাকা আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর সংস্কার করায় ১২,১০০ মানুষ উপকৃত হয়েছে। সুবিধাভোগীরা ভাউচার, প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং সংস্কারের জন্য নানা সহায়তা পেয়েছে।

   

অনুমোদন নেই, ব্যবস্থাপত্রে তবু এন্টিবায়োটিক লিখছেন বিপ্লব-জাকির



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
অনুমোদন নেই, ব্যবস্থাপত্রে তবু এন্টিবায়োটিক লিখছেন বিপ্লব-জাকির

অনুমোদন নেই, ব্যবস্থাপত্রে তবু এন্টিবায়োটিক লিখছেন বিপ্লব-জাকির

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি পশু ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রকল্পে এআই টেকনিশিয়ান পদে চাকরি করেন আজিজুর রহমান বিপ্লব ও জাকির হোসেন। নিজস্ব প্যাডে সিল স্বাক্ষর করে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পশুদের চিকিৎসা দিয়ে থাকেন তারা।

বিধি অনুযায়ী তাদের এন্টিবায়োটিক লেখার অনুমোদন না থাকলেও ব্যবস্থাপত্রে তারা লিখছেন সেটাও। বলছেন, ঊর্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশের কথা, তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন তারা এমন অনুমোদন দেননি।

জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে নিয়মের তোয়াক্কা না করে উপজেলা ও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের আস্থাশীল পরিচয় দিয়ে পশু দেহে ক্ষতিকর এন্টিবায়োটিক ওষুধ ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। অতিমাত্রায় এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে পশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ রয়েছে কালীগঞ্জ উপজেলা ও জেলা কর্মকর্তাদের আশীর্বাদে আজিজুর রহমান বিপ্লব ও জাকির হোসেন দীর্ঘদিন দাপট দেখিয়ে অন্যান্য পশু চিকিৎসকদের কোণঠাসা করে রেখেছেন।

ভুক্তভোগী নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক পশুপালনকারী নারী অভিযোগ করে বলেন, সরকারি প্রকল্পে চাকরি করেন বলে জাকির হোসেনের কাছ থেকে গরু-ছাগলের চিকিৎসা করাই। তিনি নিজেকে সরকারি ডাক্তার বলে পরিচয় দেন। তার ভুল চিকিৎসায় অনেক গরু অসুস্থ হতে দেখেছি।

গরু অসুস্থ হলেই তিনি ব্যবস্থাপত্রে এন্টিবায়োটিক লিখে থাকেন। এন্টিবায়োটিকের প্রভাবে গরুর সমস্যা আরও প্রকট হয় বললে দাবি করে বলেন, সরকারি জেলা কর্মকর্তারা আমার চিকিৎসা সম্পর্কে জানেন। তারা যেভাবে চিকিৎসা দিতে বলেছেন সেভাবে এন্টিবায়োটিক চিকিৎসা দিচ্ছি বলে তিনি দাপটের সঙ্গে বলেন।

এ-বিষয়ে কালিগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শংকর কুমার দে বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী আজিজুর ও জাকিরের তাদের চিকিৎসাপত্রে এন্টিবায়োটিক লেখার অনুমোদন নাই। তাদের এই ধরনের চিকিৎসার অনুমতি আমি দিইনি। এ আই টেকনিশিয়ান আজিজুর রহমান বিপ্লব ও জাকির আমার নাম ভাঙিয়ে চলছেন।

অভিযোগ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন উপজেলা পর্যায়ের এ প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।

সাতক্ষীরা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, সরকারি ভেটোরিনারি রেজিস্টার্ডপ্রাপ্ত ছাড়া এন্টিবায়োটিক লেখার অনুমোদন কারো নাই।

বিপ্লব ও ও জাকির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে চলছেন এমন অভিযোগের জবাবে জেলা প্রাণিসম্পদ এ কর্মকর্তা বলেন, এগুলো ভুয়া; তারা আমাদের নাম ভাঙিয়ে চলে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ আই টেকনিশিয়ান আজিজুর রহমান বিপ্লব বলেন, আমি জেলা ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নির্দেশে এন্টিবায়োটিক লিখি। তারা আমার লেখার ক্ষমতা দিয়েছেন। আপনি যা খুশি করতে পারেন। তারা আমার রক্ষা করবে।

আরেক অভিযুক্ত জাকির হোসেন বলেন, আমি প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের নির্দেশে এন্টিবায়োটিক লিখি। তারা আমার লেখার ক্ষমতা দিয়েছেন।

;

৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি ২০২৩-২৪ করবর্ষের ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) এবং আমদানি-রফতানি শুল্ক মিলে মোট রাজস্ব আয় হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা যা বিগত করবর্ষের একই সময়ের তুলনায় ১৫ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি।

গত করবর্ষের ৯ মাসে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ২৫ হাজার ৫১৩ কোটি টাকা।

এনবিআর সূত্র জানায়, খাতভিত্তিক রাজস্ব আয়ের হিসাব হলো ৯ মাসে আমদানি ও রফতানি শুল্ক খাত থেকে আয় হয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা, স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) থেকে ১ লাখ ৭০২ কোটি ৩৯ লাখ এবং আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা আয় হয়েছে। তবে এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আয় কিছুটা পিছিয়ে আছে। ৯ মাসে যে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিলো, তার ৯২ দশমিক ২৩ শতাংশ অর্জিত হয়েছে।

এনবিআরের তথ্যমতে, গত ২০২২-২৩ করবর্ষের ৯ মাসে আমদানি-রফতানি শুল্ক থেকে রাজস্ব আহরণ ছিল ৬৭ হাজার ৩৮০ কোটি ৩৪ লাখা টাকা। চলতি করবর্ষের একই সময়ে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ২১ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে আয়কর আহরণ বেড়েছে ১৯ দশমিক ২০ শতাংশ। গত করবর্ষের ৯ মাসের ৭১ হাজার ২২৭ কোটি ২২ লাখ টাকার আয়কর রাজস্ব আয় এবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। আমদানি-রফতানি শুল্ক ও আয়করের মত মূসক আহরণের ক্ষেত্রেও উল্লেখ করার মত প্রবৃদ্ধি এসেছে। প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। গত করবর্ষের ৯ মাসে মূসক রাজস্ব আয় ছিলো ৮৬ হাজার ৯০৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

উল্লেখ্য, চলতি করবর্ষে এনবিআরের রাজস্ব আয়ের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা।

;

তীব্র তাপদাহে শ্রমজীবী মানুষের পাশে তরুণ সংঘ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে তীব্র তাপদাহের নাকাল নানা পেশার শ্রমজীবী মানুষের তৃষ্ণা মেটাতে পাশে দাঁড়িয়েছে স্বেচ্ছাসেবী একটি সংগঠন। নিজস্ব অর্থায়নে কাঠফাটা রোদে সড়ক, ফুটপাতে ঘুরে বিশুদ্ধ পানি, খাবার স্যালাইন বিতরণ করছেন ওই তরুণ সংঘের সদস্যরা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে জেলার জয়দেবপুর থানাধীন ভাওয়াল মির্জাপুরে, ভাওয়াল মির্জাপুর তরুণ সংঘ নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা এলাকায় নানা শ্রেণি-পেশার শতাধিক শ্রমজীবী মানুষকে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন।

জানা গেছে, স্বেচ্ছাসেবী এ সংগঠন মহামারী করোনা ভাইরাসের সময় থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময় নিন্ম আয়ের সাধারণ মানুষের সেবায় কাজ করেছে। চলমান তীব্র তাপদাহে যখন শ্রমজীবী মানুষের প্রাণ হাঁসফাঁস করছে তখন স্বেচ্ছাসেবী ওই দলটি নিজস্ব অর্থায়নে তৃষ্ণার্থ মানুষের পিপাসা পূরণে এগিয়ে এসেছে।

সংগঠনটির প্রচার সম্পাদক আশিক মাহমুদ জানান, সমাজের সুবিধা-বঞ্চিত মানুষদের জন্য কাজ করাই আমাদের এই সংগঠনের প্রধান উদ্দেশ্য। সকল সদস্যরা প্রতি সাপ্তাহে ২০ টাকা করে ফান্ডে জমা দিয়ে সেই টাকা থেকেই সমাজের নিন্ম আয়ের মানুষের সেবা করি।

;

বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে

বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে

  • Font increase
  • Font Decrease

 

বাস চাপায় নিহত চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) দুই শিক্ষার্থীর পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে মোট ১০ লাখ টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরের দিকে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দুই শিক্ষার্থীর সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য চুয়েট কর্তৃপক্ষ, চুয়েটের ছাত্র প্রতিনিধি, বাস মালিক সমিতি, পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে জেলা প্রশাসকের বৈঠকে হয়। বৈঠকে জেলা প্রশাসক এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি, তিনি খুব শিগগিরই এ সড়ক সম্প্রসারণ করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, এছাড়াও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় মন্ত্রী নিহত দুই শিক্ষার্থীর পরিবারকে ১০ লাখ টাকা দেওয়ার কথা বলেছেন। এছাড়াও আহত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৩ লাখ টাকা। কালকের মধ্যেই আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কাগজপত্রসহ ফরমপূরণ করে পাঠিয়ে দিবো। দুই একদিনের মধ্যে আমরা সে টাকা পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে পারবো বলে আশা করছি।

;