শ্রমিক অবরোধে নামতে পারেনি বিআরটিসির শতাধিক বাস



সাব্বির আহমেদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: জোয়ারসাহারা ডিপোতে চালক শ্রমিকদের অবরোধের কারণে রাজধানী মতিঝিল আব্দুল্লাপুর রোডে কোন এসি বাস নামতে পারেনি।

এছাড়া টঙ্গি থেকে মতিঝিল রুটের ৩০টি, গাজীপুরের শিববাড়ি থেকে মতিঝিলের ২০টি, স্টাফ ও স্কুল ও মহিলা বাস ২০ টি বাস এবং ৩৩ টি সিঙ্গেল ডেকার চায়না বাস ডিপো থেকে বের করতে দেয়নি শ্রমিকরা।

এদিকে ডিপো ম্যানেজারের পরিবর্তনে পরিস্থিতির কোন পরিবর্তন দেখছেন না আন্দোলনকারীরা। এমনকি চেয়ারম্যানের বার বার ডিপো ম্যানেজার পরিবর্তনকে ভালো চোখেও দেখছেন না তারা। 

বুধবার (২৫ জুলাই) সকাল থেকে রাজধানীর খিলক্ষেতের জোয়ারসাহারা ডিপোতে শ্রমিকরা তাদের দশ মাসের বকেয়া বেতন দাবি করে আন্দোলনে নামে। গেট বন্ধ করে দিয়ে অবরোধ করে রাখে জোয়ারসাহারা ডিপো।

দুপুরেও সেখানে ডিপোর বিভিন্ন অফিস কক্ষে তালা দিয়ে কর্মবিরতি পালন করছে তারা।

শ্রমিকরা বলছেন, বিভিন্ন সময় দাবি নিয়ে গেলে ঊর্ধ্বতনদের কেবল আশ্বাস শোনা যায়। এভাবে ১০ মাসের বেতন আটকা পড়েছে।

জোয়ারসাহারা ডিপো ম্যানেজার মনিরুজ্জামান জানান, শ্রমিকদের অবরোধের কারণে ডিপো থেকে বুধবার কোন বাস বের হয়নি।  বাংলাদেশ ব্যাংক, বিশ্ববিদ্যালয় ওয়াসা, স্কুল ও মহিলা বাসসহ শতাধিক বাস নামতে পারেনি  রাজধানীর কোন রুটে।

এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য সমঝোতা আলোচনা চলছে বলে জানান তিনি।

শ্রমিকদের আন্দোলন থেকে সরে যাওয়ার জন্য ঘটনাস্থলে এসে শ্রমিকদের আহ্বান জানান বিআরটিসি  শ্রমিক কর্মচারী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন রশীদ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শ্রমিক তার ওপর চড়াও হোন।

ডিপোর অনিয়মে জড়িত এই শ্রমিক নেতার বিরুদ্ধে সেখানে নানা অভিযোগ তুলে ধরেন চালকরা।  তারা বলেন,  হারুন এখান  কমিশন নেয় মাসে কয়েক লাখ টাকা।  তাদের কয়েকজনের কারণে ডিপোতে নিয়মিত বেতন দেওয়া সম্ভব হয়নি। এছাড়া  বাসের ট্র‌িপ চুরি ,  যন্ত্রাংশ কেনার নামে  অতিরিক্ত  ব্যয়  ও নিজেদের পকেট ভারি করেছেন ডিপোর ম্যানেজার সহ কর্মকর্তারা।

বিআরটিসি চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভুইঁয়া বলেন, পরিস্থিতি সমাধানের চেষ্টা চলছে।

৩ দিন আগে এ ডিপোতে অস্থিতিশীল পরিবেশ আঁচ করে ডিপো ম্যানেজারের পরিবর্তন আনেন চেয়ারম্যান।

তবে ডিপোর অভিযোগ বিআরটিসি চেয়ারম্যান বার রার ম্যানেজার পরিবর্তন করে ডিপোকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন। এসব কারণে ডিপো লাভের মুখ দেখছে না।

   

রামপালে ভুল চিকিৎসায় জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে প্রসূতি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের রামপালে ল্যাবওয়ান ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রসূতিকে ভুল চিকিৎসার কারণে জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চুমকি মন্ডল (২৬) নামের এক প্রসূতি। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের স্বামী কিংকর মন্ডল রামপাল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগে জানা গেছে, গত ০৫-০২-২০২৪ইং তারিখ উপজেলার হুড়কা সানবান্দ গ্রামের কিংকর মন্ডলের স্ত্রী সন্তান সম্ভবা চুমকি মন্ডলকে ফয়লাহাটের ল্যাবওয়ান ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। একই দিন ওই ক্লিনিকে সিজারিয়ানের মাধ্যমে কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। ভুল সিজার অপারেশনের কারণে তার স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এক পর্যায় অপারেশনের স্থানে ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে পুরো সেলাই কেটে গিয়ে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্ট হয়। ওই সময় ল্যাবওয়ান কর্তৃপক্ষের কর্ণধার মো. সেকেন্দার আলীকে বিষয়টি জানালে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। তখন ভুক্তভোগী খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারেন, অনভিজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা অপারেশন করানোর কারণে তার স্ত্রীর সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। হতদরিদ্র ভ্যান চালক শেষ সম্বল বিক্রি করে, ধারদেনা করে ওই অভিযোগ দেয়া পর্যন্ত প্রায় ৭৫ হাজার টাকা খরচ করেন।

রামপাল থানায় অভিযোগ দেওয়ার পরে প্রায় দেড়মাস গত হলেও কোন প্রতিকার মিলছে না বলে দাবী করেন ভুক্তভোগীর স্বামী কিংকর মন্ডল। এরপরেও তার আরও ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে বলে তিনি জানান।

নাম প্রকাশে ভুক্তোভোগী আরও কয়েকজন রোগীর স্বজনেরা জানান, তাদের অপারেশনের পরে প্রসূতিরা গুরুতর অসুস্থ হয়েছে। তারা জীবনমৃত্যুর সাথে লড়াই করেছে। পরে তাদের জরিমানা দিয়ে পার পেয়েছে ক্লিনিক মালিক সেকেন্দার আলী।

ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা অনভিজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করান, রোগীদের সাথে ভালো ব্যবহার করেন না, চিকিৎসার নামে অধিকহারে টাকা হাতিয়ে নেয়। বারবার ভুল চিকিৎসার পরেও অদৃশ্য কারণে পার পেয়ে যান ল্যাবওয়ানের স্বত্বাধিকারী ওই সেকেন্দার আলী।

এ ব্যাপারে ল্যাবওয়ান ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক সেকেন্দার আলী সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ১০টা রোগীর চিকিৎসা করলে ২/১টা রোগী একটু অসুস্থ হতেই পারে। যে রোগীর স্বজন অভিযোগ করেছেন, তারা সমস্যার কথা জানালে আমরা তাকে ক্লিনিকে নিয়ে আসতে বলেছি, কিন্তু তারা রোগীকে নিয়ে আসেনি। উল্টো তাকে বাড়ীতে রেখে হাতুড়ে চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করাচ্ছে। তারা অহেতুক আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে হয়রানি করছে।

এ বিষয়ে রামপাল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোমেন দাশ জানান, ল্যাবওয়ান ক্লিনিকের ভুল চিকিৎসার অভিযোগ উঠেছে বলে শুনেছি, আইনগত ব্যাবস্থা নেয়া হবে।

;

পুলিশের সঙ্গে অটোচালকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, গাড়ি ভাঙচুর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
গাড়ি ভাঙচুর

গাড়ি ভাঙচুর

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের প্রতিবাদে মিরপুরে চালকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় অটোচালকরা বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেছেন।

রোববার (১৯ মে) দুপুর পৌনে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুন্সি সাব্বির জানান, সকাল থেকে অবরোধের কারণে সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন। বিকেল আড়াইটার দিকে এক পাশ দিয়ে বাস চলাচল শুরু হলে তিনটি বাস ভাঙচুর করেন অটোরিকশা চালকরা। তবে, পুলিশের বাধায় সেখান থেকে সরে যান তারা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর পৌনে ৩টার দিকে আন্দোলনরত চালকদের সঙ্গে কথা বলতে মিরপুর-১০ নম্বর এলাকায় আসেন ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ। তিনি আন্দোলনকারীদের সড়ক ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন এবং অটোরিকশা চলাচলের বিষয়ে আলোচনার আশ্বাস দেন। তার আশ্বাসে চালকদের একটি অংশ আন্দোলন শেষ করে ফিরতে সম্মত হন। তবে শেওড়াপাড়া থেকে আসা চালকদের একাংশ লাঠিসোটা হাতে নিয়ে আবারও সড়ক অবরোধ শুরু করেন। পুলিশ তাদের সরে যেতে বললে তারা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।

এ সময় শেওড়াপাড়া দিয়ে মিরপুরের দিকে আসা অটোরিকশা চালকদের একটি অংশ ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন এবং লাঠি নিয়ে পুলিশকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে পুলিশও পাল্টা ধাওয়া দেয়। বিকাল ৩টা ২০ মিনিটের দিকে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।

এর আগে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আগারগাঁও ও মিরপুর ১০ নম্বরে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকরা। পরে মিরপুর-১ নম্বরের সনি সিনেমা হলের সামনে অবস্থান নেন।

;

বিচারের আগে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ বন্ধ করা হবে: আইজিপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন

আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, বিচারের আগে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ বন্ধ করা হবে। এটা আইনত বন্ধ থাকার কথা থাকলেও পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে সিলেটের পুলিশ সুপার কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নারের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আইজিপি বলেন, যারা অনেক কাজ করে তাদের ভুলত্রুটিও বেশি হয়। বাংলাদেশ পুলিশ যেকোন উদ্দেশ্যমূলক ভুলত্রুটির বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলে।

জঙ্গিবাদ নির্মূল প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, জঙ্গিরা সারাদেশে একযোগে আক্রমণ করে তাদের সক্ষমতা জানান দিয়েছে। পুলিশ জঙ্গিদের সেই ধৃষ্টতাকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। পুরোপুরি জঙ্গিবাদ নির্মূল করা সম্ভব না হলেও কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।

দেশে চলমান উপজেলা নির্বাচনে পুলিশের ভূমিকা প্রসঙ্গে পুলিশ প্রধান জানান, নির্বাচন কমিশন যে নির্দেশনা দিয়ে থাকে তার আলোকেই দায়িত্ব পালন করে পুলিশ। অতীতেও পুলিশ সদস্যরা দক্ষতার সাথে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করেছে। সবার কাছে প্রশংসা কুড়িয়েছে।

এসময় সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার জাকির হোসেন, সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ পুলিশ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;

ভুল রাজনীতি বেছে নিলে দেশ পিছিয়ে যায়: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনীতি সঠিক থাকলে সমস্ত সেবা পাওয়া যায়। আর ভুল রাজনীতি বেছে নিলে দেশ পিছিয়ে যায় বলে মন্তব্য করেছেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ড. দীপু মনি।

রোববার (১৯ মে) সকালে রংপুরে একদিনের সফরে এসে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর এর আয়োজনে গত ১৭ মে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস পালন উপলক্ষে রোববার হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর পরিদর্শন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

প্রতিবন্ধীদের সেবার বিষয়ে দীপু মনি বলেন, প্রতিবন্ধীদের সেবা দেওয়ার লক্ষে দেশে ১১০টি প্রতিবন্ধী সহায়তা সেবা কেন্দ্র রয়েছে। এটি পর্যায়ক্রমে দেশের প্রতিটি উপজেলাতেও করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও দেশের প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সমাজসেবা অফিস কমপ্লেক্সে আলাদা করে প্রতিবন্ধী কর্নার খুলে সেবা নিশ্চিত করা হবে বলে জানান সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনি।

মন্ত্রী আরও বলেন, মেডিকেল সায়েন্সে যে ১৩ ধরনের প্রতিবন্ধী রয়েছে তাদেরকে দ্রুত চিহ্নিত করে চিকিৎসা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণসহ পুনর্বাসনের ও বিষয়ে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এছাড়াও আগামী বাজেটে বয়স্ক ভাতার সংখ্যা, ভাতার পরিমাণ বাড়ানোন যাবে না বলেও জানান তিনি।

হাইপার টেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, রংপুর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. জাকির হোসেন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মনিরুজ্জামানসহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ।

মন্ত্রী হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর পরিদর্শন করেন। হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর দীর্ঘদিন থেকে এরকমভাবে স্বাস্থ্য সচেতনতায় ক্যাম্পেইন উঠান বৈঠক কর্মশালা, উঠান বৈঠক জনসচেতনতামূলক সেমিনার, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নিয়মিত করে আসছে ।

হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুরে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা ৫০ টাকার রেজিস্ট্রেশন করে পরবর্তীতে আজীবন ৪০ টাকার বিনিময়ে নিয়মিত চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন এবং হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর -এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ডা. মো. জাকির হোসেন বিগত ১৬ বছর ধরে নিবন্ধিত রোগীদেরকে ফ্রি চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন।

;