সৈকতে মৃত ডলফিন, দায় নিচ্ছে না কেউ!



মুহিববুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডেন, বার্তা ২৪.কম, কক্সবাজার
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পড়ে আছে মৃত ডলফিন/ছবি: বার্তা২৪.কম

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পড়ে আছে মৃত ডলফিন/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে কয়েকদিন আগেও ডলফিনের শো দেখে সবাই মুগ্ধ হয়েছিল। এবার সেই ডলফিনগুলোর ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ দেখতে হচ্ছে! একের পর এক সাগর তীরে ভেসে আসছে ডলফিনের মৃতদেহ।

নির্জন সমুদ্রের স্বচ্ছ নীল জলে ভাসতে থাকা ডলফিনগুলোকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে! সামুদ্রিক প্রাণীটির শরীরের ক্ষত চিহ্ন দেখে তা আর বোঝার বাকি থাকে না। ডলফিনের মৃতদেহ ভেসে আসার জন্য প্রাথমিকভাবে স্থানীয়রা জেলেদের দায়ী করলেও কেউ রাজি নয় এর দায় নিতে। বরং পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছেন বোট মালিক সমিতির নেতারা।

গত চারদিনে অন্তত কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এসেছে ১২টি ডলফিনের মৃতদেহ

জানা যায়, গত চারদিনে কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এসেছে অন্তত ১২টি ডলফিনের মৃতদেহ। পাশাপাশি পাওয়া গেছে ৪টি মৃত কাছিমও। তার মধ্যে, টেকনাফের শাপলাপুর সৈকতে ২ টি, দরিয়ানগর পয়েন্টে দুইটি, সানপ্যারাস্যুট পয়েন্টে দুইটি ডলফিন ও দুইটি কাছিমসহ বিভিন্ন পয়েন্টে মোট ছোট-বড় ১২ টি ডলফিনের মৃতদেহ দেখেছে স্থানীয়রা। এসব মৃত ডলফিনের শরীরে দা’য়ের কোপ ও লাঠির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে ডলফিন হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জেলেরা।

টেকনাফের শাপলাপুর ক্ষুদ্র নৌকা মালিক সমিতির সভাপতি বেলাল উদ্দিন বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমাদের নৌকাগুলো ছোট। বড় বড় ট্রলারের জেলের জালে বাজলে এসব ডলফিন আঘাত পায়। কারণ ডলফিন জালে ঢুকলে তাদের মাছ আহরণে ব্যাঘাত ঘটে।

মৃত ডলফিনের শরীরে দা’য়ের কোপ ও লাঠির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে

এ অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে কক্সবাজার ফিশিংবোট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ৭ থেকে ৮ বামের ( ৭-৮ মাইল) ভেতরে ডলফিনরা খেলা করে। কিন্তু আমাদের কোন ফিশিংবোট ১৪ বামের ভেতরে মাছ আহরণ করে না। যারা ছোট ছোট নৌকা নিয়ে ৭-৮ বামের মধ্যে মাছ আহরণ করে তারা এ কাজ করতে পারে। কারণ তাদেরগুলো কারেন্টজাল। জালে ডলফিন বাজলে বাঁচার উপায় নেই। তাই ডলফিনের উপর চড়াও হয় জেলেরা।

প্রাণ প্রকৃতি রক্ষার আহবান জানিয়ে পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন এনভায়রনমেন্ট পিপলের প্রধান নির্বাহী রাশেদুল মজিদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, প্রাণ প্রকৃতির উপর এমন আঘাত মেনে নেয়া যায় না। বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ এর এমন ভয়াবহ দাপটেও আমরা থামছি না। এখনও আমরা কেন বুঝতে চাই না যে, প্রাণ প্রকৃতি না থাকলে শুধু মানুষ নয় পৃথিবীর অস্তিত্বই থাকবে না। কক্সবাজার উপকূলে ডলফিনের এমন মৃত্যু চাই না। এটা আমাদের জন্য অশনিসংকেত। প্রাণ প্রকৃতি রক্ষায় সবাইকে সচেতন হওয়ার আহবান জানান তিনি।

নির্জন সমুদ্রের স্বচ্ছ নীল জলে ভাসতে থাকা ডলফিনগুলোকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে

সৈকতে ডলফিনের মৃতদেহ ভেসে আসার কথা স্বীকার করে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ডলফিন হত্যায় কারা জড়িতে সে বিষয়ে তদন্ত করছে জেলা প্রশাসন। কিছুদিনের মধ্যে এ রহস্য বেরিয়ে আসবে। এছাড়াও কয়েকটি এলাকাকে বিশেষ জোন ঘোষণা করে সকল প্রকার মাছ আহরণ ও মানুষের চলাচল বন্ধ করা হবে। আশা করছি ডলফিনের আবাসস্থল করে দিতে পারব।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে ২৩ মার্চ (সোমবার) সকাল থেকে এক দল ডলফিনের শো দেখা যায়। ১০ থেকে ১২টি ডলফিনের এই দলটি সকাল ৯টা থেকে সাগরে নীল জলে লাফিয়ে লাফিয়ে খেলছিল। কয়েকদিন ধরে দেখা গেলেও, তার কিছুদিন পরেই তা হারিয়ে যায়। পরে সৈকতে ভেসে আসতে শুরু করে একের পর এক ডলফিনের মৃতদেহ।

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ১৭ আগস্ট



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ১৭ আগস্ট থেকে বাংলা প্রথম পত্রের মধ্য দিয়ে পরীক্ষা শুরু হবে। চলবে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

বৃহস্পতিবার (৮ জুন) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, পাবলিক পরীক্ষাগুলো সাধারণত রোব বা বৃহস্পতিবার শুরু হয়। দীর্ঘ অনেক বছর ধরে এ প্র্যাকটিস হয়ে আসছে। সে হিসেবে ১৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার এইচএসসি পরীক্ষা শুরু করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই তারিখে সাধারণ ৯টি শিক্ষাবোর্ডের পাশাপাশি মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষাও শুরু হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০১০ সাল থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এসএসসি, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো। এ সময়সূচিতে বাধা আসে ২০২০ সালে করোনাভাইরাসের কারণে। করোনার কারণে আগের পরীক্ষা সূচি এলোমেলো হয়ে যায়। ২০২১ সালে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয় ডিসেম্বর মাসের ২ তারিখ এবং ২০২২ সালের পরীক্ষা শুরু হয় ৬ নভেম্বর। পিছিয়ে যাওয়া এই পরীক্ষা ধীরে ধীরে এগিয়ে আনার পরিকল্পনা হাতে নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সিদ্ধান্ত হয় ২০২৩ সালের পরীক্ষা জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় নেওয়া হবে। কিন্তু কলেজগুলো সিলেবাস শেষ করতে না পারায় এই পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে এখন আগস্টের মাঝামাঝি নেওয়া হবে।

২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ২০২২ সালের পুনর্বিন্যাস করা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

;

নোয়াখালীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে বজ্রপাতে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ( ৮ জুন) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নের আমিনুল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

মৃত জান্নাত বেগম (৪৫) উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের আবুল কালামের স্ত্রী।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালের দিকে সুবর্ণচর উপজেলায় বৃষ্টি শুরু হয়। ওই সময় জান্নাত বেগম মাঠ থেকে গরু আনতে যায়। পথে আকস্মিক বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

অপরদিকে, একই দিন দুপুরের দিকে জেলার কবিরহাট উপজেলার ঘোষবাগ ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের হাজী আবুল কালামের একটি গরু খেতে ঘাস খাওয়ার সময় বজ্রপাতে মারা যায়।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেব প্রিয় দাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহত গৃহবধূ পাঁচ সন্তানের জননী ছিলেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। স্বামীর বাড়িতে তাকে দাফনের প্রস্তুতি চলছে।

;

ময়মনসিংহে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

ময়মনসিংহে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন, এ থেকে পরিত্রাণ পেতে ময়মনসিংহে বৃষ্টি জন্য ইসতিসকার নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৮ জুন) সকালে নগরীর আঞ্জুমান ঈদগাহ মাঠে সকাল ৯ টা এবং গফরগাঁও পৌর শহরের ইমামবাড়ী ঈদগাহ মাঠে সকাল ১০ টায় ইত্তেফাকুল উলামা বৃহত্তর মোমেনশাহী এবং গফরগাঁও উলামা সমিতির আয়োজনে ইসতিসকার নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।  

আয়োজকরা জানান, দেশব্যাপী চলমান অনাবৃষ্টি, খরা তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, এ থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং আল্লাহর রহমত ও বৃষ্টি কামনায় ইসতিসকারের নামাজ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

ময়মনসিংহ নগরীর আঞ্জুমান ঈদগাহ মাঠে নির্ধারিত সময় সকাল ৯টার আগেই হাজারো মুসুল্লি হাজির হন নামাজ ও দোয়ার শরিক হতে।

নামাজের আগে বয়ান, দুই রাকাত নামাজ ও দোয়া পরিচালনা করেন জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা আনোয়ারুল হক। নামাজ ও দোয়ার সময় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ে। অপরদিকে গফরগাঁও পৌরশহরের ইমাম বাড়ী ঈদগাহ মাঠে সকাল দশটা শত শত মুসুল্লি নামাজ ও দোয়ায় অংশগ্রহণ করেন৷

নামাজের আগে বয়ান, দুই রাকাত নামাজ ও দোয়া পরিচালনা করেন দুগাঁছিয়া জামিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসার গফরগাঁও, মুহতামিম মাওলানা গফরগাঁও উলামা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহমুদুল হাসান সালমানী।
দোয়ায় বৃষ্টির জন্য মহান আল্লাহপাকের রহমত পেতে কান্না ও আহাজারি করেন।

নামাজ পড়তে আসা মুসুল্লি মো, বদরুল মিয়া বলেন আমাদের দেশের তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে মানুষসহ পশু পাখি সকল প্রাণীকুল চরম সংকটে। এজন্যই আমরা এই বিশেষ নামাজ আদায় করেছি। মহান আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীন যেন আমাদের সকল পাপকে ক্ষমা করেন উনার রহমতের বৃষ্টি আমাদের উপর বর্ষিত করেন।

দুগাঁছিয়া জামিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসার গফরগাঁও, মুহতামিম মাওলানা গফরগাঁও উলামা সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহমুদুল হাসান সালমানী বলেন এই দুর্যোগ থেকে মুক্তি পেতে ও মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনসহ আনুগত্য প্রকাশে এই নামাজ আদায় ও দোয়া করা হয়েছে।

;

অর্পিত সম্পত্তির সব মামলা চলবে ট্রাইব্যুনালে: হাইকোর্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্পিত সম্পত্তি আইনের তিনটি ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে অর্পিত সম্পত্তি নিয়ে সব মামলা এখন থেকে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার হবে। অন্য কোনো আদালতে এ সংক্রান্ত মামলা চলবে না।

বৃহস্পতিবার (৮ জুন) বিচারপতি নাইমা হায়দারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালত রায়ে বলেন, অর্পিত সম্পত্তি আইনের ৯, ১৩ এবং ১৪ ধারা মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি নয়। অর্পিত সম্পত্তি জেলা প্রশাসকের অধীনে থাকবে এবং জেলা প্রশাসক প্রয়োজনে লিজ দিতে পারবেন।

১৯৬৫ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধের সময় যারা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে চলে যায়, তাদের সম্পত্তিকে শত্রু সম্পত্তি ঘোষণা করে তৎকালীন সরকার। পরে সেসব সম্পত্তিকে অর্পিত সম্পত্তি ঘোষণা করা হয়।

২০০১ সালে অর্পিত সম্পত্তি নিয়ে আইন প্রণয়ন করে সরকার যা ২০০২ সালে কার্যকর হয়। সরকারের এই আইনের উদ্দেশ্য ছিল প্রকৃত মালিকদের জমি ফেরত দেওয়া। কিন্তু এর আগেই অর্পিত সম্পত্তি নিয়ে লাখ লাখ মামলা হয়।

গেজেট হওয়ার আগেই ২০১২ সালে চট্টগ্রামের দুই ব্যক্তি তাদের অর্পিত সম্পত্তি বিচারাধীন ছিল দাবি করে হাইকোর্টে রিট করেন। সেই সঙ্গে জেলা প্রশাসকরা অর্পিত সম্পত্তি লিজ দিতে পারে কি না, তা নিয়েও একটি রিট দায়ের করা হয়। তবে এ রিটের চূড়ান্ত শুনানিতে আইনি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে তিন সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চ গঠন করেন প্রধান বিচারপতি। সেই রিটের চূড়ান্ত শুনানিতে হাইকোর্ট ২০১২ সালের আগে হওয়া অর্পিত সম্পত্তির লাখ লাখ মামলা বাতিল করে দেন। ফলে বলবৎ হয় ২০১২ সালের আইনটি।

;