ফোর্বস টেকনোলজি কাউন্সিলের সদস্য হলেন কাজী মনিরুল কবির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কাজী মনিরুল কবির/ছবি: সংগৃহীত

কাজী মনিরুল কবির/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘ফোর্বস টেকনোলজি কাউন্সিলে’র সদস্যপদ লাভ করলেন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং দুবাই ভিত্তিক ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন কোম্পানি ‘স্পাইডার ডিজিটাল ইনোভেশন’ (www.spiderdigital.io) এর প্রতিষ্ঠাতা কাজী মনিরুল কবির। কেবলমাত্র বিশ্বমানের শীর্ষ প্রযুক্তি কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তারাই প্রতিষ্ঠানটির সদস্য হবার সুযোগ পেয়ে থাকেন।

অভিজ্ঞতার গভীরতা ও বৈচিত্র্যের ভিত্তিতে একটি পর্যালোচনা কমিটি কাজী মনিরুল কবিরকে নিরীক্ষাপূর্বক নির্বাচন করেন। এক্ষেত্রে সফলতার সাথে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির নিয়ামকগুলোকে প্রভাবিত করার ট্র্যাক রেকর্ডের পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সাফল্য এবং সম্মান অর্জনের মতো বিষয়গুলো তাকে মর্যাদাপূর্ণ এই সদস্যপদ পেতে সহায়তা করেছে।

‘কাজী মনিরুল কবিরকে এই সম্প্রদায়ে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা সম্মানিতবোধ করছি’, বলছিলেন ফোর্বস কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা স্কট গার্বার। তিনি আরও বলেন, ফোর্বস কাউন্সিলে আমাদের লক্ষ্য হলো— প্রতিটি শিল্পখাতের প্রমাণিত নেতাদেরকে একত্রিত করা এবং সামাজিক মূলধন-চালিত এমন একটি সমন্বিত নেটওয়ার্ক তৈরি করা, যা আমাদের প্রতিটি সদস্যের পেশাগত দক্ষ বাড়ানোর পাশাপাশি সারাবিশ্বের ব্যবসাক্ষেত্রে বড় ধরনের ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করবে।

কাউন্সিলের সদস্য হিসাবে মনিরুল কবির এখন থেকে ফোর্বসের ব্যক্তিগত ফোরামের অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সাথে সংযুক্ত থাকার পাশাপাশি তাদেরকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করবেন। এছাড়া ফোর্বস ডটকমের (Forbes.com) মূল ব্যবসায়িক নিবন্ধগুলোতে নিজস্ব বিশেষজ্ঞ অন্তর্দৃষ্টি তুলে ধরার পাশাপাশি অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের সাথে মিলে ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রশ্নোত্তর প্যানেলগুলোতে অবদান রাখার জন্য তাকে একটি পেশাদার সম্পাদকীয় দলের সাথে কাজ করার আমন্ত্রণ জানানো হবে।

ফোর্বস টেকনোলজি কাউন্সিলের সদস্যপদ প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে কাজী মনিরুল কবির বলেন, ফোর্বস টেকনোলজি কাউন্সিলের সদস্য হতে পেরে আমি ভীষণ উচ্ছ্বসিত। বিশ্বের অন্যতম এক্সক্লুসিভ থিঙ্কট্যাঙ্ক ও প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের এই সম্প্রদায়ের সাথে সম্পৃক্ত থেকে অবদান রাখার পাশাপাশি অনেক কিছু শিখতে পারবো বলে আশা রাখি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের সাধারণ মানুষের সামাজিক কল্যাণে প্রযুক্তিকে কাজে লাগানোই আমার লক্ষ্য।

প্রযুক্তি উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার আগে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বাংলালিংক, গ্রামীণফোন, গুগলসহ খ্যাতনামা আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন কাজী মনিরুল কবির। ২০১২ সাল থেকে পরবর্তী দুই বছর বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরে তিনি গুগলের কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। এরপর ২০১৫ সালে দুবাইতে প্রতিষ্ঠা করেন ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন কোম্পানি ‘স্পাইডার ডিজিটাল ইনোভেশন’। এছাড়া আলটাম ইনফ্রাটেক লিমিটেড নামের আরও একটি কোম্পানি আছে তার। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রথম বাংলাদেশি প্রোগ্রামেটিক অ্যাড নেটওয়ার্ক ‘পার্পলপ্যাচ’ এর সহ-প্রতিষ্ঠাতাও বটে। প্রযুক্তি ব্যবসার পাশাপাশি বর্তমানে তিনি এইচটিপুল (Httpool) বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

   

কুষ্টিয়ায় আবারও আতাউর রহমান ও খোকসায় মাসুম নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা এবং খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত।

বুধবার (৮ মে) বেসরকারি ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে,সদর উপজেলায় আতাউর রহমান আতা ৬৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন  (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু আহাদ আল মামুন (বাংলাদেশ জনতা পার্টি) প্রাপ্ত ভোট ৩ হাজার ৪৮৬ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবু তৈয়ব বাদশা। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৭ হাজার ২৮৯ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান বিজয়ী লতা খাতুনের প্রাপ্ত ভোট ৪২ হাজার ৮৭৯ টি।

খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত প্রাপ্ত (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২৫ হাজার ১০১ ভোট। নিকটতম প্রার্থী বাবুল আকতার পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৩৯ টি।

এদিকে আবারও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা বিজয়ী হওয়ায় নেতাকর্মীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। রাতে বিজয়ী হওয়ার পর আতাউর রহমান আতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা তাতী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ। 

;

বাকেরগঞ্জে রাজিব-সাইফুর-জাহানারা নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাকেরগঞ্জ উপজেলায় চেয়াম্যান নির্বাচিত হয়েছেন রাজিব আহম্মেদ। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাহানারা বেগম নির্বাচিত হয়েছে।

উপজেলার ২৪ দশমিক ৬ ভাগ ভোট দিয়েছে। চেয়ারম্যান পদে কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে রাজিব আহম্মেদ তালুকদার পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৫৪৯ ভোট। 

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিশ্বাস মুতিউর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে পান ৩৫ হাজার ১৫৪ ভোট। এ উপজেলায় কামরুল ইসলাম খান মোটর সাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮৩ ও ফিরোজ আলম খান দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পান এক হাজার ৫১ ভোট।

;

বরিশাল সদর উপজেলায় মালেক-জসিম-হেপি নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বরিশাল সদরে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত দুই উপজেলায় এ ভোট হয়। রিটার্নিং কর্মকর্তা বরিশাল জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন অফিসার ওহিদুজ্জামান মুন্সী জানান, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হয়েছে। বরিশাল সদর উপজেলায় শতকরা ৩৬ ভাগ ভোট পড়েছে।

সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুল মালেক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোটর সাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন। নির্বাচিত আব্দুল মালেক পেয়েছেন ১৯ হাজার ৭০৭ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জাকির হোসেন পান ১৭ হাজার ৩১৪ ভোট। এছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহমুদুল হক খান মামুন পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৪১ ভোট, ঘোড়া প্রতীকের মাহবুবুর রহমান মধু ১১ হাজার ১৭০ ভোট ও দোয়াত কলম প্রতীকের ৭ হাজার ৮৬৮ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তালা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. জসিমউদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বই প্রতীকের মাহিদুর রহমান। এ পদের হাদিস মীর তৃতীয় ও শহিদ মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ চতুর্থ।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন এ্যাড হালিমা বেগম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হাস প্রতীকের নেহার বেগম।

;

বসুন্ধরায় আইএসডি স্কুলের সামনে গুলি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বসুন্ধরায় আইএসডি স্কুলের সামনে গুলি

বসুন্ধরায় আইএসডি স্কুলের সামনে গুলি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ভাটারা থানার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে(আইএসডি) গুলির ঘটনা ঘটেছে।

বুধবার (০৮ মে) দুপুর ২টার দিকে স্কুল প্রাঙ্গণে এই ঘটনা ঘটে। এতে ওই স্কুলের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা উদ্বেগ প্রকাশ করে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আহসান গ্রুপের মালিকের সন্তানের দেহরক্ষীদের বন্দুক থেকে গুলি করা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে আইএসডি স্কুল কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জোর প্রচেষ্টাও চলছে। কিন্তু এ ঘটনায় অন্য ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকগণ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

এ প্রসঙ্গে আইএসডি স্কুলের এক ছাত্রের অভিভাবক জানান, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেন বন্দুকধারী দেহরক্ষীদের প্রবেশাধিকার থাকবে? এটা তো দেশের আইন বহির্ভূত। গুলিটা আমার সন্তানের শরীরেও আঘাত হানতে পারতো। অথবা অন্য কোনো ছাত্রছাত্রী আহত-নিহত হলে, এর দায় কে নিতো? আইএসডি স্কুল এবং বসুন্ধরা আবাসিক কর্তৃপক্ষের উচিত, ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ভিআইপি'র দেহরক্ষীকে স্কুলের ভেতরে প্রবেশ করা থেকে বিরত রাখা।

গুলির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির গুলশান বিভাগের ভাটারা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) রাজন কুমার সাহা।

তিনি বলেন, দুইটা গাড়িতে বাচ্চাদের নিতে এসেছিল। একটা গাড়িতে গানম্যান/বডিগার্ড ছিল। তাদের বন্দুক থেকে বের হওয়া অপ্রত্যাশিত গুলিতে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে পুলিশ কাজ করছে।

;