বিএনপি নেতাদের শক্তি কমে আসছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচি নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি নেতাদের শক্তি কমে আসছে। তাই তারা পদযাত্রা করছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মানুষের শক্তি যখন কমে আসে, তার মুখের বিষ তখন উগ্র হয়ে যায়, বিএনপির নেতাদের শক্তি কমে আসছে, দম ফুরিয়ে আসছে, দম ফুরিয়ে আসছে বলে লাফালাফি বন্ধ করে নিরব পদযাত্রা, শেষ পদযাত্রা শুরু করেছে। বিএনপির এ যাত্রা দেখে মনে হয় আমরা কেউ মারা গেলে নিরব চেয়ে একটা শোভাযাত্রা হয়, তাদের এ পদযাত্রা অনেকটা সেরকম নিরব শোভাযাত্রা।

মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপির সরকার পতনের স্বপ্ন ভুয়া, মির্জা ফখরুল ভীষণ গোসা হয়ে গেছে, তিনি বলছেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া নির্বাচন মাগুরার উপনির্বাচন সকাল ১০টা মাঝে ভোট শেষ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ফখরুল সাহেব মাগুরা স্টাইলের নির্বাচন হবে না, মাগুরার দাদাও হবে না, নানাও হবে না। ফখরুল সাহেব, আগামীকাল মাগুরার নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে, আমি আজই বলে দিচ্ছি। আওয়ামী লীগ সরকার কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবে না। নির্বাচন, নির্বাচনের মতোই হবে। ঠিক আছে? ঠিক তো আছেই, খেলা তো হবেই।

রেডি আছেন? খেলা হবে, ফাইনাল খেলা, আগামী নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচন, নৌকা চলছে, চলছে নৌকা ভাসিয়া, নৌকা চলে ভাসিয়া, ভোট দিবেন আসিয়া। তৈয়ার হয়ে যান, অন্ধকারে আর ফিরে যাবো না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, লন্ডনে বসে হুংকার দিচ্ছেন, Take back Bangladesh, কোথায় Take back? , আলো থেকে অন্ধকারে? আর যাব না ফিরে। আলো থেকে অন্ধকারে বাংলাদেশ আর ফিরে যাবে না। যারা আমার জননীর সহস্র বুক খালি করেছে, যারা শত শত নারীর কোল খালি করেছে, যারা এই দেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জড়িত, যারা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করেছে, পুনর্বাসিত করেছে, হত্যার রায় থেকে দায়মুক্তি দিতে বিবৃতি দিয়েছে, যারা জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছে, যারা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে গ্রেনেড হামলা করে আইভী রহমানসহ ২৩টি প্রাণ নিঃশেষ করেছে তাদের রাজত্বে ফিরে যাব, তাদের হাতে বাংলাদেশ তুলে দিবো, তাদের হাতে বাংলাদেশ তুলে দিতে হবে যারা বাংলা ভাই, শায়খ রহমান সৃষ্টি করেছে, যারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছে, যারা সাম্প্রদায়িকতার উত্থান ঘটিয়েছে আমার এই জন্মভূমিতে যারা সন্ত্রাস করেছে, যারা বার বার দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, যারা বাংলাদেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছে, এফবিআইয়ের সাক্ষ্য দিয়ে এসেছে, সেই লুটেরাদের দেশে, সেই হাওয়া ভবনের লুটপাটকারীদের হাতে বাংলাদেশ আর ফিরে যাবে না।

আওয়ামী লীগের এই শীর্ষ নেতা বলেন, সৎ সাহস থাকে তো আসুন, লন্ডন থেকে হুংকার ছাড়েন কেনো, দেশে আসুন, সৎ সাহস থাকলে এখানে এসে রাজনীতি করুন।

আপনি তো কাপুরুষ, কাপুরুষ কেনো, রাজনীতি আর করবো না, মুচলেকা দিয়ে জরুরি সরকারের কাছে তিনি লন্ডনে পারি দিয়েছেন। ২০০৭ থেকে ১৫-১৬ বছর দেখতে দেখতে শেষ হয়েছে, এখন ফখরুল করছে তার রিমোট কন্ট্রোল নেতৃত্বে আন্দোলন। বাংলাদেশে রিমোট কন্ট্রোল আন্দোলন হবে না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা পদ্মাসেতু করেছি, বঙ্গবন্ধু টানেল করেছি, মেট্রোরেল করছি, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এই বছরই উদ্বোধন হবে।
নারীদের সম্মান দিয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। আজকে একজন নারী সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, এসপি, ডিসি, ওসি, একজন নারী সচিবালয়ের দায়িত্বে। নারীদের এই ক্ষমতায়ন কি আগে ছিল?

আ. লীগের সংসদীয় বোর্ডের সদস্য হলেন ইঞ্জি. মোশাররফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে দলের সংসদীয় বোর্ডের সদস্য পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৯ মার্চ) আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তার ওপর অর্পিত ক্ষমতাবলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সদস্য পদে মনোনয়ন প্রদান করেছেন।

;

‘ইতিহাসের মহানায়ক আর ইতিহাসের ফুটনোট এক কথা নয়’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেকে ইতিহাসের মহানয়কের সাথে ইতিহাসের ফুটনোটের তুলনা করেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ইতিহাসের মহানায়ক আর ইতিহাসের ফুটনোট এক কথা নয়।

রোববার (১৯ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। সভায় সভাপতি হিসেবে উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সত্তরের নির্বাচনে জনগণ বঙ্গবন্ধুকে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করে স্বাধীনতা ঘোষণার বৈধ অধিকার দেওয়া হয়েছিল, সেই অধিকার বলে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়ার আর কারও বৈধ অধিকার ছিল না। আমাদের মনে রাখতে হবে। ইতিহাসকে যারা বিকৃত করেছে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা ইতিহাসকে মুছে ফেলতে চেয়েছিল এখনো তারা ষড়যন্ত্র করছে।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার ঘোষক আর স্বাধীনতার ঘোষণার পাঠক এক কথা নয়। স্বাধীনতার ঘোষণার পাঠক অনেকে ছিলেন। আবুল কাশেম সন্দিপ, মরহুম এম এ হান্নান, চট্রগ্রামের অনেকে ছিলেন। এরা ছিলেন ঘোষণার পাঠক কিন্তু ঘোষক ছিলেন না। 

এসময় বাংলাদেশে স্বাধীনতা বিরোধী সকল অপশক্তির হোতা বিএনপি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

আওয়ামী লীগ প্রচার এবং প্রকাশনা সম্পাদক ড আব্দুস সোবহান গোলাপের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরীসহ কেন্দ্রীয় এবং মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

;

তৃণমূলে চেইন অব কমান্ডের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই: সুজিত রায় নন্দী



মো আরমান আলী, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সুজিত রায় নন্দী

সুজিত রায় নন্দী

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ শান্তির পক্ষে, মানবতার পক্ষে উল্লেখ করে রংপুর বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেছেন, অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের প্রশ্নে আওয়ামী লীগ একচুলও বিচ্যুত হবে না।

তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা দেশকে অস্থিতিশীল করার একটা গভীর ষড়যন্ত্র। যারা অপ-রাজনীতি করে, যারা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করে, তারাই ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চেতনায় রংপুর বিভাগের মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের দায়িত্ব পাওয়া এবং তৃণমূল রাজনীতির বিভিন্ন পেক্ষাপট নিয়ে বার্তা২৪.কম-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেন, আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন যেদিন থেকে আমাকে রংপুর বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আমরা নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। ঠাকুরগাঁও বালিয়াডাঙ্গিতে যে ঘটনা ঘটেছিল, সেটা খুব দুঃখজনক ঘটনা। আমরা সেখানে গিয়েছি। প্রতিবাদ সমাবেশে হাজার হাজার লোক। এবং পঞ্চগড়ের যে ঘটনা সেখানেও আমরা গিয়েছি,তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছি। সেখানেও আমরা শান্তি সমাবেশ করেছি এবং হাজার হাজার লোক সেখানে অংশগ্রহণ করেছে। নির্বাচন আসলে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা বেড়ে যায়। এই বিষয়ে আমরা সজাগ আছি। আমরা চেষ্টা করছি, এই ব্যাপারে আমরা ঐক্যবদ্ধ। সাম্প্রদায়িক হামলা মোকাবিলায় আমরা সর্বদা প্রস্তুত আছি।

দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ছিলেন। দলের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনার কর্মকাণ্ডে খুশি হয়েছে এবং নতুন সাংগঠনিক সম্পাদকের মধ্যে আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ রংপুর বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দায়িত্ব পাওয়ার পর রংপুর বিভাগের সাংগঠনিক কার্যক্রম কতটুকু এগিয়ে নিলেন? সন্মেলন কতগুলো বাকি আছে এবং জাতীয় নির্বাচনের আগেই সম্ভব কি না এমন পেক্ষেপটে আওয়ামী লীগের এই সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, সাংগঠনিক সমস্যা যেগুলো আছে সেগুলো সমাধান করতে ইতিমধ্যে আমরা সেখানে অনেক বার সফর করেছি। রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা গুলোতে ঢাকায় বৈঠক করেছি, নীলফামারী জেলার সাথে ঢাকায় বৈঠক করেছি, কুড়িগ্রাম জেলার সাথে বৈঠক করেছি। এসব বিষয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। কুড়িগ্রামের তিনটি মেয়াদোত্তীর্ণ থানা রয়েছে এগুলোর সন্মেলন এর ব্যাপারে আমার নেত্রীর সাথে কথাও বলেছি।

সুজিত রায় নন্দী আরও বলেন, পাশাপাশি সদস্য সংগ্রহ এবং সদস্য নবায়ন আগামী মাসে রমজানে সেটা পুরোদমে চলবে। চেষ্টা করছি আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোন এক জেলায় উদ্বোধন করার। এভাবে যেখানে যে সাংগঠনিক সমস্যা আছে আমারা তা খুঁজে বের করে সমাধানের চেষ্টা করছি। যেসব জেলায় পূর্নাঙ্গ কমিটি হয় নাই সেসব জেলায় কমিটি দিচ্ছি। একমাত্র গাইবান্ধা জেলায় পূর্নাঙ্গ কমিটি হয় নাই সেখানেও আমরা কমিটি দেওয়ার পথে। মোটামুটি সব প্রায় চূড়ান্ত।

যারা দলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে অবস্থান নিয়েছিল তাদের আবার ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। আমার জানা মতে রংপুর বিভাগে প্রায় দের শতাধিক নেতা দলের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ক্ষমার চিঠি পেয়েছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে এই সব নেতাকর্মী যাতে আবার বিদ্রোহী প্রার্থী না হয় এই জন্য আপনি কি বার্তা দিয়ে যাচ্ছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সুজিত রায় নন্দী বলেন, যেখানেই সাংগঠনিক সমস্যা সেখানেই আমরা সমাধানের চেষ্টা করছি, কুড়িগ্রামের সাথে প্রায় ছয় ঘণ্টা বৈঠক করেছি। যারাই বিদ্রোহী হয়েছে তারা গুরুত্বপূর্ণ পদ পাবে না। কমিটিতে থাকবে। যেহেতু তারা একটা শাস্তি পেয়েছে তাই আশা করি ভবিষ্যতে তারা দলের চেন অব কমান্ডের বাইরে যাবে না। যে যাবে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বিদ্রোহীদের ক্ষমা করে দেওয়ার ফলে সামনের দিকে আবার কোন সমস্যা হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না, এটা কোন সমস্যা আমরা মনে করছি না। এটা তো একটা সাংগঠনিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আসতেছে। যারা বিদ্রোহী ছিল, তাদের শাস্তি দেওয়া হয়েছিল, তারা দীর্ঘ দিন দলের বাইরে ছিল। এইটাই তো তার জন্য বড় শাস্তি। এখানে চেইন অব কমান্ডের বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। অনেক সময় দেখা যায় যে, অনেক জনপ্রিয় নেতা, বিভিন্ন কারণে হয়তোবা মনোনয়ন পায় নাই। তখন তারা এই ভুল করে ফেলেছে।

আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক থেকে সাংগঠনিক সম্পাদক নিজেকে কোন জায়গায় দেখতে চান?- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি তৃণমূল থেকে উঠে আসা আওয়ামী লীগের একজন কর্মী, জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন কর্মী। তৃণমূল মানুষের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক। আমি জনগণের সাথে আছি। আমার কার্যক্রম শুধুমাত্র নির্বাচন বা সন্মেলনকে ঘিরে না। আমার মানবিক কার্যক্রম, সামাজিক কার্যক্রম সারা বছরব্যাপী আমি করি। 

;

আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে রুশ রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে নৈশভোজে মিলিত হয়েছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্তিতস্কি ও তার সহকর্মীরা।

শনিবার (১৮ মার্চ) রাতে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদের গুলশানের বাসায় এই নৈশভোজ হয়।

এতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, রাশান দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সেলর একেতেরিনা সেমেনোভা, কাউন্সেলর আন্তন চেরনভেরও উপস্থিত ছিলেন।

 

;