ময়মনসিংহের জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে: শেখ পরশ

  • স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ

যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ

আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেছেন, ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চার জেলা নিয়ে ময়মনসিংহ বিভাগ ঘোষণা করেন। এই বিভাগের মানুষ তাকে বরণ করার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। আমাদের ধারণা, এটিই হবে ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর একটি যুগান্তকারী জনসভা, যা আগে কেউ করতে পারেনি।

সোমবার (৬ মার্চ) দুপুরে নগরীর টাউন হলের তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে মহানগর যুবলীগের বর্ধিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিজ্ঞাপন

তিনি আরও বলেন, ময়মনসিংহের সাথে প্রধানমন্ত্রীর গভীর সম্পর্ক রয়েছে। ময়মনসিংহসহ আশপাশের জেলাগুলো আওয়ামী লীগের ঘাটি এবং এখানে প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বি।

শেখ পরশ বলেন, আওয়ামী লীগ বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ না, তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ এদেশের আপামর জনগণ। বাংলাদেশের জনগণকে তারা পছন্দ করে না। তাদের সকল আক্রোশ, সকল হিংসা এদেশের মানুষের জন্য।

বিজ্ঞাপন

‘আওয়ামী লীগ সরকার মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়ে স্বপ্ন বাস্তবায়েনের যোগ্যতা রাখে। এই যোগ্যতা শুধু বঙ্গবন্ধু কন্যারই আছে। শেখ হাসিনা ছাড়া দক্ষতা-সক্ষমতা যোগ্যতা আর কারও নেই’,বলেন যুবলীগ চেয়ারম্যান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, শেখ মনি ভাই বলতেন ‘মোনেম খানের আমলা দিয়ে শেখ মুজিবের শাসন চলে না’ -তেমনি খালেদা জিয়ার আমলা দিয়ে শেখ হাসিনার শাসন চলে না। মণি ভাই তার বুকের তাজা রক্ত দিয়ে প্রমাণ করেছেন। শেখ মণি মানেই প্রতিভা। চাঁদাবাজি করলে যুবলীগ হয় না, সন্ত্রাস করলে যুবলীগ হয় না, সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই। যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ পরশ সেই সোনার মানুষ।

তিনি আরও বলেন, শেখ পরশ যদি বাংলাদেশ চষে বেড়ায়, যুবজাগরণে অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ঘটবে। বিএনপি-জামায়াতকে মোকাবিলা করতে শেখ পরশের যুবলীগই যথেষ্ট। ১১ মার্চ শেখ হাসিনা আসছে ময়মনসিংহে। এই ময়মনসিংহে সেদিন যুবলীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করবে।

উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু। আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. এনামুল হক খান, জুয়েল আরেং এমপি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মাজহারুল ইসলাম, মো. সোহেল পারভেজ, জহির উদ্দিন খসরু, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. জহুরুল ইসলাম মিল্টন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মো. শামছুল আলম অনিক, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক অ্যাড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকতসহ, কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন জেলা-মহানগর-উপজেলা যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।