১৭ মে গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনার দিন: নাছিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম বলেছেন, 'এই দিবসটি একটি ঐতিহাসিক দিন। বাঙালি জাতির উন্নয়ন অগ্রগতি, গণতান্ত্রিক অধিকার, রাজাকার, খুনি মোস্তাকদের হাত থেকে দেশকে ফিরিয়ে আনার দিন।'

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে তেজগাঁওয়ের জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভার বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, 'বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর সকল ষড়যন্ত্র থেকে ফিরিয়ে আনার দিবস এটি। আমরা বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে এগিয়ে নিয়ে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছি। জাতীর পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি।'

এই চলার পথ এতো সহজ নয়, সাবলীল নয় উল্লেখ করে নাছিম বলেন, 'অনেক তিক্ততার ইতিহাস আছে, জীবন গড়ার ইতিহাস আছে। যারা তার সাথে থাকার কথা ছিলো তাদের পাওয়া যায়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যাকে রেখে ভিন্ন দল করার চেষ্টা করেছিলো। আমরা দেখেছি, কেউ কেউ খুনি মোস্তাককে বলেছে, আপনি আওয়ামী লীগ করেন, আমরাও করি। যদি খুনি মোস্তাক বেঁচে থাকতো তাহলে দেখা যেতো তারা সেই খুনি মোস্তাকের অন্য আওয়ামী লীগ করছে।'

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ আজ শেখ হাসিনার সাথে একাত্ব হয়ে শেখ হাসিনার স্বপ্ন পূরণে তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। আগামীর পথগুলো যত সহজ করে দেখেন, আমিও দেখি। তবে সেটা তখনই সম্ভব হবে, আমরা যদি সকল ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে গিয়ে যদি তাদের স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করতে পারি।'

বিএনপির সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, 'মির্জা ফখরুলরা এখনো স্বপ্ন দেখছে, মিথ্যাচার করছে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র লিপ্ত আছে। তবে আমরা বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় শেখ হাসিনার সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো এটা হউক আজকের দিনের আমাদের অঙ্গীকার।'

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেছেন, 'বঙ্গবন্ধু কন্যা ছয় বছর দুঃসহ নির্বাসন জীবন শেষে ফিরে এলেন তবে ফিরে এলেন মৃত্যু ঝুঁকি মাথায় নিয়ে। বলা হয়েছিলো দেশে আসলে হত্যা করা হবে। সে মৃত্যু ঝুঁকি তুচ্ছ জ্ঞান করে তিনি ফিরে আসেন। যখন ফিরে এলেন, কেউ নেই, কিচ্ছু নেই। তখন পিতার অসমাপ্ত কাজ কে সমাপ্ত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন। শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলেই আমরা নতুন করে স্বপ্ন দেখেছি, তার নেতৃত্বে আন্দোলন করে গণতন্ত্রকে ফিরে আনতে পেরেছি।'

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এড. কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

   

মালয়েশিয়ায় কর্মীদের পাঠাতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে: জিএম কাদের



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের

বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

ভিসা পেয়েও ৩১ মে’র মধ্যে প্রায় ৩১ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের এমপি।

শনিবার (১ জুন) এক বিবৃতিতে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সরকারের প্রতি আহ্বানের পাশাপাশি দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।

বিবৃতিতে বলেন, গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর দেশটি ২০২২ সালে ৫ লাখ ২৪ হাজার ৯৪৬ জন কর্মী নিতে রাজী হয়েছে। ৩১ মে’র মধ্যে ওই কর্মী পাঠানোর কথা ছিলো। সে অনুযায়ী গেলো প্রায় ২ বছর যাবত এজেন্সির পেছনে ঘুরে ঘুরে ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করেও নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়াতে যেতে পেরেছেন ৪ লাখ ৯৪ হাজার ১০২ জন। বাকি ৩০ হাজার ৮৪৪ জন সর্বস্ব হারিয়েও মালয়েশিয়াতে যেতে পারেনি। এর চেয়ে কষ্টদায়ক ঘটনা আর হতে পারেনা।

তিনি বলেন, এজেন্সিগুলোর চাহিদামত টাকা পরিশোধ করে, ৪ থেকে ৫ রাত বিমানবন্দরের মেঝেতে ঘুমিয়েও মালয়েশিয়াতে যেতে না পারাটা মর্মান্তিক ও দুঃখজনক। কাদের গাফিলতির জন্য শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় হলো তা বের করতে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। একই সাথে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা মালয়েশিয়াতে যেতে পারেনি তাদের পাঠাতে কুটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

;

বেনজীরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ লোক দেখানো: মির্জা ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ লোক দেখানো বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার (১ জুন) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, আজিজ-বেনজীরের বিষয়ে তদন্ত চলছে, ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাহলে কীভাবে বেনজীর সপরিবারে দেশ ছাড়লেন? বাংলাদেশের মানুষকে কী তারা আহম্মক ভাবছেন? আওয়ামী লীগ যেভাবে প্রতারণার মাধ্যমে দেশে শাসন করছে, সেভাবে আবার প্রতারণা করছে দেশের মানুষের সাথে।

তিনি আরও বলেন, শুধু এক আজিজ-বেনজীর নয়, অসংখ্য আজিজ-বেনজীর তৈরি করেছে ক্ষমতাসীনরা। বাংলাদেশকে লুটপাট আর বর্গিদের দেশে রূপান্তর করেছে সরকার। আন্দোলনের মাধ্যমে বর্তমান সরকারকে হটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশে ৭৪-এ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। তখন লাখ মানুষ না খেয়ে মারা গেছেন। সে সময় দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের কারণে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল। সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই সাধারণ লড়াই নয়, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হচ্ছে বিএনপিকে। অস্ত্র-গুলির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, অনেকে বলছেন, লড়াই করেও সাফল্য আসছে না বিএনপির, এক দিনে সাফল্য আসে না। কেন বেগম জিয়াকে বের করতে পারিনি, সেটাও দেখতে হবে। লড়াই চলছে, লড়াই চলবে দাবি আদায়ের আগে পর্যন্ত।

;

ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় নামলে সরকার এক ঘণ্টাও টিকবে না: দুদু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় নামলে বর্তমান সরকার এক ঘণ্টাও টিকতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।

শনিবার (১ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে খেলাফত মজলিশের উদ্যোগে জাতীয় সংকট উত্তরণে উপায় শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।

দুদু বলেন, লড়াই ছাড়া কোন কিছু অর্জন হয় নাই। আমরা যারা মুসলিম, আমাদের নেতা হযরত মুহাম্মদ সা. তিনি যা কিছু প্রতিষ্ঠা করেছেন লড়াই করে করেছেন। আমরা যদি ওনার উম্মত হয়ে অনুসারী হই তাহলে ওনার পথ অনুসরণ করা ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই।

তিনি বলেন, পাকিস্তান কেন ভাগ হয়েছিল? পাকিস্তান থেকে আবার বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। অথচ তাদের (ভারত) সাথে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে। এই বাধ্যতার কারণে যে মূল্য আমরা দিয়েছি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রকে। এখনো দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের সর্বস্ব হারানো বলতে যেটা বুঝায় স্বাধীনতা সেটা হারিয়েছি। গণতন্ত্র, অধিকার হারিয়েছে।

ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, সাবেক সেনাপ্রধান ও সাবেক পুলিশ প্রধানের যে অবস্থা তাহলে তাদের কর্তার কি অবস্থা। এরা যদি এই মাত্রার দুর্নীতিবাজ হয় তাহলে তাদেরকে যারা নিয়োগ করেছে তারা কোন মাত্রার দুর্নীতিবাজ। ভালো লোক ভালো লোককে নিয়ে আসে, আর খারাপ লোক আমার ধারণা খারাপ লোককে নিয়ে আসে। বাংলাদেশ বর্তমানের যে অবস্থা এত খারাপ অবস্থা গত ৫২ বছরে আসেনি।

তিনি বলেন, এখানে যারা আছে সবাই রাজপথের লোক। রাজপথে ঐক্য ছাড়া বিকল্প কোন পথ নাই। বিএনপি তো বলেই দিয়েছে যারা এই আন্দোলনে থাকবে তারা পরবর্তীকালে সরকারে থাকবে। তাই এই মুসিবতকে না সরালে বাকিটা করা যাবে না। এই সরকারকে সরাতে না পারলে আমাদের জীবদ্দশায় ভালো কিছু দেখে যেতে পারবো না। আর এটা করার জন্য তরুণদের দরকার। হিম্মতওয়ালা লোকদের দরকার। আমার মনে হয় বাংলাদেশে হিম্মতওয়ালা লোকরা অলরেডি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে এই জালিম সরকারের সাথে তারা থাকবে না।

বিএনপি'র এই নেতা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে এক জায়গায় আসতে হবে। আমার ধারণা একসাথে একবার নামলে এই সরকার এক ঘণ্টাও টিকে থাকতে পারবে না।

জমিয়াতুল মজলিশের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন খেলাফত মজলিশের নায়েবে আমির মাওলানা আহমেদ আলী কাশেমী, সহসাধারণ সম্পাদক হামিদুর রহমান আজাদ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, এনডিএমা এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর প্রমুখ।

;

ঘূর্ণিঝড় রিমাল: স্বেচ্ছাসেবক লীগের ত্রাণ বিতরণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমাল -এর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন ও ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জুয়েল।

বুধবার (২৯ মে) ও বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের পক্ষ থেকে তিনি এ ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন।

খায়রুল হাসান জুয়েল বলেন, ঘূর্ণিঝড় 'রিমাল'-এর আঘাতে ক্ষতবিক্ষত এলাকা এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের খোঁজ নেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপার নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের পক্ষ থেকে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম করতে দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থান করছি। মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে। একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না? পারে, এই সহানুভূতি দেখাতে পারে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। দেশ ও মানুষের সেবায় সদা জাগ্রত বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সেজন্য, ঘূর্ণিঝড় রিমাল -এ ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছি আমরা। যেকোনো দুর্যোগে সবসময়ই পাশে থাকবো।

ঘূর্ণিঝড় 'রিমাল'-এর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা এবং মানুষের খোঁজ নেয়ার জন্য এবং ত্রাণসামগ্রী বিতরণে বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলা, কুয়াকাটাসহ দক্ষিণ অঞ্চলে বিভিন্ন এলাকায় যান স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জুয়েল।

এর আগে, গত ২৬ মে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক দুর্যোগ কবলিত মানুষের দুর্দশা লাঘবে জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে প্রস্তুত থাকতে নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। 

;