ক্ষমতায় থেকেও জিয়া হত্যার বিচার করতে পারেনি বিএনপি: হানিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ/ছবি: বার্তা২৪.কম

আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে হত্যার স্বীকার হতে হয়েছিল, এটা সাধারণ মৃত্যু ছিল না। জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ার সময়ে বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল। দুইবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকেও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হত্যার বিচার করতে পারেননি তারা। এখন বিএনপির নেতারা বলছেন তাকে পরিকল্পতভাবে হত্যা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ‘জেলা রিপোর্ট প্রকাশনা’ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের তিনি এসব কথা বলেন।

জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থেকেও কেন তার স্বামীর হত্যার বিচার করতে পারেননি এটা আমার প্রশ্ন। বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন, সুস্থ হয়ে আবারও তাকে রাজনীতির মাঠে ফিরে আসার আহবান জানান হানিফ।

হানিফ ভারত প্রসঙ্গে বলেন, ভারতকে কী বেশি দেওয়া হয়েছে, সেটা বিএনপি ক্যাটাগরি ঠিক করে স্পষ্টভাবে যদি বলত তাহলে তা বোঝা সহজ হতো। কিন্তু বিএনপি মিথ্যা রাজনীতি ও স্ট্যান্ডবাজি করে টিকে থাকতে চায়। বিএনপিকে এসব অযৌক্তিক কথাবার্তা না বলার আহবান জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক মো. এহেতেশাম রেজা, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা সহ সরকারী বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে সমাবেশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীতে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে সমাবেশ হয়েছে।

বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনের সড়কে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা বিএনপির সভাপতি গোলাম হায়দার বিএসসির সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাজান।

এ সময় তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে, তার পতন অনিবার্য। কারণ তার পতন আর খালেদা জিয়ার মুক্তি একই সুতোয় গাতা। জনগণ জেগে উঠতে শুরু করেছে, মানুষ যখন জেগে উঠবে তখন আপনার রাজনীতির মৃত্যু হবে।

সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুর রহমান, যুবদলের সভাপতি মনজুরুল আজিম সুমন, সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন খান সহ স্বেচ্ছাসেবকদল, ছাত্রদল এবং বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

বক্তারা অনতিবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

;

বিএনপিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না: গয়েশ্বর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না বলে মন্তব্য করে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বিএনপি নেতাকর্মীরা মামলা হামলায় কখনো কাবু হয় না। কারণ বিএনপি জনগণের দল, এই দল দেশ ও জনগণের কথা বলে। এই দলের নাম নিশানা মুছে ফেলা সম্ভব না।

বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে যশোর টাউন হল মাঠে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে দলের পূর্ব-ঘোষণা অনুযায়ী এই সমাবেশের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারের একটি ধর্ম আছে, কিন্তু শেখ হাসিনার কোন ধর্ম নেই। বাংলাদেশ মাফিয়ারা আজ পার্লামেন্টে, সেখানে কোন রাজনীতিবিদ নেই। আছে চোর, ডাকাত মাফিয়া চক্র। এই মাফিয়া কিভাবে সৃষ্টি হলো? কারা মাফিয়াদের সৃষ্টি করলো? এই মাফিয়া শুধু সাধারণ জায়গা না, প্রশাসনের মধ্যে মাফিয়া আছে। বেনজীর কত বড় মাফিয়া হলে চাকরি জীবনে শত শত না হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছে? দেশে বেনজীর, আজিজ, মতিউর ঘরে ঘরে হাজার হাজার তৈরি হচ্ছে।

দেশের সাধারণ মানুষ বাঁচবে কিভাবে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, যারা কর্ম করে খায়, তাদের কর্মসংস্থান কোথায়? তাদের আয় বাড়ছে? তারা তো সরকারি চাকরি করে না। সরকারি চাকরিজীবীদের আয় বাড়ছে। সরকারি চাকরিজীবীরা জনগণের সেবক। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় তাদের বেতন ভাতা হয়। কিন্তু আজ চাকরিজীবী দেশের মালিক, আর জনগণ সবচেয়ে অসহায়।

সীমান্তে হত্যা প্রসঙ্গে বিএনপির এই জেষ্ঠ নেতা বলেন, হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে অস্ত্র কেনা হয়। সেই অস্ত্র দিয়ে যদি নিজের দেশকে রক্ষা করতে না পারি, তাহলে টাকা দিয়ে অস্ত্র কিনবো কেন? কি কারণে আজ মিয়ানমার লাফালাফি করছে? কই শহীদ জিয়াউর রহমান কিংবা খালেদা জিয়ার সময়তো লাফালাফি করতে পারেনি।

জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকনের পরিচালনায় সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, সদস্য অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, সাবিরা নাজমুল মুন্নী, আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য অ্যাড. মো. ইসহকসহ প্রমুখ।

;

‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে খালেদা জিয়ার মুক্তি জরুরি’



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, আমাদের সাংবিধানিক অধিকার, আইনের অধিকার, মৌলিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার ও ভোটের অধিকার ফেরত আনতে হলে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়াই গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে বেশি লড়াই করেছেন। গণতন্ত্রের অধিকার আদায়ের সঙ্গে খালেদা জিয়ার মুক্তি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমাদের এতদিনের সংগ্রামে আমি ব্যর্থতা দেখছি না। এজন্য হতাশ হওয়ার কোন কারণ নেই।

বুধবার (৩ জুলাই) বিকেলে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে লক্ষ্মীপুর জেলা শহরের পুরাতন গোহাটা এলাকায় বশির ভিলা প্রাঙ্গণে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদুল আউয়াল মিন্টু এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আহ্বানে দেশের লোক ভোট দিতে যায়নি। কোথাও গরু, কোথাও ছাগল, আবার কোথাও কুকুর দেখা গেছে। অতএব অবৈধ সরকারের ভোটার হচ্ছে গরু-ছাগল ও কুকুর। দেশের কোন ভদ্র লোক কোনদিন অবৈধ রাজনৈতিক দলকে ভোট দেবে না। জনগণ আওয়ামী লীগকে নির্বাসিত করেছে। যেদিন এ সরকারের পতন হবে- সেইদিন আওয়ামী লীগের কোন লোককে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির সহ-সাংগঠনকি সম্পাদক হারুনুর রশিদ ভিপি হারুন।

জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক হাছিবুর রহমানের সঞ্চালনায় এসময় জেলা বিএনপির সদস্য নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া, হাফিজুর রহমান, সদর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মাঈন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, লক্ষ্মীপুর পৌর বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যাপক নিজাম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সভাপতি রেজাউল করিম লিটন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ, জেলা কৃষকদলের সভাপতি মাহবুব আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহিম ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুনসহ জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

;

মন্ত্রী-সচিব সৎ হলে দুর্নীতি থাকতে পারে না: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ছবি: বার্তা২৪.কম

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

একটা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, সচিব যদি সৎ হয় ঐ মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতি থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা জনপ্রতিনিধিরা যদি সৎ থাকি তাহলে দুর্নীতিবাজরা পালিয়ে যাবে। আমাদের জনপ্রতিনিধিদের সৎ মানুষ হিসেবে থাকতে হবে।

বুধবার (৩ জুলাই) বিকালে হেমায়েতপুর বাসস্ট্যান্ডে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ উদ্যোগে দলটির ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা খেলবো। বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত গড়তেই হবে। শেখ হাসিনার অঙ্গীকার আমরা অক্ষরে অক্ষরে পূরণ করে ছাড়বো।

রিজার্ভ বেড়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে সেতুমন্ত্রী বলেন, রিজার্ভ বেড়ে যাচ্ছে না? ২৭ এ পৌঁছে গেছে। রিজার্ভ বেড়ে যাচ্ছে ভয়ের কারণ নেই। রেমিট্যান্স বেড়ে যাচ্ছে। ইনশাআল্লাহ শেখ হাসিনার চেষ্টায় জিনিসপত্রের দামও কমে আসবে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন স্বাধীনতা, তার কন্যা শেখ হাসিনা এসেছেন দেশের মানুষকে মুক্তি দেয়ার জন্য। পিতা দিয়েছেন স্বাধীনতা কন্যা দিবেন মুক্তি। সে মুক্তির সংগ্রাম দেশে চলছে। ২০৪১, তারপর ২১০০ সাল, শেখ হাসিনার টার্গেট অনেক লম্বা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা অবধি তিনি যতদিন বেঁচে আছেন তার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রাম-লড়াই চালিয়ে যাবো।  

মঞ্চে নেতাকর্মীদের ভিড়ের সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, মঞ্চে অনেকেই আছেন তবে আজকে একটু কম। মঞ্চে গেলেই সব নেতা। আতি নেতা, পাতি নেতা, সিকি নেতা, হায়রে নেতা! কেউ কর্মী থাকতে চায় না।

বিএনপির সমালোচনা করে কাদের বলেন, বিএনপি নিয়ে আসছে বাইডেনের উপদেষ্টা মিয়া আরেফিনকে। বাইডেনের উপদেষ্টা বলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে ইংরেজিতে। পরে দেখা গেলো পালিয়ে গেলো সব, মিয়া আরেফিনও চলে গেলো এয়ারপোর্টে দেশের বাইরে যাবে বলে। পুলিশ গিয়ে ধরে ফেললো, দিলো ডান্ডা বাড়ি। পুলিশের ডান্ডা বারিতে আর ইংরেজি বলে না। এখন বলে বরিশালের বাংলা।

প্রধানমন্ত্রী ঢাকার সব উপজেলায় যাবেন জানিয়ে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করতে হলে আওয়ামী লীগের ইঞ্জিন শক্তিশালী করতে হবে। সেই ইঞ্জিন হলো ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ। সেজন্য আবারও আমরা জনতার কাছে মিনীত হবো। অক্টোবর থেকে আমাদের নেত্রী সারাদেশ সফর করবেন। নেত্রীর জন্য দোয়া করবেন।

নিজের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়ে তিনি বলেন, আমি তো মরেই গেছিলাম, আপনাদের দোয়ায় বেঁচে আছি। দোয়া করবেন যেনো মানুষের খেদমত করতে পারি। যেনো কোন দিন খারাপ কাজ না করি। মন্ত্রী হয়ে যেনো ক্ষমতার অপব্যবহার না করি। মন্ত্রী হয়ে যেনো দুর্নীতি না করি। মন্ত্রী হয়ে যেনো লুটপাট না করি। আপনারা দোয়া করবেন, সে বদনামের ভাগিদার হতে চাই না।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ঢাকা-১৯ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।

সভায় সভাপতিত্ব করছেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বেনজির আহমদ ও সঞ্চালনা করছেন সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামা তরুন।

;