বৃক্ষ, মানুষ ও পরিবেশের অকৃত্রিম বন্ধু: সমীর চন্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ।

কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ।

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ বলেছেন, বৃক্ষ পরিবেশের অকৃত্রিম বন্ধু। বৈশ্বিক জলবায়ূর প্রভাবে যে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখান থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে গাছ রোপণ। তাই বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং ঝড়-বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়ের হাত থেকে নিজেদের বাঁচার জন্য আমাদের ব্যাপকভাবে বৃক্ষ রোপণ করতে হবে।

রোববার (৩০ জুন) সকালে মানিকগঞ্জের বেউথা নদীরপাড় ও রাস্তার পাড়ে এক হাজার বৃক্ষরোপণ করা হয়। বৃক্ষরোপণ শেষে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে (বিজয় মেলার মাঠ) এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তিনি মানিকগঞ্জের বেউথা নদীপার ও রাস্তাপারে এক সঙ্গে এক হাজার বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে।

কৃষক লীগের দফতর সম্পাদক রেজাউল করিম রেজার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. গোলাম মহিউদ্দিন।

উদ্বোধকের বক্তব্যে কৃষক লীগের সভাপতি বলেন, এক গাছ যেমন মানুষকে তার ফল দেয়, ফুল দিয়ে সবিত করে এবং বৃদ্ধ বয়সে তার কাঠ মানুষের জন্য মূল্যবান। গাছ মানুষকে পুষ্টি দেয়, মানুষকে খাদ্য দেয়। গাছ মানুষকে জীবন বাঁচানোর জন্য অক্সিজেন দেয়। বৈশ্বিক জলবায়ূর প্রভাবে যে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখান থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে গাছ রোপণ। তাই বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং ঝড়, বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়ের হাত থেকে নিজের বাঁচার জন্য ব্যাপকভাবে শেখ হাসিনার ঘোষিত কর্মসূচি বৃক্ষ রোপণ করার মধ্য দিয়ে পালন করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের জুলাই মাস থেকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেছিলেন। তার ধারাবাহিকতায় তার যোগ্য উত্তরাধিকার গর্বের প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা ১৯৮৪ সাল থেকে বাংলাদেশ কৃষক লীগকে সাথে নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করেছিলেন। গত ১৫ জুন কৃষক লীগের আয়োজনে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী। এসময় কৃষক লীগসহ আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মী ও দেশবাসীকে বৃক্ষরোপণের নিদের্শ দিয়েছেন। তার নিদের্শনার ধারাবাহিকতা কৃষক লীগ ৫২ লক্ষ গাছ লাগানোর অংশ হিসেবে আজ মানিকগঞ্জ জেলার সদর উপজেলা এক হাজার বৃক্ষরোপণ করেছে।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, "আপনারা প্রত্যকে তিন মাসে ৫২টি গাছ রোপণ করে কৃষক লীগের ৫২ লক্ষ গাছ রোপণের পরিকল্পনার অঙ্গীকার পূরণ করবেন।"

জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক মো. সমাপ্ত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বিশ্বনাথ সরকার বিটু।

সংগঠনের সদস্য সচিব প্রভাষক বুলবুল আহমেদ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সহ-সভাপতি আকবর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক ড. হাবিবুর রহমান মোল্লা, মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. গোলাম মহিউদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, সাংগঠনিক সম্পাদক বাবু সুবেদ কুমার সাহা প্রমুখ।

সরকার মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করেছে : মির্জা ফকরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ভারতের সঙ্গে রেল করিডোরসহ বিভিন্ন সমঝোতা চুক্তি নিয়ে সরকার মিথ্যাচার করেছে। তারা সব সময় প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে। এর মাধ্যমে তারা মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করেছে।

সোমবার (১ জুলাই) বিকালে শেরেবাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দেশের মাটিতে ভারত রেললাইন ব্যবহার করবে, সেখানে বাংলাদেশের কোনো স্বার্থ থাকবে না। এ সরকার দেশের আকাশ-স্থল-নৌপথ সবখানে ভারতকে অংশীদারিত্ব দিয়ে দিয়েছে। এতে কোনো আপত্তি নেই, কানেক্টিভিটিতে আমাদের আপত্তি নেই। বাংলাদেশ কী পেল– সেটাই হচ্ছে প্রধান। এ সমঝোতা কিংবা করিডোর দেওয়ায় আমরা তো এখানে কিছু পাইনি।

সোমবার বিকালে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনিযুক্ত সভাপতি জয়নাল আবেদীনের নেতৃত্বে আইনজীবীদের একটি দল প্রয়াত নেতার কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে।

মির্জা ফখরুল বলেন, অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশকে নির্ভরশীল করে ফেলবে ভারতের কাছে। এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে। বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা, সেই পানি পাইনি; তিস্তা নদীর পানি পাইনি। সীমান্তের হত্যা বন্ধ হচ্ছে না, বাণিজ্য ঘাটতি মেটানোয় স্বচ্ছ কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

এ সময় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সহসভাপতি মাহবুব উদ্দিন খোকন, মহাসচিব কায়সার কামাল, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, বদরুদ্দোজা বাদল, রুহুল কুদ্দুস কাজল, খোরশেদ আলম, ইকবাল হোসেন, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, সগীর হোসেন লিওন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

;

শেখ হাসিনা দেশের মানুষের অধিকার কায়েম করেছেন: নানক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক/ ছবি: বার্তা২৪.কম

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শেখ হাসিনা দেশের মানুষের অধিকার কায়েম করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে আওয়ামী লীগের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা এই দেশে মানুষের ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার নেতৃত্বে আজ দেশ এগিয়ে যাছে। শেখ হাসিনা সীমান্ত এলাকার সিট মহল আদায় করেছেন। শেখ হাসিনা আমাদের অধিকার কায়েম করেছেন।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, আওয়ামী লীগ পঁচাত্তোরত্তর কোন সামরিক পেট থেকে বেড়িয়ে আসা দল নয়। এই দল পাকিস্তানের নিপীড়ন, নির্যাতন থেকে এই দেশের মানুষকে মুক্তির জন্য গঠন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ ২৩ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিজের যৌবন কাটিয়েছেন কারাগারে। সেই দলের নেতৃত্বে স্বাধীকার থেকে স্বাধীনতা এই বাংলাদেশ অর্জন করেছে। সেই স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যা করেছে জিয়াউর রহমান, মোস্তাক, শাহ মোয়াজ্জেমরা।

নানক বলেন, এরপর ভেবেছিলো আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দিবে। সে দিন আমরা লড়াই সংগ্রাম করেছিলাম আমাদের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে। সেই লড়াই সংগ্রামের পথে আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করে অমানসিক নির্যাতন করে। আমাদের কারাগারে নিক্ষেপ করেছিলো। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর নাম ও ছবিকে নিষিদ্ধ করেছিলো। সেই দল বিএনপি আজকে বড় বড় কথা বলে।

নানক বলেন, বিএনপি বলে, শেখ হাসিনা নাকি ভারতের তাবেদার, ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতে চায়। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ইতিহাসকে ধামাচাপা দেয়া যাবে না। তোমাদের জিয়াউর রহমান দিল্লিতে গিয়ে পা ধরেছিলো, তোমাদের খালেদা জিয়া মোদি যখন প্রথম প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তখন রসগোল্লা খাইয়েছিলেন। সে কথা মানুষ ভুলে যায়নি।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি।

;

তিস্তা চুক্তি সমাধানের মূল প্রতিবন্ধকতা মমতা: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি সমাধানের মূল প্রতিবন্ধকতা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন. রাজ্য সরকার না চাইলে কেন্দ্রীয় সরকার অনেক কিছুই করতে পারে না।

সোমবার (১ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে দলের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ।

তিনি বলেন, তিস্তার পানি নিয়ে সবাই বলে চুক্তি কেন হলো না? আমি আপনাদের জানাতে চাই, ভারত একটি ফেডারেল দেশ। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার ইচ্ছা করলে রাজ্য সরকারের অধিনে পানি অন্য দেশকে দিতে পারে না। এটা ভারতের সংবিধানে লেখা আছে। এর আগে গঙ্গার পানি দিতেও পশ্চিমবঙ্গের জ্যোতি বসু সরকারের সম্মতি ছিলো বলেই আমরা বুঝে পেয়েছি।

তিস্তা পানির মূল সমস্যা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, যখন শেখ হাসিনা সরকারের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছিলো তখনই গর্জে উঠেছেন মমতা। কলকাতা থেকে বলেছেন, কোনদিনও বাংলাদেশকে এই পানি দিবো না। এই হিস্যা আমরা দিতে পারি না।

তিনি বলেন, এখন যদি মমতা না বলে তাহলে কেন্দ্রীয় সরকারকে রাজি করাতে হবে। তাকে হা করাতে হবে। তা না হলে ভারতের সংবিধান এলাউ (অনুমোদন) করে না বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সরকার তাদের রাজ্যকে বাদ দিয়ে চুক্তি করবে। এই সুযোগ নেই।

সমঝোতা স্মারক আর চুক্তি এক কথা নয় বলে মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, এইবার কিন্তু কোন চুক্তি হয় নাই। মির্জা ফখরুল (বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) সমঝোতা স্মারক আর চুক্তি, এই দুইটা কি এক? পড়াশোনা করেন না? ডিপ্লোম্যাসি ভাষা জানেন না? জেনে নেন, সমঝোতা স্মারক আর চুক্তি এক কথা নয়।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা পদ্মা সেতুর জন্য মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক করেছিলাম, পরবর্তীতে নিজের টাকায় করেছি। যদি চুক্তি করতাম তাহলে আমরা বাধ্য হতাম তাদের সঙ্গে করতে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নিজস্ব ধারে এই পদ্মা সেতু করেছেন।

বিএনপি মহাসচিবকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না। ৭৫ এর পর সাড়ে তিন হাজার পিস শাড়ি নিয়ে নতুন দিল্লিতে কারা গিয়েছিলো লাল গালিচা সংবর্ধনা নিয়ে? ওই যে ফিরে এলেন ঢাকা বিমানবন্দরে, সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলো গঙ্গা চুক্তির কি হলো? খালেদা জিয়া কি বললো? আরে আমি তো গঙ্গা চুক্তির কথা বলতে ভুলেই গেছি। আপনারা সব কিছুই ভুলে যান।

গঙ্গা চুক্তি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা করেছেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বন্ধুত্ব থাকলে অবিশ্বাস থাকে না, সন্দেহ থাকে না। বন্ধুত্ব আছে বলেই তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর বাণী নিয়ে আলোচনা অনেক দূর অগ্রগতি সাধন করেছি। বন্ধুত্ব আছে বলেই সমুদ্রসীমায় আরেকটা বাংলাদেশ পেয়েছি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ভারতের নতুন সরকার আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন, সে সব সমস্যা বাস্তবায়ন হয়নি সেগুলোর ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে এবং সমাধানের জন্য ইতিবাচক চেষ্টা আছে।

;

র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে অনুরোধ জানানো হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টকে অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে সংসদে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। 

সোমবার (১ জুলাই) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট অধিবেশনে চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল লতিফের লিখিত প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় র‍্যাবের উপর আরোপিত প্রকল্প নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে শুরু থেকে ক্রমাগত প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। র‍্যাবের বিরুদ্ধে আনীত কথিত অভিযোগসমূহের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট এর কাছে পদ্ধতিগতভাবে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা ও বিধিগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুবিবেচনা আশা করছে।

;