সাইফউদ্দিন বাদে বিপিএলে দেশের ক্রিকেটাররা কে কোন ক্যাটাগরিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিপিএল

বিপিএল

  • Font increase
  • Font Decrease

বিপিএলের নতুন আসরের জন্য ক্রিকেটারদের তালিকা প্রকাশ করেছে বিসিবি। দেশের ক্রিকেটারদের ৬টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। ‘এ’ গ্রেডের ক্রিকেটাররা পাবেন ৭০ লাখ টাকা। এই গ্রেডে রয়েছেন দেশের ছয় সিনিয়র ক্রিকেটার- সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মর্তুজা, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।

‘বি’ গ্রেডের ১৫ জন ক্রিকেটারের ভিত্তি মূল্য ৩৫ লাখ টাকা। ‘সি’ গ্রেডে ৩৩ জন ক্রিকেটারের পারিশ্রমিক ২৫ লাখ টাকা। ১৮ লাখ টাকা মূল্যের ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে রয়েছেন ৪৫ জন ক্রিকেটার। ‘ই’ গ্রেডে আছেন ৩৫ জন ক্রিকেটার। তাদের ভিত্তি মূল্য ১২ লাখ টাকা। সবশেষ ৫ লাখ টাকা মূল্যের ‘এফ’ গ্রেডে রাখা হয়েছে ৭৬ জন ক্রিকেটারকে।

ইতোমধ্যে সাকিব আল হাসানকে বেছে নিয়েছে বরিশাল। নাসুম আহমেদ নাম লেখিয়েছেন চট্টগ্রামে। কুমিল্লা দলে টেনেছে পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে। ঢাকার অটো চয়েজ বনে গেছেন সৌম্য সরকার। সিলেট দলে রেখেছে পেসার তাসকিন আহমেদকে। 

চোট কাটিয়ে ফিরতে চাইলেও এবারের বিপিএলে নেই মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। প্লেয়ার্স ড্রাফটে নিজের নাম না থাকায় আক্ষেপ করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন এ তরুণ অলরাউন্ডার। লিখেছেন, ‘আমাদের মতো সাধারণ জুনিয়র প্লেয়ারদের মনের কথা শোনার বা বোঝার কারো কোনো সময় নেই হয়তো। কারো প্রতি কোনো অভিযোগ নেই কিন্তু অভিমান আছে অনেক।’ 

আগামী ২৭ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে হবে প্লেয়ার্স ড্রাফট। সেখান থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো বাকি ক্রিকেটারদের টানতে পারবে। আগামী ২১ জানুয়ারি মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)।

ক্রিকেটার্স ড্রাফটের আগে দলগুলো এক জন স্থানীয় ক্রিকেটার দলে নিতে পারবে। এই কোটা ইতোমধ্যে পূরণ করে ফেলেছে ছয়টি ফ্র্যাঞ্চাইজি। প্লেয়ার্স ড্রাফট থেকে এখন দলগুলো দেশি ক্রিকেটার নিতে পারবে ১০ থেকে ১৪ জন।

দেখে নেয়া যাক বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা কে কোন ক্যাটাগরিতে রয়েছেন

‘এ’ গ্রেড: সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তামিম ইকবাল, মাশরাফি বিন মর্তুজা, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।

‘বি’ গ্রেড: মুমিনুল হক, লিটন দাস, নুরুল হাসান সোহান, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত, ইমরুল কায়েস, তাসকিন আহমেদ, নাঈম শেখ, শেখ মেহেদী হাসান, আফিফ হোসেন ধ্রুব, নাসুম আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, সৌম্য সরকার ও মোহাম্মদ মিঠুন।

সি’ গ্রেড: শামীম হোসেন পাটোয়ারি, রুবেল হোসেন, কামরুল ইসলাম রাব্বি, আরাফাত সানি, তানজিদ হাসান তামিম, তৌহিদ হৃদয়, জিয়াউর রহমান, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, তাইজুল ইসলাম, আবু জায়েদ চৌধুরী রাহী, এনামুল হক বিজয়, সাইফ হাসান, শুভাগত হোম চৌধুরী, ফরহাদ রেজা, নাহিদুল ইসলাম, ইরফান শুক্কুর, ফজলে মাহমুদ রাব্বি, ইয়াসির আলী চৌধুরী, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, রনি তালুকদার, আরিফুল হক, নাজমুল ইসলাম অপু, সানজামুল ইসলাম, নাঈম হাসান, আল-আমিন হোসেন, শহিদুল ইসলাম, শামসুর রহমান শুভ, জাকির হাসান, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, পারভেজ হোসেন ইমন ও হাসান মুরাদ।

'ডি’ গ্রেড: মোহাম্মদ আশরাফুল, অলক কাপালি, আবু হায়দার রনি, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, নাসির হোসেন, শফিউল ইসলাম, জহুরুল ইসলাম, আল-আমিন জুনিয়র, মেহেদী হাসান রানা, সৈকত আলী, রেজাউর রহমান রাজা, এবাদত হোসেন, সাব্বির রহমান, সঞ্জিত সাহা, সোহাগ গাজী, জুনায়েদ সিদ্দিকী, আকবর আলী, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, মার্শাল আইয়ুব, মাহমুদুল হাসান লিমন, আব্দুল মজিদ, নাদিফ চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ শরীফউল্লাহ, মনির হোসেন খান, মোহাম্মদ ইলিয়াস, এনামুল হক জুনিয়র, মুক্তার আলী, আলাউদ্দিন বাবু, সোহরাওয়ার্দী শুভ, মেহেদী মারুফ, নাঈম ইসলাম, রাকিবুল হাসান সিনিয়র, সাকলাইন সজীব, মোহর শেখ অন্তর, সুমন খান, রাহাতুল ফেরদৌস জাভেদ, রবিউল হক, সালমান হোসেন, মাইশুকুর রহমান, আনিসুল ইসলাম ইমন, সাদমান ইসলাম, অমিত হাসান, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ও নাবিল সামাদ।

ই’ গ্রেড: সাকলাইন সজীব, নাজমুল হোসেন মিলন, শুভাশীষ রায়, ইমতিয়াজ হোসেন তান্না, আসিফ আহমেদ রাতুল, তাসামুল হক, ফরহাদ হোসেন, অভিষেক মিত্র, অমিত মজুমদার, আসাদউল্লাহ আল গালিব, জাবিদ হোসেন, পিনাক ঘোষ, তানবীর হায়দার, আসিফ হাসান, দেলোয়ার হোসেন, ইমরানউজ্জামান, ধীমান ঘোষ, কাজী অনিক, ইফতেখার সাজ্জাদ রনি, মোহাম্মদ হাসানউজ্জামান, তাইবুর রহমান পারভেজ, মুনিম শাহরিয়ার, প্রীতম কুমার, শাহাদাত হোসেন দিপু, সালাউদ্দিন শাকিল, রুয়েল মিয়া, শফিকুল ইসলাম, নোমান চৌধুরী, শাহবাজ চৌহান, শাহীন আলম, সুজন হাওলাদার, শাহনুর রহমান, ফারদিন হোসেন এনি, রবিউল ইসলাম রবি ও রুবেল মিয়া।

'এফ’ গ্রেড: জুবায়ের হোসেন লিখন, জয়রাজ শেখ, শফিউল হায়াত হৃদয়, মেহরাব হোসেন জোশি, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, তৌফিক খান তুষার, রায়ান রাফসান রহমান, আলী আহমেদ মানিক, নাহিদ রানা, জয়নুল ইসলাম, মামুন হোসেন, মইনুল ইসলাম, মাহমুদুল হক সেন্টু, নবীন ইসলাম, গোলাম কবির সোহেল, কাজী কামরুল ইসলাম, শাকিল হোসেন, নাহিদ হাসান, সাখাওয়াত হোসেন, টিপু সুলতান, মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, আহমেদ আবিদুল হক, মোহাম্মদ রাকিব, মোহাম্মদ রনি হাসান, মাহবুবুল আলম অনিক, আল-আমিন রাজু, মাইনুল সোহেল, শামসুল ইসলাম অনিল, আব্দুর রহমান, আব্দুর রশিদ, শাহাদাত হোসেন রাজিব, শানাজ আহমেদ, নূর হোসেন সাদ্দাম, আব্দুল হালিম, আহমেদ সাদিকুর রহমান, রাসেল আল মামুন, হাবিবুর রহমান জনি, মইনুল ইসলাম সোহেল, আবু সায়েম, মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, মোহাম্মদ আসিফ, ইমরান আলী, হোসেন আলী, নাঈম ইসলাম জুনিয়র, বিশ্বনাথ হালদার, সাজ্জাদুল হক রিপন, শেনাজ আহমেদ, এনামুল হক জুনিয়র, রাফসান আল মাহমুদ, মাসুম খান টুটুল, মোহাম্মদ স্বাধীন, জাহিদ জাভেদ, শামসুল ইসলাম, মোহাম্মদ আজিম, আসাদুজ্জামান পায়েল, সাজ্জাদ হোসেন সাব্বির, জনি তালুকদার, মোহাম্মদ সাকিল আহমেদ, তৌহিদ তারেক খান, রাকিব আহমেদ, সাব্বির হোসেন, মিনহাজুল আবেদিন আফ্রিদি, মানিক খান, ইরফান হোসেন, আজমীর আহমেদ, রায়হান উদ্দিন, নিহাদ-উজ-জামান, ইসলামুল আহসান আবির, আলিস আল ইসলাম, সায়েম আলম, জাহিদউজ্জামান খান, মইন খান, সাহানুর রহমান, মোহাইমিনুল খান চৌধুরী, জসিমউদ্দিন ও একেএস স্বাধীন।

   

৫৮ বলে ম্যাচ জিতে সানরাইজার্সের ইতিহাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্দান্ত, অবিশ্বাস্য, অতিমানবীয়- আইপিএলের চলতি মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ব্যাটিং দেখে আপনার মুখ দিয়ে নিশ্চয়ই এই শব্দগুলোই বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। হবে না-ই বা কেন! যেভাবে ব্যাট হাতে একের পর এক কীর্তি গড়ছেন ট্র্যাভিস হেড-অভিষেক শর্মারা। চলতি মৌসুমে আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহের কীর্তি তো এরই মধ্যে গড়েছে হায়দরাবাদ। এবার সবচেয়ে কম বল খেলে সবচেয়ে বড় লক্ষ্য তাড়ার রেকর্ডও নিজেদের করে নিয়েছে তারা।

লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টসের দেয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্য মোটে ৯.২ ওভার বা ৫৮ বলের মধ্যে স্পর্শ করেছে হায়দরাবাদ। পুরুষদের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এমন কীর্তি আর কারো নেই।

হায়দরাবাদের ঘরের মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় লক্ষ্ণৌ। ভুবনেশ্বর কুমারদের দাপটে শুরুর ১০ ওভারে সুবিধা করতে পারেনি তারা। এই সময়ে স্কোরবোর্ডে জমা হয় ৩ উইকেটে ৫৭ রান। তবে ইনিংসের দ্বিতীয়ভাগে ক্যারিবিয়ান ব্যাটার নিকোলাস পুরান ও আয়ুশ বাদোনির ৯৯ রানের ঝোড়ো জুটিতে লড়াইয়ের পুঁজি পায় তারা। ২০ ওভারে তাদের রান দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ১৬৫।

আয়ুশ ৩০ বলে ৯ চারে ৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন, পুরানের ব্যাটে আসে ২৬ বলে ৪৮* রান। ৪ ওভারের কোটা পূর্ণ করে স্রেফ ১২ রান খরচায় ২ উইকেট নেন হায়দরাবাদ পেসার ভুবনেশ্বর।

আইপিএলে এবার প্রায় ম্যাচেই রানের ফোয়ারা ছুটছে ঠিক, তবে ১৬৫ রানের সংগ্রহ একেবারে মামুলি নয়। ভালো বোলিং আক্রমণ থাকলে এই গোছের লক্ষ্য দিয়ে সফল হওয়ার দৃষ্টান্ত আছে। তবে 'ভালো বোলিং'টা আর করতে পারলেন কই লক্ষ্ণৌয়ের বোলাররা!

১৬৬ রান তাড়া করতে নেমে হায়দরাবাদের দুই ওপেনার হেড এবং অভিষেকের ব্যাট হয়ে উঠল খাপখোলা তলোয়ার। ৩০ বলে সমান আটটি করে চার-ছয়ে ৮৯ রান করলেন হেড। অভিষেক সমান সংখ্যক চারের সঙ্গে দুটি ছয় কম হাঁকিয়ে ২৮ বলে ৭৫।

তাদের অতিমানবীয় ব্যাটিংয়ে ১০ উইকেটের বড় জয়ে হায়দরাবাদ প্লে-অফের পথে আরেকটু এগিয়ে গেল। এই জয়ে ১২ ম্যাচ থেকে তাদের পয়েন্ট এখন ১৪, টেবিলে অবস্থান তৃতীয়।

;

ইউরোপীয় ফুটবলের পাট চুকিয়ে ঘরে ফিরছেন সিলভা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০০৯ সালে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্লুমিনেন্স ছেড়ে ইউরোপীয় ফুটবলে পাড়ি জমিয়েছিলেন থিয়াগো সিলভা। ইউরোপে পনেরোটি সফল বছর কাটিয়ে আবার সেই ‘ঘরে’ ফিরে যাচ্ছেন ব্রাজিলের সাবেক অধিনায়ক। চলতি মাসেই পেশাদার ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লুমিনেন্সে যোগ দেবেন তিনি।

চেলসির সঙ্গে চলতি মৌসুমের ৩০ জুন পর্যন্ত চুক্তি রয়েছে সিলভার। ১ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্লুমিনেন্সে নাম লেখাবেন তিনি। তবে ১৯ মে চেলসির জার্সিতে মৌসুমের শেষ ম্যাচ খেলার পরপরই তাকে ফ্লুমিনেন্সে যোগ দেয়ার অনুমতি দিয়েছে ইংলিশ ক্লাবটি।

বিবিসি স্পোর্ট জানিয়েছে, ফ্লুমিনেন্সের সঙ্গে দুই বছরের চুক্তি হয়েছে সিলভার। পেশাদার ক্যারিয়ার শুরুর আগে থেকেই ফ্লুমিনেন্সের সঙ্গে সম্পর্ক তার। একসময় ক্লাবটির যুব দলে খেলেছেন। পেশাদার ক্যারিয়ারে প্রথমে ২০০৬ সালে ডায়নামো মস্কো থেকে ধারে এবং পরবর্তীতে ২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ফ্লুমিনেন্সে কেটেছে তার।

এরপর ইউরোপের তিন দেশের তিন জায়ান্ট ইতালির এসি মিলান, ফ্রান্সের পিএসজি এবং ইংল্যান্ডের চেলসির জার্সিতে দীর্ঘ দেড় দশক মাঠ মাতিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার।

;

বায়ার্নের ‘ভয়ে’ শিরোপা উৎসব স্থগিত রেখেছে রিয়াল!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চার ম্যাচ হাতে রেখে লিগ শিরোপা জয় করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। তবু এখনো শিরোপা উৎসব করছে না ক্লাবটি। কারণ? চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে বায়ার্ন মিউনিখ যে তাদের চোখ রাঙাচ্ছে। বায়ার্নের মাঠে প্রথম লেগ ২-২ ড্র হওয়ায় সব হিসাব-নিকাশ দ্বিতীয় লেগের জন্য তোলা। তাই তো নিজেদের লিগ শিরোপা উৎসবকে আপাতত স্থগিত রেখে বায়ার্ন ম্যাচ নিয়ে ভাবছে রিয়াল।

এই তথ্যটি দিয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার দানি কারভাহাল। লিগ শিরোপা জয়োৎসব পিছিয়ে দেয়ার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘(লিগ শিরোপা) উদযাপন না করাটাই ঠিক কাজ ছিল। সামনে একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ রয়েছে। সপ্তাহান্তে আনন্দ-উৎসব করার অনেক সময় পাওয়া যাবে। তাই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিই।’

আজ (বুধবার) দিবাগত রাতে বায়ার্নকে হারিয়ে দিতে পারলেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে উঠে যাবে রিয়াল। সেখানে তাদের জন্য অপেক্ষা বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। জার্মান ক্লাবটিকে হারাতে পারলে রেকর্ড ১৫তম বারের মতো ইউরোপসেরা হওয়ার গৌরব অর্জন করতে পারবে তারা।

তবে ফাইনাল এখনো দূরের ভাবনা। সেখানে যেতে আজ বায়ার্ন মিউনিখকে হারাতে হবে তাদের। বুন্দেসলিগার শিরোপা হাতছাড়া বায়ার্ন এখন চ্যাম্পিয়ন্স লিগকেই পাখির চোখ করেছে। তবে বায়ার্নের এই চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখেই শিরোপার স্বপ্নে বুঁদ রিয়ালের স্প্যানিশ ফুলব্যাক কারভাহাল, ‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ নিয়ে আমরা মুখিয়ে আছি। আবার শিরোপা উঁচিয়ে ধরা থেকে আমরা স্রেফ দুই ম্যাচ দূরে দাঁড়িয়ে।’

আজ রাত একটায় সান্তিয়াগো বের্নাবিউতে ফাইনালের টিকিট কাটতে মাঠে নামবে রিয়াল মাদ্রিদ ও বায়ার্ন মিউনিখ।

;

বল ব্যাটে লেগেছে তাতেই খুশি লিটন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসকে অদ্ভুত এক নেশায় পেয়ে বসে। স্কুপের নেশা! ব্লেসিং মুজারাবানির করা এক ওভারে টানা তিনবার এই শট খেলার চেষ্টা করেন। প্রথমবার বল ব্যাটে ছোঁয়াতে পারেননি। তৃতীয় প্রচেষ্টায় বল ব্যাটে লাগলেও আঘাত হানে স্টাম্পে গিয়ে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যখন লিটন এমন স্কুপ খেলা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, তখন লিটন বল ব্যাটে লাগাতে পেরেই সন্তুষ্টির কথা জানালেন।

দীর্ঘ সময় ধরে ফর্মে নেই লিটন দাস। ‘বিকল্পের অভাবে’ তবু জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ এই উইকেটকিপার-ব্যাটার। চলতি জিম্বাবুয়ে সিরিজেও তিন ম্যাচে তার পারফরম্যান্স আশাব্যঞ্জক নয়। এর মধ্যে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে স্কুপ নিয়ে তার ‘পাগলামি’তে খেপেছেন ভক্তরা। তবে লিটন সেসব গায়ে মাখছেন না, ‘আমি উদ্বিগ্ন না। দেখেন (বল) ব্যাটে লেগে স্টাম্পে লেগেছে। এটা যদি ওদিক দিয়ে চলে যেত তাহলে বাউন্ডারি পেয়ে যেতাম।’

লিটন ইতিবাচক তার ফর্মে ফেরা নিয়েও, ‘দেখা যাক (জিম্বাবুয়ে সিরিজে) আরও দুটো ম্যাচ আছে। আশা করি সামনেই আমার ব্যাট হাসবে।’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ৩ বলে ১ রান আসে লিটনের ব্যাটে। পরের ম্যাচে ২৩ রান করতে খরচ করেন ২৫ বল। আর সবশেষ ম্যাচে ১৫ বলে ১২ রান করে স্কুপ খেলতে গিয়ে দৃষ্টিকটুভাবে আউট হন। এমন পারফরম্যান্সের পরও অবশ্য সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টির স্কোয়াডে টিকে গেছেন লিটন। বিশ্বকাপের আগে নিজেকে মেলে ধরার এই সুযোগ লুফে নিতে পারবেন এই ব্যাটার?

;